
আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে এখনো শক্তিশালী অবস্থান ধরে রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রা ডলার। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রা রুপির ব্যাপক দরপতন হয়েছে। ভারতীয় বাণিজ্যকেন্দ্রিক সংবাদমাধ্যম মানি কন্ট্রোলের বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, আগামী ৬ থেকে ১০ মাসের মধ্যে ভারতীয় রুপির দাম আরও পড়তে পারে। এমনকি প্রতি ডলারের দাম হতে পারে ৯০-৯২ রুপি।
লেনদেনের ক্ষেত্রে এখন ১ ডলারের বিপরীতে প্রায় ৮৬ রুপি পরিশোধ করতে হচ্ছে, যা ভারতীয় রুপির ইতিহাসে সর্বোচ্চ পতন। আর এই পতনের পেছনে আছে ডলার সূচকের পুনরুত্থান। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আগের তিন মাসে ডলারের সূচক ৮ শতাংশীয় পয়েন্ট পর্যন্ত বেড়েছে। বিষয়টি শেয়ারবাজার ও বন্ডবাজারসহ ভারতের অর্থনীতির ওপর প্রভাব ফেলছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম মানি কন্ট্রোলের খবরে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভারতের শেয়ারবাজারের সূচক নিফটি এবং সেনসেক্স এক বছরে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ পয়েন্ট পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু এই সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এসঅ্যান্ডপি-৫০০ সূচক ২৬ শতাংশ পয়েন্ট পর্যন্ত বেড়েছে। অর্থাৎ, মার্কিন সূচকের তুলনায় ভারতের সূচকের বৃদ্ধি অনেক কম। এ ছাড়া, এক বছরে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির ৩ শতাংশ পর্যন্ত অবমূল্যায়নের ফলে এই পার্থক্য আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় ভারতীয় সূচক দুটি যদি কাঙ্ক্ষিত গতি লাভ করতে না পারেম তবে রুপির তীব্র অবমূল্যায়নের সম্ভাবনা আরও বেড়ে যাবে।
মার্কিন অর্থনীতি প্রত্যাশার চেয়েও বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ২০২৫ সালে নির্দেশিত সুদহার কমানোর সংখ্যা চার থেকে কমিয়ে দুটিতে আনাতে বাধ্য হয়েছে। ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের ক্ষেত্রে তার সম্প্রসারণমূলক করসংস্থান ও শুল্ক বৃদ্ধির প্রভাব উচ্চতর মুদ্রাস্ফীতির সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে। এই বিষয়টিও যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভকে শক্তিশালী নীতিমালা গ্রহণের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
মার্কিন নীতির কারণে মুদ্রাবাজারে ইউরোজোনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধির পার্থক্য বাড়ছে এবং এটি ডলারকে ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির সূচকে শক্তিশালী অবস্থানে রাখছে। আবার চীন ডলারের রিজার্ভ কমানোর পাশাপাশি মন্দা মোকাবিলায় আরও বেশি মুদ্রায় লেনদেনের মতো নমনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে। এর ফলে ডলারের বাজারে সূচকের ক্ষেত্রে কিছুটা প্রভাব পড়বে। তবে আবার যুক্তরাষ্ট্র জিডিপি-ঋণ অনুপাত কমানোর উদ্যোগ গ্রহণের পর ডলারকে স্থিতিশীল রাখার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া, ডলারের সূচক বৃদ্ধির আরেকটি সহায়ক কারণ হলো বাড়তি ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি, যা বিশ্বজুড়ে নীতিগত অনিশ্চয়তা বাড়াচ্ছে।
ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপি বিগত দুই বছরে চমৎকার অনমনীয়তা প্রদর্শন করেছে। এটি সম্ভব হয়েছে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের (আরবিআই) আগ্রাসী ফরেক্স রিজার্ভ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে। মুদ্রা অনমনীয়তা পরিমাপের হার অনুসারে ভারতীয় রুপির নমনীয়তার হার ১। যেখানে ‘০-শূণ্য’ নির্দেশ করে পূর্ণ নমনীয় মুদ্রার এবং ১ প্রতিনিধিত্ব করে সর্বোচ্চ অনমনীয়তার।
কিন্তু ২০২৪ সালের অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৭ বিলিয়ন ডলার কমে গেছে। ফলে ৪ ট্রিলিয়ন রুপির সমপরিমাণ অর্থের তারল্য সৃষ্টি হয়েছে। ডলারের দ্রুত শক্তিশালী হয়ে ওঠার বিষয়টি এই অবস্থাকে আরও নাজুক করেছে। এদিকে, রিজার্ভের ঘাটতির কারণে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। কারণ, বাড়তি বাণিজ্যিক লেনদেন রুপি দুর্বল হওয়ার পক্ষেই কাজ করতে পারে।
২০০৮ সাল থেকে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির অবমূল্যায়ন (৯০ শতাংশ) অন্যান্য মুদ্রার তুলনায় বেশি হয়েছে। কারণ বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির পার্থক্য সংকুচিত হয়েছে। ফলে, প্রবৃদ্ধির পারফরম্যান্সে কোনো নেতিবাচক চমক রুপি দুর্বল করার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
সাম্প্রতিক প্রান্তিকে, ভারতীয় কোম্পানিগুলোর মুনাফা মহামারির সময়ে অস্বাভাবিক বৃদ্ধির পর সংকুচিত হয়েছে। চাহিদার দুর্বলতা এবং মুনাফার চাপে আগামী বছরগুলোতেও আরও মন্দার পূর্বাভাস আছে। ২০২৫-২৭ অর্থবছরের জন্য নিফটির বার্ষিক গড় প্রবৃদ্ধি ১১ শতাংশ ধরা হয়েছে। এটি ২০২৫ সালের জন্য মার্কিন সূচকের (১৬ শতাংশ) তুলনায় বেশ কম।
বৈশ্বিক মডেলের অনুমান, ২০২৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৬ শতাংশ হবে। এর ফলে, মার্কিন সুদহার বর্তমান ৪ দশমিক ৬ থেকে ৪ শতাংশে নামাতে পারে। এর বাইরে স্বল্প মেয়াদে মূল্যস্ফীতি কমার কারণে ডলার আরও শক্তিশালী হবে। এ ক্ষেত্রে ভারতীয় রুপির মূল্য ৭-১০ শতাংশ পর্যন্ত অবমূল্যায়িত হতে পারে।
এ ছাড়া, ভারতীয় অর্থনীতির দুর্বল প্রবৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে ধারাবাহিক অবমূল্যায়নের হার ৪ শতাংশ অনুমান করা হয়েছে, যেখানে শীর্ষ পর্যায়ে অবমূল্যায়ন হতে পারে ৯ শতাংশ পর্যন্ত। ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের নেতিবাচক বাস্তব নীতি হার এবং বিস্তৃত বাস্তব কার্যকর বিনিময় হারের অতিমূল্যায়ন বিনিময় হারে প্রভাব ফেলবে।
সব দিক বিবেচনায়, আমাদের অনুমান বলে যে, সাম্প্রতিক ৮৪-এর (ডলারের বিপরীতে রুপির অবস্থা) স্তর থেকে ৭-১০ শতাংশ অবমূল্যায়িত হয়ে ৯০-৯২ রুপি/প্রতি ডলারের স্তরে পৌঁছাতে পারে আগামী ৬-১০ মাসে।
তথ্যসূত্র: মানি কন্ট্রোলের বিশ্লেষণ

আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে এখনো শক্তিশালী অবস্থান ধরে রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রা ডলার। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রা রুপির ব্যাপক দরপতন হয়েছে। ভারতীয় বাণিজ্যকেন্দ্রিক সংবাদমাধ্যম মানি কন্ট্রোলের বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, আগামী ৬ থেকে ১০ মাসের মধ্যে ভারতীয় রুপির দাম আরও পড়তে পারে। এমনকি প্রতি ডলারের দাম হতে পারে ৯০-৯২ রুপি।
লেনদেনের ক্ষেত্রে এখন ১ ডলারের বিপরীতে প্রায় ৮৬ রুপি পরিশোধ করতে হচ্ছে, যা ভারতীয় রুপির ইতিহাসে সর্বোচ্চ পতন। আর এই পতনের পেছনে আছে ডলার সূচকের পুনরুত্থান। ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আগের তিন মাসে ডলারের সূচক ৮ শতাংশীয় পয়েন্ট পর্যন্ত বেড়েছে। বিষয়টি শেয়ারবাজার ও বন্ডবাজারসহ ভারতের অর্থনীতির ওপর প্রভাব ফেলছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম মানি কন্ট্রোলের খবরে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের ৫ জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ৫ জানুয়ারি পর্যন্ত ভারতের শেয়ারবাজারের সূচক নিফটি এবং সেনসেক্স এক বছরে ৮ দশমিক ৩ শতাংশ পয়েন্ট পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু এই সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এসঅ্যান্ডপি-৫০০ সূচক ২৬ শতাংশ পয়েন্ট পর্যন্ত বেড়েছে। অর্থাৎ, মার্কিন সূচকের তুলনায় ভারতের সূচকের বৃদ্ধি অনেক কম। এ ছাড়া, এক বছরে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির ৩ শতাংশ পর্যন্ত অবমূল্যায়নের ফলে এই পার্থক্য আরও স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। এ অবস্থায় ভারতীয় সূচক দুটি যদি কাঙ্ক্ষিত গতি লাভ করতে না পারেম তবে রুপির তীব্র অবমূল্যায়নের সম্ভাবনা আরও বেড়ে যাবে।
মার্কিন অর্থনীতি প্রত্যাশার চেয়েও বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ২০২৫ সালে নির্দেশিত সুদহার কমানোর সংখ্যা চার থেকে কমিয়ে দুটিতে আনাতে বাধ্য হয়েছে। ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের ক্ষেত্রে তার সম্প্রসারণমূলক করসংস্থান ও শুল্ক বৃদ্ধির প্রভাব উচ্চতর মুদ্রাস্ফীতির সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে। এই বিষয়টিও যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভকে শক্তিশালী নীতিমালা গ্রহণের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
মার্কিন নীতির কারণে মুদ্রাবাজারে ইউরোজোনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধির পার্থক্য বাড়ছে এবং এটি ডলারকে ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির সূচকে শক্তিশালী অবস্থানে রাখছে। আবার চীন ডলারের রিজার্ভ কমানোর পাশাপাশি মন্দা মোকাবিলায় আরও বেশি মুদ্রায় লেনদেনের মতো নমনীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে। এর ফলে ডলারের বাজারে সূচকের ক্ষেত্রে কিছুটা প্রভাব পড়বে। তবে আবার যুক্তরাষ্ট্র জিডিপি-ঋণ অনুপাত কমানোর উদ্যোগ গ্রহণের পর ডলারকে স্থিতিশীল রাখার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। এ ছাড়া, ডলারের সূচক বৃদ্ধির আরেকটি সহায়ক কারণ হলো বাড়তি ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি, যা বিশ্বজুড়ে নীতিগত অনিশ্চয়তা বাড়াচ্ছে।
ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপি বিগত দুই বছরে চমৎকার অনমনীয়তা প্রদর্শন করেছে। এটি সম্ভব হয়েছে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংকের (আরবিআই) আগ্রাসী ফরেক্স রিজার্ভ ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে। মুদ্রা অনমনীয়তা পরিমাপের হার অনুসারে ভারতীয় রুপির নমনীয়তার হার ১। যেখানে ‘০-শূণ্য’ নির্দেশ করে পূর্ণ নমনীয় মুদ্রার এবং ১ প্রতিনিধিত্ব করে সর্বোচ্চ অনমনীয়তার।
কিন্তু ২০২৪ সালের অক্টোবরের পর থেকে এখন পর্যন্ত ভারতের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৪৭ বিলিয়ন ডলার কমে গেছে। ফলে ৪ ট্রিলিয়ন রুপির সমপরিমাণ অর্থের তারল্য সৃষ্টি হয়েছে। ডলারের দ্রুত শক্তিশালী হয়ে ওঠার বিষয়টি এই অবস্থাকে আরও নাজুক করেছে। এদিকে, রিজার্ভের ঘাটতির কারণে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুদ্রাবাজার নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে। কারণ, বাড়তি বাণিজ্যিক লেনদেন রুপি দুর্বল হওয়ার পক্ষেই কাজ করতে পারে।
২০০৮ সাল থেকে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির অবমূল্যায়ন (৯০ শতাংশ) অন্যান্য মুদ্রার তুলনায় বেশি হয়েছে। কারণ বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির পার্থক্য সংকুচিত হয়েছে। ফলে, প্রবৃদ্ধির পারফরম্যান্সে কোনো নেতিবাচক চমক রুপি দুর্বল করার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।
সাম্প্রতিক প্রান্তিকে, ভারতীয় কোম্পানিগুলোর মুনাফা মহামারির সময়ে অস্বাভাবিক বৃদ্ধির পর সংকুচিত হয়েছে। চাহিদার দুর্বলতা এবং মুনাফার চাপে আগামী বছরগুলোতেও আরও মন্দার পূর্বাভাস আছে। ২০২৫-২৭ অর্থবছরের জন্য নিফটির বার্ষিক গড় প্রবৃদ্ধি ১১ শতাংশ ধরা হয়েছে। এটি ২০২৫ সালের জন্য মার্কিন সূচকের (১৬ শতাংশ) তুলনায় বেশ কম।
বৈশ্বিক মডেলের অনুমান, ২০২৫ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৬ শতাংশ হবে। এর ফলে, মার্কিন সুদহার বর্তমান ৪ দশমিক ৬ থেকে ৪ শতাংশে নামাতে পারে। এর বাইরে স্বল্প মেয়াদে মূল্যস্ফীতি কমার কারণে ডলার আরও শক্তিশালী হবে। এ ক্ষেত্রে ভারতীয় রুপির মূল্য ৭-১০ শতাংশ পর্যন্ত অবমূল্যায়িত হতে পারে।
এ ছাড়া, ভারতীয় অর্থনীতির দুর্বল প্রবৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে ধারাবাহিক অবমূল্যায়নের হার ৪ শতাংশ অনুমান করা হয়েছে, যেখানে শীর্ষ পর্যায়ে অবমূল্যায়ন হতে পারে ৯ শতাংশ পর্যন্ত। ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের নেতিবাচক বাস্তব নীতি হার এবং বিস্তৃত বাস্তব কার্যকর বিনিময় হারের অতিমূল্যায়ন বিনিময় হারে প্রভাব ফেলবে।
সব দিক বিবেচনায়, আমাদের অনুমান বলে যে, সাম্প্রতিক ৮৪-এর (ডলারের বিপরীতে রুপির অবস্থা) স্তর থেকে ৭-১০ শতাংশ অবমূল্যায়িত হয়ে ৯০-৯২ রুপি/প্রতি ডলারের স্তরে পৌঁছাতে পারে আগামী ৬-১০ মাসে।
তথ্যসূত্র: মানি কন্ট্রোলের বিশ্লেষণ

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। দিনব্যাপী এই উৎসবমুখর ও জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে দেশের প্রতিটি স্থান থেকে আবুল খায়ের স্টিলের সব কর্মকর্তা ও কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। নামাজ ও খাবারের বিরতির পর একেএসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সবার উদ্দেশে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য দেন। বক্তব্যে কোম্পানির সাম্প্রতিক অর্জন ও মাইলফলকগুলো তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—দেশের সবচেয়ে শক্তিশালী রড একেএস টিএমটি বি৭০০ সি-আরের সফল উৎপাদন। বিশ্বের দ্রুততম রোলিং মিল স্থাপন। একেএস এবং কাউ ব্র্যান্ড কালার কোটেড স্টিলের মর্যাদাপূর্ণ সুপারব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন।
এই আলোচনায় প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন এবং কর্মীদের সম্মিলিত সাফল্যের প্রতিচ্ছবিও উঠে আসে।
সন্ধ্যায় আয়োজিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও র্যাফেল ড্র পর্বটি উদ্যাপনকে আরও প্রাণবন্ত করে তোলে। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে কিংবদন্তি শিল্পী জেমসের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা ও লেজার শো উপস্থিত সবাইকে মাতিয়ে রাখে।
সমাপনী ভাষণে একেএস পরিবারের প্রত্যেক সদস্যকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান হয়। এরপর নৈশভোজ ও ডিজে সেশনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে এখনো শক্তিশালী অবস্থান ধরে রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রা ডলার। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রা রুপির ব্যাপক দরপতন হয়েছে। ভারতীয় বাণিজ্যকেন্দ্রিক সংবাদমাধ্যম মানি কন্ট্রোলের বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
সভায় এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ খুরশীদ ওয়াহাব, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আবদুস সালাম, এফসিএ, এফসিএস, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম মাসুদ রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আবদুল জলিল, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর মো. ওমর ফারুক খাঁন, শরী’আহ সুপারভাইজরি কাউন্সলিরে সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আব্দুস সামাদ এবং কোম্পানি সেক্রেটারি মো. হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে এখনো শক্তিশালী অবস্থান ধরে রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রা ডলার। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রা রুপির ব্যাপক দরপতন হয়েছে। ভারতীয় বাণিজ্যকেন্দ্রিক সংবাদমাধ্যম মানি কন্ট্রোলের বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৩ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক এ-সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে সব ব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতের বর্তমান পরিস্থিতিতে আনরিয়েলাইজড বা নগদায়ন না করা আয়ের ভিত্তিতে বোনাস দেওয়া আর্থিক শৃঙ্খলা ও সুশাসনের পরিপন্থী। তাই এখন থেকে শুধু নির্ধারিত নিট মুনাফা অর্জন করতে পারলেই উৎসাহ বোনাস দেওয়ার অনুমতি পাবে ব্যাংকগুলো।
আরও বলা হয়, পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকে কোনো ধরনের উৎসাহ বোনাস দেওয়া যাবে না। রেগুলেটরি মূলধন বা প্রভিশনের ঘাটতি থাকলে বোনাস দেওয়া নিষিদ্ধ। প্রভিশন সংরক্ষণে বাড়তি সময় পাওয়া ব্যাংকগুলোও সেই সময়কাল মুনাফা হিসাবের ক্ষেত্রে দেখাতে পারবে না। বোনাস প্রদানে ব্যাংকগুলোকে বিভিন্ন কর্মসূচির উন্নতি ও খেলাপি ঋণ পুনরুদ্ধারে দৃশ্যমান সাফল্য বিবেচনায় নিতে হবে।
এদিকে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান নির্দেশিকা কার্যকর থাকবে, যেখানে নিট মুনাফা ছাড়া বোনাস না দেওয়ার কথা স্পষ্টভাবে উল্লেখ আছে। তবে কোনো ব্যাংক নির্দিষ্ট সূচকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করলে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাছে বিশেষ বোনাসের জন্য আবেদন করতে পারবে।

আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে এখনো শক্তিশালী অবস্থান ধরে রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রা ডলার। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রা রুপির ব্যাপক দরপতন হয়েছে। ভারতীয় বাণিজ্যকেন্দ্রিক সংবাদমাধ্যম মানি কন্ট্রোলের বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
১৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

ভ্যাটব্যবস্থাকে পুরোপুরি ডিজিটাল ও সহজ করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এক নতুন পর্যায়ে এগোচ্ছে। মাত্র একটি ক্লিকেই ভ্যাট পরিশোধের সুযোগ ইতিমধ্যে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হয়েছে এবং বড় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান এটি ব্যবহারও শুরু করেছে।
এনবিআর জানিয়েছে, শিগগির এ পদ্ধতি সারা দেশে চালু করা হবে, যাতে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্যাটের আওতায় আসে এবং নিবন্ধন ছাড়া আর কেউ ব্যবসা চালাতে না পারে।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে জাতীয় ভ্যাট দিবস ও ভ্যাট সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান।
মো. আবদুর রহমান বলেন, দেশের বড় একটি অংশের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এখনো ভ্যাট নিবন্ধনের বাইরে রয়েছে। আগামী বছর এমন একটি মেকানিজম চালু করা হবে, যার মাধ্যমে ভ্যাট নিবন্ধন ছাড়া ব্যবসার সুযোগ থাকবে না। বর্তমানে নিবন্ধিত ভ্যাটদাতা প্রতিষ্ঠান ৬ লাখ ৪৪ হাজার; লক্ষ্য আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে তা ৩০ থেকে ৪০ লাখে উন্নীত করা। শুধু চলতি মাসেই ১ লাখ নতুন প্রতিষ্ঠানকে নিবন্ধনের আওতায় আনার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর চেয়ারম্যান জানান, ভ্যাট দিবসের প্রতিপাদ্য—‘সময়মতো নিবন্ধন নিব, সঠিকভাবে ভ্যাট দিব’—ধরে আগামীকাল বুধবার সারা দেশে ভ্যাট দিবস পালিত হবে। ১০ থেকে ১৫ ডিসেম্বর চলবে ভ্যাট সপ্তাহ। তবে নীতিমালা চূড়ান্ত না হওয়ায় এ বছরও স্থগিত থাকছে ভ্যাট পুরস্কার।
রিটার্ন জমাদানেও বড় পরিবর্তন আসছে বলে জানান মো. আবদুর রহমান খান। গত অর্থবছরে ১৭ লাখ ই-রিটার্ন জমা পড়লেও চলতি অর্থবছরে তা ৪০ লাখে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে জমা পড়েছে ২২ লাখ রিটার্ন। ভ্যাট আদায়েও গতি এসেছে—গত অর্থবছরে মোট রাজস্বের ৩৮ শতাংশ এসেছে ভ্যাট থেকে আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসেই ভ্যাট আদায় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ২২ শতাংশ।
করদাতাদের ঝামেলা কমাতে ই-রিটার্নে ব্যবহৃত ব্যাংকসংক্রান্ত চারটি তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে যাচাইয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানান আবদুর রহমান।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, করদাতারা মনে করেন, রাজস্ব কর্মকর্তারা এসব তথ্য দেখতে পারবেন—এটি ভুল ধারণা।
চলতি অর্থবছরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা ৫৫ হাজার কোটি টাকা বাড়ানো হয়েছে কেন—এ প্রশ্নের জবাবে আবদুর রহমান বলেন, রাজস্ব আদায় বাড়ানোর বাস্তব প্রয়োজন থেকেই এ লক্ষ্য নির্ধারণ। তবে কারও ওপর হয়রানি বা অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করা হবে না; মূলত যাঁরা রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছেন, তাঁদের ক্ষেত্রেই কঠোরতা বাড়ানো হবে।
আমদানি করা মোবাইল ফোনে কর কমানোর সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, এটি সম্পূর্ণ রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত; এককভাবে এনবিআর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এনবিআরের সদস্য (মূসক নীতি) মো. আজিজুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট অন্য কর্মকর্তারা।

আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে এখনো শক্তিশালী অবস্থান ধরে রেখেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মুদ্রা ডলার। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ডলারের বিপরীতে ভারতীয় মুদ্রা রুপির ব্যাপক দরপতন হয়েছে। ভারতীয় বাণিজ্যকেন্দ্রিক সংবাদমাধ্যম মানি কন্ট্রোলের বিশ্লেষণমূলক প্রতিবেদনে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ইস্পাত উৎপাদনক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের স্টিল (একেএস) ৬ ডিসেম্বর তাদের সব কর্মীকে নিয়ে ‘একেএস-একসাথে আগামীর পথে’ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল।
১৩ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির পরিচালনা পরিষদের বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৮ ডসিম্বের) ইসলামী ব্যাংক টাওয়ারে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এম জুবায়দুর রহমান এতে সভাপতিত্ব করেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
কর ও সঞ্চিতি সংরক্ষণের পর নিট মুনাফা অর্জন না করলে কোনো ব্যাংকই আর উৎসাহ বোনাস দিতে পারবে না। পাশাপাশি মূলধন সংরক্ষণ ঘাটতি, প্রভিশন ঘাটতি বা পুঞ্জীভূত মুনাফা থেকেই বোনাস দেওয়ার পথও পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে