জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা অনুমোদনের সময় অর্থনীতির বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংস্কারসহ মোট ৪৭টি শর্ত ও পরামর্শ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এসব শর্ত পরিপালনে অগ্রগতি পর্যালোচনায় ঢাকা সফরে আসা আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছে। গত ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে গতকাল ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এসব বৈঠকে বেশির ভাগ শর্ত পালন নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও ডলারের দাম বেঁধে দেওয়া, খেলাপি ঋণের তথ্য গোপনের কিছু বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন তাঁরা। বাংলাদেশ ব্যাংকসংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে মুদ্রানীতি, মূল্যস্ফীতি, ডলারের বাজার, রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক লেনদেন (বিওপি) পদ্ধতি, রাজস্ব সংস্কার, ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতি, খেলাপি ঋণ ও নিত্যপণ্যের আমদানিতে ভর্তুকিসহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে প্রতিনিধিদলটি ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্ত হিসাবে জুড়ে দেওয়া পরামর্শগুলো কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে, তার চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছে। হাতে গোনা কয়েকটি শর্ত ছাড়া প্রায় সবকিছুর বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে তারা। কিন্তু ডলারের দর বেঁধে দেওয়া, রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি, কৌশলে খেলাপি ঋণের তথ্য গোপন, মোট দেশজ উৎপাদন ও রাজস্ব আদায় অনুপাতে (কর-জিডিপি অনুপাত) ঘাটতি ও রপ্তানি আয়ের হিসাব নিয়ে ব্যাপক আপত্তি তুলেছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল।
বাংলাদেশ ব্যাংক আইএমএফের পরামর্শে রিজার্ভ হিসাবায়নে বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল মেনে চলছে। একই সঙ্গে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ (এনআইআর) হিসাবে সংরক্ষণ করছে। কিন্তু ডলার বিক্রি বন্ধের প্রতিশ্রুতির পরও আইএফটির চুক্তির কারণে সরাসরি ডলার না বিক্রি করে বিশেষ বিল পরিশোধে রিজার্ভ ক্ষয় হচ্ছে, যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল। বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দর সর্বোচ্চ ১২০ টাকা বেঁধে দিয়েছে। বিষয়টিতে আপত্তি জানিয়ে ডলারের দর বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়ে সুষ্ঠু রিজার্ভ ব্যবস্থাপনার পরামর্শ দিয়েছে তাঁরা। পাশাপাশি রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৪ বিলিয়ন ডলারের হিসাবে গরমিল খতিয়ে দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেছে আইএমএফের দলটি। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরের জন্য ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ ১৪ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন সংরক্ষণের বিষয়ে কিছুটা ঘাটতি থাকলেও ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে সংস্থাটি।
বৈঠকে অংশ নেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আইএমএফ জানিয়েছে যে তাদের ৪৭টি শর্তের মধ্যে প্রায় ৪০টি শর্ত পূরণ কিংবা পূরণের পথে রয়েছে। এ জন্য তারা আগের ৪৭০ কোটি (৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন) ডলার ঋণের সঙ্গে নতুন করে চাওয়া ৩০০ কোটি (৩ বিলিয়ন) ডলার ঋণের বিষয়ে মোটামুটি ইতিবাচক। আর গভর্নর দেশে না থাকায় এবার মিশন নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। তবে আগামী ২২-২৪ অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রে সংস্থাটির অনুষ্ঠিত বৈঠকে গভর্নরকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিশন প্রতিনিধিদল। সেখানে ঋণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইএমএফের সঙ্গে বৈঠক শেষ হয়েছে। সেখানে তারা মূল্যস্ফীতি, ডলার বাজার, রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক লেনদেন (বিওপি) পদ্ধতি, রাজস্ব সংস্কার, ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতি, খেলাপি ছাড়া প্রায় সব বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন। আর আমরা তো চেষ্টা করছি। তারা বিষয়গুলো উপলব্ধি করেছেন। তবে গভর্নর দেশে না থাকায় আনুষ্ঠানিক কোনো সংবাদ সম্মেলন করা হয়নি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২১ সালের আগস্ট মাসে মোট রিজার্ভের রেকর্ড ছিল ৪ হাজার ৮৬০ কোটি ডলার, যা কমতে কমতে মাত্র ৩৪ মাসে এসে নেমেছে ২ হাজার ৪০০ কোটির ঘরে। আর ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের কিছু বেশি। ব্যাংক খাতে গত জুন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে খেলাপি ঋণ দেখানো হয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা, যা মোট ঋণের প্রায় ১২ শতাংশ।
অন্য একটি সূত্রের তথ্য বলছে, অর্থঋণ আদালতে মামলায় আটকা খেলাপি ঋণ প্রায় ২ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা। অবলোপন (রাইট অফ) করা ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা। এই দুই ধরনের খেলাপি ঋণ ব্যাংকের ব্যালান্সশিটে দেখানো হয় না। অপর দিকে খেলাপি ঠেকাতে গত পাঁচ বছরে আড়াই লাখ কোটি টাকার বেশি ঋণ পুনঃতফসিল করেছে ব্যাংকগুলো। তার মধ্যে একটা অংশ খেলাপি হয়েছে। সব মিলে আইএমএফের হিসাবে খেলাপি ঋণ প্রায় পৌনে ৬ লাখ কোটি টাকা। আর দেশে মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৫ লাখ কোটি টাকা। এটি বিতরণ করা ঋণের প্রায় ৩৭ শতাংশ। অথচ আইএমএফ ২০২৬ সালের মধ্যে প্রকৃত খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের নিতে নামাতে শর্ত দিয়েছে।
বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা অনুমোদনের সময় অর্থনীতির বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংস্কারসহ মোট ৪৭টি শর্ত ও পরামর্শ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এসব শর্ত পরিপালনে অগ্রগতি পর্যালোচনায় ঢাকা সফরে আসা আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছে। গত ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে গতকাল ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এসব বৈঠকে বেশির ভাগ শর্ত পালন নিয়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করলেও ডলারের দাম বেঁধে দেওয়া, খেলাপি ঋণের তথ্য গোপনের কিছু বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন তাঁরা। বাংলাদেশ ব্যাংকসংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে মুদ্রানীতি, মূল্যস্ফীতি, ডলারের বাজার, রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক লেনদেন (বিওপি) পদ্ধতি, রাজস্ব সংস্কার, ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতি, খেলাপি ঋণ ও নিত্যপণ্যের আমদানিতে ভর্তুকিসহ বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈঠকে প্রতিনিধিদলটি ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের শর্ত হিসাবে জুড়ে দেওয়া পরামর্শগুলো কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে, তার চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছে। হাতে গোনা কয়েকটি শর্ত ছাড়া প্রায় সবকিছুর বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে তারা। কিন্তু ডলারের দর বেঁধে দেওয়া, রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি, কৌশলে খেলাপি ঋণের তথ্য গোপন, মোট দেশজ উৎপাদন ও রাজস্ব আদায় অনুপাতে (কর-জিডিপি অনুপাত) ঘাটতি ও রপ্তানি আয়ের হিসাব নিয়ে ব্যাপক আপত্তি তুলেছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল।
বাংলাদেশ ব্যাংক আইএমএফের পরামর্শে রিজার্ভ হিসাবায়নে বিপিএম-৬ ম্যানুয়াল মেনে চলছে। একই সঙ্গে ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ (এনআইআর) হিসাবে সংরক্ষণ করছে। কিন্তু ডলার বিক্রি বন্ধের প্রতিশ্রুতির পরও আইএফটির চুক্তির কারণে সরাসরি ডলার না বিক্রি করে বিশেষ বিল পরিশোধে রিজার্ভ ক্ষয় হচ্ছে, যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আইএমএফ প্রতিনিধিদল। বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দর সর্বোচ্চ ১২০ টাকা বেঁধে দিয়েছে। বিষয়টিতে আপত্তি জানিয়ে ডলারের দর বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়ে সুষ্ঠু রিজার্ভ ব্যবস্থাপনার পরামর্শ দিয়েছে তাঁরা। পাশাপাশি রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের ১৪ বিলিয়ন ডলারের হিসাবে গরমিল খতিয়ে দেখার আগ্রহ প্রকাশ করেছে আইএমএফের দলটি। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরের জন্য ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ ১৪ দশমিক ৮৮ বিলিয়ন সংরক্ষণের বিষয়ে কিছুটা ঘাটতি থাকলেও ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে সংস্থাটি।
বৈঠকে অংশ নেওয়া বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, আইএমএফ জানিয়েছে যে তাদের ৪৭টি শর্তের মধ্যে প্রায় ৪০টি শর্ত পূরণ কিংবা পূরণের পথে রয়েছে। এ জন্য তারা আগের ৪৭০ কোটি (৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন) ডলার ঋণের সঙ্গে নতুন করে চাওয়া ৩০০ কোটি (৩ বিলিয়ন) ডলার ঋণের বিষয়ে মোটামুটি ইতিবাচক। আর গভর্নর দেশে না থাকায় এবার মিশন নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি। তবে আগামী ২২-২৪ অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রে সংস্থাটির অনুষ্ঠিত বৈঠকে গভর্নরকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে মিশন প্রতিনিধিদল। সেখানে ঋণের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আরা শিখা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইএমএফের সঙ্গে বৈঠক শেষ হয়েছে। সেখানে তারা মূল্যস্ফীতি, ডলার বাজার, রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, আন্তর্জাতিক লেনদেন (বিওপি) পদ্ধতি, রাজস্ব সংস্কার, ব্যাংকের তারল্য পরিস্থিতি, খেলাপি ছাড়া প্রায় সব বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছেন। আর আমরা তো চেষ্টা করছি। তারা বিষয়গুলো উপলব্ধি করেছেন। তবে গভর্নর দেশে না থাকায় আনুষ্ঠানিক কোনো সংবাদ সম্মেলন করা হয়নি।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ২০২১ সালের আগস্ট মাসে মোট রিজার্ভের রেকর্ড ছিল ৪ হাজার ৮৬০ কোটি ডলার, যা কমতে কমতে মাত্র ৩৪ মাসে এসে নেমেছে ২ হাজার ৪০০ কোটির ঘরে। আর ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪০০ কোটি ডলারের কিছু বেশি। ব্যাংক খাতে গত জুন পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে খেলাপি ঋণ দেখানো হয়েছে ২ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা, যা মোট ঋণের প্রায় ১২ শতাংশ।
অন্য একটি সূত্রের তথ্য বলছে, অর্থঋণ আদালতে মামলায় আটকা খেলাপি ঋণ প্রায় ২ লাখ ৩৭ হাজার কোটি টাকা। অবলোপন (রাইট অফ) করা ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে প্রায় ৬০ হাজার কোটি টাকা। এই দুই ধরনের খেলাপি ঋণ ব্যাংকের ব্যালান্সশিটে দেখানো হয় না। অপর দিকে খেলাপি ঠেকাতে গত পাঁচ বছরে আড়াই লাখ কোটি টাকার বেশি ঋণ পুনঃতফসিল করেছে ব্যাংকগুলো। তার মধ্যে একটা অংশ খেলাপি হয়েছে। সব মিলে আইএমএফের হিসাবে খেলাপি ঋণ প্রায় পৌনে ৬ লাখ কোটি টাকা। আর দেশে মোট বিতরণ করা ঋণের পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৫ লাখ কোটি টাকা। এটি বিতরণ করা ঋণের প্রায় ৩৭ শতাংশ। অথচ আইএমএফ ২০২৬ সালের মধ্যে প্রকৃত খেলাপি ঋণ ১০ শতাংশের নিতে নামাতে শর্ত দিয়েছে।
রাশিয়ার প্রধান দুটি তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর, চীনের রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানিগুলো রুশ তেল কেনা স্থগিত করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
১২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
২৭ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাশিয়ার প্রধান দুটি তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর, চীনের রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানিগুলো রুশ তেল কেনা স্থগিত করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এই পদক্ষেপ এসেছে এমন সময়, যখন রাশিয়ার সর্ববৃহৎ ক্রেতা ভারতও রুশ তেল আমদানি কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইউক্রেন ইস্যুতে মস্কোর বিরুদ্ধে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে তাল মেলাতে ভারতীয় শোধনাগারগুলো এই পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে।
রাশিয়ার দুই বৃহত্তম ক্রেতা—চীন ও ভারতের তেলের চাহিদা হঠাৎ কমে গেলে মস্কোর আয়ে বড় ধাক্কা লাগবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পাশাপাশি, বিশ্বের বড় আমদানিকারক দেশগুলো বিকল্প জ্বালানি উৎস খুঁজতে বাধ্য হবে, যা বৈশ্বিক তেলের দাম বাড়িয়ে দিতে পারে।
চীনের চারটি রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানি—পেট্রোচায়না, সিনোপেক, সিএনওওসি এবং ঝেনহুয়া অয়েল সাময়িকভাবে সমুদ্রপথে রুশ তেল কেনা থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কারণ তারা মার্কিন নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনের ঝুঁকিতে পড়তে চায় না বলে জানিয়েছে সূত্রগুলো।
তবে এ ব্যাপারে এই কোম্পানিগুলোর কেউই এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
চীন প্রতিদিন প্রায় ১৪ লাখ ব্যারেল রুশ তেল সমুদ্রপথে আমদানি করে, যার বেশির ভাগই স্বাধীন রিফাইনারি বা ‘টি-পট’ নামে পরিচিত ছোট প্রতিষ্ঠানগুলো কেনে। রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলোর ক্রয়ের পরিমাণ নিয়ে বিভিন্ন অনুমান রয়েছে।
জ্বালানি বাজার ডেটা বিশ্লেষণকারী প্রতিষ্ঠান ভরটেক্স অ্যানালিটিকস জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম নয় মাসে রাশিয়া থেকে চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলোর গড় আমদানির পরিমাণ ছিল প্রতিদিন ২ লাখ ৫০ হাজার ব্যারেলের নিচে। অন্যদিকে জ্বালানি বাজার ডেটা বিশ্লেষণকারী আরেক প্রতিষ্ঠান এনার্জি অ্যাসপেক্টস জানায়, এই সংখ্যা প্রায় ৫ লাখ ব্যারেল।
সংশ্লিষ্ট দুটি বাণিজ্যিক সূত্র জানিয়েছে, সিনোপেকের বাণিজ্যিক শাখা ইউনিপেক গত সপ্তাহেই রুশ তেল কেনা বন্ধ করে দেয়, যখন ব্রিটেন রসনেফট ও লুকঅয়েলসহ কিছু চীনা কোম্পানির ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
সূত্রগুলোর মতে, রসনেফট ও লুকঅয়েল সাধারণত তাদের তেল সরাসরি বিক্রি না করে মধ্যস্বত্বভোগী বা মধ্যস্থ প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে চীনে রপ্তানি করে থাকে। অন্যদিকে, চীনের স্বাধীন শোধনাগারগুলো (টি-পট) নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পর্যবেক্ষণ করতে আপাতত রুশ তেল কেনা স্থগিত রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে পরিস্থিতি পরিষ্কার হলে তারা রুশ তেল কেনা চালিয়ে যেতে পারে, বলে জানিয়েছেন বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী।
রাশিয়ার প্রধান দুটি তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর, চীনের রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানিগুলো রুশ তেল কেনা স্থগিত করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এই পদক্ষেপ এসেছে এমন সময়, যখন রাশিয়ার সর্ববৃহৎ ক্রেতা ভারতও রুশ তেল আমদানি কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ইউক্রেন ইস্যুতে মস্কোর বিরুদ্ধে নতুন মার্কিন নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে তাল মেলাতে ভারতীয় শোধনাগারগুলো এই পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে।
রাশিয়ার দুই বৃহত্তম ক্রেতা—চীন ও ভারতের তেলের চাহিদা হঠাৎ কমে গেলে মস্কোর আয়ে বড় ধাক্কা লাগবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। পাশাপাশি, বিশ্বের বড় আমদানিকারক দেশগুলো বিকল্প জ্বালানি উৎস খুঁজতে বাধ্য হবে, যা বৈশ্বিক তেলের দাম বাড়িয়ে দিতে পারে।
চীনের চারটি রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানি—পেট্রোচায়না, সিনোপেক, সিএনওওসি এবং ঝেনহুয়া অয়েল সাময়িকভাবে সমুদ্রপথে রুশ তেল কেনা থেকে বিরত থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কারণ তারা মার্কিন নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘনের ঝুঁকিতে পড়তে চায় না বলে জানিয়েছে সূত্রগুলো।
তবে এ ব্যাপারে এই কোম্পানিগুলোর কেউই এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
চীন প্রতিদিন প্রায় ১৪ লাখ ব্যারেল রুশ তেল সমুদ্রপথে আমদানি করে, যার বেশির ভাগই স্বাধীন রিফাইনারি বা ‘টি-পট’ নামে পরিচিত ছোট প্রতিষ্ঠানগুলো কেনে। রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলোর ক্রয়ের পরিমাণ নিয়ে বিভিন্ন অনুমান রয়েছে।
জ্বালানি বাজার ডেটা বিশ্লেষণকারী প্রতিষ্ঠান ভরটেক্স অ্যানালিটিকস জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম নয় মাসে রাশিয়া থেকে চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানিগুলোর গড় আমদানির পরিমাণ ছিল প্রতিদিন ২ লাখ ৫০ হাজার ব্যারেলের নিচে। অন্যদিকে জ্বালানি বাজার ডেটা বিশ্লেষণকারী আরেক প্রতিষ্ঠান এনার্জি অ্যাসপেক্টস জানায়, এই সংখ্যা প্রায় ৫ লাখ ব্যারেল।
সংশ্লিষ্ট দুটি বাণিজ্যিক সূত্র জানিয়েছে, সিনোপেকের বাণিজ্যিক শাখা ইউনিপেক গত সপ্তাহেই রুশ তেল কেনা বন্ধ করে দেয়, যখন ব্রিটেন রসনেফট ও লুকঅয়েলসহ কিছু চীনা কোম্পানির ওপরও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে।
সূত্রগুলোর মতে, রসনেফট ও লুকঅয়েল সাধারণত তাদের তেল সরাসরি বিক্রি না করে মধ্যস্বত্বভোগী বা মধ্যস্থ প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে চীনে রপ্তানি করে থাকে। অন্যদিকে, চীনের স্বাধীন শোধনাগারগুলো (টি-পট) নিষেধাজ্ঞার প্রভাব পর্যবেক্ষণ করতে আপাতত রুশ তেল কেনা স্থগিত রাখবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে পরিস্থিতি পরিষ্কার হলে তারা রুশ তেল কেনা চালিয়ে যেতে পারে, বলে জানিয়েছেন বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ী।
বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা অনুমোদনের সময় অর্থনীতির বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংস্কারসহ মোট ৪৭টি শর্ত ও পরামর্শ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এসব শর্ত পরিপালনে অগ্রগতি পর্যালোচনায় ঢাকা সফরে আসা আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছে।
০১ অক্টোবর ২০২৪মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
২৭ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
একাধিক সূত্রের বরাতে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্রগুলো জানায়, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গতকাল বুধবার এই ক্ষমার আদেশে স্বাক্ষর করেন। এক সূত্র জানায়, সম্প্রতি ট্রাম্প তাঁর উপদেষ্টাদের বলেছেন, ঝাওসহ অন্যদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে হয়রানির অভিযোগের প্রতি তিনি সহানুভূতিশীল।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বলেন, ট্রাম্প সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে ঝাওকে ক্ষমা করেছেন। বাইডেন প্রশাসন ক্রিপ্টোকারেন্সিবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছিল। বাইডেন প্রশাসনের ক্রিপ্টোবিরোধী যুদ্ধ এখন শেষ।
বাইন্যান্স এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
এই ক্ষমা ঘোষণার ফলে সম্ভবত বাইন্যান্সের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার পথ খুলে যাবে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ ২০২৩ সালে অর্থ পাচারবিরোধী আইন লঙ্ঘনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিল এবং যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম পরিচালনা থেকে নিষিদ্ধ হয়।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে চার মাসের সাজা ভোগ শেষে কারাগার থেকে মুক্তি পান ঝাও। এরপর বাইন্যান্স প্রায় এক বছর ধরে তাঁর জন্য ক্ষমা প্রার্থনার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছিল। এ বছর সংস্থাটি লবিস্ট চেস ম্যাকডোয়েলকে নিয়োগ দেয় এই কাজ এগিয়ে নিতে।
নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে বাইন্যান্স ট্রাম্পের পরিবারের ক্রিপ্টো ব্যবসা ‘ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল’কে সহযোগিতা করে আসছে। এটি ট্রাম্পের ব্যক্তিগত সম্পদ বৃদ্ধিতে বিশাল ভূমিকা রাখছে।
মার্কিন বিচার বিভাগ বাইন্যান্সকে ৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের রেকর্ড জরিমানা ও কঠোর নজরদারি আরোপ করেছিল। বিভাগটির দাবি ছিল, বাইন্যান্স একটি বিশাল অর্থ পাচারের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল, যার মাধ্যমে নিষিদ্ধ গোষ্ঠী ও অপরাধীরা বিলিয়ন ডলার পাচার করত।
এই ক্ষমা ঘোষণার ফলে বিচার বিভাগ থেকে জারি করা বাইন্যান্সের ওপর তিন বছরের নজরদারি কার্যক্রম আগেই শেষ হয়ে যেতে পারে, যা সংস্থাটির আর্থিক অপরাধবিষয়ক আইন মানা নিশ্চিত করতে গঠন করা হয়েছিল। তবে ট্রেজারি বিভাগের আলাদা নজরদারি কার্যক্রম বন্ধ করতে হলে ট্রাম্প বা মার্কিন অর্থমন্ত্রী—উভয়ের অনুমোদন প্রয়োজন হবে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, গত বসন্তে বাইন্যান্স ট্রেজারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে যুক্তরাষ্ট্রের তদারকি কিছুটা শিথিল করার অনুরোধ জানিয়েছিল, কারণ আইনি জটিলতার কারণে সংস্থাটি প্রতিযোগীদের কাছে বাজার হারাচ্ছিল।
বাইন্যান্স প্রথম ট্রাম্প পরিবারের মিত্রদের সঙ্গে যোগাযোগ করে যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ব্যবসায়িক চুক্তির প্রস্তাব দেয়। এরপর ট্রাম্প পরিবারের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাইন্যান্সের মার্কিন শাখায় আর্থিক অংশীদার হওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়।
সে সময় ঝাও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছিলেন, ‘ক্ষমা পেলে কোনো অপরাধীই আপত্তি করবে না।’ পরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমার আবেদন করেন এবং মার্কিন লবিস্ট নিয়োগ দেন।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল গত এক বছরে ট্রাম্প পরিবারের জন্য আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি আয় করেছে। বাইন্যান্স এই প্রতিষ্ঠানের ডলারনির্ভর ক্রিপ্টোকারেন্সি ‘ইউএসডি১’-এর দ্রুত উত্থানের অন্যতম প্রধান চালক। এ বছর বসন্তে ২ বিলিয়ন ডলারের একটি বড় বিনিয়োগ গ্রহণের সময় বাইন্যান্স ‘ইউএসডি১’-এর মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের সুযোগ দেয় এবং তাদের নিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এই মুদ্রায় লেনদেন বাড়াতে উৎসাহ দেয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
একাধিক সূত্রের বরাতে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্রগুলো জানায়, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প গতকাল বুধবার এই ক্ষমার আদেশে স্বাক্ষর করেন। এক সূত্র জানায়, সম্প্রতি ট্রাম্প তাঁর উপদেষ্টাদের বলেছেন, ঝাওসহ অন্যদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে হয়রানির অভিযোগের প্রতি তিনি সহানুভূতিশীল।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট বলেন, ট্রাম্প সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রয়োগ করে ঝাওকে ক্ষমা করেছেন। বাইডেন প্রশাসন ক্রিপ্টোকারেন্সিবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছিল। বাইডেন প্রশাসনের ক্রিপ্টোবিরোধী যুদ্ধ এখন শেষ।
বাইন্যান্স এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
এই ক্ষমা ঘোষণার ফলে সম্ভবত বাইন্যান্সের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে ফেরার পথ খুলে যাবে। বিশ্বের সবচেয়ে বড় এই ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জ ২০২৩ সালে অর্থ পাচারবিরোধী আইন লঙ্ঘনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত হয়েছিল এবং যুক্তরাষ্ট্রে কার্যক্রম পরিচালনা থেকে নিষিদ্ধ হয়।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে চার মাসের সাজা ভোগ শেষে কারাগার থেকে মুক্তি পান ঝাও। এরপর বাইন্যান্স প্রায় এক বছর ধরে তাঁর জন্য ক্ষমা প্রার্থনার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছিল। এ বছর সংস্থাটি লবিস্ট চেস ম্যাকডোয়েলকে নিয়োগ দেয় এই কাজ এগিয়ে নিতে।
নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে বাইন্যান্স ট্রাম্পের পরিবারের ক্রিপ্টো ব্যবসা ‘ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল’কে সহযোগিতা করে আসছে। এটি ট্রাম্পের ব্যক্তিগত সম্পদ বৃদ্ধিতে বিশাল ভূমিকা রাখছে।
মার্কিন বিচার বিভাগ বাইন্যান্সকে ৪ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলারের রেকর্ড জরিমানা ও কঠোর নজরদারি আরোপ করেছিল। বিভাগটির দাবি ছিল, বাইন্যান্স একটি বিশাল অর্থ পাচারের কেন্দ্রে পরিণত হয়েছিল, যার মাধ্যমে নিষিদ্ধ গোষ্ঠী ও অপরাধীরা বিলিয়ন ডলার পাচার করত।
এই ক্ষমা ঘোষণার ফলে বিচার বিভাগ থেকে জারি করা বাইন্যান্সের ওপর তিন বছরের নজরদারি কার্যক্রম আগেই শেষ হয়ে যেতে পারে, যা সংস্থাটির আর্থিক অপরাধবিষয়ক আইন মানা নিশ্চিত করতে গঠন করা হয়েছিল। তবে ট্রেজারি বিভাগের আলাদা নজরদারি কার্যক্রম বন্ধ করতে হলে ট্রাম্প বা মার্কিন অর্থমন্ত্রী—উভয়ের অনুমোদন প্রয়োজন হবে।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল জানিয়েছে, গত বসন্তে বাইন্যান্স ট্রেজারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে যুক্তরাষ্ট্রের তদারকি কিছুটা শিথিল করার অনুরোধ জানিয়েছিল, কারণ আইনি জটিলতার কারণে সংস্থাটি প্রতিযোগীদের কাছে বাজার হারাচ্ছিল।
বাইন্যান্স প্রথম ট্রাম্প পরিবারের মিত্রদের সঙ্গে যোগাযোগ করে যুক্তরাষ্ট্রে কোম্পানির কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ব্যবসায়িক চুক্তির প্রস্তাব দেয়। এরপর ট্রাম্প পরিবারের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাইন্যান্সের মার্কিন শাখায় আর্থিক অংশীদার হওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়।
সে সময় ঝাও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছিলেন, ‘ক্ষমা পেলে কোনো অপরাধীই আপত্তি করবে না।’ পরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমার আবেদন করেন এবং মার্কিন লবিস্ট নিয়োগ দেন।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফাইন্যান্সিয়াল গত এক বছরে ট্রাম্প পরিবারের জন্য আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি আয় করেছে। বাইন্যান্স এই প্রতিষ্ঠানের ডলারনির্ভর ক্রিপ্টোকারেন্সি ‘ইউএসডি১’-এর দ্রুত উত্থানের অন্যতম প্রধান চালক। এ বছর বসন্তে ২ বিলিয়ন ডলারের একটি বড় বিনিয়োগ গ্রহণের সময় বাইন্যান্স ‘ইউএসডি১’-এর মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের সুযোগ দেয় এবং তাদের নিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এই মুদ্রায় লেনদেন বাড়াতে উৎসাহ দেয়।
বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা অনুমোদনের সময় অর্থনীতির বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংস্কারসহ মোট ৪৭টি শর্ত ও পরামর্শ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এসব শর্ত পরিপালনে অগ্রগতি পর্যালোচনায় ঢাকা সফরে আসা আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছে।
০১ অক্টোবর ২০২৪রাশিয়ার প্রধান দুটি তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর, চীনের রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানিগুলো রুশ তেল কেনা স্থগিত করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
১২ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস চার্জ ছাড়াই সব ধরনের ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা পাবেন।
শরিয়াহভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ব্যাংক চালুর প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ২ নভেম্বরের মধ্যে সনদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদ পেলে দ্রুত সময়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার চেষ্টা রয়েছে। অনুমোদন পেলে ব্যাংকটির নাম হবে ‘মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংক’।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে আকিজ হাউসে আয়োজিত ‘আকিজ রিসোর্স ডিজিটাল ইকোসিস্টেম: পরিবর্তনে নেতৃত্বদানকারী’ শীর্ষক এক প্রেস মিটে এসব তথ্য জানান আকিজ রিসোর্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শেখ জসিম উদ্দিন।
শেখ জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আকিজ রিসোর্স বিশ্বাস করে, ব্যাংকিং শুধু লেনদেন নয়, এটি মানুষের আর্থিক ক্ষমতায়ন ও সামাজিক অগ্রগতির হাতিয়ার। আমাদের ঐতিহ্যের শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আমরা এমন একটি ডিজিটাল ব্যাংক তৈরি করতে চাই, যা প্রযুক্তি, নৈতিকতা ও মানবিকতার সমন্বয়ে পরিচালিত হবে।’
চিফ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার তৌফিক হাসান বলেন, ‘আমরা এমন এক ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা গড়ে তুলতে চাই, যা সবার জন্য উন্মুক্ত। প্রযুক্তির সহায়তায় দেশের প্রতিটি নাগরিক যেন ব্যাংকিংয়ের আওতায় আসেন—এটাই আমাদের লক্ষ্য।’
চিফ ডিজিটাল ও ইনোভেশন অফিসার ইঞ্জি. মো. ফিরোজ কবির বলেন, ‘আকিজ রিসোর্সের প্রযুক্তি টিম এরই মধ্যে ভবিষ্যতের ব্যাংকিং অবকাঠামো তৈরি করছে। আমরা এমন একটি স্মার্ট সিস্টেম তৈরি করছি, যেখানে ব্যাংকিং হবে দ্রুত, সহজ ও ব্যবহারবান্ধব। ব্যাংকের দরজায় না গিয়েও গ্রাহক তাঁর সব আর্থিক কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, এটি হবে একটি মানবিক প্রতিষ্ঠান। দেশি-বিদেশি পার্টনার থাকবে। তবে বিদেশিদের আনার জন্য আগামী ২ নভেম্বর আবেদনের শেষ সময় কম মনে হয়। যদিও তাদের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। কিন্তু সময় বাড়ানো হলে বিদেশি উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল ব্যবসায় সংযুক্ত করাটা সুবিধাজনক হবে। আর নিরাপত্তার জন্য বিদেশে সেরা ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনা করছে—এমন সফটওয়্যার ব্যবহারের লক্ষ্য রয়েছে।
আরও জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, বরং একটি ডিজিটাল ফাইন্যান্স ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে; যা মানুষ, ব্যবসা ও সমাজকে নিরাপদ প্রযুক্তির মাধ্যমে একত্রে সংযুক্ত করবে। শহরের পেশাজীবী থেকে শুরু করে গ্রামের উদ্যোক্তা—সবাই যেন দেশের আর্থিক প্রবৃদ্ধির যাত্রায় যুক্ত হতে পারেন। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের ইসলামি ফাইন্যান্স খাতে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এটি হবে এমন একটি ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যেখানে প্রযুক্তি ও শরিয়াহ নীতির সমন্বয়ে তৈরি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক অভিজ্ঞতা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চিফ পিপল অফিসার মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন এবং আই-বিওএস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী এস কে মো. জায়েদ বিন রশিদ।
ব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস চার্জ ছাড়াই সব ধরনের ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা পাবেন।
শরিয়াহভিত্তিক পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ব্যাংক চালুর প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। আগামী ২ নভেম্বরের মধ্যে সনদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করা হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদ পেলে দ্রুত সময়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার চেষ্টা রয়েছে। অনুমোদন পেলে ব্যাংকটির নাম হবে ‘মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংক’।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর গুলশানে আকিজ হাউসে আয়োজিত ‘আকিজ রিসোর্স ডিজিটাল ইকোসিস্টেম: পরিবর্তনে নেতৃত্বদানকারী’ শীর্ষক এক প্রেস মিটে এসব তথ্য জানান আকিজ রিসোর্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শেখ জসিম উদ্দিন।
শেখ জসিম উদ্দিন বলেন, ‘আকিজ রিসোর্স বিশ্বাস করে, ব্যাংকিং শুধু লেনদেন নয়, এটি মানুষের আর্থিক ক্ষমতায়ন ও সামাজিক অগ্রগতির হাতিয়ার। আমাদের ঐতিহ্যের শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়িয়ে আমরা এমন একটি ডিজিটাল ব্যাংক তৈরি করতে চাই, যা প্রযুক্তি, নৈতিকতা ও মানবিকতার সমন্বয়ে পরিচালিত হবে।’
চিফ বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার তৌফিক হাসান বলেন, ‘আমরা এমন এক ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা গড়ে তুলতে চাই, যা সবার জন্য উন্মুক্ত। প্রযুক্তির সহায়তায় দেশের প্রতিটি নাগরিক যেন ব্যাংকিংয়ের আওতায় আসেন—এটাই আমাদের লক্ষ্য।’
চিফ ডিজিটাল ও ইনোভেশন অফিসার ইঞ্জি. মো. ফিরোজ কবির বলেন, ‘আকিজ রিসোর্সের প্রযুক্তি টিম এরই মধ্যে ভবিষ্যতের ব্যাংকিং অবকাঠামো তৈরি করছে। আমরা এমন একটি স্মার্ট সিস্টেম তৈরি করছি, যেখানে ব্যাংকিং হবে দ্রুত, সহজ ও ব্যবহারবান্ধব। ব্যাংকের দরজায় না গিয়েও গ্রাহক তাঁর সব আর্থিক কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।’
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, এটি হবে একটি মানবিক প্রতিষ্ঠান। দেশি-বিদেশি পার্টনার থাকবে। তবে বিদেশিদের আনার জন্য আগামী ২ নভেম্বর আবেদনের শেষ সময় কম মনে হয়। যদিও তাদের সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। কিন্তু সময় বাড়ানো হলে বিদেশি উদ্যোক্তাদের ডিজিটাল ব্যবসায় সংযুক্ত করাটা সুবিধাজনক হবে। আর নিরাপত্তার জন্য বিদেশে সেরা ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনা করছে—এমন সফটওয়্যার ব্যবহারের লক্ষ্য রয়েছে।
আরও জানানো হয়, আকিজ রিসোর্স শুধু একটি ব্যাংক নয়, বরং একটি ডিজিটাল ফাইন্যান্স ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার পরিকল্পনা করছে; যা মানুষ, ব্যবসা ও সমাজকে নিরাপদ প্রযুক্তির মাধ্যমে একত্রে সংযুক্ত করবে। শহরের পেশাজীবী থেকে শুরু করে গ্রামের উদ্যোক্তা—সবাই যেন দেশের আর্থিক প্রবৃদ্ধির যাত্রায় যুক্ত হতে পারেন। এই উদ্যোগ বাংলাদেশের ইসলামি ফাইন্যান্স খাতে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। এটি হবে এমন একটি ব্যাংকিং ব্যবস্থা, যেখানে প্রযুক্তি ও শরিয়াহ নীতির সমন্বয়ে তৈরি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক আর্থিক অভিজ্ঞতা।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চিফ পিপল অফিসার মোহাম্মদ আফসার উদ্দিন এবং আই-বিওএস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী এস কে মো. জায়েদ বিন রশিদ।
বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা অনুমোদনের সময় অর্থনীতির বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংস্কারসহ মোট ৪৭টি শর্ত ও পরামর্শ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এসব শর্ত পরিপালনে অগ্রগতি পর্যালোচনায় ঢাকা সফরে আসা আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছে।
০১ অক্টোবর ২০২৪রাশিয়ার প্রধান দুটি তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর, চীনের রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানিগুলো রুশ তেল কেনা স্থগিত করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
১২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
২৭ মিনিট আগেগত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পা
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক
দেশের শীর্ষ ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম রকমারি ডট কম নিয়ে এসেছে আলোচিত অফার ‘রকমারি টেন টেন’, যা ইতিমধ্যে গ্রাহকদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলেছে।
গত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পাওয়া যাচ্ছে ৫ লক্ষাধিক প্রোডাক্ট।
অফারটিতে ৯৯৯ টাকার অর্ডারে বিকাশ পেমেন্টে ১০% ক্যাশব্যাক এবং Zays থেকে ৩০০ টাকার গিফট ভাউচার থাকছে। রকমারি জানায়, ৫ লক্ষাধিক পণ্যের ওপর প্রযোজ্য এই সীমিত সময়ের অফার গ্রাহকদের কেনাকাটায় এনেছে সাশ্রয় ও আনন্দের সুন্দর মেলবন্ধন।
রকমারি ডট কমের কো-ফাউন্ডার ও ডিরেক্টর এহতেশামুল শামস রাকিব বলেন, ‘আমরা চাই, রকমারিতে প্রতিটি কেনাকাটা হোক এক আনন্দময় অভিজ্ঞতা। ‘‘রকমারি টেন টেন’’ সেই ভাবনারই সম্প্রসারণ—যেখানে সাশ্রয়, উপহার ও সন্তুষ্টি মিলেছে একসঙ্গে।’
অফারটি চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত, শুধু রকমারিতে।
দেশের শীর্ষ ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম রকমারি ডট কম নিয়ে এসেছে আলোচিত অফার ‘রকমারি টেন টেন’, যা ইতিমধ্যে গ্রাহকদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলেছে।
গত ১২ বছর ধরে কোটি গ্রাহকের আস্থার প্রতীক হিসেবে রকমারি বই বিক্রির প্ল্যাটফর্ম থেকে পরিণত হয়েছে দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য অনলাইন সুপারস্টোরে। এখানে সাশ্রয়ী দামে দেশের ও আন্তর্জাতিক জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের ইলেকট্রনিকস, লাইফস্টাইল, কসমেটিকস, স্টেশনারি, অফিসসামগ্রী, গিফট আইটেম ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যসহ পাওয়া যাচ্ছে ৫ লক্ষাধিক প্রোডাক্ট।
অফারটিতে ৯৯৯ টাকার অর্ডারে বিকাশ পেমেন্টে ১০% ক্যাশব্যাক এবং Zays থেকে ৩০০ টাকার গিফট ভাউচার থাকছে। রকমারি জানায়, ৫ লক্ষাধিক পণ্যের ওপর প্রযোজ্য এই সীমিত সময়ের অফার গ্রাহকদের কেনাকাটায় এনেছে সাশ্রয় ও আনন্দের সুন্দর মেলবন্ধন।
রকমারি ডট কমের কো-ফাউন্ডার ও ডিরেক্টর এহতেশামুল শামস রাকিব বলেন, ‘আমরা চাই, রকমারিতে প্রতিটি কেনাকাটা হোক এক আনন্দময় অভিজ্ঞতা। ‘‘রকমারি টেন টেন’’ সেই ভাবনারই সম্প্রসারণ—যেখানে সাশ্রয়, উপহার ও সন্তুষ্টি মিলেছে একসঙ্গে।’
অফারটি চলবে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত, শুধু রকমারিতে।
বাংলাদেশকে ৪৭০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা অনুমোদনের সময় অর্থনীতির বেশ কিছু ক্ষেত্রে সংস্কারসহ মোট ৪৭টি শর্ত ও পরামর্শ দিয়েছিল আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এসব শর্ত পরিপালনে অগ্রগতি পর্যালোচনায় ঢাকা সফরে আসা আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক করেছে।
০১ অক্টোবর ২০২৪রাশিয়ার প্রধান দুটি তেল কোম্পানি রসনেফট ও লুকঅয়েলের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর, চীনের রাষ্ট্রীয় তেল কোম্পানিগুলো রুশ তেল কেনা স্থগিত করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
১২ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাজাপ্রাপ্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বাইন্যান্সের প্রতিষ্ঠাতা চ্যাংপেং ঝাওকে ক্ষমা করে দিয়েছেন। এই ক্ষমা পাওয়ার জন্য ঝাও গত কয়েক মাস ধরে ট্রাম্প পরিবারের ক্রিপ্টো কোম্পানিকে সহায়তা করে আসছিলেন।
২৭ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে ডিজিটাল ব্যাংক চালুর পরিকল্পনা নিয়েছে দেশীয় শিল্পগ্রুপ আকিজ রিসোর্স লিমিটেড। ইসলামী শরিয়াহ পরিচালিত প্রস্তাবিত মুনাফা ডিজিটাল ব্যাংকটি সম্পূর্ণ সুদমুক্ত হবে। এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য নৈতিক, স্বচ্ছ ও দায়বদ্ধ ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। গ্রাহকেরা সার্ভিস
২ ঘণ্টা আগে