মন্টি বৈষ্ণব, ঢাকা
স্বপ্ন দেখতে কে না ভালোবাসে। স্বপ্ন মানুষকে বাঁচতে শেখায়; এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা জোগায়। অনেকের জীবনের গতিপথই বদলে দেয় স্বপ্ন। স্বপ্নের পেছনে ধাওয়া করে কেউ ডাক্তার, কেউ শিক্ষক, কেউ শিল্পী হয়ে ওঠে। নাহিদ আক্তার স্বাতী হয়ে উঠেছেন উদ্যোক্তা। ব্যবসায়িক উদ্যোগ দিয়ে তিনি নিজের গল্পই বলতে চেয়েছেন।
স্বাতী স্বপ্ন দেখতেন তাঁর নিজস্ব একটা পরিচয় থাকবে, যা দিয়ে সবাই তাঁকে চিনবে। স্বাতীর এ স্বপ্নই তাঁকে উদ্যোক্তা হওয়ার প্রেরণা দিয়েছে। ছোটবেলা থেকে দাদি-নানির গল্প শুনতে শুনতে বড় হয়েছেন স্বাতী। গল্পের সঙ্গে বাস করতে করতে একদিন চিন্তা করলেন নিজের একটা গল্প থাকা দরকার। সেই মোতাবেক শুরু হলো গল্পের সন্ধান।
সময়টা ছিল করোনাকাল। পুরো পৃথিবী থমকে ছিল। মানুষের হাতে ছিল অফুরন্ত সময়। নিজের অস্থিরতা দূর করতে স্বাতী ২০২০ সালের জুন মাসে অনলাইনে শুরু করেন ব্যবসার কাজ। নিজের অনলাইনভিত্তিক প্ল্যাটফর্মের নাম দেন ‘গল্পের শুরু’।
স্বাতীর ভাষ্যে, ‘আমার ইচ্ছা নিজের একটা গল্প থাকবে বলার মতো। যে গল্পে আমাকে সবাই চিনবে। তাই ‘গল্পের শুরু’ নাম দিয়ে শুরু করলাম কাজ। এটা অনলাইনভিত্তিক দেশীয় পোশাক এবং খাদ্যসামগ্রীর প্রতিষ্ঠান হলেও আমি এটাকে আমার জীবনের গল্পের অংশ বলে মনে করি। তাই এই নাম।’
নাহিদ আক্তার স্বাতী মাস্টার্স শেষ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগ থেকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের সঙ্গে কাজ করতেন। আর সে থেকে কিছু একটা করার স্বপ্ন দেখেন। সেই স্বপ্নই তাঁকে নিয়ে যায় ‘গল্পের শুরু’-এর কাছে।
স্বাতী মায়ের দেওয়া ১০ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করেছিলেন ‘গল্পের শুরু’। এখন এই প্রতিষ্ঠান থেকে মাস শেষে আয় হয় ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। উদ্যোক্তা হওয়ার পেছনে পরিবারের সহযোগিতা পেয়েছেন কি-না জানতে চাইলে স্বাতী বলেন, ‘আমার পরিবারের সহযোগিতায় আমি এত দূর এসেছি। পরিবারের সার্বিক সহযোগিতা না পেলে হয়তো এত দূর আসতে পারতাম না। পরিবারের পাশাপাশি পরিচিত বন্ধুরাও উৎসাহ দিয়েছেন। তাঁদের সকলের নাম আমার হৃদয়ের মণিকোঠায় শ্রদ্ধাভরে খচিত থাকবে।’
নাহিদ আক্তার স্বাতীর ‘গল্পের শুরু’ প্রতিষ্ঠানে গাওয়া ঘি, মিক্সড বাদাম ও শীতের মৌসুমে খেজুরের রসের ঝোলাগুড় এবং পাটালি গুড় পাওয়া যায়। এখানকার প্রাকৃতিক চাকের মধু সংগ্রহ করা হয় সুন্দরবনের বিশ্বস্ত মৌয়ালের কাছ থেকে। আর চা-পাতা, ক্লোন-টি, গ্রিন-টি সংগ্রহ করা হয় একজন বিশ্বস্ত লোকের কাছ থেকে। খাবারের পাশাপাশি এখানে পোশাক, শাড়িও বিক্রি করা হয়। এখানকার জামদানি, মণিপুরী, ব্লক-বাটিক এবং টাঙ্গাইল পোশাকগুলো সংগ্রহ করা হয় তাঁতিদের কাছ থেকে। স্বাতীর মতে, এভাবে সংগ্রহ করা হয় বলেই ‘গল্পের শুরু’-এর পণ্যের গুণগত মান নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকা যায়।
উদ্যোক্তা জীবনের প্রত্যকের নিজস্ব একটা ছন্দ থাকে। সে ছন্দের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেকে এগিয়ে নেওয়াটাই হলো জীবন। অনেক ঝড়-ঝাপটা সামলিয়ে উদ্যোক্তা জীবন কেমন লাগছে জানতে চাইলে স্বাতী বলেন, ‘কেমন লাগছে, সেটা এক বাক্যে প্রকাশের মতো না। মিশ্র একটা অনুভূতি। অনেক ভালো লাগে, যখন নিজের কাজ সম্পর্কে ভালো কোনো কথা শুনি। কখনো কাজের চাপে হাঁপিয়ে উঠি, হতাশা চলে আসে। তার পর আবার একটা ভালো খবর শুনে উৎফুল্ল হয়ে উঠি। এই তো, এভাবেই কেটে যাচ্ছে উদ্যোক্তা জীবনের দিনগুলি।’
উদ্যোক্তা জীবন মানেই ভালো-মন্দের সঙ্গে মানিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলা। সমাজে ঠিকে থাকতে হলে একজন নারী উদ্যোক্তাকে সামাজিকভাবে বহু সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। সময়ে-অসময়ে অনলাইনে বিড়ম্বনার সম্মুখীন হতে হয়। অনেকের ক্ষেত্রে উদ্যোক্তার জীবন মোটেও সুখকর বিষয় হয় না। প্রতিনিয়ত লড়াই করে ব্যবসার কাজকে টিকিয়ে রাখতে হয়।
স্বাতীর কাছে উদ্যোক্তা জীবনে প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়েছেন কি-না জানতে চাইলে বলেন, ‘একজন নারী উদ্যোক্তার লড়াইয়ের গল্প বলতে গেলে আসলে ঠিকঠাক বলা যায় না। কারণ, কেবল লড়াইয়ের সময়গুলোতে সমস্যার মুখোমুখি হলে অনুভূতিগুলো অনুভব করা যায়। আমার সামাজিক অবস্থান থেকে তাঁতি, চাষি ভাইদের সঙ্গে কাজ করা কতটুকু মানানসই, মেয়েদের খাদ্যপণ্য নিয়ে কাজ করা চাট্টিখানি কথা না, চাকরি আছে তো আবার ব্যবসার উদ্যোগ নেওয়া কি বাড়াবাড়ি হয়ে যায় না, আমি বেশি দূর আগাতে পারব না, মজুত করা পোশাকগুলো বিক্রি করা যাবে কিনা—এ রকম অসংখ্য কথা শুনতে হয়। কখনো কখনো হাসিমুখে উড়িয়ে দিয়েছি এসব কথা। আবার অনেক সময় খারাপ লাগত কারও কারও বলার ভঙ্গিতে। মন খারাপ হতো, আবার কাটিয়ে উঠতাম। “গল্পের শুরু” পেজ থেকে বিক্রি বেশি হওয়ায় এখন অন্যদের হিংসাত্মক আক্রমণের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। সবকিছুর পরও নিজের স্বপ্নটাকে হারিয়ে ফেলিনি। “গল্পের শুরু”-কে এখন পর্যন্ত শক্ত হাতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। বড় ধরনের কোনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হইনি। ছোটখাটো যেসব প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছিল, সেসব কাটিয়ে উঠতে পেরেছি।’
গল্পের শুরুর ভবিষ্যৎ স্বপ্নের বিষয়ে স্বাতী বলেন, ‘আমি সব সময় চিন্তা করি আমি সৎ পথে থাকব। মানুষের জন্য কাজ করব। আমি এখন ইউনিসেফের একটি প্রজেক্টে কর্মরত। আগামী ১০ এপ্রিল আমার প্রজেক্টের কাজ শেষ হয়ে যাবে। প্রজেক্ট শেষ হলে আমি বেকার হয়ে যাব। কিন্তু আমি মোটেও হতাশ না। আমি “গল্পের শুরু” নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। আমি আমার স্বপ্নের হাত ধরে বহু দূর হেঁটে যেতে চাই।’
স্বপ্ন দেখতে কে না ভালোবাসে। স্বপ্ন মানুষকে বাঁচতে শেখায়; এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা জোগায়। অনেকের জীবনের গতিপথই বদলে দেয় স্বপ্ন। স্বপ্নের পেছনে ধাওয়া করে কেউ ডাক্তার, কেউ শিক্ষক, কেউ শিল্পী হয়ে ওঠে। নাহিদ আক্তার স্বাতী হয়ে উঠেছেন উদ্যোক্তা। ব্যবসায়িক উদ্যোগ দিয়ে তিনি নিজের গল্পই বলতে চেয়েছেন।
স্বাতী স্বপ্ন দেখতেন তাঁর নিজস্ব একটা পরিচয় থাকবে, যা দিয়ে সবাই তাঁকে চিনবে। স্বাতীর এ স্বপ্নই তাঁকে উদ্যোক্তা হওয়ার প্রেরণা দিয়েছে। ছোটবেলা থেকে দাদি-নানির গল্প শুনতে শুনতে বড় হয়েছেন স্বাতী। গল্পের সঙ্গে বাস করতে করতে একদিন চিন্তা করলেন নিজের একটা গল্প থাকা দরকার। সেই মোতাবেক শুরু হলো গল্পের সন্ধান।
সময়টা ছিল করোনাকাল। পুরো পৃথিবী থমকে ছিল। মানুষের হাতে ছিল অফুরন্ত সময়। নিজের অস্থিরতা দূর করতে স্বাতী ২০২০ সালের জুন মাসে অনলাইনে শুরু করেন ব্যবসার কাজ। নিজের অনলাইনভিত্তিক প্ল্যাটফর্মের নাম দেন ‘গল্পের শুরু’।
স্বাতীর ভাষ্যে, ‘আমার ইচ্ছা নিজের একটা গল্প থাকবে বলার মতো। যে গল্পে আমাকে সবাই চিনবে। তাই ‘গল্পের শুরু’ নাম দিয়ে শুরু করলাম কাজ। এটা অনলাইনভিত্তিক দেশীয় পোশাক এবং খাদ্যসামগ্রীর প্রতিষ্ঠান হলেও আমি এটাকে আমার জীবনের গল্পের অংশ বলে মনে করি। তাই এই নাম।’
নাহিদ আক্তার স্বাতী মাস্টার্স শেষ করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগ থেকে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় থেকেই সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের সঙ্গে কাজ করতেন। আর সে থেকে কিছু একটা করার স্বপ্ন দেখেন। সেই স্বপ্নই তাঁকে নিয়ে যায় ‘গল্পের শুরু’-এর কাছে।
স্বাতী মায়ের দেওয়া ১০ হাজার টাকা দিয়ে শুরু করেছিলেন ‘গল্পের শুরু’। এখন এই প্রতিষ্ঠান থেকে মাস শেষে আয় হয় ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা। উদ্যোক্তা হওয়ার পেছনে পরিবারের সহযোগিতা পেয়েছেন কি-না জানতে চাইলে স্বাতী বলেন, ‘আমার পরিবারের সহযোগিতায় আমি এত দূর এসেছি। পরিবারের সার্বিক সহযোগিতা না পেলে হয়তো এত দূর আসতে পারতাম না। পরিবারের পাশাপাশি পরিচিত বন্ধুরাও উৎসাহ দিয়েছেন। তাঁদের সকলের নাম আমার হৃদয়ের মণিকোঠায় শ্রদ্ধাভরে খচিত থাকবে।’
নাহিদ আক্তার স্বাতীর ‘গল্পের শুরু’ প্রতিষ্ঠানে গাওয়া ঘি, মিক্সড বাদাম ও শীতের মৌসুমে খেজুরের রসের ঝোলাগুড় এবং পাটালি গুড় পাওয়া যায়। এখানকার প্রাকৃতিক চাকের মধু সংগ্রহ করা হয় সুন্দরবনের বিশ্বস্ত মৌয়ালের কাছ থেকে। আর চা-পাতা, ক্লোন-টি, গ্রিন-টি সংগ্রহ করা হয় একজন বিশ্বস্ত লোকের কাছ থেকে। খাবারের পাশাপাশি এখানে পোশাক, শাড়িও বিক্রি করা হয়। এখানকার জামদানি, মণিপুরী, ব্লক-বাটিক এবং টাঙ্গাইল পোশাকগুলো সংগ্রহ করা হয় তাঁতিদের কাছ থেকে। স্বাতীর মতে, এভাবে সংগ্রহ করা হয় বলেই ‘গল্পের শুরু’-এর পণ্যের গুণগত মান নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকা যায়।
উদ্যোক্তা জীবনের প্রত্যকের নিজস্ব একটা ছন্দ থাকে। সে ছন্দের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেকে এগিয়ে নেওয়াটাই হলো জীবন। অনেক ঝড়-ঝাপটা সামলিয়ে উদ্যোক্তা জীবন কেমন লাগছে জানতে চাইলে স্বাতী বলেন, ‘কেমন লাগছে, সেটা এক বাক্যে প্রকাশের মতো না। মিশ্র একটা অনুভূতি। অনেক ভালো লাগে, যখন নিজের কাজ সম্পর্কে ভালো কোনো কথা শুনি। কখনো কাজের চাপে হাঁপিয়ে উঠি, হতাশা চলে আসে। তার পর আবার একটা ভালো খবর শুনে উৎফুল্ল হয়ে উঠি। এই তো, এভাবেই কেটে যাচ্ছে উদ্যোক্তা জীবনের দিনগুলি।’
উদ্যোক্তা জীবন মানেই ভালো-মন্দের সঙ্গে মানিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলা। সমাজে ঠিকে থাকতে হলে একজন নারী উদ্যোক্তাকে সামাজিকভাবে বহু সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। সময়ে-অসময়ে অনলাইনে বিড়ম্বনার সম্মুখীন হতে হয়। অনেকের ক্ষেত্রে উদ্যোক্তার জীবন মোটেও সুখকর বিষয় হয় না। প্রতিনিয়ত লড়াই করে ব্যবসার কাজকে টিকিয়ে রাখতে হয়।
স্বাতীর কাছে উদ্যোক্তা জীবনে প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হয়েছেন কি-না জানতে চাইলে বলেন, ‘একজন নারী উদ্যোক্তার লড়াইয়ের গল্প বলতে গেলে আসলে ঠিকঠাক বলা যায় না। কারণ, কেবল লড়াইয়ের সময়গুলোতে সমস্যার মুখোমুখি হলে অনুভূতিগুলো অনুভব করা যায়। আমার সামাজিক অবস্থান থেকে তাঁতি, চাষি ভাইদের সঙ্গে কাজ করা কতটুকু মানানসই, মেয়েদের খাদ্যপণ্য নিয়ে কাজ করা চাট্টিখানি কথা না, চাকরি আছে তো আবার ব্যবসার উদ্যোগ নেওয়া কি বাড়াবাড়ি হয়ে যায় না, আমি বেশি দূর আগাতে পারব না, মজুত করা পোশাকগুলো বিক্রি করা যাবে কিনা—এ রকম অসংখ্য কথা শুনতে হয়। কখনো কখনো হাসিমুখে উড়িয়ে দিয়েছি এসব কথা। আবার অনেক সময় খারাপ লাগত কারও কারও বলার ভঙ্গিতে। মন খারাপ হতো, আবার কাটিয়ে উঠতাম। “গল্পের শুরু” পেজ থেকে বিক্রি বেশি হওয়ায় এখন অন্যদের হিংসাত্মক আক্রমণের মুখোমুখি হতে হচ্ছে। সবকিছুর পরও নিজের স্বপ্নটাকে হারিয়ে ফেলিনি। “গল্পের শুরু”-কে এখন পর্যন্ত শক্ত হাতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। বড় ধরনের কোনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হইনি। ছোটখাটো যেসব প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়েছিল, সেসব কাটিয়ে উঠতে পেরেছি।’
গল্পের শুরুর ভবিষ্যৎ স্বপ্নের বিষয়ে স্বাতী বলেন, ‘আমি সব সময় চিন্তা করি আমি সৎ পথে থাকব। মানুষের জন্য কাজ করব। আমি এখন ইউনিসেফের একটি প্রজেক্টে কর্মরত। আগামী ১০ এপ্রিল আমার প্রজেক্টের কাজ শেষ হয়ে যাবে। প্রজেক্ট শেষ হলে আমি বেকার হয়ে যাব। কিন্তু আমি মোটেও হতাশ না। আমি “গল্পের শুরু” নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যেতে চাই। আমি আমার স্বপ্নের হাত ধরে বহু দূর হেঁটে যেতে চাই।’
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৬ মিনিট আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে