নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ওষুধ কোম্পানির করপোরেট কর ২৫ শতাংশ রাখা, ব্যক্তিপর্যায়ে করমুক্ত আয় বৃদ্ধি এবং ন্যূনতম করপোরেট কর বিক্রয় আয়ের ওপর ১ শতাংশের পরিবর্তে ০.৬ শতাংশ রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ (বিএপিআই) বা বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি।
বাজেট ঘোষণার পর প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএপিআই এ তথ্য জানিয়েছে। সংগঠনের সিইও মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত অর্থবছরে নন-লিস্টেড কোম্পানির জন্য সর্বনিম্ন করের হার ছিল ২৫ শতাংশ, যা এই বাজেটে বাড়িয়ে ২৭.৫ শতাংশ করা হয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি ব্যয় বৃদ্ধির কারণে অধিকাংশ ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি কঠিন সময় পার করছে। তাই করপোরেট করের এই বাড়তি হার নন-লিস্টেড কোম্পানির জন্য অতিরিক্ত বোঝা সৃষ্টি করবে। এমতাবস্থায় করহার আগের মতো ২৫ শতাংশ রাখা প্রয়োজন বলে তারা দাবি করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যক্তিপর্যায়ের করমুক্ত আয় বাড়ানো হয়নি। বরং কিছু ক্ষেত্রে শর্ত পরিবর্তনের কারণে ওষুধশিল্পে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের করের বোঝা বেড়ে যাবে, যা তাঁদের প্রকৃত আয় কমিয়ে দেবে। বিষয়টি বিবেচনার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
সরকারি প্রস্তাব অনুযায়ী, কোম্পানিগুলোর জন্য ন্যূনতম করপোরেট কর মোট বিক্রয় আয়ের ওপর ১ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগে ছিল মাত্র ০.৬ শতাংশ। যেহেতু অধিকাংশ ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি মুনাফা করতে হিমশিম খাচ্ছে, তাই এই কর বৃদ্ধিতে কোম্পানিগুলোর সক্ষমতা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। মুনাফা না থাকলেও এই কর দিতে হবে মূলধন থেকে, যা যৌক্তিক নয়। তাই ন্যূনতম করের হার আগের অবস্থানে ফিরিয়ে নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এদিকে ২০২৫-২৬ বাজেটে ওষুধশিল্পের কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক ও কর অব্যাহতির সুযোগ আরও বাড়ানোর বিষয়টিকে বিএপিআই ইতিবাচক হিসেবে দেখছে। এর ফলে দেশের ওষুধশিল্প শক্তিশালী হবে। বিশেষ করে ওষুধের এপিআই (অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যালস ইনগ্রিডিয়েন্ট) শিল্পে শুল্কছাড় দেওয়া হলে এটি শিল্পকে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করবে।
বাংলাদেশে এপিআইয়ের প্রায় ৯০ শতাংশ আমদানি হয়। শুল্ক সুবিধা বাড়ালে এপিআই শিল্পের প্রবৃদ্ধি হবে এবং দেশেই আরও এপিআই উৎপাদনের পথ প্রশস্ত হবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে ওষুধ কোম্পানির করপোরেট কর ২৫ শতাংশ রাখা, ব্যক্তিপর্যায়ে করমুক্ত আয় বৃদ্ধি এবং ন্যূনতম করপোরেট কর বিক্রয় আয়ের ওপর ১ শতাংশের পরিবর্তে ০.৬ শতাংশ রাখার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ (বিএপিআই) বা বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি।
বাজেট ঘোষণার পর প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিএপিআই এ তথ্য জানিয়েছে। সংগঠনের সিইও মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত অর্থবছরে নন-লিস্টেড কোম্পানির জন্য সর্বনিম্ন করের হার ছিল ২৫ শতাংশ, যা এই বাজেটে বাড়িয়ে ২৭.৫ শতাংশ করা হয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি ব্যয় বৃদ্ধির কারণে অধিকাংশ ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি কঠিন সময় পার করছে। তাই করপোরেট করের এই বাড়তি হার নন-লিস্টেড কোম্পানির জন্য অতিরিক্ত বোঝা সৃষ্টি করবে। এমতাবস্থায় করহার আগের মতো ২৫ শতাংশ রাখা প্রয়োজন বলে তারা দাবি করছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যক্তিপর্যায়ের করমুক্ত আয় বাড়ানো হয়নি। বরং কিছু ক্ষেত্রে শর্ত পরিবর্তনের কারণে ওষুধশিল্পে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের করের বোঝা বেড়ে যাবে, যা তাঁদের প্রকৃত আয় কমিয়ে দেবে। বিষয়টি বিবেচনার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
সরকারি প্রস্তাব অনুযায়ী, কোম্পানিগুলোর জন্য ন্যূনতম করপোরেট কর মোট বিক্রয় আয়ের ওপর ১ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে, যা আগে ছিল মাত্র ০.৬ শতাংশ। যেহেতু অধিকাংশ ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি মুনাফা করতে হিমশিম খাচ্ছে, তাই এই কর বৃদ্ধিতে কোম্পানিগুলোর সক্ষমতা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। মুনাফা না থাকলেও এই কর দিতে হবে মূলধন থেকে, যা যৌক্তিক নয়। তাই ন্যূনতম করের হার আগের অবস্থানে ফিরিয়ে নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এদিকে ২০২৫-২৬ বাজেটে ওষুধশিল্পের কাঁচামাল আমদানিতে শুল্ক ও কর অব্যাহতির সুযোগ আরও বাড়ানোর বিষয়টিকে বিএপিআই ইতিবাচক হিসেবে দেখছে। এর ফলে দেশের ওষুধশিল্প শক্তিশালী হবে। বিশেষ করে ওষুধের এপিআই (অ্যাকটিভ ফার্মাসিউটিক্যালস ইনগ্রিডিয়েন্ট) শিল্পে শুল্কছাড় দেওয়া হলে এটি শিল্পকে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করবে।
বাংলাদেশে এপিআইয়ের প্রায় ৯০ শতাংশ আমদানি হয়। শুল্ক সুবিধা বাড়ালে এপিআই শিল্পের প্রবৃদ্ধি হবে এবং দেশেই আরও এপিআই উৎপাদনের পথ প্রশস্ত হবে।
আজ শনিবার (২ আগস্ট) বিজিএমইএ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ এ তথ্য জানান বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান। সভাপতি বলেন, ‘আমরা ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে বিষয়টি পেয়েছি। এরপরই আরও বিস্তারিত ব্যাখ্যার জন্য ইউএস প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। ইউএস কাস্টমস যাতে বিষয়টির বাস্তবায়ন করে, সেটা নিশ্চিত হওয়ার চেষ্টা
৯ মিনিট আগেবাংলাদেশি পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক ২০ শতাংশে নেমে আসায় স্বস্তি ফিরেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। পাল্টা শুল্ক প্রতিযোগী দেশগুলোর সমান হওয়ায় এটি ব্যবস্থাপনাযোগ্য বলে জানিয়েছেন তৈরি পোশাক খাতের ব্যবসায়ীরা। তাঁরা বলছেন, এখন পাল্টা শুল্কের যে হার নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে
১৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক ঘোষণাতেই রপ্তানিকারকদের কপালে পড়েছিল চিন্তার বড় ভাঁজ। এই নিয়ে গত ২ এপ্রিল থেকে ঘুম উড়ে যাওয়ার দশা ব্যবসায়ী ও নীতিনির্ধারকদের। শুরু হয় মার্কিন বাণিজ্য দপ্তরের সঙ্গে দেনদরবার; বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে দেওয়া হয় নানা প্রতিশ্রুতি ও ছাড়। দফায় দফায় আলোচনা এবং সরকারের
১৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১ দিন আগে