নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা আর ঘন ঘন ধাক্কাতেই উন্নতির গতি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, আর ক্ষতির চক্রও বারবার ফিরে আসছে।
চলতি অর্থবছরে দেশের অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতিপ্রবাহ নিয়ে আজ রোববার প্রকাশ করা ‘বাংলাদেশ পারচেজিং ম্যানেজার্স’ ইনডেক্স (পিএমআই)–নভেম্বরের প্রতিবেদনে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে।
পিএমআই প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অক্টোবর মাসে দেশের অর্থনীতি যে হারে সম্প্রসারণ হয়েছিল, নভেম্বরে তার গতিবিধি অগ্রসরমুখী না হয়ে বরং বাঁকবদলে অনেকটাই নিম্নমুখী হয়েছে। এ সময় কৃষি, নির্মাণ, সেবা ও শিল্প—এই চার প্রধান খাতগুলোতেই সম্প্রসারণের গতি কমেছে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, নভেম্বরে পিএমআই সূচক আগের মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে ৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অক্টোবরে পিএমআই সূচক ছিল ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্ট।
তবে এ সময় সবচেয়ে খারাপ অবস্থান দেখা গেছে সেবা খাতের। কমেছে ১০ পয়েন্ট। এ ছাড়া শিল্প বা উৎপাদন খাতের গতি ৮ পয়েন্ট কমেছে। প্রতিবেদনে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকে, কৃষি, নির্মাণ ও সেবা খাতে গতি সম্প্রসারণের আশা করা হলেও উৎপাদন খাতের গতি সহসাই বাড়বে না বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
কৃষি, নির্মাণ, উৎপাদন ও সেবা—অর্থনীতির এই অন্যতম প্রধান চার খাতের ৪০০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের মতামতের ভিত্তিতে পিএমআই প্রকাশ করা হয়। সূচক তৈরির ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কাঁচামাল ক্রয়, পণ্যের ক্রয়াদেশ, কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন তথ্য নেওয়া হয়। মূলত পিএমআই শূন্য থেকে ১০০ নম্বরের মধ্যে পরিমাপ করা হয়। সূচকের মান ৫০-এর বেশি হলে অর্থনীতির সম্প্রসারণ এবং ৫০-এর নিচে হলে সংকোচন বোঝায়। আর মান ৫০ থাকলে বুঝতে হবে সংশ্লিষ্ট খাতে ওই মাসে কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের অন্যতম সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স (এমসিসিআই) ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশ যৌথভাবে পিএমআই প্রণয়ন করছে। সূচকটি প্রণয়নে সহযোগিতা দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্যের ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কার্যালয় (এফসিডিও) ও সিঙ্গাপুর ইনস্টিটিউট অব পারচেজিং অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস ম্যানেজমেন্ট (এসআইপিএমএম)।
চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে পিএমআই মান আগের মাসের তুলনায় বেড়ে ৬১ দশমিক ৫ পয়েন্টে উন্নীত হয়। কিন্তু আগস্টেই তা কমে ৫৮ দশমিক ৩ পয়েন্টে নামে। এরপর সেপ্টেম্বরে দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে ৫৯ দশমিক ১ পয়েন্টে উঠেছে। অক্টোবরেও কিছুটা বেড়ে ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্টে উঠে আসে। সে হিসেবে টানা দুই মাস দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতি বেড়েছে। তবে নভেম্বরে তার ধারাবাহিক গতিতে ছেদ পড়ে, উল্টো ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট হ্রাস পায়।
পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘নভেম্বর মাসের পিএমআই থেকে বোঝা যায়, অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের গতি দুর্বল হয়ে এসেছে, যা বৈশ্বিক চাহিদা কমে যাওয়া ও রপ্তানি প্রতিযোগিতা হ্রাসের কারণে রপ্তানি খাতে চাপ, অভ্যন্তরীণ চাহিদার পতন এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যবসাগুলোর বিনিয়োগ স্থগিত রাখার প্রবণতার ফল। বার্ষিক রপ্তানি কমে গেলেও মাসওয়ারি বৃদ্ধি এবং কৃষি ফসল কাটার ধারাবাহিকতা সামগ্রিক সম্প্রসারণ বজায় রাখতে সহায়তা করেছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, উৎপাদন খাত ছাড়া অন্যান্য সব খাতে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকের দ্রুততর সম্প্রসারণ লক্ষণীয়।

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা আর ঘন ঘন ধাক্কাতেই উন্নতির গতি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, আর ক্ষতির চক্রও বারবার ফিরে আসছে।
চলতি অর্থবছরে দেশের অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতিপ্রবাহ নিয়ে আজ রোববার প্রকাশ করা ‘বাংলাদেশ পারচেজিং ম্যানেজার্স’ ইনডেক্স (পিএমআই)–নভেম্বরের প্রতিবেদনে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে।
পিএমআই প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অক্টোবর মাসে দেশের অর্থনীতি যে হারে সম্প্রসারণ হয়েছিল, নভেম্বরে তার গতিবিধি অগ্রসরমুখী না হয়ে বরং বাঁকবদলে অনেকটাই নিম্নমুখী হয়েছে। এ সময় কৃষি, নির্মাণ, সেবা ও শিল্প—এই চার প্রধান খাতগুলোতেই সম্প্রসারণের গতি কমেছে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, নভেম্বরে পিএমআই সূচক আগের মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে ৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অক্টোবরে পিএমআই সূচক ছিল ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্ট।
তবে এ সময় সবচেয়ে খারাপ অবস্থান দেখা গেছে সেবা খাতের। কমেছে ১০ পয়েন্ট। এ ছাড়া শিল্প বা উৎপাদন খাতের গতি ৮ পয়েন্ট কমেছে। প্রতিবেদনে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকে, কৃষি, নির্মাণ ও সেবা খাতে গতি সম্প্রসারণের আশা করা হলেও উৎপাদন খাতের গতি সহসাই বাড়বে না বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
কৃষি, নির্মাণ, উৎপাদন ও সেবা—অর্থনীতির এই অন্যতম প্রধান চার খাতের ৪০০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের মতামতের ভিত্তিতে পিএমআই প্রকাশ করা হয়। সূচক তৈরির ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কাঁচামাল ক্রয়, পণ্যের ক্রয়াদেশ, কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন তথ্য নেওয়া হয়। মূলত পিএমআই শূন্য থেকে ১০০ নম্বরের মধ্যে পরিমাপ করা হয়। সূচকের মান ৫০-এর বেশি হলে অর্থনীতির সম্প্রসারণ এবং ৫০-এর নিচে হলে সংকোচন বোঝায়। আর মান ৫০ থাকলে বুঝতে হবে সংশ্লিষ্ট খাতে ওই মাসে কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের অন্যতম সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স (এমসিসিআই) ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশ যৌথভাবে পিএমআই প্রণয়ন করছে। সূচকটি প্রণয়নে সহযোগিতা দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্যের ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কার্যালয় (এফসিডিও) ও সিঙ্গাপুর ইনস্টিটিউট অব পারচেজিং অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস ম্যানেজমেন্ট (এসআইপিএমএম)।
চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে পিএমআই মান আগের মাসের তুলনায় বেড়ে ৬১ দশমিক ৫ পয়েন্টে উন্নীত হয়। কিন্তু আগস্টেই তা কমে ৫৮ দশমিক ৩ পয়েন্টে নামে। এরপর সেপ্টেম্বরে দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে ৫৯ দশমিক ১ পয়েন্টে উঠেছে। অক্টোবরেও কিছুটা বেড়ে ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্টে উঠে আসে। সে হিসেবে টানা দুই মাস দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতি বেড়েছে। তবে নভেম্বরে তার ধারাবাহিক গতিতে ছেদ পড়ে, উল্টো ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট হ্রাস পায়।
পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘নভেম্বর মাসের পিএমআই থেকে বোঝা যায়, অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের গতি দুর্বল হয়ে এসেছে, যা বৈশ্বিক চাহিদা কমে যাওয়া ও রপ্তানি প্রতিযোগিতা হ্রাসের কারণে রপ্তানি খাতে চাপ, অভ্যন্তরীণ চাহিদার পতন এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যবসাগুলোর বিনিয়োগ স্থগিত রাখার প্রবণতার ফল। বার্ষিক রপ্তানি কমে গেলেও মাসওয়ারি বৃদ্ধি এবং কৃষি ফসল কাটার ধারাবাহিকতা সামগ্রিক সম্প্রসারণ বজায় রাখতে সহায়তা করেছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, উৎপাদন খাত ছাড়া অন্যান্য সব খাতে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকের দ্রুততর সম্প্রসারণ লক্ষণীয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা আর ঘন ঘন ধাক্কাতেই উন্নতির গতি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, আর ক্ষতির চক্রও বারবার ফিরে আসছে।
চলতি অর্থবছরে দেশের অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতিপ্রবাহ নিয়ে আজ রোববার প্রকাশ করা ‘বাংলাদেশ পারচেজিং ম্যানেজার্স’ ইনডেক্স (পিএমআই)–নভেম্বরের প্রতিবেদনে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে।
পিএমআই প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অক্টোবর মাসে দেশের অর্থনীতি যে হারে সম্প্রসারণ হয়েছিল, নভেম্বরে তার গতিবিধি অগ্রসরমুখী না হয়ে বরং বাঁকবদলে অনেকটাই নিম্নমুখী হয়েছে। এ সময় কৃষি, নির্মাণ, সেবা ও শিল্প—এই চার প্রধান খাতগুলোতেই সম্প্রসারণের গতি কমেছে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, নভেম্বরে পিএমআই সূচক আগের মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে ৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অক্টোবরে পিএমআই সূচক ছিল ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্ট।
তবে এ সময় সবচেয়ে খারাপ অবস্থান দেখা গেছে সেবা খাতের। কমেছে ১০ পয়েন্ট। এ ছাড়া শিল্প বা উৎপাদন খাতের গতি ৮ পয়েন্ট কমেছে। প্রতিবেদনে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকে, কৃষি, নির্মাণ ও সেবা খাতে গতি সম্প্রসারণের আশা করা হলেও উৎপাদন খাতের গতি সহসাই বাড়বে না বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
কৃষি, নির্মাণ, উৎপাদন ও সেবা—অর্থনীতির এই অন্যতম প্রধান চার খাতের ৪০০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের মতামতের ভিত্তিতে পিএমআই প্রকাশ করা হয়। সূচক তৈরির ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কাঁচামাল ক্রয়, পণ্যের ক্রয়াদেশ, কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন তথ্য নেওয়া হয়। মূলত পিএমআই শূন্য থেকে ১০০ নম্বরের মধ্যে পরিমাপ করা হয়। সূচকের মান ৫০-এর বেশি হলে অর্থনীতির সম্প্রসারণ এবং ৫০-এর নিচে হলে সংকোচন বোঝায়। আর মান ৫০ থাকলে বুঝতে হবে সংশ্লিষ্ট খাতে ওই মাসে কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের অন্যতম সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স (এমসিসিআই) ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশ যৌথভাবে পিএমআই প্রণয়ন করছে। সূচকটি প্রণয়নে সহযোগিতা দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্যের ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কার্যালয় (এফসিডিও) ও সিঙ্গাপুর ইনস্টিটিউট অব পারচেজিং অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস ম্যানেজমেন্ট (এসআইপিএমএম)।
চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে পিএমআই মান আগের মাসের তুলনায় বেড়ে ৬১ দশমিক ৫ পয়েন্টে উন্নীত হয়। কিন্তু আগস্টেই তা কমে ৫৮ দশমিক ৩ পয়েন্টে নামে। এরপর সেপ্টেম্বরে দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে ৫৯ দশমিক ১ পয়েন্টে উঠেছে। অক্টোবরেও কিছুটা বেড়ে ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্টে উঠে আসে। সে হিসেবে টানা দুই মাস দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতি বেড়েছে। তবে নভেম্বরে তার ধারাবাহিক গতিতে ছেদ পড়ে, উল্টো ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট হ্রাস পায়।
পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘নভেম্বর মাসের পিএমআই থেকে বোঝা যায়, অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের গতি দুর্বল হয়ে এসেছে, যা বৈশ্বিক চাহিদা কমে যাওয়া ও রপ্তানি প্রতিযোগিতা হ্রাসের কারণে রপ্তানি খাতে চাপ, অভ্যন্তরীণ চাহিদার পতন এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যবসাগুলোর বিনিয়োগ স্থগিত রাখার প্রবণতার ফল। বার্ষিক রপ্তানি কমে গেলেও মাসওয়ারি বৃদ্ধি এবং কৃষি ফসল কাটার ধারাবাহিকতা সামগ্রিক সম্প্রসারণ বজায় রাখতে সহায়তা করেছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, উৎপাদন খাত ছাড়া অন্যান্য সব খাতে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকের দ্রুততর সম্প্রসারণ লক্ষণীয়।

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা আর ঘন ঘন ধাক্কাতেই উন্নতির গতি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, আর ক্ষতির চক্রও বারবার ফিরে আসছে।
চলতি অর্থবছরে দেশের অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতিপ্রবাহ নিয়ে আজ রোববার প্রকাশ করা ‘বাংলাদেশ পারচেজিং ম্যানেজার্স’ ইনডেক্স (পিএমআই)–নভেম্বরের প্রতিবেদনে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে।
পিএমআই প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত অক্টোবর মাসে দেশের অর্থনীতি যে হারে সম্প্রসারণ হয়েছিল, নভেম্বরে তার গতিবিধি অগ্রসরমুখী না হয়ে বরং বাঁকবদলে অনেকটাই নিম্নমুখী হয়েছে। এ সময় কৃষি, নির্মাণ, সেবা ও শিল্প—এই চার প্রধান খাতগুলোতেই সম্প্রসারণের গতি কমেছে। প্রতিবেদনের তথ্যমতে, নভেম্বরে পিএমআই সূচক আগের মাসের তুলনায় ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট কমে ৫৪ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। অক্টোবরে পিএমআই সূচক ছিল ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্ট।
তবে এ সময় সবচেয়ে খারাপ অবস্থান দেখা গেছে সেবা খাতের। কমেছে ১০ পয়েন্ট। এ ছাড়া শিল্প বা উৎপাদন খাতের গতি ৮ পয়েন্ট কমেছে। প্রতিবেদনে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকে, কৃষি, নির্মাণ ও সেবা খাতে গতি সম্প্রসারণের আশা করা হলেও উৎপাদন খাতের গতি সহসাই বাড়বে না বলেও পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
কৃষি, নির্মাণ, উৎপাদন ও সেবা—অর্থনীতির এই অন্যতম প্রধান চার খাতের ৪০০টি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের নির্বাহীদের মতামতের ভিত্তিতে পিএমআই প্রকাশ করা হয়। সূচক তৈরির ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে কাঁচামাল ক্রয়, পণ্যের ক্রয়াদেশ, কর্মসংস্থানসহ বিভিন্ন তথ্য নেওয়া হয়। মূলত পিএমআই শূন্য থেকে ১০০ নম্বরের মধ্যে পরিমাপ করা হয়। সূচকের মান ৫০-এর বেশি হলে অর্থনীতির সম্প্রসারণ এবং ৫০-এর নিচে হলে সংকোচন বোঝায়। আর মান ৫০ থাকলে বুঝতে হবে সংশ্লিষ্ট খাতে ওই মাসে কোনো পরিবর্তন হয়নি।
ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের অন্যতম সংগঠন মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স (এমসিসিআই) ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশ যৌথভাবে পিএমআই প্রণয়ন করছে। সূচকটি প্রণয়নে সহযোগিতা দিয়ে থাকে যুক্তরাজ্যের ফরেন, কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট কার্যালয় (এফসিডিও) ও সিঙ্গাপুর ইনস্টিটিউট অব পারচেজিং অ্যান্ড ম্যাটেরিয়ালস ম্যানেজমেন্ট (এসআইপিএমএম)।
চলতি অর্থবছরের জুলাইয়ে পিএমআই মান আগের মাসের তুলনায় বেড়ে ৬১ দশমিক ৫ পয়েন্টে উন্নীত হয়। কিন্তু আগস্টেই তা কমে ৫৮ দশমিক ৩ পয়েন্টে নামে। এরপর সেপ্টেম্বরে দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে ৫৯ দশমিক ১ পয়েন্টে উঠেছে। অক্টোবরেও কিছুটা বেড়ে ৬১ দশমিক ৮ পয়েন্টে উঠে আসে। সে হিসেবে টানা দুই মাস দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্প্রসারণের গতি বেড়েছে। তবে নভেম্বরে তার ধারাবাহিক গতিতে ছেদ পড়ে, উল্টো ৭ দশমিক ৮ পয়েন্ট হ্রাস পায়।
পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও সিইও ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, ‘নভেম্বর মাসের পিএমআই থেকে বোঝা যায়, অর্থনৈতিক সম্প্রসারণের গতি দুর্বল হয়ে এসেছে, যা বৈশ্বিক চাহিদা কমে যাওয়া ও রপ্তানি প্রতিযোগিতা হ্রাসের কারণে রপ্তানি খাতে চাপ, অভ্যন্তরীণ চাহিদার পতন এবং জাতীয় নির্বাচনের আগে ব্যবসাগুলোর বিনিয়োগ স্থগিত রাখার প্রবণতার ফল। বার্ষিক রপ্তানি কমে গেলেও মাসওয়ারি বৃদ্ধি এবং কৃষি ফসল কাটার ধারাবাহিকতা সামগ্রিক সম্প্রসারণ বজায় রাখতে সহায়তা করেছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, উৎপাদন খাত ছাড়া অন্যান্য সব খাতে ভবিষ্যৎ ব্যবসা সূচকের দ্রুততর সম্প্রসারণ লক্ষণীয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
২ দিন আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
২ দিন আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
২ দিন আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
৯ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

গত ১৫ মাসে অর্থনীতি স্থির হতে পারেনি। চাপ বাড়লে কখনো পরিস্থিতি খারাপের দিকে গেছে, আবার কিছুটা সামলে ওঠার ইঙ্গিতও এসেছে। কিন্তু ঠিক যখনই পথ পরিষ্কার মনে হয়েছে, তখনই নতুন সমস্যা আঘাত করেছে। ফলে পুরোনো সংকট আবার মাথা তোলে, আর অগ্রগতি থেমে যায়। এগোতে যতটা পারে, তার চেয়ে বেশি পিছিয়ে পড়তে হয়। এই ওঠানামা
২ দিন আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
৯ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
৯ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে