নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ খাতের উদ্যোক্তা, উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও গ্রুপকে ঋণ দেওয়ার সীমা তুলে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণের এ সুবিধা ভোগ করতে পারবে এসব প্রতিষ্ঠান।
বিদ্যুৎ খাতে জ্বালানি তেলসহ অন্যান্য কাঁচামাল আমদানি খাতে এ ঋণের অর্থ ব্যয় করা যাবে।
যদিও গত নভেম্বরে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রকে পাঁচ বছরের জন্য এমন ঋণ সুবিধা দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ বৃহস্পতিবার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রয়োজনীয় অর্থ সরবরাহ নির্বিঘ্ন রাখার লক্ষ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী কোনো একক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা গ্রুপকে কোনো ব্যাংক কর্তৃক ঋণ প্রদানে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অনুমোদন দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংক কোম্পানি আইন শর্ত আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কার্যকর হবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, একক গ্রাহক হিসেবে কোনো ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বা গ্রুপকে কোনো ব্যাংক মূলধনের ২৫ শতাংশের (ফান্ডেড ও নন-ফান্ডেড মিলিয়ে) বেশি ঋণ দিতে পারবে না। ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে এ হার নির্ধারণ করা হয়। এটি আগে ছিল ৩৫ শতাংশ।
অপরদিকে ফান্ডেড ঋণের ক্ষেত্রে মূলধনের সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ হবে। শুধু বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে ২৫ শতাংশের পুরোটাই ফান্ডেড ঋণ দেওয়া যাবে।
তবে, ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১–এর ২৬খ(১) ধারার শর্তাংশে উল্লিখিত ২৫ শতাংশ ঊর্ধ্বসীমার স্থলে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঊর্ধ্বসীমা কত হবে তা বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারণ করবে।
বিদ্যুৎ খাতের উদ্যোক্তা, উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ও গ্রুপকে ঋণ দেওয়ার সীমা তুলে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক। চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত ঋণের এ সুবিধা ভোগ করতে পারবে এসব প্রতিষ্ঠান।
বিদ্যুৎ খাতে জ্বালানি তেলসহ অন্যান্য কাঁচামাল আমদানি খাতে এ ঋণের অর্থ ব্যয় করা যাবে।
যদিও গত নভেম্বরে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রকে পাঁচ বছরের জন্য এমন ঋণ সুবিধা দিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
আজ বৃহস্পতিবার বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কাছে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রয়োজনীয় অর্থ সরবরাহ নির্বিঘ্ন রাখার লক্ষ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী কোনো একক ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা গ্রুপকে কোনো ব্যাংক কর্তৃক ঋণ প্রদানে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে অনুমোদন দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংক কোম্পানি আইন শর্ত আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কার্যকর হবে না।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, একক গ্রাহক হিসেবে কোনো ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান বা গ্রুপকে কোনো ব্যাংক মূলধনের ২৫ শতাংশের (ফান্ডেড ও নন-ফান্ডেড মিলিয়ে) বেশি ঋণ দিতে পারবে না। ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে এ হার নির্ধারণ করা হয়। এটি আগে ছিল ৩৫ শতাংশ।
অপরদিকে ফান্ডেড ঋণের ক্ষেত্রে মূলধনের সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ হবে। শুধু বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে ২৫ শতাংশের পুরোটাই ফান্ডেড ঋণ দেওয়া যাবে।
তবে, ব্যাংক কোম্পানি আইন, ১৯৯১–এর ২৬খ(১) ধারার শর্তাংশে উল্লিখিত ২৫ শতাংশ ঊর্ধ্বসীমার স্থলে আগামী ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঊর্ধ্বসীমা কত হবে তা বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারণ করবে।
যুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশের জন্য পারস্পরিক শুল্কহার ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনা দেশের রপ্তানি খাতের জন্য একটি স্বস্তির সংবাদ বলে মনে করছেন অর্থনীতিবীদ ও সানেমের (সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং) নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাল্টা শুল্ক ৩৫ থেকে কমে ২০ শতাংশ হয়েছে। এটি কিছুটা বেশি হলেও স্বস্তিকর বলে মনে করছেন তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান।
৯ ঘণ্টা আগে