শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে। এই তৈরি পোশাক খাতে অস্থিরতার শুরু হয় মূলত জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকেই। যারা ধারাবাহিকতা চলে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের কিছুদিন পর পর্যন্ত। আর বাংলাদেশের এই অস্থির সময়ের ফায়দা লুটেছে প্রতিবেশী ভারত।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গার্মেন্টস সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের পোশাক খাত বর্তমানে ‘স্থিতিশীল’। তবে ভারতের তৈরি পোশাক খাত এই সময়ে যথেষ্ট এগিয়েছে। এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সেপ্টেম্বর মাসের আগের বছরের তুলনায় ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৭ দশমিক ৩ শতাংশ।
বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস কারখানা আছে। দেশটির ৫৫ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের ৮৫ শতাংশই আসে এই খাত থেকে। তৈরি পোশাক রপ্তানির দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ বাংলাদেশ। লিভাইস, জারা এবং এইচঅ্যান্ডএমসহ বিশ্বের অনেক শীর্ষ ব্র্যান্ড বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক কিনে থাকে।
কিন্তু জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ই এই খাতটি ব্যাপকভাবে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। আগস্টের পাঁচ তারিখ শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতের চলে যাওয়ার পর নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরও কিছুদিন এই অস্থিরতা চলে। দেশের গার্মেন্টস হাব হিসেবে পরিচিত সাভার-আশুলিয়া এলাকায় বিপুলসংখ্যক গার্মেন্টস বন্ধ ছিল জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সময় এবং তার পরবর্তী সময়ের অস্থিরতার কারণে।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম গত শনিবার বলেন, ‘একটি চ্যালেঞ্জিং সময় অতিক্রম করে বর্তমানে এই শিল্প স্থিতিশীল অবস্থায় আছে।’ এ সময় তিনি জানান, আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪ হাজার ৭৭০ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে।
বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশের ওপর আস্থা ফেরত পেয়েছে উল্লেখ করে খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ক্রেতারা বাংলাদেশি পোশাকের ওপর তাদের আস্থা ফিরে পেয়েছেন, তবে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে নিরবচ্ছিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষা অপরিহার্য।’ এ সময় তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন।
এদিকে, বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক উত্তেজনা, মূল্যস্ফীতি এবং সরবরাহ শৃঙ্খলে ব্যাঘাত থাকার পরও বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ফায়দা তুলেছে ভারতের তৈরি পোশাক শিল্প। ভারতের অ্যাপারেলস এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের (এইপিসি) চেয়ারম্যান সুধীর সেখরি বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক উত্তেজনা ও অব্যাহত মূল্যস্ফীতির চাপ থাকা সত্ত্বেও ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে উচ্চ প্রবৃদ্ধি রেকর্ড করেছে। যেখানে প্রধান পোশাক রপ্তানিকারক দেশগুলো সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এই খাতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে ধীর গতি লক্ষ্য করেছে।’
বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক অস্থিরতা অব্যাহত থাকলে তৈরি পোশাক খাত আরও ক্ষতির মুখে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ‘কেয়াররেটিংস’। তাদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে যদি আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও এক বা দুই-চতুর্থাংশেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকে, তবে তাদের রপ্তানিকারকেরা সময়মতো পণ্য ডেলিভারি নিশ্চিত করতে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, ভারত নিকটবর্তী মেয়াদে ২০০-২৫০ মিলিয়ন ডলারের মাসিক রপ্তানি ক্রয়াদেশ পেতে পারে।’
কেয়াররেটিংসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপারেশনাল দক্ষতা ও পশ্চাদমুখী একীভূতকরণের কারণে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা স্থায়ীভাবে বাংলাদেশের কাছ থেকে তৈরি পোশাকের বাজারের একটি অংশ দখল করতে পারে। এতে আরও বলা হয়েছে, এই পরিস্থিতি ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য বিশ্বব্যাপী নিজেদের পদচিহ্ন প্রসারিত করার নতুন সুযোগ দিয়েছে।
সেখরি জানান, ভারত আন্তর্জাতিক তৈরি পোশাক মেলায় অংশ নেওয়ার চেষ্টা করবে এবং ভারতে টেক্সটাইল মেলা ‘ভারত টেক্স-২০২৫’ আয়োজন করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। সেখরি বলেন, ‘আমরা বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড এবং ক্রয় পরামর্শদাতাদের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠক করেছি এবং তাদের উপস্থিতি ভারতীয় রপ্তানিকারকদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলার দৃঢ় ইচ্ছার ইঙ্গিত দেয়।’
আন্তর্জাতিক মেলা আয়োজন করা ছাড়াও এইপিসি স্পেন এবং নিউইয়র্কে ভারতীয় তৈরি পোশাক খাতের প্রচারণার জন্য একটি প্রদর্শনী মেলার আয়োজন করবে। এখানে ভারতীয় তৈরি পোশাক খাতের বাণিজ্য, প্রযুক্তি ও ঐতিহ্য তুলে ধরা হবে।
এইপিসি-এর জেনারেল সেক্রেটারি মিথিলেশ্বর ঠাকুর বলেন, ‘ক্রেতারা ভারতকে ক্রমবর্ধমানভাবে একটি পছন্দনীয় উৎস হিসেবে বিবেচনা করছেন। ভারতীয় পোশাক রপ্তানি সাম্প্রতিক মাসগুলোতে দুই সংখ্যার অঙ্কে বৃদ্ধি পাচ্ছে।’ তিনি জানান, ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষর করেছে এমন দেশগুলোতে বাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে এই প্রবৃদ্ধি অর্জিত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এফটিএ অংশীদার দেশগুলো এখন তৈরি পোশাকের বাজার সম্প্রসারণ এবং বৃদ্ধির পথ তৈরি করছে আমাদের জন্য।’
শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে। এই তৈরি পোশাক খাতে অস্থিরতার শুরু হয় মূলত জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকেই। যারা ধারাবাহিকতা চলে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের কিছুদিন পর পর্যন্ত। আর বাংলাদেশের এই অস্থির সময়ের ফায়দা লুটেছে প্রতিবেশী ভারত।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গার্মেন্টস সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের পোশাক খাত বর্তমানে ‘স্থিতিশীল’। তবে ভারতের তৈরি পোশাক খাত এই সময়ে যথেষ্ট এগিয়েছে। এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সেপ্টেম্বর মাসের আগের বছরের তুলনায় ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৭ দশমিক ৩ শতাংশ।
বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস কারখানা আছে। দেশটির ৫৫ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের ৮৫ শতাংশই আসে এই খাত থেকে। তৈরি পোশাক রপ্তানির দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ বাংলাদেশ। লিভাইস, জারা এবং এইচঅ্যান্ডএমসহ বিশ্বের অনেক শীর্ষ ব্র্যান্ড বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক কিনে থাকে।
কিন্তু জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ই এই খাতটি ব্যাপকভাবে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। আগস্টের পাঁচ তারিখ শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতের চলে যাওয়ার পর নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরও কিছুদিন এই অস্থিরতা চলে। দেশের গার্মেন্টস হাব হিসেবে পরিচিত সাভার-আশুলিয়া এলাকায় বিপুলসংখ্যক গার্মেন্টস বন্ধ ছিল জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সময় এবং তার পরবর্তী সময়ের অস্থিরতার কারণে।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম গত শনিবার বলেন, ‘একটি চ্যালেঞ্জিং সময় অতিক্রম করে বর্তমানে এই শিল্প স্থিতিশীল অবস্থায় আছে।’ এ সময় তিনি জানান, আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪ হাজার ৭৭০ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে।
বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশের ওপর আস্থা ফেরত পেয়েছে উল্লেখ করে খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ক্রেতারা বাংলাদেশি পোশাকের ওপর তাদের আস্থা ফিরে পেয়েছেন, তবে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে নিরবচ্ছিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষা অপরিহার্য।’ এ সময় তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন।
এদিকে, বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক উত্তেজনা, মূল্যস্ফীতি এবং সরবরাহ শৃঙ্খলে ব্যাঘাত থাকার পরও বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ফায়দা তুলেছে ভারতের তৈরি পোশাক শিল্প। ভারতের অ্যাপারেলস এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের (এইপিসি) চেয়ারম্যান সুধীর সেখরি বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক উত্তেজনা ও অব্যাহত মূল্যস্ফীতির চাপ থাকা সত্ত্বেও ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে উচ্চ প্রবৃদ্ধি রেকর্ড করেছে। যেখানে প্রধান পোশাক রপ্তানিকারক দেশগুলো সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এই খাতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে ধীর গতি লক্ষ্য করেছে।’
বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক অস্থিরতা অব্যাহত থাকলে তৈরি পোশাক খাত আরও ক্ষতির মুখে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ‘কেয়াররেটিংস’। তাদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে যদি আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও এক বা দুই-চতুর্থাংশেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকে, তবে তাদের রপ্তানিকারকেরা সময়মতো পণ্য ডেলিভারি নিশ্চিত করতে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, ভারত নিকটবর্তী মেয়াদে ২০০-২৫০ মিলিয়ন ডলারের মাসিক রপ্তানি ক্রয়াদেশ পেতে পারে।’
কেয়াররেটিংসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপারেশনাল দক্ষতা ও পশ্চাদমুখী একীভূতকরণের কারণে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা স্থায়ীভাবে বাংলাদেশের কাছ থেকে তৈরি পোশাকের বাজারের একটি অংশ দখল করতে পারে। এতে আরও বলা হয়েছে, এই পরিস্থিতি ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য বিশ্বব্যাপী নিজেদের পদচিহ্ন প্রসারিত করার নতুন সুযোগ দিয়েছে।
সেখরি জানান, ভারত আন্তর্জাতিক তৈরি পোশাক মেলায় অংশ নেওয়ার চেষ্টা করবে এবং ভারতে টেক্সটাইল মেলা ‘ভারত টেক্স-২০২৫’ আয়োজন করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। সেখরি বলেন, ‘আমরা বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড এবং ক্রয় পরামর্শদাতাদের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠক করেছি এবং তাদের উপস্থিতি ভারতীয় রপ্তানিকারকদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলার দৃঢ় ইচ্ছার ইঙ্গিত দেয়।’
আন্তর্জাতিক মেলা আয়োজন করা ছাড়াও এইপিসি স্পেন এবং নিউইয়র্কে ভারতীয় তৈরি পোশাক খাতের প্রচারণার জন্য একটি প্রদর্শনী মেলার আয়োজন করবে। এখানে ভারতীয় তৈরি পোশাক খাতের বাণিজ্য, প্রযুক্তি ও ঐতিহ্য তুলে ধরা হবে।
এইপিসি-এর জেনারেল সেক্রেটারি মিথিলেশ্বর ঠাকুর বলেন, ‘ক্রেতারা ভারতকে ক্রমবর্ধমানভাবে একটি পছন্দনীয় উৎস হিসেবে বিবেচনা করছেন। ভারতীয় পোশাক রপ্তানি সাম্প্রতিক মাসগুলোতে দুই সংখ্যার অঙ্কে বৃদ্ধি পাচ্ছে।’ তিনি জানান, ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষর করেছে এমন দেশগুলোতে বাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে এই প্রবৃদ্ধি অর্জিত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এফটিএ অংশীদার দেশগুলো এখন তৈরি পোশাকের বাজার সম্প্রসারণ এবং বৃদ্ধির পথ তৈরি করছে আমাদের জন্য।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
১৬ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
২ ঘণ্টা আগেওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
একাধিক সূত্রের বরাতে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্রগুলো জানায়, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গতকাল বুধবার এই ক্ষমার আদেশে স্বাক্ষর করেন। এক সূত্র জানায়, সম্প্রতি ট্রাম্প তাঁর উপদেষ্টাদের বলেছেন, ঝাওসহ অন্যদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে হয়রানির অভিযোগের প্রতি তিনি সহানুভূতিশীল।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বলেন, ট্রাম্প সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে ঝাওকে ক্ষমা করেছেন। বাইডেন প্রশাসন ক্রিপ্টোকারেন্সিবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছিল। বাইডেন প্রশাসনের ক্রিপ্টোবিরোধী যুদ্ধ এখন শেষ।
বাইন্যান্স এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
এই ক্ষমা ঘোষণার ফলে সম্ভবত বাইন্যান্সের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার পথ খুলে যাবে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ ২০২৩ সালে অর্থ পাচারবিরোধী আইন লঙ্ঘনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিল এবং যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম পরিচালনা থেকে নিষিদ্ধ হয়।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে চার মাসের সাজা ভোগ শেষে কারাগার থেকে মুক্তি পান ঝাও। এরপর বাইন্যান্স প্রায় এক বছর ধরে তাঁর জন্য ক্ষমা প্রার্থনার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছিল। এ বছর সংস্থাটি লবিস্ট চেস ম্যাকডোয়েলকে নিয়োগ দেয় এই কাজ এগিয়ে নিতে।
নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে বাইন্যান্স ট্রাম্পের পরিবারের ক্রিপ্টো ব্যবসা ‘ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল’কে সহযোগিতা করে আসছে। এটি ট্রাম্পের ব্যক্তিগত সম্পদ বৃদ্ধিতে বিশাল ভূমিকা রাখছে।
মার্কিন বিচার বিভাগ বাইন্যান্সকে ৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের রেকর্ড জরিমানা ও কঠোর নজরদারি আরোপ করেছিল। বিভাগটির দাবি ছিল, বাইন্যান্স একটি বিশাল অর্থ পাচারের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল, যার মাধ্যমে নিষিদ্ধ গোষ্ঠী ও অপরাধীরা বিলিয়ন ডলার পাচার করত।
এই ক্ষমা ঘোষণার ফলে বিচার বিভাগ থেকে জারি করা বাইন্যান্সের ওপর তিন বছরের নজরদারি কার্যক্রম আগেই শেষ হয়ে যেতে পারে, যা সংস্থাটির আর্থিক অপরাধবিষয়ক আইন মানা নিশ্চিত করতে গঠন করা হয়েছিল। তবে ট্রেজারি বিভাগের আলাদা নজরদারি কার্যক্রম বন্ধ করতে হলে ট্রাম্প বা মার্কিন অর্থমন্ত্রী—উভয়ের অনুমোদন প্রয়োজন হবে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, গত বসন্তে বাইন্যান্স ট্রেজারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে যুক্তরাষ্ট্রের তদারকি কিছুটা শিথিল করার অনুরোধ জানিয়েছিল, কারণ আইনি জটিলতার কারণে সংস্থাটি প্রতিযোগীদের কাছে বাজার হারাচ্ছিল।
বাইন্যান্স প্রথম ট্রাম্প পরিবারের মিত্রদের সঙ্গে যোগাযোগ করে যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ব্যবসায়িক চুক্তির প্রস্তাব দেয়। এরপর ট্রাম্প পরিবারের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাইন্যান্সের মার্কিন শাখায় আর্থিক অংশীদার হওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়।
সে সময় ঝাও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছিলেন, ‘ক্ষমা পেলে কোনো অপরাধীই আপত্তি করবে না।’ পরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমার আবেদন করেন এবং মার্কিন লবিস্ট নিয়োগ দেন।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল গত এক বছরে ট্রাম্প পরিবারের জন্য আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি আয় করেছে। বাইন্যান্স এই প্রতিষ্ঠানের ডলারনির্ভর ক্রিপ্টোকারেন্সি ‘ইউএসডি১’-এর দ্রুত উত্থানের অন্যতম প্রধান চালক। এ বছর বসন্তে ২ বিলিয়ন ডলারের একটি বড় বিনিয়োগ গ্রহণের সময় বাইন্যান্স ‘ইউএসডি১’-এর মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের সুযোগ দেয় এবং তাদের নিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এই মুদ্রায় লেনদেন বাড়াতে উৎসাহ দেয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
একাধিক সূত্রের বরাতে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্রগুলো জানায়, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গতকাল বুধবার এই ক্ষমার আদেশে স্বাক্ষর করেন। এক সূত্র জানায়, সম্প্রতি ট্রাম্প তাঁর উপদেষ্টাদের বলেছেন, ঝাওসহ অন্যদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে হয়রানির অভিযোগের প্রতি তিনি সহানুভূতিশীল।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বলেন, ট্রাম্প সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে ঝাওকে ক্ষমা করেছেন। বাইডেন প্রশাসন ক্রিপ্টোকারেন্সিবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছিল। বাইডেন প্রশাসনের ক্রিপ্টোবিরোধী যুদ্ধ এখন শেষ।
বাইন্যান্স এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
এই ক্ষমা ঘোষণার ফলে সম্ভবত বাইন্যান্সের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার পথ খুলে যাবে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ ২০২৩ সালে অর্থ পাচারবিরোধী আইন লঙ্ঘনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিল এবং যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম পরিচালনা থেকে নিষিদ্ধ হয়।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে চার মাসের সাজা ভোগ শেষে কারাগার থেকে মুক্তি পান ঝাও। এরপর বাইন্যান্স প্রায় এক বছর ধরে তাঁর জন্য ক্ষমা প্রার্থনার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছিল। এ বছর সংস্থাটি লবিস্ট চেস ম্যাকডোয়েলকে নিয়োগ দেয় এই কাজ এগিয়ে নিতে।
নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে বাইন্যান্স ট্রাম্পের পরিবারের ক্রিপ্টো ব্যবসা ‘ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল’কে সহযোগিতা করে আসছে। এটি ট্রাম্পের ব্যক্তিগত সম্পদ বৃদ্ধিতে বিশাল ভূমিকা রাখছে।
মার্কিন বিচার বিভাগ বাইন্যান্সকে ৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের রেকর্ড জরিমানা ও কঠোর নজরদারি আরোপ করেছিল। বিভাগটির দাবি ছিল, বাইন্যান্স একটি বিশাল অর্থ পাচারের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল, যার মাধ্যমে নিষিদ্ধ গোষ্ঠী ও অপরাধীরা বিলিয়ন ডলার পাচার করত।
এই ক্ষমা ঘোষণার ফলে বিচার বিভাগ থেকে জারি করা বাইন্যান্সের ওপর তিন বছরের নজরদারি কার্যক্রম আগেই শেষ হয়ে যেতে পারে, যা সংস্থাটির আর্থিক অপরাধবিষয়ক আইন মানা নিশ্চিত করতে গঠন করা হয়েছিল। তবে ট্রেজারি বিভাগের আলাদা নজরদারি কার্যক্রম বন্ধ করতে হলে ট্রাম্প বা মার্কিন অর্থমন্ত্রী—উভয়ের অনুমোদন প্রয়োজন হবে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, গত বসন্তে বাইন্যান্স ট্রেজারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে যুক্তরাষ্ট্রের তদারকি কিছুটা শিথিল করার অনুরোধ জানিয়েছিল, কারণ আইনি জটিলতার কারণে সংস্থাটি প্রতিযোগীদের কাছে বাজার হারাচ্ছিল।
বাইন্যান্স প্রথম ট্রাম্প পরিবারের মিত্রদের সঙ্গে যোগাযোগ করে যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ব্যবসায়িক চুক্তির প্রস্তাব দেয়। এরপর ট্রাম্প পরিবারের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাইন্যান্সের মার্কিন শাখায় আর্থিক অংশীদার হওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়।
সে সময় ঝাও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছিলেন, ‘ক্ষমা পেলে কোনো অপরাধীই আপত্তি করবে না।’ পরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমার আবেদন করেন এবং মার্কিন লবিস্ট নিয়োগ দেন।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল গত এক বছরে ট্রাম্প পরিবারের জন্য আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি আয় করেছে। বাইন্যান্স এই প্রতিষ্ঠানের ডলারনির্ভর ক্রিপ্টোকারেন্সি ‘ইউএসডি১’-এর দ্রুত উত্থানের অন্যতম প্রধান চালক। এ বছর বসন্তে ২ বিলিয়ন ডলারের একটি বড় বিনিয়োগ গ্রহণের সময় বাইন্যান্স ‘ইউএসডি১’-এর মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের সুযোগ দেয় এবং তাদের নিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এই মুদ্রায় লেনদেন বাড়াতে উৎসাহ দেয়।
শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে। আর বাংলাদেশের এই অস্থির সময়ের ফায়দা লুটেছে প্রতিবেশী ভারত।
২১ অক্টোবর ২০২৪ব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
২ ঘণ্টা আগেওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস চার্জ ছাড়াই সব ধরনের ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা পাবেন।
শরিয়াহভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ব্যাংক চালুর প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ২ নভেম্বরের মধ্যে সনদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদ পেলে দ্রুত সময়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার চেষ্টা রয়েছে। অনুমোদন পেলে ব্যাংকটির নাম হবে ‘মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংক’।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে আকিজ হাউসে আয়োজিত ‘আকিজ রিসোর্স ডিজিটাল ইকোসিস্টেম: পরিবর্তনে নেতৃত্বদানকারী’ শীর্ষক এক প্রেস মিটে এসব তথ্য জানান আকিজ রিসোর্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শেখ জসিম উদ্দিন।
শেখ জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আকিজ রিসোর্স বিশ্বাস করে, ব্যাংকিং শুধু লেনদেন নয়, এটি মানুষের আর্থিক ক্ষমতায়ন ও সামাজিক অগ্রগতির হাতিয়ার। আমাদের ঐতিহ্যের শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আমরা এমন একটি ডিজিটাল ব্যাংক তৈরি করতে চাই, যা প্রযুক্তি, নৈতিকতা ও মানবিকতার সমন্বয়ে পরিচালিত হবে।’
চিফ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার তৌফিক হাসান বলেন, ‘আমরা এমন এক ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা গড়ে তুলতে চাই, যা সবার জন্য উন্মুক্ত। প্রযুক্তির সহায়তায় দেশের প্রতিটি নাগরিক যেন ব্যাংকিংয়ের আওতায় আসেন—এটাই আমাদের লক্ষ্য।’
চিফ ডিজিটাল ও ইনোভেশন অফিসার ইঞ্জি. মো. ফিরোজ কবির বলেন, ‘আকিজ রিসোর্সের প্রযুক্তি টিম এরই মধ্যে ভবিষ্যতের ব্যাংকিং অবকাঠামো তৈরি করছে। আমরা এমন একটি স্মার্ট সিস্টেম তৈরি করছি, যেখানে ব্যাংকিং হবে দ্রুত, সহজ ও ব্যবহারবান্ধব। ব্যাংকের দরজায় না গিয়েও গ্রাহক তাঁর সব আর্থিক কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, এটি হবে একটি মানবিক প্রতিষ্ঠান। দেশি-বিদেশি পার্টনার থাকবে। তবে বিদেশিদের আনার জন্য আগামী ২ নভেম্বর আবেদনের শেষ সময় কম মনে হয়। যদিও তাদের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। কিন্তু সময় বাড়ানো হলে বিদেশি উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল ব্যবসায় সংযুক্ত করাটা সুবিধাজনক হবে। আর নিরাপত্তার জন্য বিদেশে সেরা ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনা করছে—এমন সফটওয়্যার ব্যবহারের লক্ষ্য রয়েছে।
আরও জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, বরং একটি ডিজিটাল ফাইন্যান্স ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে; যা মানুষ, ব্যবসা ও সমাজকে নিরাপদ প্রযুক্তির মাধ্যমে একত্রে সংযুক্ত করবে। শহরের পেশাজীবী থেকে শুরু করে গ্রামের উদ্যোক্তা—সবাই যেন দেশের আর্থিক প্রবৃদ্ধির যাত্রায় যুক্ত হতে পারেন। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের ইসলামি ফাইন্যান্স খাতে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এটি হবে এমন একটি ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যেখানে প্রযুক্তি ও শরিয়াহ নীতির সমন্বয়ে তৈরি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক অভিজ্ঞতা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চিফ পিপল অফিসার মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন এবং আই-বিওএস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী এস কে মো. জায়েদ বিন রশিদ।
ব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস চার্জ ছাড়াই সব ধরনের ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা পাবেন।
শরিয়াহভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ব্যাংক চালুর প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ২ নভেম্বরের মধ্যে সনদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদ পেলে দ্রুত সময়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার চেষ্টা রয়েছে। অনুমোদন পেলে ব্যাংকটির নাম হবে ‘মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংক’।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে আকিজ হাউসে আয়োজিত ‘আকিজ রিসোর্স ডিজিটাল ইকোসিস্টেম: পরিবর্তনে নেতৃত্বদানকারী’ শীর্ষক এক প্রেস মিটে এসব তথ্য জানান আকিজ রিসোর্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শেখ জসিম উদ্দিন।
শেখ জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আকিজ রিসোর্স বিশ্বাস করে, ব্যাংকিং শুধু লেনদেন নয়, এটি মানুষের আর্থিক ক্ষমতায়ন ও সামাজিক অগ্রগতির হাতিয়ার। আমাদের ঐতিহ্যের শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আমরা এমন একটি ডিজিটাল ব্যাংক তৈরি করতে চাই, যা প্রযুক্তি, নৈতিকতা ও মানবিকতার সমন্বয়ে পরিচালিত হবে।’
চিফ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার তৌফিক হাসান বলেন, ‘আমরা এমন এক ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা গড়ে তুলতে চাই, যা সবার জন্য উন্মুক্ত। প্রযুক্তির সহায়তায় দেশের প্রতিটি নাগরিক যেন ব্যাংকিংয়ের আওতায় আসেন—এটাই আমাদের লক্ষ্য।’
চিফ ডিজিটাল ও ইনোভেশন অফিসার ইঞ্জি. মো. ফিরোজ কবির বলেন, ‘আকিজ রিসোর্সের প্রযুক্তি টিম এরই মধ্যে ভবিষ্যতের ব্যাংকিং অবকাঠামো তৈরি করছে। আমরা এমন একটি স্মার্ট সিস্টেম তৈরি করছি, যেখানে ব্যাংকিং হবে দ্রুত, সহজ ও ব্যবহারবান্ধব। ব্যাংকের দরজায় না গিয়েও গ্রাহক তাঁর সব আর্থিক কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, এটি হবে একটি মানবিক প্রতিষ্ঠান। দেশি-বিদেশি পার্টনার থাকবে। তবে বিদেশিদের আনার জন্য আগামী ২ নভেম্বর আবেদনের শেষ সময় কম মনে হয়। যদিও তাদের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। কিন্তু সময় বাড়ানো হলে বিদেশি উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল ব্যবসায় সংযুক্ত করাটা সুবিধাজনক হবে। আর নিরাপত্তার জন্য বিদেশে সেরা ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনা করছে—এমন সফটওয়্যার ব্যবহারের লক্ষ্য রয়েছে।
আরও জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, বরং একটি ডিজিটাল ফাইন্যান্স ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে; যা মানুষ, ব্যবসা ও সমাজকে নিরাপদ প্রযুক্তির মাধ্যমে একত্রে সংযুক্ত করবে। শহরের পেশাজীবী থেকে শুরু করে গ্রামের উদ্যোক্তা—সবাই যেন দেশের আর্থিক প্রবৃদ্ধির যাত্রায় যুক্ত হতে পারেন। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের ইসলামি ফাইন্যান্স খাতে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এটি হবে এমন একটি ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যেখানে প্রযুক্তি ও শরিয়াহ নীতির সমন্বয়ে তৈরি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক অভিজ্ঞতা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চিফ পিপল অফিসার মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন এবং আই-বিওএস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী এস কে মো. জায়েদ বিন রশিদ।
শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে। আর বাংলাদেশের এই অস্থির সময়ের ফায়দা লুটেছে প্রতিবেশী ভারত।
২১ অক্টোবর ২০২৪মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
১৬ মিনিট আগেগত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
২ ঘণ্টা আগেওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
দেশের শীর্ষ ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম রকমারি ডট কম নিয়ে এসেছে আলোচিত অফার ‘রকমারি টেন টেন’, যা ইতিমধ্যে গ্রাহকদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলেছে।
গত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পাওয়া যাচ্ছে ৫ লক্ষাধিক প্রোডাক্ট।
অফারটিতে ৯৯৯ টাকার অর্ডারে বিকাশ পেমেন্টে ১০% ক্যাশব্যাক এবং Zays থেকে ৩০০ টাকার গিফট ভাউচার থাকছে। রকমারি জানায়, ৫ লক্ষাধিক পণ্যের ওপর প্রযোজ্য এই সীমিত সময়ের অফার গ্রাহকদের কেনাকাটায় এনেছে সাশ্রয় ও আনন্দের সুন্দর মেলবন্ধন।
রকমারি ডট কমের কো-ফাউন্ডার ও ডিরেক্টর এহতেশামুল শামস রাকিব বলেন, ‘আমরা চাই, রকমারিতে প্রতিটি কেনাকাটা হোক এক আনন্দময় অভিজ্ঞতা। ‘‘রকমারি টেন টেন’’ সেই ভাবনারই সম্প্রসারণ—যেখানে সাশ্রয়, উপহার ও সন্তুষ্টি মিলেছে একসঙ্গে।’
অফারটি চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত, শুধু রকমারিতে।
দেশের শীর্ষ ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম রকমারি ডট কম নিয়ে এসেছে আলোচিত অফার ‘রকমারি টেন টেন’, যা ইতিমধ্যে গ্রাহকদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলেছে।
গত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পাওয়া যাচ্ছে ৫ লক্ষাধিক প্রোডাক্ট।
অফারটিতে ৯৯৯ টাকার অর্ডারে বিকাশ পেমেন্টে ১০% ক্যাশব্যাক এবং Zays থেকে ৩০০ টাকার গিফট ভাউচার থাকছে। রকমারি জানায়, ৫ লক্ষাধিক পণ্যের ওপর প্রযোজ্য এই সীমিত সময়ের অফার গ্রাহকদের কেনাকাটায় এনেছে সাশ্রয় ও আনন্দের সুন্দর মেলবন্ধন।
রকমারি ডট কমের কো-ফাউন্ডার ও ডিরেক্টর এহতেশামুল শামস রাকিব বলেন, ‘আমরা চাই, রকমারিতে প্রতিটি কেনাকাটা হোক এক আনন্দময় অভিজ্ঞতা। ‘‘রকমারি টেন টেন’’ সেই ভাবনারই সম্প্রসারণ—যেখানে সাশ্রয়, উপহার ও সন্তুষ্টি মিলেছে একসঙ্গে।’
অফারটি চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত, শুধু রকমারিতে।
শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে। আর বাংলাদেশের এই অস্থির সময়ের ফায়দা লুটেছে প্রতিবেশী ভারত।
২১ অক্টোবর ২০২৪মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
১৬ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগেওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
ওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা জারির পরপরই ব্রেন্ট ক্রুড ফিউচার প্রতি ব্যারেল ৩ দশমিক ৩৯ ডলার বা ৫ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ৬৫ দশমিক ৯৮ ডলারে। অপর দিকে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই, একধরনের অপরিশোধিত তেল) তেলের দাম ৩ দশমিক ৩১ ডলার বা ৫ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ৬১ দশমিক ৮১ ডলার হয়েছে।
এ নিষেধাজ্ঞার ফলে চীন ও ভারতের মতো দেশগুলো, যারা রুশ তেলের বড় ক্রেতা, তারা এখন বিকল্প উৎস খুঁজতে বাধ্য হবে। দীর্ঘদিন ধরে রুশ তেল কেনায় চীন ও ভারত পশ্চিমা ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে চলে যাচ্ছিল। তাই রাশিয়াকে কোণঠাসা করতে এমন পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
স্যাক্সো ব্যাংকের বিশ্লেষক ওলে হ্যানসেন বলেন, চীন ও ভারতের শোধনাগারগুলোকে এখন বিকল্প সরবরাহকারী খুঁজতে হবে, নইলে তারা পশ্চিমা আর্থিক ব্যবস্থার বাইরে চলে যাবে।
এর আগে ব্রিটেনও রসনেফট ও লুকঅয়েলকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রাশিয়ার তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এনজি) আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ ১৯তম দফা নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজ অনুমোদন করেছে।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ঘোষণার পরপরই ব্রেন্ট ও ডব্লিউটিআইয়ের দাম ব্যারেলপ্রতি দুই ডলারের বেশি বেড়ে যায়। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে তেলের মজুত কমে যাওয়ায় দাম আরও বেড়ে গেছে।
ইউবিএস ব্যাংকের বিশ্লেষক জিওভান্নি স্টানোভো বলেন, তেলের বাজারে এ নিষেধাজ্ঞার প্রভাব অনেকটাই নির্ভর করবে ভারতের অবস্থানের ওপর। কারণ, ভারত রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ক্রেতা। তারা কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানায় এবং রাশিয়া নতুন ক্রেতা খুঁজে পায় কি না, এটিই এখন ভাবার বিষয়।
রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা জারির পর ভারত ছিল রুশ ক্রুড অয়েলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা। কিন্তু নতুন নিষেধাজ্ঞার কারণে ভারতীয় শোধনাগারগুলো এখন রুশ তেল আমদানি কমিয়ে আনার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ভারতের বেসরকারি তেল রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ রুশ তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা। তারা আমদানি পুরোপুরি বন্ধ বা কমিয়ে আনতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র। তবে এ নিষেধাজ্ঞাগুলো তেলের প্রকৃত সরবরাহ বা রাশিয়ার রপ্তানি আয় কতটা প্রভাবিত করবে, তা নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে।
রিস্ট্যাড এনার্জির বিশ্লেষক ক্লাউদিও গ্যালিমবার্তি বলেন, গত সাড়ে তিন বছরে রাশিয়ার ওপর যত নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তার বেশির ভাগই দেশটির তেল উৎপাদন বা রাজস্বে বড় কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি।
এদিকে ওপেক প্লাস দেশগুলোর উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় বাজারে অতিরিক্ত তেল সরবরাহ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এটি বিশ্ববাজারে তেলের মূল্যবৃদ্ধিকে কিছুটা সীমিত করতে পারে।
বৈশ্বিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইউবিএসের তথ্য অনুযায়ী, আগামী মাসগুলোতে ব্রেন্ট তেলের দাম ৬০ থেকে ৭০ ডলারের মধ্যে ওঠানামা করতে পারে। এদিকে মার্কিন এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইআইএ) জানিয়েছে, গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে অপরিশোধিত তেল, গ্যাসোলিন ও ডিজেলজাত পণ্যের মজুত কমেছে—যা বাজারে চাহিদা বাড়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
ওয়াশিংটন এবার সরাসরি রাশিয়ার বৃহৎ দুই তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। ফলে বিশ্ববাজারে হঠাৎ বেড়ে গেছে তেলের দাম। আজ বৃহস্পতিবার এক দিনেই তেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার অবস্থানকে কেন্দ্র করে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা জারির পরপরই ব্রেন্ট ক্রুড ফিউচার প্রতি ব্যারেল ৩ দশমিক ৩৯ ডলার বা ৫ দশমিক ৪ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ৬৫ দশমিক ৯৮ ডলারে। অপর দিকে ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই, একধরনের অপরিশোধিত তেল) তেলের দাম ৩ দশমিক ৩১ ডলার বা ৫ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ৬১ দশমিক ৮১ ডলার হয়েছে।
এ নিষেধাজ্ঞার ফলে চীন ও ভারতের মতো দেশগুলো, যারা রুশ তেলের বড় ক্রেতা, তারা এখন বিকল্প উৎস খুঁজতে বাধ্য হবে। দীর্ঘদিন ধরে রুশ তেল কেনায় চীন ও ভারত পশ্চিমা ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে চলে যাচ্ছিল। তাই রাশিয়াকে কোণঠাসা করতে এমন পদক্ষেপ নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
স্যাক্সো ব্যাংকের বিশ্লেষক ওলে হ্যানসেন বলেন, চীন ও ভারতের শোধনাগারগুলোকে এখন বিকল্প সরবরাহকারী খুঁজতে হবে, নইলে তারা পশ্চিমা আর্থিক ব্যবস্থার বাইরে চলে যাবে।
এর আগে ব্রিটেনও রসনেফট ও লুকঅয়েলকে কালো তালিকাভুক্ত করেছে। অন্যদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রাশিয়ার তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এনজি) আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপসহ ১৯তম দফা নিষেধাজ্ঞা প্যাকেজ অনুমোদন করেছে।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ঘোষণার পরপরই ব্রেন্ট ও ডব্লিউটিআইয়ের দাম ব্যারেলপ্রতি দুই ডলারের বেশি বেড়ে যায়। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে তেলের মজুত কমে যাওয়ায় দাম আরও বেড়ে গেছে।
ইউবিএস ব্যাংকের বিশ্লেষক জিওভান্নি স্টানোভো বলেন, তেলের বাজারে এ নিষেধাজ্ঞার প্রভাব অনেকটাই নির্ভর করবে ভারতের অবস্থানের ওপর। কারণ, ভারত রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ক্রেতা। তারা কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানায় এবং রাশিয়া নতুন ক্রেতা খুঁজে পায় কি না, এটিই এখন ভাবার বিষয়।
রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা জারির পর ভারত ছিল রুশ ক্রুড অয়েলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা। কিন্তু নতুন নিষেধাজ্ঞার কারণে ভারতীয় শোধনাগারগুলো এখন রুশ তেল আমদানি কমিয়ে আনার প্রস্তুতি নিচ্ছে।
ভারতের বেসরকারি তেল রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ রুশ তেলের সবচেয়ে বড় ক্রেতা। তারা আমদানি পুরোপুরি বন্ধ বা কমিয়ে আনতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র। তবে এ নিষেধাজ্ঞাগুলো তেলের প্রকৃত সরবরাহ বা রাশিয়ার রপ্তানি আয় কতটা প্রভাবিত করবে, তা নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়েছে।
রিস্ট্যাড এনার্জির বিশ্লেষক ক্লাউদিও গ্যালিমবার্তি বলেন, গত সাড়ে তিন বছরে রাশিয়ার ওপর যত নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, তার বেশির ভাগই দেশটির তেল উৎপাদন বা রাজস্বে বড় কোনো প্রভাব ফেলতে পারেনি।
এদিকে ওপেক প্লাস দেশগুলোর উৎপাদন বেড়ে যাওয়ায় বাজারে অতিরিক্ত তেল সরবরাহ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এটি বিশ্ববাজারে তেলের মূল্যবৃদ্ধিকে কিছুটা সীমিত করতে পারে।
বৈশ্বিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইউবিএসের তথ্য অনুযায়ী, আগামী মাসগুলোতে ব্রেন্ট তেলের দাম ৬০ থেকে ৭০ ডলারের মধ্যে ওঠানামা করতে পারে। এদিকে মার্কিন এনার্জি ইনফরমেশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ইআইএ) জানিয়েছে, গত সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রে অপরিশোধিত তেল, গ্যাসোলিন ও ডিজেলজাত পণ্যের মজুত কমেছে—যা বাজারে চাহিদা বাড়ার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে। আর বাংলাদেশের এই অস্থির সময়ের ফায়দা লুটেছে প্রতিবেশী ভারত।
২১ অক্টোবর ২০২৪মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
১৬ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
২ ঘণ্টা আগে