অনলাইন ডেস্ক
আসন্ন পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) বৈদেশিক আমদানি ও স্থানীয় বাজার থেকে পণ্য সংগ্রহ করে রমজানের আগাম প্রস্তুতি শুরু করেছে। একই সঙ্গে পণ্য বিক্রিতে ফ্যামিলি কার্ডের সমস্যা সমাধানে আগামী জানুয়ারি মাস থেকেই স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি শুরুর প্রস্তুতিও নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়া ডিলারদের বিষয়ে পুনঃতদন্ত করে প্রয়োজনীয় ডিলার নিয়োগের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁও শিল্প এলাকায় টিসিবির ঢাকা আঞ্চলিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রধান ও টিসিবির মুখপাত্র মো. হুমায়ুন কবির এসব কথা বলেন।
ক্যালেন্ডারের হিসেবে আগামী বছরের ২ মার্চ থেকে পবিত্র রমজান মাস শুরু হবে।
এ সময় জানানো হয়, টিসিবির বিশাল কর্মযজ্ঞ বাস্তবায়নে প্রতি মাসে ২০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল, ২ কোটি লিটার ভোজ্য তেল, ১০ হাজার মেট্রিক টন চিনি এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় আমদানির মাধ্যমে সারা দেশে পেঁয়াজ ও আলু বিক্রির পাশাপাশি পবিত্র রমজান মাসে ১০ হাজার মেট্রিক টন ছোলা ও ১ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন খেজুর ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ১ কোটি কার্ডধারীদের পণ্য প্রদানের পাশাপাশি বর্তমানে গার্মেন্টস শ্রমিকদের পণ্য প্রদানের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শ্রম মন্ত্রণালয় ও বিজিএমইর সঙ্গে কাজ করছে টিসিবি। এছাড়াও সরকারের নির্দেশে ঢাকায় ৫০টি স্পটে এবং চট্টগ্রামে ২০টি ট্রাকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। দরকার হলে এর পরিমাণ আরও বাড়বে বলেও জানান তিনি।
এ সময় টিসিবির এ মুখপাত্র বলেন, টিসিবির ফ্যামিলি কার্ড নিয়ে বর্তমানে কিছু অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। ফ্যামিলি কার্ডের এই সব সমস্যা দূর করার জন্য স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড করা হচ্ছে, যেন এক পরিবারে এক ব্যক্তির বেশি পণ্য না পায়। এ পর্যন্ত ৫৭ লাখ স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড তৈরি হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘ফ্যামিলি কার্ডের সমস্যা নিরসনের জন্য পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আমরা জেলা প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনকে ৪ দফা চিঠি দিয়েছি। ওই চিঠিতে পূর্বের কার্ডধারীদের পরিবর্তন, সংযোজন, বিয়োজন, পরিমার্জনসহ (যদি প্রয়োজন হয়) অবশিষ্ট কার্ডের আপডেট তথ্য দিতে অনুরোধ করা হয়। কিন্তু জেলা প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনের সাম্প্রতিক রদবদলের কারণে আমরা এখনো তথ্যগুলো পাইনি। এ জন্য টিসিবি পণ্য উপকারভোগীদের কাছে পৌঁছাতে কিছু সমস্যা হচ্ছে। তবে আমরা আশা করছি, দ্রুতই এগুলোর সমাধান হবে।’
‘ফ্যামিলি কার্ড হালনাগাদ করার পাশাপাশি আমাদের ৮২৫০ জন ডিলারদের বিষয়েও পুনঃতদন্ত হচ্ছে। পুনঃতদন্তের পর যদি কোনো এলাকায় ডিলার না থাকে তবে দ্রুতই ডিলার নিয়োগ দেওয়া হবে। এ জন্য ডিলারদের কাছ থেকে আবেদন নিয়ে ইতিমধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া অনেকটাই এগিয়ে রাখা হয়েছে। টিসিবির দায়বদ্ধতা হলো, প্রতি মাসে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্দেশিত পণ্যসমূহ স্থানীয় ও সম্ভব হলে বৈদেশিক বাজার থেকে ক্রয় করে ডিলারদের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এরপর বণ্টন ও মনিটরিংসহ সকল দায়িত্ব স্থানীয় প্রশাসনের ওপর ন্যস্ত থাকে।’
আসন্ন পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে সরকারি বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) বৈদেশিক আমদানি ও স্থানীয় বাজার থেকে পণ্য সংগ্রহ করে রমজানের আগাম প্রস্তুতি শুরু করেছে। একই সঙ্গে পণ্য বিক্রিতে ফ্যামিলি কার্ডের সমস্যা সমাধানে আগামী জানুয়ারি মাস থেকেই স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি শুরুর প্রস্তুতিও নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। এছাড়া ডিলারদের বিষয়ে পুনঃতদন্ত করে প্রয়োজনীয় ডিলার নিয়োগের উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাজধানীর তেজগাঁও শিল্প এলাকায় টিসিবির ঢাকা আঞ্চলিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা আঞ্চলিক কার্যালয়ের প্রধান ও টিসিবির মুখপাত্র মো. হুমায়ুন কবির এসব কথা বলেন।
ক্যালেন্ডারের হিসেবে আগামী বছরের ২ মার্চ থেকে পবিত্র রমজান মাস শুরু হবে।
এ সময় জানানো হয়, টিসিবির বিশাল কর্মযজ্ঞ বাস্তবায়নে প্রতি মাসে ২০ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল, ২ কোটি লিটার ভোজ্য তেল, ১০ হাজার মেট্রিক টন চিনি এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় আমদানির মাধ্যমে সারা দেশে পেঁয়াজ ও আলু বিক্রির পাশাপাশি পবিত্র রমজান মাসে ১০ হাজার মেট্রিক টন ছোলা ও ১ হাজার ৫০০ মেট্রিক টন খেজুর ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করবে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ১ কোটি কার্ডধারীদের পণ্য প্রদানের পাশাপাশি বর্তমানে গার্মেন্টস শ্রমিকদের পণ্য প্রদানের জন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, শ্রম মন্ত্রণালয় ও বিজিএমইর সঙ্গে কাজ করছে টিসিবি। এছাড়াও সরকারের নির্দেশে ঢাকায় ৫০টি স্পটে এবং চট্টগ্রামে ২০টি ট্রাকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। দরকার হলে এর পরিমাণ আরও বাড়বে বলেও জানান তিনি।
এ সময় টিসিবির এ মুখপাত্র বলেন, টিসিবির ফ্যামিলি কার্ড নিয়ে বর্তমানে কিছু অভিযোগ উত্থাপিত হয়েছে। ফ্যামিলি কার্ডের এই সব সমস্যা দূর করার জন্য স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড করা হচ্ছে, যেন এক পরিবারে এক ব্যক্তির বেশি পণ্য না পায়। এ পর্যন্ত ৫৭ লাখ স্মার্ট ফ্যামিলি কার্ড তৈরি হয়েছে বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, ‘ফ্যামিলি কার্ডের সমস্যা নিরসনের জন্য পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে আমরা জেলা প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনকে ৪ দফা চিঠি দিয়েছি। ওই চিঠিতে পূর্বের কার্ডধারীদের পরিবর্তন, সংযোজন, বিয়োজন, পরিমার্জনসহ (যদি প্রয়োজন হয়) অবশিষ্ট কার্ডের আপডেট তথ্য দিতে অনুরোধ করা হয়। কিন্তু জেলা প্রশাসন ও সিটি করপোরেশনের সাম্প্রতিক রদবদলের কারণে আমরা এখনো তথ্যগুলো পাইনি। এ জন্য টিসিবি পণ্য উপকারভোগীদের কাছে পৌঁছাতে কিছু সমস্যা হচ্ছে। তবে আমরা আশা করছি, দ্রুতই এগুলোর সমাধান হবে।’
‘ফ্যামিলি কার্ড হালনাগাদ করার পাশাপাশি আমাদের ৮২৫০ জন ডিলারদের বিষয়েও পুনঃতদন্ত হচ্ছে। পুনঃতদন্তের পর যদি কোনো এলাকায় ডিলার না থাকে তবে দ্রুতই ডিলার নিয়োগ দেওয়া হবে। এ জন্য ডিলারদের কাছ থেকে আবেদন নিয়ে ইতিমধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া অনেকটাই এগিয়ে রাখা হয়েছে। টিসিবির দায়বদ্ধতা হলো, প্রতি মাসে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্দেশিত পণ্যসমূহ স্থানীয় ও সম্ভব হলে বৈদেশিক বাজার থেকে ক্রয় করে ডিলারদের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এরপর বণ্টন ও মনিটরিংসহ সকল দায়িত্ব স্থানীয় প্রশাসনের ওপর ন্যস্ত থাকে।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৩ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৩ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১১ ঘণ্টা আগে