নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি আগামী মে মাস থেকে চেকসহ পুরোনো সব দেনার টাকা পরিশোধ করা শুরু করবে। আর চলতি জানুয়ারি মাস থেকে গেটওয়েতে আটকে থাকা অবশিষ্ট টাকা ফেরত দেওয়া শুরু হবে।
আজ শনিবার বিকেলে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয় ধানমন্ডি থেকে এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রাসেল বলেন, ‘সম্প্রতি নতুন উদ্যমে যাত্রা শুরুর প্রথম দিন থেকে গ্রাহক ও মার্চেন্ট থেকে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে ইভ্যালি। আমরা চলতি মাসে গেটওয়েতে থাকা গ্রাহকের টাকা ফেরত দেব এবং মুনাফার টাকা দিয়ে আগামী মে থেকে চেকসহ পুরোনো সব দেনার টাকা পরিশোধ করতে শুরু করব। অর্ডারের ক্রমানুযায়ী সব গ্রাহকের মূল টাকা ধাপে ধাপে পরিশোধ করা হবে। খুব তাড়াতাড়ি গ্রাহকেরা তাদের পুরোনো ডেটা দেখতে পারবেন। এ-সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে পুরোনো গ্রাহক ও মার্চেন্টদের অর্ডার ও দেনা-সম্পর্কিত সব তথ্য পাওয়া সম্ভব হবে।’
গ্রাহকসংখ্যা ও পাওনার পরিমাণ সম্পর্কে রাসেল জানান, গ্রাহকদের কাছে দেনার পরিমাণ ৩৫০ কোটির মতো। সেই হিসাবে আনুমানিক ৩ লাখ গ্রাহকের কাছে গড়ে দেনা ১০ হাজার টাকার মতো। আর মার্চেন্টদের কাছে দেনার পরিমাণ ১৫০ কোটির মতো। দায়দেনা-সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট তথ্য পূর্ণাঙ্গ অডিটের পর পাওয়া সম্ভব হবে ৷ ইভ্যালি স্ট্যাবল হলে তিন-চার মাস পরে নতুন করে অডিট শুরু হবে বলে উল্লেখ করেন রাসেল।
রাসেল জানান, গত ডিসেম্বরের ‘বিগ ব্যাং’ ক্যাম্পেইনে ৩৫ লাখ টাকা মুনাফা করেছে ইভ্যালি। লোকসান দিয়ে আর কখনোই ক্যাম্পেইন পরিচালনা করবে না ইভ্যালি।
সব দেনা পরিশোধ করতে কত সময় লাগবে—এমন প্রশ্নের জবাবে ইভ্যালি সিইও বলেন, ‘সব ধরনের দেনা শোধ করতে দুই থেকে তিন বছর সময় লাগবে। বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগ চলে আসলে আরও আগেই আমরা দেনা শোধ করতে পারব।’
অতীতে ব্যবসায়িক মডেলে ভুল ছিল স্বীকার করে রাসেল বলেন, ‘বিজনেস প্রক্রিয়ায় ভুল ছিল। কিন্তু দুর্নীতি করি নাই। যেহেতু দুর্নীতি করি নাই, পালিয়ে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না।’
রাসেল বলেন, ‘ইভ্যালির নতুন ব্যবসায়িক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সব পণ্য সিওডিতে (ক্যাশ অন ডেলিভারি) দিচ্ছি। আগে গ্রাহকেরা পণ্য পাওয়ার আগেই সরাসরি ইভ্যালিকে টাকা পরিশোধ করতেন। কিন্তু এবার ক্যাশ অন ডেলিভারি হওয়ায় গ্রাহকের কোনো ঝুঁকি নেই। এ ছাড়া গ্রাহকের পরিশোধ করা পণ্যের মূল্য এখন থেকে সরাসরি বিক্রেতার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। ফলে বিক্রেতারও কোনো বাকি পড়ার ঝুঁকি নেই। মার্চেন্ট থেকে ই-কুরিয়ার সরাসরি পণ্য নিয়ে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে। আগে গ্রাহক পণ্য হাতে বুঝে পাবে, এরপর মূল্য পরিশোধ করবে। এখানে অর্ডার নেওয়া ছাড়া কোনো কার্যক্রমে ইভ্যালি অংশ নিচ্ছে না। ফলে আমরা আরও স্বচ্ছতার সঙ্গে গ্রাহকের কাছে দ্রুত পণ্য পৌঁছে দিতে পারছি।’
সংবাদ সম্মেলনে রাসেল বলেন, ‘আগে বেশির ভাগ পণ্যই লোকসানে বিক্রি করা হতো। তবে এবার প্রায় সব পণ্যে সামান্য পরিমাণ লাভ রাখা হয়েছে। এই লাভের অর্থ দিয়ে কোম্পানির মাসিক ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে। এ জন্য ইভ্যালিকে নতুন করে কোনো দেনায় পড়তে হবে না। বরং লাভের পরিমাণ বাড়ছে বলে আমরা দ্রুত পুরোনো বকেয়ার টাকা ফেরত দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালি আগামী মে মাস থেকে চেকসহ পুরোনো সব দেনার টাকা পরিশোধ করা শুরু করবে। আর চলতি জানুয়ারি মাস থেকে গেটওয়েতে আটকে থাকা অবশিষ্ট টাকা ফেরত দেওয়া শুরু হবে।
আজ শনিবার বিকেলে ইভ্যালির প্রধান কার্যালয় ধানমন্ডি থেকে এক অনলাইন সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে রাসেল বলেন, ‘সম্প্রতি নতুন উদ্যমে যাত্রা শুরুর প্রথম দিন থেকে গ্রাহক ও মার্চেন্ট থেকে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে ইভ্যালি। আমরা চলতি মাসে গেটওয়েতে থাকা গ্রাহকের টাকা ফেরত দেব এবং মুনাফার টাকা দিয়ে আগামী মে থেকে চেকসহ পুরোনো সব দেনার টাকা পরিশোধ করতে শুরু করব। অর্ডারের ক্রমানুযায়ী সব গ্রাহকের মূল টাকা ধাপে ধাপে পরিশোধ করা হবে। খুব তাড়াতাড়ি গ্রাহকেরা তাদের পুরোনো ডেটা দেখতে পারবেন। এ-সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে পুরোনো গ্রাহক ও মার্চেন্টদের অর্ডার ও দেনা-সম্পর্কিত সব তথ্য পাওয়া সম্ভব হবে।’
গ্রাহকসংখ্যা ও পাওনার পরিমাণ সম্পর্কে রাসেল জানান, গ্রাহকদের কাছে দেনার পরিমাণ ৩৫০ কোটির মতো। সেই হিসাবে আনুমানিক ৩ লাখ গ্রাহকের কাছে গড়ে দেনা ১০ হাজার টাকার মতো। আর মার্চেন্টদের কাছে দেনার পরিমাণ ১৫০ কোটির মতো। দায়দেনা-সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট তথ্য পূর্ণাঙ্গ অডিটের পর পাওয়া সম্ভব হবে ৷ ইভ্যালি স্ট্যাবল হলে তিন-চার মাস পরে নতুন করে অডিট শুরু হবে বলে উল্লেখ করেন রাসেল।
রাসেল জানান, গত ডিসেম্বরের ‘বিগ ব্যাং’ ক্যাম্পেইনে ৩৫ লাখ টাকা মুনাফা করেছে ইভ্যালি। লোকসান দিয়ে আর কখনোই ক্যাম্পেইন পরিচালনা করবে না ইভ্যালি।
সব দেনা পরিশোধ করতে কত সময় লাগবে—এমন প্রশ্নের জবাবে ইভ্যালি সিইও বলেন, ‘সব ধরনের দেনা শোধ করতে দুই থেকে তিন বছর সময় লাগবে। বিনিয়োগকারীর বিনিয়োগ চলে আসলে আরও আগেই আমরা দেনা শোধ করতে পারব।’
অতীতে ব্যবসায়িক মডেলে ভুল ছিল স্বীকার করে রাসেল বলেন, ‘বিজনেস প্রক্রিয়ায় ভুল ছিল। কিন্তু দুর্নীতি করি নাই। যেহেতু দুর্নীতি করি নাই, পালিয়ে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না।’
রাসেল বলেন, ‘ইভ্যালির নতুন ব্যবসায়িক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সব পণ্য সিওডিতে (ক্যাশ অন ডেলিভারি) দিচ্ছি। আগে গ্রাহকেরা পণ্য পাওয়ার আগেই সরাসরি ইভ্যালিকে টাকা পরিশোধ করতেন। কিন্তু এবার ক্যাশ অন ডেলিভারি হওয়ায় গ্রাহকের কোনো ঝুঁকি নেই। এ ছাড়া গ্রাহকের পরিশোধ করা পণ্যের মূল্য এখন থেকে সরাসরি বিক্রেতার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে। ফলে বিক্রেতারও কোনো বাকি পড়ার ঝুঁকি নেই। মার্চেন্ট থেকে ই-কুরিয়ার সরাসরি পণ্য নিয়ে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছে। আগে গ্রাহক পণ্য হাতে বুঝে পাবে, এরপর মূল্য পরিশোধ করবে। এখানে অর্ডার নেওয়া ছাড়া কোনো কার্যক্রমে ইভ্যালি অংশ নিচ্ছে না। ফলে আমরা আরও স্বচ্ছতার সঙ্গে গ্রাহকের কাছে দ্রুত পণ্য পৌঁছে দিতে পারছি।’
সংবাদ সম্মেলনে রাসেল বলেন, ‘আগে বেশির ভাগ পণ্যই লোকসানে বিক্রি করা হতো। তবে এবার প্রায় সব পণ্যে সামান্য পরিমাণ লাভ রাখা হয়েছে। এই লাভের অর্থ দিয়ে কোম্পানির মাসিক ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে। এ জন্য ইভ্যালিকে নতুন করে কোনো দেনায় পড়তে হবে না। বরং লাভের পরিমাণ বাড়ছে বলে আমরা দ্রুত পুরোনো বকেয়ার টাকা ফেরত দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছি।’
দায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১৫ ঘণ্টা আগেটেসলার শেয়ার শুক্রবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ইলন মাস্ক ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যকার উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়ার পর। হোয়াইট হাউস উভয়পক্ষকে আলোচনায় আনতে উদ্যোগী হয়েছে। এর আগের দিন শেয়ারে ব্যাপক দরপতনের ফলে টেসলা হারিয়েছিল প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য।
১৮ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
১ দিন আগে