জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা

হুন্ডির প্রভাবে রেমিট্যান্স কমছে প্রতিনিয়ত। আর এর নেপথ্যে হুন্ডির মাথাচাড়া দিয়ে ওঠাকেই মূল কারণ হিসেবে দেখছেন অনেকে। বিষয়টি এখন অনেকটাই ‘ওপেন সিক্রেট’ অবস্থায় পৌঁছেছে। বিদেশে কর্মী যাওয়া বাড়লেও টানা কয়েক মাস ধরে অব্যাহতভাবে রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার পেছনে কমবেশি সবাই হুন্ডিকেই দায়ী করছেন। এর প্রভাবে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমেই তলানিতে এসে ঠেকছে। সমালোচনা রয়েছে, হুন্ডিওয়ালাদের কাছে রীতিমতো জিম্মি হয়ে পড়েছে রেমিট্যান্স খাত। হুন্ডির দৌরাত্ম্য কমাতে ডলারের দর বাজারভিত্তিক করার ওপর মতামত দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাস অক্টোবরের প্রথম ১৩ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৭৮ কোটি ১২ লাখ ৩০ হাজার ডলার।এতে দৈনিক আসছে ৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স। তবে সাধারণত গড়ে ৭ কোটি ডলার কম আসা নেতিবাচক। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস হিসাবে জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার। আগস্টে ছিল ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার। সেপ্টেম্বরে এসেছে ১৩৪ কোটি ডলার, যা গত ৪১ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। আর ২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১৬১ কোটি ৭ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, প্রবাসীরা ডলারের বেশি দর পেতে হুন্ডিতে ঝুঁকেছেন। তাঁরা বাজারদরের তুলনায় প্রায় ১০ টাকা বেশি পান। আর হাতের কাছে ঝামেলা ছাড়াই স্বজনদের কাছে টাকা পাঠাতে পারছেন। এ ছাড়া হুন্ডির নেপথ্যে রয়েছে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে অর্জিত আয় বিদেশে নিরাপদে পাঠাতে ডলার সংগ্রহ। যাঁরা ভিন্ন পথে অর্থ লেনদেন করেন, তাঁদের কাছে ডলারের হার কত, সেটা বিষয় নয়। চাহিদা অনুযায়ীই হুন্ডিতে বেশি দামে ডলার কেনেন তাঁরা।
অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আর এফ হোসাইন বলেন, যাঁরা অবৈধ পয়সা দিয়ে ডলারের ব্যবসা করেন, তাঁদের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। কারণ, ১৩০ টাকা ডলার রেট অফার করা হলে তাঁরা ১৪০ টাকায় কিনবে। এ জন্য হুন্ডির সঙ্গে ডলারের ফরমাল রেট মেলানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই।
তার আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার গত ১ ডিসেম্বর এক অনুষ্ঠানে উদাহরণ দিয়ে বলেছিলেন, ১ লাখ ডলারের মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়ি মাত্র ২০ হাজার ডলারে আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা হয়েছে। বাকি অর্থ হুন্ডিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। মূলত হুন্ডি হচ্ছে ধনীদের অর্থ পাচারের জনপ্রিয় পদ্ধতি। এমনকি খোদ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এক বছর আগে বলেছিলেন, দেশে প্রবাসী আয় আনুষ্ঠানিক বা অফিশিয়াল চ্যানেলে আসে ৫১ শতাংশ, আর হুন্ডিতে ৪৯ শতাংশ
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) পরিচালিত ‘ইন দ্য করিডর অব রেমিট্যান্স: কস্ট অ্যান্ড ইউজ অব রেমিট্যান্স ইন বাংলাদেশ’ এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১২-১৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে পাঠান ১ হাজার ৪৪৬ কোটি ডলার। এটি প্রবাসীদের পাঠানো মোট অর্থের ৬০-৭০ শতাংশ। এর বাইরে আরও ৪৩০ কোটি থেকে ৫৭০ কোটি ডলার এসেছিল অবৈধ বা হুন্ডিতে।
পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, দেশে আমদানি ও রপ্তানির আড়ালে (ওভার ইনভয়েস ও আন্ডার ইনভয়েসের মাধ্যমে) প্রচুর অর্থ পাচার হচ্ছে। আর রপ্তানি আয়ের মূল্য কম নির্ধারণ করায় প্রবাসীরা হুন্ডিতে ৭ থেকে ১০ টাকা বেশি পাচ্ছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, দেশের গ্রস রিজার্ভ ২৬ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। আইএমএফের হিসাবে ২০ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। তবে দেশের নিট রিজার্ভ ১৬ দশমিক ৯৩ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্যমতে, চলতি বছরে বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মী গেছেন ৩ লাখ ২৩ হাজার ১০ জন, যা গত বছর ছিল ১১ লাখ ৩৫ হাজার। সব মিলিয়ে প্রবাসীর সংখ্যা ১ কোটি ৫০ লাখ ৯৩ হাজার। কিন্তু সেই অনুপাতে দেশে প্রবাসী আয় না বেড়ে উল্টো কমছে।
রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিটের প্রধান ড. তাসনীম বলেন, অনেক সময় ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে যেতে পারেন না। কারণ, ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠাতে আইডি নম্বর লাগে। যাঁরা অবৈধভাবে থাকেন বা কাজ করেন, তাঁরা আইডি নম্বর দিতে পারেন না। তাই বাধ্য হয়ে হুন্ডিতে টাকা পাঠান।

হুন্ডির প্রভাবে রেমিট্যান্স কমছে প্রতিনিয়ত। আর এর নেপথ্যে হুন্ডির মাথাচাড়া দিয়ে ওঠাকেই মূল কারণ হিসেবে দেখছেন অনেকে। বিষয়টি এখন অনেকটাই ‘ওপেন সিক্রেট’ অবস্থায় পৌঁছেছে। বিদেশে কর্মী যাওয়া বাড়লেও টানা কয়েক মাস ধরে অব্যাহতভাবে রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার পেছনে কমবেশি সবাই হুন্ডিকেই দায়ী করছেন। এর প্রভাবে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ক্রমেই তলানিতে এসে ঠেকছে। সমালোচনা রয়েছে, হুন্ডিওয়ালাদের কাছে রীতিমতো জিম্মি হয়ে পড়েছে রেমিট্যান্স খাত। হুন্ডির দৌরাত্ম্য কমাতে ডলারের দর বাজারভিত্তিক করার ওপর মতামত দিয়েছেন বিশ্লেষকেরা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাস অক্টোবরের প্রথম ১৩ দিনে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ৭৮ কোটি ১২ লাখ ৩০ হাজার ডলার।এতে দৈনিক আসছে ৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স। তবে সাধারণত গড়ে ৭ কোটি ডলার কম আসা নেতিবাচক। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস হিসাবে জুলাইয়ে রেমিট্যান্স এসেছে ১৯৭ কোটি ৩১ লাখ ডলার। আগস্টে ছিল ১৫৯ কোটি ৯৪ লাখ ডলার। সেপ্টেম্বরে এসেছে ১৩৪ কোটি ডলার, যা গত ৪১ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। আর ২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ২ হাজার ১৬১ কোটি ৭ লাখ ডলার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, প্রবাসীরা ডলারের বেশি দর পেতে হুন্ডিতে ঝুঁকেছেন। তাঁরা বাজারদরের তুলনায় প্রায় ১০ টাকা বেশি পান। আর হাতের কাছে ঝামেলা ছাড়াই স্বজনদের কাছে টাকা পাঠাতে পারছেন। এ ছাড়া হুন্ডির নেপথ্যে রয়েছে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধভাবে অর্জিত আয় বিদেশে নিরাপদে পাঠাতে ডলার সংগ্রহ। যাঁরা ভিন্ন পথে অর্থ লেনদেন করেন, তাঁদের কাছে ডলারের হার কত, সেটা বিষয় নয়। চাহিদা অনুযায়ীই হুন্ডিতে বেশি দামে ডলার কেনেন তাঁরা।
অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) চেয়ারম্যান ও ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সেলিম আর এফ হোসাইন বলেন, যাঁরা অবৈধ পয়সা দিয়ে ডলারের ব্যবসা করেন, তাঁদের নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয়। কারণ, ১৩০ টাকা ডলার রেট অফার করা হলে তাঁরা ১৪০ টাকায় কিনবে। এ জন্য হুন্ডির সঙ্গে ডলারের ফরমাল রেট মেলানোর কোনো যৌক্তিকতা নেই।
তার আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার গত ১ ডিসেম্বর এক অনুষ্ঠানে উদাহরণ দিয়ে বলেছিলেন, ১ লাখ ডলারের মার্সিডিজ বেঞ্জ গাড়ি মাত্র ২০ হাজার ডলারে আমদানির জন্য ঋণপত্র খোলা হয়েছে। বাকি অর্থ হুন্ডিতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। মূলত হুন্ডি হচ্ছে ধনীদের অর্থ পাচারের জনপ্রিয় পদ্ধতি। এমনকি খোদ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এক বছর আগে বলেছিলেন, দেশে প্রবাসী আয় আনুষ্ঠানিক বা অফিশিয়াল চ্যানেলে আসে ৫১ শতাংশ, আর হুন্ডিতে ৪৯ শতাংশ
আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) পরিচালিত ‘ইন দ্য করিডর অব রেমিট্যান্স: কস্ট অ্যান্ড ইউজ অব রেমিট্যান্স ইন বাংলাদেশ’ এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১২-১৩ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে পাঠান ১ হাজার ৪৪৬ কোটি ডলার। এটি প্রবাসীদের পাঠানো মোট অর্থের ৬০-৭০ শতাংশ। এর বাইরে আরও ৪৩০ কোটি থেকে ৫৭০ কোটি ডলার এসেছিল অবৈধ বা হুন্ডিতে।
পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, দেশে আমদানি ও রপ্তানির আড়ালে (ওভার ইনভয়েস ও আন্ডার ইনভয়েসের মাধ্যমে) প্রচুর অর্থ পাচার হচ্ছে। আর রপ্তানি আয়ের মূল্য কম নির্ধারণ করায় প্রবাসীরা হুন্ডিতে ৭ থেকে ১০ টাকা বেশি পাচ্ছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, দেশের গ্রস রিজার্ভ ২৬ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। আইএমএফের হিসাবে ২০ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। তবে দেশের নিট রিজার্ভ ১৬ দশমিক ৯৩ বিলিয়নে দাঁড়িয়েছে।
জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর (বিএমইটি) তথ্যমতে, চলতি বছরে বাংলাদেশ থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মী গেছেন ৩ লাখ ২৩ হাজার ১০ জন, যা গত বছর ছিল ১১ লাখ ৩৫ হাজার। সব মিলিয়ে প্রবাসীর সংখ্যা ১ কোটি ৫০ লাখ ৯৩ হাজার। কিন্তু সেই অনুপাতে দেশে প্রবাসী আয় না বেড়ে উল্টো কমছে।
রিফিউজি অ্যান্ড মাইগ্রেটরি মুভমেন্টস রিসার্চ ইউনিটের প্রধান ড. তাসনীম বলেন, অনেক সময় ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে যেতে পারেন না। কারণ, ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাঠাতে আইডি নম্বর লাগে। যাঁরা অবৈধভাবে থাকেন বা কাজ করেন, তাঁরা আইডি নম্বর দিতে পারেন না। তাই বাধ্য হয়ে হুন্ডিতে টাকা পাঠান।

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
২৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার পর থেকে সচিবালয়ের শতাধিক কর্মচারী ১১ নম্বর ভবনে অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবিরের নেতৃত্বে কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে ঘেরাও করে রেখেছেন। উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয় ভাতা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তাঁরা সরবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্যকে ১১ নম্বর ভবনের নিচতলায় মোতায়েন করা হয়েছে। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
একজন কর্মচারী বলেন, ‘সচিবালয়ের কর্মচারীদের অফিস সময়ের বাইরেও ডিউটি করতে হয়। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার জন্য কোনো অর্থ পাওয়া যায় না। এ কারণে আমরা সচিবালয় ভাতা চালুর দাবি জানিয়ে আসছি। ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতা চালু করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সরব না।’

পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা। আজ বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার পর থেকে সচিবালয়ের শতাধিক কর্মচারী ১১ নম্বর ভবনে অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন।
সচিবালয় কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি বাদিউল কবিরের নেতৃত্বে কর্মচারীরা অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে ঘেরাও করে রেখেছেন। উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করছেন কর্মচারীরা। সচিবালয় ভাতা ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত তাঁরা সরবেন না বলে ঘোষণা দিয়েছেন।

অর্থ উপদেষ্টাকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ সদস্যকে ১১ নম্বর ভবনের নিচতলায় মোতায়েন করা হয়েছে। তবে অর্থ উপদেষ্টার দপ্তরের সামনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
একজন কর্মচারী বলেন, ‘সচিবালয়ের কর্মচারীদের অফিস সময়ের বাইরেও ডিউটি করতে হয়। কিন্তু অতিরিক্ত সময়ে কাজ করার জন্য কোনো অর্থ পাওয়া যায় না। এ কারণে আমরা সচিবালয় ভাতা চালুর দাবি জানিয়ে আসছি। ২০ শতাংশ সচিবালয় ভাতা চালু করে প্রজ্ঞাপন জারি না করা পর্যন্ত আমরা আমাদের অবস্থান থেকে সরব না।’

হুন্ডির প্রভাবে রেমিট্যান্স কমছে প্রতিনিয়ত। আর এর নেপথ্যে হুন্ডির মাথাচাড়া দিয়ে ওঠাকেই মূল কারণ হিসেবে দেখছেন অনেকে।বিষয়টি এখন অনেকটাই ‘ওপেন সিক্রেট’ অবস্থায় পৌঁছেছে। বিদেশে কর্মী যাওয়া বাড়লেও টানা কয়েক মাস ধরে অব্যাহতভাবে রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার পেছনে কমবেশি সবাই হুন্ডিকেই দায়ী করছেন।
২২ অক্টোবর ২০২৩
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

হুন্ডির প্রভাবে রেমিট্যান্স কমছে প্রতিনিয়ত। আর এর নেপথ্যে হুন্ডির মাথাচাড়া দিয়ে ওঠাকেই মূল কারণ হিসেবে দেখছেন অনেকে।বিষয়টি এখন অনেকটাই ‘ওপেন সিক্রেট’ অবস্থায় পৌঁছেছে। বিদেশে কর্মী যাওয়া বাড়লেও টানা কয়েক মাস ধরে অব্যাহতভাবে রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার পেছনে কমবেশি সবাই হুন্ডিকেই দায়ী করছেন।
২২ অক্টোবর ২০২৩
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
২৬ মিনিট আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৮ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

হুন্ডির প্রভাবে রেমিট্যান্স কমছে প্রতিনিয়ত। আর এর নেপথ্যে হুন্ডির মাথাচাড়া দিয়ে ওঠাকেই মূল কারণ হিসেবে দেখছেন অনেকে।বিষয়টি এখন অনেকটাই ‘ওপেন সিক্রেট’ অবস্থায় পৌঁছেছে। বিদেশে কর্মী যাওয়া বাড়লেও টানা কয়েক মাস ধরে অব্যাহতভাবে রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার পেছনে কমবেশি সবাই হুন্ডিকেই দায়ী করছেন।
২২ অক্টোবর ২০২৩
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
২৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

হুন্ডির প্রভাবে রেমিট্যান্স কমছে প্রতিনিয়ত। আর এর নেপথ্যে হুন্ডির মাথাচাড়া দিয়ে ওঠাকেই মূল কারণ হিসেবে দেখছেন অনেকে।বিষয়টি এখন অনেকটাই ‘ওপেন সিক্রেট’ অবস্থায় পৌঁছেছে। বিদেশে কর্মী যাওয়া বাড়লেও টানা কয়েক মাস ধরে অব্যাহতভাবে রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার পেছনে কমবেশি সবাই হুন্ডিকেই দায়ী করছেন।
২২ অক্টোবর ২০২৩
পুলিশ বাহিনীর ঝুঁকি ভাতার মতো সচিবালয় ভাতা চালুর দাবিতে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদকে তাঁর দপ্তরে অবরুদ্ধ করেছেন কর্মচারীরা।
২৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৮ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৮ ঘণ্টা আগে