ফারুক মেহেদী, ঢাকা
জিনিসপত্রের লাগামহীন দামে ভোক্তাদের প্রায় দিশেহারা অবস্থা। প্রতিটি পণ্যে বাড়তি দাম দিতে গিয়ে মানুষ যখন হিমশিম খাচ্ছে, তখনই প্রতিদিনকার ব্যবহার্য শত শত আমদানি পণ্যে নতুন করে শুল্ক বসানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আগামী অর্থবছরের বাজেটেই আসতে পারে খাদ্যপণ্য, সার, গ্যাস, ওষুধ, শিল্পের কাঁচামাল, কৃষি উপকরণসহ বিভিন্ন খাতের অন্তত ৩৩৫টি পণ্যে ন্যূনতম ১ শতাংশ হারে শুল্ক বসানোর ঘোষণা।
ফলে উচ্চ মূল্যস্ফীতির এই সময়ে সব পণ্যে শুল্ক বসানোর উদ্যোগে বাজারে আরেক দফা দাম বাড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সুযোগে ব্যবসায়ীরা পণ্যের দাম আরেক দফা বাড়াতে তৎপর হবেন, যার প্রভাব সরাসরি পড়বে ভোক্তার ঘাড়ে।
অবশ্য, ব্যবসায়ী নেতারা অত্যাবশ্যক পণ্যের শুল্ক না বাড়িয়ে প্রত্যক্ষ করা বাড়ানোতে জোর দেওয়ার সুপারিশ করেছেন।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার শুল্ক কম রেখে ভোক্তার চাপ কমাবে, নাকি শুল্ক বসিয়ে ভোক্তার গলা কেটে রাজস্ব আদায় বাড়াবে—এটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। তবে অত্যাবশ্যক পণ্যের ওপর শূন্য শুল্ক তুলে দিয়ে যদি ১ শতাংশ শুল্কও বসানো হয়, তাতে জিনিসপত্রের দামে প্রভাব পড়বে। আমি মনে করি, শুল্ক নয়, বরং নতুন করদাতা খুঁজে বের করে ব্যক্তিগত কর আদায় বাড়াতে হবে। সক্ষম অন্তত ২ কোটি ব্যবসায়ী রয়েছে, তাদের থেকে কর আদায় করা যায়। সেটা না করে সাধারণ জনগণের ওপর কেন চাপাচ্ছে, এটা বোধগম্য নয়।’
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে কোনো শুল্ক নেই এমন আমদানি পণ্যের সংখ্যা ৩৩৫টি। এসব পণ্যে ক্ষেত্রবিশেষে সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বা উৎসে কর দিতে হলেও কোনো আমদানি শুল্ক দিতে হয় না। মূলত পণ্যগুলো সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা, বাজারে পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা, শিল্পের প্রসার, রপ্তানি পণ্যের বাজার টেকসই করা, স্থানীয় শিল্পের সুরক্ষা ও জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় এসব পণ্যে শুল্কহার শূন্য রাখা হয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বলেছে, কোনো পণ্যেই শূন্য শুল্ক রাখা যাবে না। রাজস্ব বাড়াতেই হবে। এ জন্য সম্ভাব্য সব খাত থেকে কিছু না কিছু কর আহরণ করতে হবে। সংস্থাটির এ শর্ত মানতে গিয়ে আসছে বাজেটে প্রায় সব পণ্যেই ন্যূনতম ১ শতাংশ শুল্ক আরোপের পদক্ষেপ নিয়েছে এনবিআরের শুল্ক বিভাগ ।
বর্তমানে শূন্য শুল্ক আছে এবং আসছে বাজেটে অন্তত ১ শতাংশ শুল্ক বসতে পারে এমন পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে—চাল, গম, ভুট্টা, সরিষা বীজ, পরিশোধিত সয়াবিন ও পাম অয়েল, সানফ্লাওয়ার বীজ, তুলা বীজ, বিভিন্ন শাকসবজির বীজ, ক্রুড অয়েল, সার, প্রাকৃতিক গ্যাস, বিটুমিন, কয়লা, জিপসাম, ভিটামিন, পেনিসিলিন, ইনসুলিন, কিডনি এরপর ডায়ালাইসিস মেশিন, পেসমেকার, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন অত্যাবশ্যক ওষুধ, ভ্যাকসিন ও ওষুধের কাঁচামাল, বিভিন্ন ধরনের দরকারি রাসায়নিক, প্লাস্টিক কয়েল, পেপার বোর্ড, বিভিন্ন স্টিলজাতীয় পণ্য, শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ, বিমান ও হেলিকপ্টার, বিভিন্ন ধরনের হাতঘড়িসহ আরও বহু দরকারি পণ্য।
নামমাত্র শুল্ক বসালে পণ্যের দামে বড় কোনো প্রভাব ফেলবে না বলে মনে করে এনবিআর। সংস্থাটির এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সরকারকে রাজস্ব আয় বাড়াতে হবে। এ জন্য কিছু পণ্যে ন্যূনতম শুল্ক আরোপের চিন্তা করা হচ্ছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে শীর্ষ মহল থেকে।
রাজস্ব আয়ের স্বার্থে এসব পণ্যের ওপর ন্যূনতম ১ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলে বড় কোনো সমস্যা হওয়ার কথা না বলে মন্তব্য করেছেন এনবিআরের সাবেক সদস্য আবদুল মান্নান পাটোয়ারি। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাধারণত শূন্য শুল্কের পণ্যগুলো নানা কারণে অত্যাবশ্যক পণ্য হিসেবে বিবেচিত। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা জিনিসপত্রের দাম শুল্কহারের সঙ্গে মিল রেখে ১ শতাংশ বাড়ালে খুব একটা দাম বাড়ার কথা না; কিন্তু তারা যদি এর অপব্যবহার করে এর চেয়ে বেশি মুনাফা করার চেষ্টা করে, তখনই হয়তো পণ্যের দাম বেড়ে যাবে।
পণ্য আমদানিতে শূন্য শুল্ক প্রত্যাহারের পাশাপাশি এমপিদের বিনা শুল্কে আমদানি করা বিলাসবহুল গাড়িতেও শুল্ক বসানোর পরিকল্পনা করছে সরকার। এমপিরা এখন বিশেষ সুবিধায় বিনা শুল্কে বিলাসবহুল গাড়ি আমদানি করে আসছেন। তাঁদের গাড়িতে শুল্কসহ অন্তত ৪০ শতাংশ কর বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। যদিও সাধারণ নাগরিকদের গাড়ি আমদানিতে সর্বোচ্চ ৮০০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ককর রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বাজেটে যদি সব পণ্যের শূন্য শুল্ক তুলে দেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত নিতে হয়, তাহলে এটি হবে শুল্ক খাতের একটি বড় সাহসী পদক্ষেপ। বাংলাদেশে তখন বিনা শুল্কে পণ্য আমদানির দিনের অবসান হবে।
জিনিসপত্রের লাগামহীন দামে ভোক্তাদের প্রায় দিশেহারা অবস্থা। প্রতিটি পণ্যে বাড়তি দাম দিতে গিয়ে মানুষ যখন হিমশিম খাচ্ছে, তখনই প্রতিদিনকার ব্যবহার্য শত শত আমদানি পণ্যে নতুন করে শুল্ক বসানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। আগামী অর্থবছরের বাজেটেই আসতে পারে খাদ্যপণ্য, সার, গ্যাস, ওষুধ, শিল্পের কাঁচামাল, কৃষি উপকরণসহ বিভিন্ন খাতের অন্তত ৩৩৫টি পণ্যে ন্যূনতম ১ শতাংশ হারে শুল্ক বসানোর ঘোষণা।
ফলে উচ্চ মূল্যস্ফীতির এই সময়ে সব পণ্যে শুল্ক বসানোর উদ্যোগে বাজারে আরেক দফা দাম বাড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই সুযোগে ব্যবসায়ীরা পণ্যের দাম আরেক দফা বাড়াতে তৎপর হবেন, যার প্রভাব সরাসরি পড়বে ভোক্তার ঘাড়ে।
অবশ্য, ব্যবসায়ী নেতারা অত্যাবশ্যক পণ্যের শুল্ক না বাড়িয়ে প্রত্যক্ষ করা বাড়ানোতে জোর দেওয়ার সুপারিশ করেছেন।
এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার শুল্ক কম রেখে ভোক্তার চাপ কমাবে, নাকি শুল্ক বসিয়ে ভোক্তার গলা কেটে রাজস্ব আদায় বাড়াবে—এটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। তবে অত্যাবশ্যক পণ্যের ওপর শূন্য শুল্ক তুলে দিয়ে যদি ১ শতাংশ শুল্কও বসানো হয়, তাতে জিনিসপত্রের দামে প্রভাব পড়বে। আমি মনে করি, শুল্ক নয়, বরং নতুন করদাতা খুঁজে বের করে ব্যক্তিগত কর আদায় বাড়াতে হবে। সক্ষম অন্তত ২ কোটি ব্যবসায়ী রয়েছে, তাদের থেকে কর আদায় করা যায়। সেটা না করে সাধারণ জনগণের ওপর কেন চাপাচ্ছে, এটা বোধগম্য নয়।’
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে কোনো শুল্ক নেই এমন আমদানি পণ্যের সংখ্যা ৩৩৫টি। এসব পণ্যে ক্ষেত্রবিশেষে সম্পূরক শুল্ক, ভ্যাট, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বা উৎসে কর দিতে হলেও কোনো আমদানি শুল্ক দিতে হয় না। মূলত পণ্যগুলো সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা, বাজারে পণ্যের সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা, শিল্পের প্রসার, রপ্তানি পণ্যের বাজার টেকসই করা, স্থানীয় শিল্পের সুরক্ষা ও জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় এসব পণ্যে শুল্কহার শূন্য রাখা হয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বলেছে, কোনো পণ্যেই শূন্য শুল্ক রাখা যাবে না। রাজস্ব বাড়াতেই হবে। এ জন্য সম্ভাব্য সব খাত থেকে কিছু না কিছু কর আহরণ করতে হবে। সংস্থাটির এ শর্ত মানতে গিয়ে আসছে বাজেটে প্রায় সব পণ্যেই ন্যূনতম ১ শতাংশ শুল্ক আরোপের পদক্ষেপ নিয়েছে এনবিআরের শুল্ক বিভাগ ।
বর্তমানে শূন্য শুল্ক আছে এবং আসছে বাজেটে অন্তত ১ শতাংশ শুল্ক বসতে পারে এমন পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে—চাল, গম, ভুট্টা, সরিষা বীজ, পরিশোধিত সয়াবিন ও পাম অয়েল, সানফ্লাওয়ার বীজ, তুলা বীজ, বিভিন্ন শাকসবজির বীজ, ক্রুড অয়েল, সার, প্রাকৃতিক গ্যাস, বিটুমিন, কয়লা, জিপসাম, ভিটামিন, পেনিসিলিন, ইনসুলিন, কিডনি এরপর ডায়ালাইসিস মেশিন, পেসমেকার, ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন অত্যাবশ্যক ওষুধ, ভ্যাকসিন ও ওষুধের কাঁচামাল, বিভিন্ন ধরনের দরকারি রাসায়নিক, প্লাস্টিক কয়েল, পেপার বোর্ড, বিভিন্ন স্টিলজাতীয় পণ্য, শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ, বিমান ও হেলিকপ্টার, বিভিন্ন ধরনের হাতঘড়িসহ আরও বহু দরকারি পণ্য।
নামমাত্র শুল্ক বসালে পণ্যের দামে বড় কোনো প্রভাব ফেলবে না বলে মনে করে এনবিআর। সংস্থাটির এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, সরকারকে রাজস্ব আয় বাড়াতে হবে। এ জন্য কিছু পণ্যে ন্যূনতম শুল্ক আরোপের চিন্তা করা হচ্ছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে শীর্ষ মহল থেকে।
রাজস্ব আয়ের স্বার্থে এসব পণ্যের ওপর ন্যূনতম ১ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলে বড় কোনো সমস্যা হওয়ার কথা না বলে মন্তব্য করেছেন এনবিআরের সাবেক সদস্য আবদুল মান্নান পাটোয়ারি। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাধারণত শূন্য শুল্কের পণ্যগুলো নানা কারণে অত্যাবশ্যক পণ্য হিসেবে বিবেচিত। আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা জিনিসপত্রের দাম শুল্কহারের সঙ্গে মিল রেখে ১ শতাংশ বাড়ালে খুব একটা দাম বাড়ার কথা না; কিন্তু তারা যদি এর অপব্যবহার করে এর চেয়ে বেশি মুনাফা করার চেষ্টা করে, তখনই হয়তো পণ্যের দাম বেড়ে যাবে।
পণ্য আমদানিতে শূন্য শুল্ক প্রত্যাহারের পাশাপাশি এমপিদের বিনা শুল্কে আমদানি করা বিলাসবহুল গাড়িতেও শুল্ক বসানোর পরিকল্পনা করছে সরকার। এমপিরা এখন বিশেষ সুবিধায় বিনা শুল্কে বিলাসবহুল গাড়ি আমদানি করে আসছেন। তাঁদের গাড়িতে শুল্কসহ অন্তত ৪০ শতাংশ কর বসানোর পরিকল্পনা রয়েছে এনবিআরের। যদিও সাধারণ নাগরিকদের গাড়ি আমদানিতে সর্বোচ্চ ৮০০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ককর রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, বাজেটে যদি সব পণ্যের শূন্য শুল্ক তুলে দেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত নিতে হয়, তাহলে এটি হবে শুল্ক খাতের একটি বড় সাহসী পদক্ষেপ। বাংলাদেশে তখন বিনা শুল্কে পণ্য আমদানির দিনের অবসান হবে।
রাশিয়ার জ্বালানি খাতকে লক্ষ্য করে ঘোষিত নতুন নিষেধাজ্ঞার অংশ হিসেবে ভারতের বৃহত্তম তেল শোধনাগারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এই তেল শোধনাগারটি পরিচালনা করে নায়ারা এনার্জি লিমিটেড, যার মালিকানার বড় একটি অংশ রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান রসনেফটের।
২ ঘণ্টা আগেরপ্তানি পণ্যে আরোপ করা পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা চলছে বাংলাদেশের। এই আলোচনায় দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের দিকগুলো বড় আকারে সামনে এলেও বিষয়টিকে দেশটি ভূরাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য চাপ তৈরির একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলে পর্যবেক্ষণ সরকারি ও বেসরকারি বিশ্লেষকদের।
২ ঘণ্টা আগেটানা ৯ বছর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হচ্ছে। রাজস্ব আদায়ে প্রতিবছর কিছুটা প্রবৃদ্ধি থাকলেও তা পূর্বনির্ধারিত লক্ষ্য থেকে পিছিয়ে থাকছে। প্রস্তাবিত ও সংশোধিত, উভয় লক্ষ্যেই তৈরি হচ্ছে বড় ফারাক। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের পর থেকে কোনো বছরই লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে পারেনি...
১ দিন আগে১১ বছরের সফল যাত্রা সম্পন্ন করল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস। দেশের অন্যতম বেসরকারি এই বিমান সংস্থা গতকাল বৃহস্পতিবার ১২ বছরে পা রাখল। ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই যাত্রা শুরু করা ইউএস-বাংলা আজ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে নিরবচ্ছিন্ন সেবা দিয়ে বাংলাদেশের আকাশে একটি নির্ভরতার নাম হয়ে উঠেছে।
১ দিন আগে