
বাংলাদেশের প্রকৃত সামগ্রিক দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বৃদ্ধির হার ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আস। এমনটাই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল। মূলত গণবিক্ষোভ, বন্যা এবং কড়া নীতি অনুসরণের কারণে উৎপাদন কমে যাওয়ার ফলস্বরূপ এমনটা হবে। তবে আগামী অর্থ বছর তথা ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নীতি শিথিল হওয়ায় এটি আবারও ৬ দশমিক ৭ শতাংশে উঠে যাবে।
গত ১৮ ডিসেম্বর আইএমএফ প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের মুদ্রাস্ফীতি ১১ শতাংশের কাছাকাছি থাকতে পারে এবং পরে ২০২৬ সালে তা ৫ শতাংশে নেমে আসবে। মূলত কড়া মুদ্রা নীতি এবং সরবরাহ চাপ শিথিল হওয়ার কারণে এই উন্নতি হবে।
আইএমএফের এক্সটেনডেড ক্রেডিট ফ্যাসিলিটি (ইসিএফ), এক্সটেনডেড ফান্ড ফ্যাসিলিটি (ইএফএফ) এবং রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাস্টেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটি (আরএসএফ)—এর তৃতীয় পর্যালোচনার প্রেক্ষাপটে ঢাকা সফর করে যাওয়া আইএমএফ দলের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এই দলের নেতৃত্ব দেন ক্রিস পাপাগিওরগিও।
আইএমএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘তবে, এই পূর্বাভাসটি অত্যন্ত অনিশ্চিত এবং (দেশের অর্থনীতিতে) বিদ্যমান ঝুঁকিগুলোও নেতিবাচক দিকে।’ বাংলাদেশ অর্থনীতি চলমান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় সংগ্রাম করছে এবং নতুন করে বিদেশি অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তার মুখোমুখি। এই অবস্থায় বাংলাদেশ আইএমএফ থেকে আর্থিক সহায়তার পরিমাণ ৭৫০ মিলিয়ন ডলার বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছে। যাতে দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা যায় এবং বাইরের আঘাতের বিপরীতে দেশের স্থিতিস্থাপকতা শক্তিশালী করা যায়।
আইএমএফ যদি নতুন করে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার অর্থ প্রদান করে তাহলে ইসিএফ এবং ইএফএফ ব্যবস্থার অধীনে মোট আর্থিক সহায়তা প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলারে ঠেকবে। পাশাপাশি আরএসএফ ব্যবস্থায় সহায়তার পরিমাণ দাঁড়াবে ১৩০ কোটি ডলার।
এদিকে, আইএমএফের ঋণের তৃতীয় পর্যালোচনা সম্পন্ন হলে বাংলাদেশ আগের ঋণের মধ্য থেকে ৬৪৫ মিলিয়ন ডলার পাবে। যার মধ্যে ৪২৬ মিলিয়ন ডলার ইসিএফ এবং ইএফএফ—এর অধীনে এবং বাকি ২১৯ মিলিয়ন ডলার আরএসএফ—এর অধীনে।
আইএমএফের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পাপাগিওরগি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সময়মতো উদ্যোগ দেশের অর্থনীতিকে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে সহায়ক হয়েছে। তবে, অর্থনৈতিক কার্যকলাপ উল্লেখযোগ্যভাবে ধীর হয়ে গেছে এবং মুদ্রাস্ফীতি উচ্চ রয়ে গেছে। বিশেষ করে, ব্যাংকিং খাত থেকে মূলধন বেরিয়ে যাওয়া বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে চাপ সৃষ্টি করেছে। তদুপরি, কর রাজস্ব কমেছে, যখন ব্যয়ের চাপ বেড়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে আর্থিক খাতের কিছু অংশে চাপ।’
পাপাগিওরগি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের কম কর-জিডিপি অনুপাত একটি জরুরি কর সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা নির্দেশ করে, যাতে একটি ন্যায্য, স্বচ্ছ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং রাজস্ব স্থিতিশীলভাবে বাড়ানো যায়, যা ছাড় দেওয়া সমীকরণগুলো সহজ করা, যৌক্তিকতা বাড়ানো এবং কর নীতি ও প্রশাসনকে পৃথক করা নিয়ে কাজ করবে। এ ছাড়া, একটি ব্যাপক কৌশল প্রয়োজন যা ভর্তুকি ব্যয় হ্রাস এবং বিদ্যুৎ ও সার খাতের ঋণ সম্পর্কিত সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম হবে।’
এদিকে, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও জলবায়ু সহনশীল উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশকে ১১৬ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা (ডলারপ্রতি ১১৬ টাকা ধরে)। গত বৃহস্পতিবার বিশ্ব ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, স্বাস্থ্যসেবা, পানি ও স্যানিটেশন পরিষেবা এবং সবুজ ও জলবায়ু সহনশীল উন্নয়নে—এই তিন প্রকল্পে বাংলাদেশের জন্য এ ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক পরিষদ।

বাংলাদেশের প্রকৃত সামগ্রিক দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বৃদ্ধির হার ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আস। এমনটাই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল। মূলত গণবিক্ষোভ, বন্যা এবং কড়া নীতি অনুসরণের কারণে উৎপাদন কমে যাওয়ার ফলস্বরূপ এমনটা হবে। তবে আগামী অর্থ বছর তথা ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নীতি শিথিল হওয়ায় এটি আবারও ৬ দশমিক ৭ শতাংশে উঠে যাবে।
গত ১৮ ডিসেম্বর আইএমএফ প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাংলাদেশের মুদ্রাস্ফীতি ১১ শতাংশের কাছাকাছি থাকতে পারে এবং পরে ২০২৬ সালে তা ৫ শতাংশে নেমে আসবে। মূলত কড়া মুদ্রা নীতি এবং সরবরাহ চাপ শিথিল হওয়ার কারণে এই উন্নতি হবে।
আইএমএফের এক্সটেনডেড ক্রেডিট ফ্যাসিলিটি (ইসিএফ), এক্সটেনডেড ফান্ড ফ্যাসিলিটি (ইএফএফ) এবং রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাস্টেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটি (আরএসএফ)—এর তৃতীয় পর্যালোচনার প্রেক্ষাপটে ঢাকা সফর করে যাওয়া আইএমএফ দলের তথ্যের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। এই দলের নেতৃত্ব দেন ক্রিস পাপাগিওরগিও।
আইএমএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘তবে, এই পূর্বাভাসটি অত্যন্ত অনিশ্চিত এবং (দেশের অর্থনীতিতে) বিদ্যমান ঝুঁকিগুলোও নেতিবাচক দিকে।’ বাংলাদেশ অর্থনীতি চলমান চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় সংগ্রাম করছে এবং নতুন করে বিদেশি অর্থায়নের প্রয়োজনীয়তার মুখোমুখি। এই অবস্থায় বাংলাদেশ আইএমএফ থেকে আর্থিক সহায়তার পরিমাণ ৭৫০ মিলিয়ন ডলার বাড়ানোর জন্য আবেদন করেছে। যাতে দেশের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা যায় এবং বাইরের আঘাতের বিপরীতে দেশের স্থিতিস্থাপকতা শক্তিশালী করা যায়।
আইএমএফ যদি নতুন করে ৭৫০ মিলিয়ন ডলার অর্থ প্রদান করে তাহলে ইসিএফ এবং ইএফএফ ব্যবস্থার অধীনে মোট আর্থিক সহায়তা প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলারে ঠেকবে। পাশাপাশি আরএসএফ ব্যবস্থায় সহায়তার পরিমাণ দাঁড়াবে ১৩০ কোটি ডলার।
এদিকে, আইএমএফের ঋণের তৃতীয় পর্যালোচনা সম্পন্ন হলে বাংলাদেশ আগের ঋণের মধ্য থেকে ৬৪৫ মিলিয়ন ডলার পাবে। যার মধ্যে ৪২৬ মিলিয়ন ডলার ইসিএফ এবং ইএফএফ—এর অধীনে এবং বাকি ২১৯ মিলিয়ন ডলার আরএসএফ—এর অধীনে।
আইএমএফের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পাপাগিওরগি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সময়মতো উদ্যোগ দেশের অর্থনীতিকে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার ক্ষেত্রে সহায়ক হয়েছে। তবে, অর্থনৈতিক কার্যকলাপ উল্লেখযোগ্যভাবে ধীর হয়ে গেছে এবং মুদ্রাস্ফীতি উচ্চ রয়ে গেছে। বিশেষ করে, ব্যাংকিং খাত থেকে মূলধন বেরিয়ে যাওয়া বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে চাপ সৃষ্টি করেছে। তদুপরি, কর রাজস্ব কমেছে, যখন ব্যয়ের চাপ বেড়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে আর্থিক খাতের কিছু অংশে চাপ।’
পাপাগিওরগি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের কম কর-জিডিপি অনুপাত একটি জরুরি কর সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা নির্দেশ করে, যাতে একটি ন্যায্য, স্বচ্ছ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং রাজস্ব স্থিতিশীলভাবে বাড়ানো যায়, যা ছাড় দেওয়া সমীকরণগুলো সহজ করা, যৌক্তিকতা বাড়ানো এবং কর নীতি ও প্রশাসনকে পৃথক করা নিয়ে কাজ করবে। এ ছাড়া, একটি ব্যাপক কৌশল প্রয়োজন যা ভর্তুকি ব্যয় হ্রাস এবং বিদ্যুৎ ও সার খাতের ঋণ সম্পর্কিত সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম হবে।’
এদিকে, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও জলবায়ু সহনশীল উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশকে ১১৬ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৩ হাজার ৯১৫ কোটি টাকা (ডলারপ্রতি ১১৬ টাকা ধরে)। গত বৃহস্পতিবার বিশ্ব ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, স্বাস্থ্যসেবা, পানি ও স্যানিটেশন পরিষেবা এবং সবুজ ও জলবায়ু সহনশীল উন্নয়নে—এই তিন প্রকল্পে বাংলাদেশের জন্য এ ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক পরিষদ।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৫ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের প্রকৃত সামগ্রিক দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বৃদ্ধির হার ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আস। এমনটাই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল। মূলত গণবিক্ষোভ, বন্যা এবং কড়া নীতি অনুসরণের কারণে উৎপাদন কমে যাওয়ার ফলস্বরূপ এমনটা হবে। তবে আগামী অর্থ বছর তথা ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নীতি শিথিল হওয়ায় এটি আবারও
২১ ডিসেম্বর ২০২৪
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশের প্রকৃত সামগ্রিক দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বৃদ্ধির হার ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আস। এমনটাই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল। মূলত গণবিক্ষোভ, বন্যা এবং কড়া নীতি অনুসরণের কারণে উৎপাদন কমে যাওয়ার ফলস্বরূপ এমনটা হবে। তবে আগামী অর্থ বছর তথা ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নীতি শিথিল হওয়ায় এটি আবারও
২১ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

বাংলাদেশের প্রকৃত সামগ্রিক দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বৃদ্ধির হার ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আস। এমনটাই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল। মূলত গণবিক্ষোভ, বন্যা এবং কড়া নীতি অনুসরণের কারণে উৎপাদন কমে যাওয়ার ফলস্বরূপ এমনটা হবে। তবে আগামী অর্থ বছর তথা ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নীতি শিথিল হওয়ায় এটি আবারও
২১ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৫ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশের প্রকৃত সামগ্রিক দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) বৃদ্ধির হার ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আস। এমনটাই জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল। মূলত গণবিক্ষোভ, বন্যা এবং কড়া নীতি অনুসরণের কারণে উৎপাদন কমে যাওয়ার ফলস্বরূপ এমনটা হবে। তবে আগামী অর্থ বছর তথা ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নীতি শিথিল হওয়ায় এটি আবারও
২১ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৫ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৫ ঘণ্টা আগে