বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

বাংলাদেশ অর্থনীতির জন্য এক সুসংবাদ নিয়ে এসেছে চলতি বছরের জুন মাস। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, দেশটি খুব শিগগির চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি হিসেবে মোট ১.৩ বিলিয়ন বা ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ পেতে যাচ্ছে। এই অর্থ ছাড়ের বিষয়টি আইএমএফের বোর্ডে অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে এবং অনুমোদন মিললেই জুনের মধ্যে তা একসঙ্গে ছাড় হবে বলে আশা করছে সরকার।
শুধু আইএমএফ নয়, বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি), জাপান ও ওপেক ফান্ডসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকেও আরও প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা আসতে পারে বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। সব মিলিয়ে জুন মাসের মধ্যে বাংলাদেশে আসতে পারে মোট ৩.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বৈদেশিক সহায়তা, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে বড় ধরনের স্বস্তি আনবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় তৃতীয় পর্যালোচনা (রিভিউ) সফলভাবে সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ের যোগ্যতা অর্জন করে। এর পরপরই সদ্যসমাপ্ত চতুর্থ রিভিউয়ের সফলতার ভিত্তিতে পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড়ের ক্ষেত্রেও সবুজসংকেত মেলে।
আইএমএফ এই কিস্তি ছাড়ে সম্মতি জানিয়েছে মূলত বাংলাদেশের রাজস্ব ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন, মুদ্রা বিনিময় হার সংস্কার ও আর্থিক খাতের কাঠামোগত অগ্রগতির স্বীকৃতিস্বরূপ। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয় এই চতুর্থ রিভিউ, যার আনুষ্ঠানিক আলোচনা পরে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ বসন্তকালীন সভায় সম্পন্ন হয়। ওই বৈঠকের ফলাফল হিসেবে আইএমএফ ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে একটি স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট (এসএলএ) স্বাক্ষরিত হয়। আর এই চুক্তির মাধ্যমেই খুলে যায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড়ের দরজা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ও দীর্ঘমেয়াদি সক্ষমতা নিশ্চিত করতে আমরা রাজস্ব নীতি, বিনিময় হার ও আর্থিক খাতের কাঠামোগত সংস্কারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই সংস্কার পরিকল্পনা সম্পূর্ণভাবে সরকারের নিজস্ব উদ্যোগ এবং জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে প্রণয়ন করা হয়েছে।’
বিশ্বব্যাংক, এডিবি, এআইআইবি, জাপান ও ওপেক ফান্ডের বাজেট সহায়তার বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকার প্রত্যাশা করছে, এই সংস্থাগুলোর সহায়তা জুন মাসের মধ্যেই পাওয়া যাবে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে তাৎপর্যপূর্ণ বৃদ্ধি ঘটবে এবং টাকার বিনিময় হারের ওপর চাপ কমবে, যা সামগ্রিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় বড় ভূমিকা রাখবে।
অর্থনীতিবিদদের মতে, বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে টেকসই আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য একদিকে যেমন বহুপক্ষীয় ঋণসহায়তা অপরিহার্য, তেমনি সরকারের প্রতিশ্রুত সংস্কার বাস্তবায়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি নিশ্চিত করাও জরুরি। বিশেষ করে রাজস্ব আহরণ ব্যবস্থায় কার্যকর সংস্কার ও বিনিময় হার নির্ধারণে বাজারভিত্তিক কাঠামো প্রতিষ্ঠা করা সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছে। গতকাল বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ‘মার্কেট বেসড এক্সচেঞ্জ রেট’ পদ্ধতি চালুর ঘোষণা দিয়েছে, যা দেশের মুদ্রানীতিতে এক নতুন ধারা সূচনার ইঙ্গিত দেয়। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এটি শুধু আইএমএফের সংস্কার শর্ত পূরণেই সহায়ক হবে না, বরং দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
অর্থনীতিবিদদের মতে, চলমান বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক অর্থনৈতিক চাপের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ যে আর্থিক স্থিতিশীলতা ধরে রাখার চেষ্টা করছে, এই ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তি সেই প্রচেষ্টাকে আরও বেগবান করবে। তবে এই তহবিল ব্যবহারে স্বচ্ছতা ও কার্যকারিতা নিশ্চিত না হলে কাঙ্ক্ষিত সুফল পাওয়া কঠিন হবে বলে তাঁরা সতর্ক করেন।
সব মিলিয়ে বলা যায়, জুন মাসে আসন্ন ৩.৩ বিলিয়ন ডলারের বহুপক্ষীয় সহায়তা কেবল তাৎক্ষণিক অর্থনৈতিক স্বস্তিই নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদি কাঠামোগত সংস্কারের পথ প্রশস্ত করতে পারে, যদি সরকার প্রতিশ্রুত রিফর্মগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে পারে।

বাংলাদেশ অর্থনীতির জন্য এক সুসংবাদ নিয়ে এসেছে চলতি বছরের জুন মাস। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, দেশটি খুব শিগগির চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তি হিসেবে মোট ১.৩ বিলিয়ন বা ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ পেতে যাচ্ছে। এই অর্থ ছাড়ের বিষয়টি আইএমএফের বোর্ডে অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে এবং অনুমোদন মিললেই জুনের মধ্যে তা একসঙ্গে ছাড় হবে বলে আশা করছে সরকার।
শুধু আইএমএফ নয়, বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), এশিয়ান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (এআইআইবি), জাপান ও ওপেক ফান্ডসহ বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকেও আরও প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার বাজেট সহায়তা আসতে পারে বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। সব মিলিয়ে জুন মাসের মধ্যে বাংলাদেশে আসতে পারে মোট ৩.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বৈদেশিক সহায়তা, যা দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে বড় ধরনের স্বস্তি আনবে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আইএমএফের ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় তৃতীয় পর্যালোচনা (রিভিউ) সফলভাবে সম্পন্ন করার পর বাংলাদেশ চতুর্থ কিস্তির অর্থ ছাড়ের যোগ্যতা অর্জন করে। এর পরপরই সদ্যসমাপ্ত চতুর্থ রিভিউয়ের সফলতার ভিত্তিতে পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড়ের ক্ষেত্রেও সবুজসংকেত মেলে।
আইএমএফ এই কিস্তি ছাড়ে সম্মতি জানিয়েছে মূলত বাংলাদেশের রাজস্ব ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন, মুদ্রা বিনিময় হার সংস্কার ও আর্থিক খাতের কাঠামোগত অগ্রগতির স্বীকৃতিস্বরূপ। চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয় এই চতুর্থ রিভিউ, যার আনুষ্ঠানিক আলোচনা পরে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ বসন্তকালীন সভায় সম্পন্ন হয়। ওই বৈঠকের ফলাফল হিসেবে আইএমএফ ও বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে একটি স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট (এসএলএ) স্বাক্ষরিত হয়। আর এই চুক্তির মাধ্যমেই খুলে যায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড়ের দরজা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘বাংলাদেশের সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতা ও দীর্ঘমেয়াদি সক্ষমতা নিশ্চিত করতে আমরা রাজস্ব নীতি, বিনিময় হার ও আর্থিক খাতের কাঠামোগত সংস্কারে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই সংস্কার পরিকল্পনা সম্পূর্ণভাবে সরকারের নিজস্ব উদ্যোগ এবং জাতীয় স্বার্থের ভিত্তিতে প্রণয়ন করা হয়েছে।’
বিশ্বব্যাংক, এডিবি, এআইআইবি, জাপান ও ওপেক ফান্ডের বাজেট সহায়তার বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সরকার প্রত্যাশা করছে, এই সংস্থাগুলোর সহায়তা জুন মাসের মধ্যেই পাওয়া যাবে। এতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে তাৎপর্যপূর্ণ বৃদ্ধি ঘটবে এবং টাকার বিনিময় হারের ওপর চাপ কমবে, যা সামগ্রিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় বড় ভূমিকা রাখবে।
অর্থনীতিবিদদের মতে, বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে টেকসই আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য একদিকে যেমন বহুপক্ষীয় ঋণসহায়তা অপরিহার্য, তেমনি সরকারের প্রতিশ্রুত সংস্কার বাস্তবায়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি নিশ্চিত করাও জরুরি। বিশেষ করে রাজস্ব আহরণ ব্যবস্থায় কার্যকর সংস্কার ও বিনিময় হার নির্ধারণে বাজারভিত্তিক কাঠামো প্রতিষ্ঠা করা সময়ের দাবিতে পরিণত হয়েছে।
এই প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করেছে। গতকাল বুধবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক ‘মার্কেট বেসড এক্সচেঞ্জ রেট’ পদ্ধতি চালুর ঘোষণা দিয়েছে, যা দেশের মুদ্রানীতিতে এক নতুন ধারা সূচনার ইঙ্গিত দেয়। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এটি শুধু আইএমএফের সংস্কার শর্ত পূরণেই সহায়ক হবে না, বরং দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
অর্থনীতিবিদদের মতে, চলমান বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক অর্থনৈতিক চাপের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ যে আর্থিক স্থিতিশীলতা ধরে রাখার চেষ্টা করছে, এই ঋণ ও সহায়তা প্রাপ্তি সেই প্রচেষ্টাকে আরও বেগবান করবে। তবে এই তহবিল ব্যবহারে স্বচ্ছতা ও কার্যকারিতা নিশ্চিত না হলে কাঙ্ক্ষিত সুফল পাওয়া কঠিন হবে বলে তাঁরা সতর্ক করেন।
সব মিলিয়ে বলা যায়, জুন মাসে আসন্ন ৩.৩ বিলিয়ন ডলারের বহুপক্ষীয় সহায়তা কেবল তাৎক্ষণিক অর্থনৈতিক স্বস্তিই নয়, বরং দীর্ঘমেয়াদি কাঠামোগত সংস্কারের পথ প্রশস্ত করতে পারে, যদি সরকার প্রতিশ্রুত রিফর্মগুলো যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করতে পারে।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৭ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
২০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান থেকে জুন মাসের মধ্যেই বাংলাদেশ পাচ্ছে প্রায় ৩.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ ও বাজেট সহায়তা। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্বস্তি ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় এই অর্থ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছে সরকার।
১৫ মে ২০২৫
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
২০ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান থেকে জুন মাসের মধ্যেই বাংলাদেশ পাচ্ছে প্রায় ৩.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ ও বাজেট সহায়তা। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্বস্তি ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় এই অর্থ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছে সরকার।
১৫ মে ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৭ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান থেকে জুন মাসের মধ্যেই বাংলাদেশ পাচ্ছে প্রায় ৩.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ ও বাজেট সহায়তা। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্বস্তি ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় এই অর্থ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছে সরকার।
১৫ মে ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৭ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
২০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান থেকে জুন মাসের মধ্যেই বাংলাদেশ পাচ্ছে প্রায় ৩.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ ও বাজেট সহায়তা। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে স্বস্তি ও অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতায় এই অর্থ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছে সরকার।
১৫ মে ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৭ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৭ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে