নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চলের ২২৫ জন কর পরিদর্শককে একযোগে বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর প্রশাসন-২ শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে সই করেছেন দ্বিতীয় সচিব মো. আনিসুল ইসলাম।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আয়কর বিভাগের নিম্নবর্ণিত কর পরিদর্শকদের পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাঁদের নামের পাশে বর্ণিত কর্মস্থলে বদলি/পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
কর পরিদর্শকদের মধ্যে—কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের ইয়াছমিন আরাফাতকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-১৪, ঢাকার বেগম সাবিনা ইয়াসমিনকে কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. বেলায়েত হোসেনকে কর আপিল অঞ্চল-০২, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার নূরুচ্ছাদাৎ তপুকে কর অঞ্চল, নোয়াখালী; কর অঞ্চল, খুলনার সুনীতা রানী পালকে কর অঞ্চল, যশোর; কর অঞ্চল, রংপুরের নাজনীন সুলতানাকে কর অঞ্চল, দিনাজপুর; কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের গৌতম কর্মকারকে কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের রাজিয়া সুলতানাকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের জেবুন নাহার বেগমকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৪, ঢাকার ফরিদা ইয়াসমিনকে কর অঞ্চল-১৮, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৪, চট্টগ্রামের শিবানী শর্মাকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকার দিলারা খানমকে কর আপিল অঞ্চল-০২, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের মোহাম্মদ ইরশাদ হোসেন চৌধুরীকে কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল, সিলেটের শেখ মাহামুদ উল্লাহ আল মাশুককে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল, রংপুরের কানিজ ফাতেমাকে কর অঞ্চল, দিনাজপুর; কর অঞ্চল, খুলনার আব্দুল্লাহ আল নোমানকে কর অঞ্চল, যশোরে বদলি করা হয়েছে।
কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের দিপংকর বাড়ৈকে কর অঞ্চল, নারায়ণগঞ্জে; কর অঞ্চল, নারায়ণগঞ্জের উজ্জল কুমার রায়কে কর অঞ্চল, যশোরে; কর অঞ্চল, ময়মনসিংহের মো. মাহবুব হোসেনকে কর অঞ্চল-২০, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৫, ঢাকার মো. নাজমুল হককে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-০৭, ঢাকার মো. মিজানুর রহমানকে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-১৪, ঢাকার মো. হারেছ আহমদকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০১, ঢাকার কাজী ইকবালুর রহমানকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-১৫, ঢাকার মো. শওকত আলীকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০২, চট্টগ্রামের মো. শরিফুল ইসলাম ভুঞাকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার মো. জিয়াউল ইসলামকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে বদলি করা হয়েছে।
এ ছাড়া কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. নজরুল ইসলামকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে; কর অঞ্চল-১৯, ঢাকার মু. খলিলুল্লাহ ইবনে আহসানকে কর অঞ্চল, দিনাজপুরে; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার জুয়েল মণ্ডলকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে; কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামের মোমেনুর রহমানকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-২৫, ঢাকার মো. রিয়াজ মোর্শেদকে কর অঞ্চল, কক্সবাজারে; কর অঞ্চল, বরিশালের মো. মাহিদুল ইসলামকে কর অঞ্চল, দিনাজপুরে; কর অঞ্চল, রাজশাহীর খোন্দকার এমদাদুল হককে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের মো. মারুফ চৌধুরীকে কর অঞ্চল, কক্সবাজারে; কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. মিজানুর রহমানকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; ই-ট্যাক্স ম্যানেজমেন্ট ইউনিটের সাইয়েদ মুহাম্মদ শোভাইবকে সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার মো. মাসুদুর রহমানকে কর অঞ্চল, যশোরে; কর অঞ্চল-২২, ঢাকার সঞ্জয় আচার্য্যকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল-২৩, ঢাকার নাসরিন আক্তারকে ই-ট্যাক্স ম্যানেজমেন্ট ইউনিটে; কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকার আসমা বিনতে আব্দুল্লাহকে আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটে; কর অঞ্চল-১৬, ঢাকার কামরুন নাহারকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে বদলি করা হয়েছে।
বদলি হওয়া ২২৫ কর পরিদর্শকের নামের তালিকা নিচে যুক্ত করা হলো—

দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চলের ২২৫ জন কর পরিদর্শককে একযোগে বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর প্রশাসন-২ শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে সই করেছেন দ্বিতীয় সচিব মো. আনিসুল ইসলাম।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আয়কর বিভাগের নিম্নবর্ণিত কর পরিদর্শকদের পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাঁদের নামের পাশে বর্ণিত কর্মস্থলে বদলি/পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
কর পরিদর্শকদের মধ্যে—কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের ইয়াছমিন আরাফাতকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-১৪, ঢাকার বেগম সাবিনা ইয়াসমিনকে কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. বেলায়েত হোসেনকে কর আপিল অঞ্চল-০২, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার নূরুচ্ছাদাৎ তপুকে কর অঞ্চল, নোয়াখালী; কর অঞ্চল, খুলনার সুনীতা রানী পালকে কর অঞ্চল, যশোর; কর অঞ্চল, রংপুরের নাজনীন সুলতানাকে কর অঞ্চল, দিনাজপুর; কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের গৌতম কর্মকারকে কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের রাজিয়া সুলতানাকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের জেবুন নাহার বেগমকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৪, ঢাকার ফরিদা ইয়াসমিনকে কর অঞ্চল-১৮, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৪, চট্টগ্রামের শিবানী শর্মাকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকার দিলারা খানমকে কর আপিল অঞ্চল-০২, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের মোহাম্মদ ইরশাদ হোসেন চৌধুরীকে কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল, সিলেটের শেখ মাহামুদ উল্লাহ আল মাশুককে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল, রংপুরের কানিজ ফাতেমাকে কর অঞ্চল, দিনাজপুর; কর অঞ্চল, খুলনার আব্দুল্লাহ আল নোমানকে কর অঞ্চল, যশোরে বদলি করা হয়েছে।
কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের দিপংকর বাড়ৈকে কর অঞ্চল, নারায়ণগঞ্জে; কর অঞ্চল, নারায়ণগঞ্জের উজ্জল কুমার রায়কে কর অঞ্চল, যশোরে; কর অঞ্চল, ময়মনসিংহের মো. মাহবুব হোসেনকে কর অঞ্চল-২০, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৫, ঢাকার মো. নাজমুল হককে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-০৭, ঢাকার মো. মিজানুর রহমানকে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-১৪, ঢাকার মো. হারেছ আহমদকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০১, ঢাকার কাজী ইকবালুর রহমানকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-১৫, ঢাকার মো. শওকত আলীকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০২, চট্টগ্রামের মো. শরিফুল ইসলাম ভুঞাকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার মো. জিয়াউল ইসলামকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে বদলি করা হয়েছে।
এ ছাড়া কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. নজরুল ইসলামকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে; কর অঞ্চল-১৯, ঢাকার মু. খলিলুল্লাহ ইবনে আহসানকে কর অঞ্চল, দিনাজপুরে; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার জুয়েল মণ্ডলকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে; কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামের মোমেনুর রহমানকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-২৫, ঢাকার মো. রিয়াজ মোর্শেদকে কর অঞ্চল, কক্সবাজারে; কর অঞ্চল, বরিশালের মো. মাহিদুল ইসলামকে কর অঞ্চল, দিনাজপুরে; কর অঞ্চল, রাজশাহীর খোন্দকার এমদাদুল হককে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের মো. মারুফ চৌধুরীকে কর অঞ্চল, কক্সবাজারে; কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. মিজানুর রহমানকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; ই-ট্যাক্স ম্যানেজমেন্ট ইউনিটের সাইয়েদ মুহাম্মদ শোভাইবকে সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার মো. মাসুদুর রহমানকে কর অঞ্চল, যশোরে; কর অঞ্চল-২২, ঢাকার সঞ্জয় আচার্য্যকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল-২৩, ঢাকার নাসরিন আক্তারকে ই-ট্যাক্স ম্যানেজমেন্ট ইউনিটে; কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকার আসমা বিনতে আব্দুল্লাহকে আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটে; কর অঞ্চল-১৬, ঢাকার কামরুন নাহারকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে বদলি করা হয়েছে।
বদলি হওয়া ২২৫ কর পরিদর্শকের নামের তালিকা নিচে যুক্ত করা হলো—
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চলের ২২৫ জন কর পরিদর্শককে একযোগে বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর প্রশাসন-২ শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে সই করেছেন দ্বিতীয় সচিব মো. আনিসুল ইসলাম।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আয়কর বিভাগের নিম্নবর্ণিত কর পরিদর্শকদের পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাঁদের নামের পাশে বর্ণিত কর্মস্থলে বদলি/পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
কর পরিদর্শকদের মধ্যে—কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের ইয়াছমিন আরাফাতকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-১৪, ঢাকার বেগম সাবিনা ইয়াসমিনকে কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. বেলায়েত হোসেনকে কর আপিল অঞ্চল-০২, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার নূরুচ্ছাদাৎ তপুকে কর অঞ্চল, নোয়াখালী; কর অঞ্চল, খুলনার সুনীতা রানী পালকে কর অঞ্চল, যশোর; কর অঞ্চল, রংপুরের নাজনীন সুলতানাকে কর অঞ্চল, দিনাজপুর; কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের গৌতম কর্মকারকে কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের রাজিয়া সুলতানাকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের জেবুন নাহার বেগমকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৪, ঢাকার ফরিদা ইয়াসমিনকে কর অঞ্চল-১৮, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৪, চট্টগ্রামের শিবানী শর্মাকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকার দিলারা খানমকে কর আপিল অঞ্চল-০২, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের মোহাম্মদ ইরশাদ হোসেন চৌধুরীকে কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল, সিলেটের শেখ মাহামুদ উল্লাহ আল মাশুককে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল, রংপুরের কানিজ ফাতেমাকে কর অঞ্চল, দিনাজপুর; কর অঞ্চল, খুলনার আব্দুল্লাহ আল নোমানকে কর অঞ্চল, যশোরে বদলি করা হয়েছে।
কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের দিপংকর বাড়ৈকে কর অঞ্চল, নারায়ণগঞ্জে; কর অঞ্চল, নারায়ণগঞ্জের উজ্জল কুমার রায়কে কর অঞ্চল, যশোরে; কর অঞ্চল, ময়মনসিংহের মো. মাহবুব হোসেনকে কর অঞ্চল-২০, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৫, ঢাকার মো. নাজমুল হককে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-০৭, ঢাকার মো. মিজানুর রহমানকে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-১৪, ঢাকার মো. হারেছ আহমদকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০১, ঢাকার কাজী ইকবালুর রহমানকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-১৫, ঢাকার মো. শওকত আলীকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০২, চট্টগ্রামের মো. শরিফুল ইসলাম ভুঞাকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার মো. জিয়াউল ইসলামকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে বদলি করা হয়েছে।
এ ছাড়া কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. নজরুল ইসলামকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে; কর অঞ্চল-১৯, ঢাকার মু. খলিলুল্লাহ ইবনে আহসানকে কর অঞ্চল, দিনাজপুরে; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার জুয়েল মণ্ডলকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে; কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামের মোমেনুর রহমানকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-২৫, ঢাকার মো. রিয়াজ মোর্শেদকে কর অঞ্চল, কক্সবাজারে; কর অঞ্চল, বরিশালের মো. মাহিদুল ইসলামকে কর অঞ্চল, দিনাজপুরে; কর অঞ্চল, রাজশাহীর খোন্দকার এমদাদুল হককে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের মো. মারুফ চৌধুরীকে কর অঞ্চল, কক্সবাজারে; কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. মিজানুর রহমানকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; ই-ট্যাক্স ম্যানেজমেন্ট ইউনিটের সাইয়েদ মুহাম্মদ শোভাইবকে সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার মো. মাসুদুর রহমানকে কর অঞ্চল, যশোরে; কর অঞ্চল-২২, ঢাকার সঞ্জয় আচার্য্যকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল-২৩, ঢাকার নাসরিন আক্তারকে ই-ট্যাক্স ম্যানেজমেন্ট ইউনিটে; কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকার আসমা বিনতে আব্দুল্লাহকে আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটে; কর অঞ্চল-১৬, ঢাকার কামরুন নাহারকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে বদলি করা হয়েছে।
বদলি হওয়া ২২৫ কর পরিদর্শকের নামের তালিকা নিচে যুক্ত করা হলো—

দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চলের ২২৫ জন কর পরিদর্শককে একযোগে বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর প্রশাসন-২ শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে সই করেছেন দ্বিতীয় সচিব মো. আনিসুল ইসলাম।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আয়কর বিভাগের নিম্নবর্ণিত কর পরিদর্শকদের পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাঁদের নামের পাশে বর্ণিত কর্মস্থলে বদলি/পদায়ন করা হলো। জনস্বার্থে আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।
কর পরিদর্শকদের মধ্যে—কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের ইয়াছমিন আরাফাতকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-১৪, ঢাকার বেগম সাবিনা ইয়াসমিনকে কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. বেলায়েত হোসেনকে কর আপিল অঞ্চল-০২, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার নূরুচ্ছাদাৎ তপুকে কর অঞ্চল, নোয়াখালী; কর অঞ্চল, খুলনার সুনীতা রানী পালকে কর অঞ্চল, যশোর; কর অঞ্চল, রংপুরের নাজনীন সুলতানাকে কর অঞ্চল, দিনাজপুর; কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের গৌতম কর্মকারকে কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের রাজিয়া সুলতানাকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের জেবুন নাহার বেগমকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০৪, ঢাকার ফরিদা ইয়াসমিনকে কর অঞ্চল-১৮, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৪, চট্টগ্রামের শিবানী শর্মাকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকার দিলারা খানমকে কর আপিল অঞ্চল-০২, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের মোহাম্মদ ইরশাদ হোসেন চৌধুরীকে কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল, সিলেটের শেখ মাহামুদ উল্লাহ আল মাশুককে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল, রংপুরের কানিজ ফাতেমাকে কর অঞ্চল, দিনাজপুর; কর অঞ্চল, খুলনার আব্দুল্লাহ আল নোমানকে কর অঞ্চল, যশোরে বদলি করা হয়েছে।
কর অঞ্চল-০১, চট্টগ্রামের দিপংকর বাড়ৈকে কর অঞ্চল, নারায়ণগঞ্জে; কর অঞ্চল, নারায়ণগঞ্জের উজ্জল কুমার রায়কে কর অঞ্চল, যশোরে; কর অঞ্চল, ময়মনসিংহের মো. মাহবুব হোসেনকে কর অঞ্চল-২০, ঢাকায়; কর অঞ্চল-০৫, ঢাকার মো. নাজমুল হককে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-০৭, ঢাকার মো. মিজানুর রহমানকে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-১৪, ঢাকার মো. হারেছ আহমদকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০১, ঢাকার কাজী ইকবালুর রহমানকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-১৫, ঢাকার মো. শওকত আলীকে কর অঞ্চল-০৬, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-০২, চট্টগ্রামের মো. শরিফুল ইসলাম ভুঞাকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার মো. জিয়াউল ইসলামকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে বদলি করা হয়েছে।
এ ছাড়া কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. নজরুল ইসলামকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে; কর অঞ্চল-১৯, ঢাকার মু. খলিলুল্লাহ ইবনে আহসানকে কর অঞ্চল, দিনাজপুরে; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার জুয়েল মণ্ডলকে কর অঞ্চল, ফরিদপুরে; কর আপিল অঞ্চল, চট্টগ্রামের মোমেনুর রহমানকে কর অঞ্চল-০৫, চট্টগ্রামে; কর অঞ্চল-২৫, ঢাকার মো. রিয়াজ মোর্শেদকে কর অঞ্চল, কক্সবাজারে; কর অঞ্চল, বরিশালের মো. মাহিদুল ইসলামকে কর অঞ্চল, দিনাজপুরে; কর অঞ্চল, রাজশাহীর খোন্দকার এমদাদুল হককে কর অঞ্চল, কুষ্টিয়ায়; কর অঞ্চল-০৩, চট্টগ্রামের মো. মারুফ চৌধুরীকে কর অঞ্চল, কক্সবাজারে; কর অঞ্চল-১২, ঢাকার মো. মিজানুর রহমানকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; ই-ট্যাক্স ম্যানেজমেন্ট ইউনিটের সাইয়েদ মুহাম্মদ শোভাইবকে সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট, ঢাকায়; কর অঞ্চল-১০, ঢাকার মো. মাসুদুর রহমানকে কর অঞ্চল, যশোরে; কর অঞ্চল-২২, ঢাকার সঞ্জয় আচার্য্যকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে; কর অঞ্চল-২৩, ঢাকার নাসরিন আক্তারকে ই-ট্যাক্স ম্যানেজমেন্ট ইউনিটে; কর আপিল অঞ্চল-০১, ঢাকার আসমা বিনতে আব্দুল্লাহকে আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিটে; কর অঞ্চল-১৬, ঢাকার কামরুন নাহারকে কর অঞ্চল, নরসিংদীতে বদলি করা হয়েছে।
বদলি হওয়া ২২৫ কর পরিদর্শকের নামের তালিকা নিচে যুক্ত করা হলো—

চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে।
৮ ঘণ্টা আগে
গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
৮ ঘণ্টা আগে
কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি...
৮ ঘণ্টা আগে
রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেওমর ফারুক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে ভোগ্যপণ্য আমদানির অন্যতম বড় খেলোয়াড় হয়ে ওঠেন তিনি। কিন্তু সেই ব্যবসাই এখন তাঁর প্রতিষ্ঠান রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের পতনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিভিন্ন ব্যাংকের তথ্যমতে, ট্রেডিং প্রতিষ্ঠান হলেও ব্যবসায়ী আবুল বশর চৌধুরীর এই রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের নামে ১৩ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৫৩৩ কোটি টাকায়। অথচ দুই বছর ধরে কোনো ভোগ্যপণ্যই আমদানি করছে না প্রতিষ্ঠান দুটি। তবু এসব প্রতিষ্ঠানের নামে গুদামে মজুত রয়েছে তিন বছরের বেশি পুরোনো আমদানি হওয়া পণ্য; যার বড় অংশই এখন অবিক্রীত।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, এই দুই ট্রেডিং প্রতিষ্ঠানের সংকটের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে পণ্যের অতিরিক্ত মজুত রাখার প্রবণতা। আবুল বশর বড় ভলিউমে পণ্য আমদানি করতেন। বাজারে আশানুরূপ দাম না পেলে তা মজুত করে ভবিষ্যতের লাভের আশা করতেন। কিন্তু বাস্তবে ঘটেছে উল্টো, বহুবার দাম বাড়ার বদলে কমেছে। এমনকি মানুষের খাদ্য হিসেবে আমদানি করা ডাল, গম, তেলসহ কিছু পণ্য নষ্ট হওয়ার কারণে পরে সেগুলো পশুখাদ্য হিসেবে বিক্রি করতে বাধ্য হন তিনি। এভাবে মজুতের লোভে বারবার লোকসান জমতে জমতে একসময় থমকে দাঁড়ায় আবুল বশর চৌধুরীর চার দশকের গড়া দাপুটে ট্রেডিং ব্যবসা।
ফলাফল যা হবার তাই হয়েছে। ঋণখেলাপিতে নাম উঠে যায় রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের। জানা গেছে, সীতাকুণ্ডের সলিমপুরে অবস্থিত মামিয়া নামের একটি গ্রুপের কারখানায় সংরক্ষিত শত শত বস্তা পণ্য এখনো অবিক্রীত অবস্থায় পড়ে আছে। ব্যাংকের তথ্যমতে এগুলো কমপক্ষে তিন বছর আগের আমদানি। অথচ দুই বছর ধরে রুবি কিংবা মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্স কোনো নতুন পণ্যই আমদানি করেনি।
এদিকে ঋণখেলাপির তালিকায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি)। শুধু রুবি ফুড প্রোডাক্টসের কাছেই তাদের পাওনা ১ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা; অথচ এত বড় ঋণের বিপরীতে জামানত হিসেবে রাখা হয়েছে মাত্র ৪০ কোটি টাকার এফডিআর আর ৩ কোটি টাকার জমি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে খাতুনগঞ্জ শাখা ব্যবস্থাপক ইমতিয়াজ হক আজকের পত্রিকাকে জানান, ঋণটি গত মার্চে শ্রেণীকৃত হয়েছে এবং ব্যাংক এরই মধ্যে অর্থঋণ মামলা করেছে। ব্যাংকের অন্য এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, পূর্ববর্তী সরকারের সময় ইউসিবির পরিচালনা পর্ষদে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের পরিবারের প্রভাব ছিল প্রবল। তাদের সঙ্গে কমিশন ভাগাভাগির মাধ্যমে রুবি এত বড় ঋণ তুলেছে বলে ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ তদন্তে উঠে এসেছে।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাওনাদার ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে আবুল বশরের দেনা ৩৯৯ কোটি টাকা—মেসার্স মাসুদ ব্রাদার্সের নামে ২৪৭ কোটি এবং রুবি ফুডসের নামে ১৫২ কোটি। এই ঋণের বিপরীতে ৪০০ শতক জমি জামানত থাকলেও এর বাজারমূল্য মাত্র ১৯১ কোটি টাকা। এই ব্যাংকের ঋণের একটি আলোচিত দিক হলো, ২০২৩ সালে রোজার আগে ২০ হাজার টন ছোলা আমদানির জন্য ঋণপত্র খুললেও ব্যাংক সরবরাহকারীকে ডলার পরিশোধ করতে না পারায় জাহাজ বন্দর থেকে ফেরত যায়। এতে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে এক মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে হয়েছে।
এর বাইরে আল-আরাফাহ্ ব্যাংকের কাছে ১৯২ কোটি, এনসিসি ব্যাংকের কাছে ১৮৬ কোটি, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাছে ১৮৯ কোটি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের কাছে ৩২৩ কোটি, পূবালী ব্যাংকের কাছে ৩১২ কোটি ৬৪ লাখ, ট্রাস্ট ব্যাংকের কাছে ২৭৯ কোটি ৬৯ লাখ, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের কাছে ১৫৯ কোটি ৫৫ লাখ, মেঘনা ব্যাংকের কাছে ৩৬ কোটি, ঢাকা ব্যাংকের কাছে ৩০ কোটি ৬৯ লাখ, এনআরবি ব্যাংকের কাছে ২২ কোটি এবং মাইডাস ফাইন্যান্সের কাছে ১৪ কোটি টাকা আটকে আছে। প্রতিটি ব্যাংকেই জামানত ঋণের তুলনায় খুবই কম।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, দীর্ঘ সময় ভালো ব্যবসা করায় প্রতিষ্ঠানটি কম জামানতে বড় অঙ্কের ঋণ সুবিধা পেয়েছে। কিন্তু হঠাৎ ব্যবসা সংকটে পড়তেই সব ব্যাংকের ঝুঁকি বেড়ে গেছে। এ প্রসঙ্গে অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলাম মনে করেন, ব্যাংকের সংখ্যা বেশি এবং প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ঋণ দেওয়ার প্রবণতাই এমন বিপর্যয়ের প্রধান কারণ। এর দায় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট তদারকি কর্মকর্তাদেরও বহন করতে হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিএসএম গ্রুপের নামে আবুল বশরের বিনিয়োগ রয়েছে আরও কয়েকটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে—মডার্ন পলি ইন্ডাস্ট্রিজ, মডার্ন ফাইবার লিমিটেড, মডার্ন হ্যাচারি, বিসমিল্লাহ ফ্যাব্রিকস, মুকবুলুর রহমান জুট মিল, বি কে ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি। তবে ঋণ নেওয়া হয়েছে কেবল রুবি ফুডস ও মাসুদ ব্রাদার্সের নামে। ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, ভোগ্যপণ্য আমদানির নামে নেওয়া ওই ঋণের বড় অংশই সরানো হয়েছে অন্য খাতে।
মজুত পণ্য নষ্ট হওয়া, দাম পড়ে যাওয়া, ব্যাংকের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও তদারকির দুর্বলতা—সব মিলিয়ে রুবি ফুডসের চার দশকের সাম্রাজ্য এখন ভেঙে পড়ছে। মজুত প্রবণতা ও ঋণ শোধে কোনো উদ্যোগ আছে কি না জানতে চাইলে আবুল বশর চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটু ঝামেলায় আছি, পরে জানাব।’ দুই সপ্তাহ পরও তাঁর জবাব একই থাকে।

চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে ভোগ্যপণ্য আমদানির অন্যতম বড় খেলোয়াড় হয়ে ওঠেন তিনি। কিন্তু সেই ব্যবসাই এখন তাঁর প্রতিষ্ঠান রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের পতনের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বিভিন্ন ব্যাংকের তথ্যমতে, ট্রেডিং প্রতিষ্ঠান হলেও ব্যবসায়ী আবুল বশর চৌধুরীর এই রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের নামে ১৩ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৫৩৩ কোটি টাকায়। অথচ দুই বছর ধরে কোনো ভোগ্যপণ্যই আমদানি করছে না প্রতিষ্ঠান দুটি। তবু এসব প্রতিষ্ঠানের নামে গুদামে মজুত রয়েছে তিন বছরের বেশি পুরোনো আমদানি হওয়া পণ্য; যার বড় অংশই এখন অবিক্রীত।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, এই দুই ট্রেডিং প্রতিষ্ঠানের সংকটের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে পণ্যের অতিরিক্ত মজুত রাখার প্রবণতা। আবুল বশর বড় ভলিউমে পণ্য আমদানি করতেন। বাজারে আশানুরূপ দাম না পেলে তা মজুত করে ভবিষ্যতের লাভের আশা করতেন। কিন্তু বাস্তবে ঘটেছে উল্টো, বহুবার দাম বাড়ার বদলে কমেছে। এমনকি মানুষের খাদ্য হিসেবে আমদানি করা ডাল, গম, তেলসহ কিছু পণ্য নষ্ট হওয়ার কারণে পরে সেগুলো পশুখাদ্য হিসেবে বিক্রি করতে বাধ্য হন তিনি। এভাবে মজুতের লোভে বারবার লোকসান জমতে জমতে একসময় থমকে দাঁড়ায় আবুল বশর চৌধুরীর চার দশকের গড়া দাপুটে ট্রেডিং ব্যবসা।
ফলাফল যা হবার তাই হয়েছে। ঋণখেলাপিতে নাম উঠে যায় রুবি ফুডস ও মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্সের। জানা গেছে, সীতাকুণ্ডের সলিমপুরে অবস্থিত মামিয়া নামের একটি গ্রুপের কারখানায় সংরক্ষিত শত শত বস্তা পণ্য এখনো অবিক্রীত অবস্থায় পড়ে আছে। ব্যাংকের তথ্যমতে এগুলো কমপক্ষে তিন বছর আগের আমদানি। অথচ দুই বছর ধরে রুবি কিংবা মাসুদ অ্যান্ড ব্রাদার্স কোনো নতুন পণ্যই আমদানি করেনি।
এদিকে ঋণখেলাপির তালিকায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি)। শুধু রুবি ফুড প্রোডাক্টসের কাছেই তাদের পাওনা ১ হাজার ৩৯০ কোটি টাকা; অথচ এত বড় ঋণের বিপরীতে জামানত হিসেবে রাখা হয়েছে মাত্র ৪০ কোটি টাকার এফডিআর আর ৩ কোটি টাকার জমি। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে খাতুনগঞ্জ শাখা ব্যবস্থাপক ইমতিয়াজ হক আজকের পত্রিকাকে জানান, ঋণটি গত মার্চে শ্রেণীকৃত হয়েছে এবং ব্যাংক এরই মধ্যে অর্থঋণ মামলা করেছে। ব্যাংকের অন্য এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, পূর্ববর্তী সরকারের সময় ইউসিবির পরিচালনা পর্ষদে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের পরিবারের প্রভাব ছিল প্রবল। তাদের সঙ্গে কমিশন ভাগাভাগির মাধ্যমে রুবি এত বড় ঋণ তুলেছে বলে ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ তদন্তে উঠে এসেছে।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পাওনাদার ন্যাশনাল ব্যাংকের কাছে আবুল বশরের দেনা ৩৯৯ কোটি টাকা—মেসার্স মাসুদ ব্রাদার্সের নামে ২৪৭ কোটি এবং রুবি ফুডসের নামে ১৫২ কোটি। এই ঋণের বিপরীতে ৪০০ শতক জমি জামানত থাকলেও এর বাজারমূল্য মাত্র ১৯১ কোটি টাকা। এই ব্যাংকের ঋণের একটি আলোচিত দিক হলো, ২০২৩ সালে রোজার আগে ২০ হাজার টন ছোলা আমদানির জন্য ঋণপত্র খুললেও ব্যাংক সরবরাহকারীকে ডলার পরিশোধ করতে না পারায় জাহাজ বন্দর থেকে ফেরত যায়। এতে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে এক মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে হয়েছে।
এর বাইরে আল-আরাফাহ্ ব্যাংকের কাছে ১৯২ কোটি, এনসিসি ব্যাংকের কাছে ১৮৬ কোটি, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাছে ১৮৯ কোটি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের কাছে ৩২৩ কোটি, পূবালী ব্যাংকের কাছে ৩১২ কোটি ৬৪ লাখ, ট্রাস্ট ব্যাংকের কাছে ২৭৯ কোটি ৬৯ লাখ, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের কাছে ১৫৯ কোটি ৫৫ লাখ, মেঘনা ব্যাংকের কাছে ৩৬ কোটি, ঢাকা ব্যাংকের কাছে ৩০ কোটি ৬৯ লাখ, এনআরবি ব্যাংকের কাছে ২২ কোটি এবং মাইডাস ফাইন্যান্সের কাছে ১৪ কোটি টাকা আটকে আছে। প্রতিটি ব্যাংকেই জামানত ঋণের তুলনায় খুবই কম।
ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, দীর্ঘ সময় ভালো ব্যবসা করায় প্রতিষ্ঠানটি কম জামানতে বড় অঙ্কের ঋণ সুবিধা পেয়েছে। কিন্তু হঠাৎ ব্যবসা সংকটে পড়তেই সব ব্যাংকের ঝুঁকি বেড়ে গেছে। এ প্রসঙ্গে অর্থনীতিবিদ ড. মইনুল ইসলাম মনে করেন, ব্যাংকের সংখ্যা বেশি এবং প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ঋণ দেওয়ার প্রবণতাই এমন বিপর্যয়ের প্রধান কারণ। এর দায় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট তদারকি কর্মকর্তাদেরও বহন করতে হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিএসএম গ্রুপের নামে আবুল বশরের বিনিয়োগ রয়েছে আরও কয়েকটি শিল্পপ্রতিষ্ঠানে—মডার্ন পলি ইন্ডাস্ট্রিজ, মডার্ন ফাইবার লিমিটেড, মডার্ন হ্যাচারি, বিসমিল্লাহ ফ্যাব্রিকস, মুকবুলুর রহমান জুট মিল, বি কে ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি। তবে ঋণ নেওয়া হয়েছে কেবল রুবি ফুডস ও মাসুদ ব্রাদার্সের নামে। ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, ভোগ্যপণ্য আমদানির নামে নেওয়া ওই ঋণের বড় অংশই সরানো হয়েছে অন্য খাতে।
মজুত পণ্য নষ্ট হওয়া, দাম পড়ে যাওয়া, ব্যাংকের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরতা ও তদারকির দুর্বলতা—সব মিলিয়ে রুবি ফুডসের চার দশকের সাম্রাজ্য এখন ভেঙে পড়ছে। মজুত প্রবণতা ও ঋণ শোধে কোনো উদ্যোগ আছে কি না জানতে চাইলে আবুল বশর চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটু ঝামেলায় আছি, পরে জানাব।’ দুই সপ্তাহ পরও তাঁর জবাব একই থাকে।

দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চলের ২২৫ জন কর পরিদর্শককে একযোগে বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর প্রশাসন-২ শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে সই করেছেন দ্বিতীয় সচিব মো. আনিসুল ইসলাম।
২৭ আগস্ট ২০২৫
গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
৮ ঘণ্টা আগে
কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি...
৮ ঘণ্টা আগে
রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেআব্দুল্লাহ আল মাসুদ, মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
কৃষকেরা বলছেন, প্রতি কানি (১৪০ শতাংশ) জমিতে আলুবীজ রোপণের জন্য খরচ পড়বে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এর মধ্যে জমির ভাড়া ৬০ হাজার, বীজ আলু ৪৫ হাজার, সার ৩৫ হাজার, জমি চাষ ১০ হাজার, শ্রমিক খরচ ২৫ হাজার, সেচ ১০ হাজার এবং কীটনাশক খরচ ২০ হাজার টাকা। এই হিসাবে প্রতি কেজি আলুর উৎপাদন খরচ দাঁড়াচ্ছে ১৪ টাকা ৬৪ পয়সা। একই পরিমাণ জমি থেকে প্রাকৃতিক উৎপাদনের ভিত্তিতে ৪০০ মণ বা ১৬ হাজার কেজি আলু উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে। গত মৌসুমে কৃষকের উৎপাদন খরচ ছিল কেজি প্রতি ১৬ থেকে ১৮ টাকা। চলতি বছরে বীজ ও জমির ভাড়া কমায় উৎপাদন খরচ কিছুটা কমেছে, তবে সংরক্ষণ খরচ যোগ করলে কেজিপ্রতি আলুর খরচ অন্তত ২৬ টাকা হবে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে মুন্সিগঞ্জে আলু আবাদের লক্ষ্যও কিছুটা কমানো হয়েছে। গতবার জেলার ৩৫ হাজার ৭৯৬ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়েছিল, চলতি মৌসুমে লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৩৪ হাজার ৬৫৫ হেক্টর, যা ২ হাজার ১০৪ হেক্টর কম। এই বছর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে ১০ লাখ ৯৭ হাজার ১৪৭ টন।
সিরাজদিখান উপজেলার কুসুমপুর গ্রামের কৃষক সেলিম শেখ বলেন, ‘গত মৌসুমের লোকসান কাটিয়ে উঠতেই এবার আবার আলু চাষে নেমেছি। এবার কিছু খরচ কমেছে। আশা করছি, যদি কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় এবং ফলন ভালো হয়, তাহলে গতবারের লোকসান কিছুটা হলেও পুষিয়ে নিতে পারব।’
এদিকে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য অনেক সময় অতিরিক্ত সার ব্যবহার করেন কৃষকেরা। সিরাজদিখান উপজেলার চন্দনধুল গ্রামের মো. জুলহাস মিয়া বলেন, ‘আমি কানিপ্রতি প্রায় ২৬ বস্তা সার ব্যবহার করি। আমার ধারণা, জমির উর্বরতা শক্তি কমে গেলে অতিরিক্ত সার দিলে মাটির শক্তি বাড়ে এবং আলুর ফলনও বাড়ে। এ ছাড়া আলু পরিপক্ব হওয়ার ১৫ দিন থেকে এক মাস আগে জিবরেলিক অ্যাসিড স্প্রে ব্যবহার করে আলুর আকার বড় করার চেষ্টা করা হয়।’
তবে কৃষি কর্মকর্তারা সতর্ক করেছেন, প্রয়োজনের অতিরিক্ত সার ব্যবহার বা জিবরেলিক অ্যাসিড স্প্রে উৎপাদন বাড়ায় না, বরং আলু দ্রুত পচে যায় এবং খরচ বেড়ে যায়। সিরাজদিখান উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, এক কানি জমিতে ১৮ বস্তা সার যথেষ্ট। অতিরিক্ত সার দেওয়ার দরকার নেই। সঠিক পরিমাণে সার প্রয়োগ করলে আলুর ফলন ভালো হয় এবং কৃষক লাভবান হন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. মো. হাবিবুর রহমান বলেন, গত মৌসুমে আলুতে লোকসান ও বিকল্প শস্য চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করার কারণে চলতি মৌসুমে আলু আবাদের লক্ষ্য কমানো হয়েছে। তবু জেলার সব উপজেলায় আলু রোপণে ব্যাপক সাড়া মিলছে।

গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
কৃষকেরা বলছেন, প্রতি কানি (১৪০ শতাংশ) জমিতে আলুবীজ রোপণের জন্য খরচ পড়বে প্রায় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এর মধ্যে জমির ভাড়া ৬০ হাজার, বীজ আলু ৪৫ হাজার, সার ৩৫ হাজার, জমি চাষ ১০ হাজার, শ্রমিক খরচ ২৫ হাজার, সেচ ১০ হাজার এবং কীটনাশক খরচ ২০ হাজার টাকা। এই হিসাবে প্রতি কেজি আলুর উৎপাদন খরচ দাঁড়াচ্ছে ১৪ টাকা ৬৪ পয়সা। একই পরিমাণ জমি থেকে প্রাকৃতিক উৎপাদনের ভিত্তিতে ৪০০ মণ বা ১৬ হাজার কেজি আলু উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে। গত মৌসুমে কৃষকের উৎপাদন খরচ ছিল কেজি প্রতি ১৬ থেকে ১৮ টাকা। চলতি বছরে বীজ ও জমির ভাড়া কমায় উৎপাদন খরচ কিছুটা কমেছে, তবে সংরক্ষণ খরচ যোগ করলে কেজিপ্রতি আলুর খরচ অন্তত ২৬ টাকা হবে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, চলতি মৌসুমে মুন্সিগঞ্জে আলু আবাদের লক্ষ্যও কিছুটা কমানো হয়েছে। গতবার জেলার ৩৫ হাজার ৭৯৬ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়েছিল, চলতি মৌসুমে লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৩৪ হাজার ৬৫৫ হেক্টর, যা ২ হাজার ১০৪ হেক্টর কম। এই বছর উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে ১০ লাখ ৯৭ হাজার ১৪৭ টন।
সিরাজদিখান উপজেলার কুসুমপুর গ্রামের কৃষক সেলিম শেখ বলেন, ‘গত মৌসুমের লোকসান কাটিয়ে উঠতেই এবার আবার আলু চাষে নেমেছি। এবার কিছু খরচ কমেছে। আশা করছি, যদি কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হয় এবং ফলন ভালো হয়, তাহলে গতবারের লোকসান কিছুটা হলেও পুষিয়ে নিতে পারব।’
এদিকে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য অনেক সময় অতিরিক্ত সার ব্যবহার করেন কৃষকেরা। সিরাজদিখান উপজেলার চন্দনধুল গ্রামের মো. জুলহাস মিয়া বলেন, ‘আমি কানিপ্রতি প্রায় ২৬ বস্তা সার ব্যবহার করি। আমার ধারণা, জমির উর্বরতা শক্তি কমে গেলে অতিরিক্ত সার দিলে মাটির শক্তি বাড়ে এবং আলুর ফলনও বাড়ে। এ ছাড়া আলু পরিপক্ব হওয়ার ১৫ দিন থেকে এক মাস আগে জিবরেলিক অ্যাসিড স্প্রে ব্যবহার করে আলুর আকার বড় করার চেষ্টা করা হয়।’
তবে কৃষি কর্মকর্তারা সতর্ক করেছেন, প্রয়োজনের অতিরিক্ত সার ব্যবহার বা জিবরেলিক অ্যাসিড স্প্রে উৎপাদন বাড়ায় না, বরং আলু দ্রুত পচে যায় এবং খরচ বেড়ে যায়। সিরাজদিখান উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মো. মোশাররফ হোসেন বলেন, এক কানি জমিতে ১৮ বস্তা সার যথেষ্ট। অতিরিক্ত সার দেওয়ার দরকার নেই। সঠিক পরিমাণে সার প্রয়োগ করলে আলুর ফলন ভালো হয় এবং কৃষক লাভবান হন।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. মো. হাবিবুর রহমান বলেন, গত মৌসুমে আলুতে লোকসান ও বিকল্প শস্য চাষে কৃষকদের উৎসাহিত করার কারণে চলতি মৌসুমে আলু আবাদের লক্ষ্য কমানো হয়েছে। তবু জেলার সব উপজেলায় আলু রোপণে ব্যাপক সাড়া মিলছে।

দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চলের ২২৫ জন কর পরিদর্শককে একযোগে বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর প্রশাসন-২ শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে সই করেছেন দ্বিতীয় সচিব মো. আনিসুল ইসলাম।
২৭ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে।
৮ ঘণ্টা আগে
কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি...
৮ ঘণ্টা আগে
রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। অপর দিকে হঠাৎ করেই সয়াবিনের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়ানোর ঘোষণাকে স্বাভাবিকভাবে নেয়নি সরকারও। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন সচিবালয়ে গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, ব্যবসায়ীদের এ পদক্ষেপ বেআইনি। মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
আর বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, সরকার মূল্যস্ফীতি কমাতে চাইছে, কিন্তু ভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতিকে আরও উসকে দেবে। বাজারে ভোক্তাপর্যায়ে আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সমন্বয়ে নতুন চাপ তৈরি করবে।
গত ১৩ এপ্রিল প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৮৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে গত সেপ্টেম্বর মাসে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে চিঠি দেয় আমদানিকারক ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
ওই চিঠিতে বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১০ টাকা বাড়িয়ে ১৯৯ টাকা ও পাঁচ লিটারের বোতল ৯৮৫ টাকা নির্ধারণ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৭৯ ও পাম তেল ১৬৯ টাকা নির্ধারণের দাবি জানানো হয়। তবে সরকার তাতে সায় দেয়নি। ওই সময় মিলমালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে বাণিজ্য উপদেষ্টা জানান, লিটারে সর্বোচ্চ ১ টাকা বাড়ানো যেতে পারে।
এই অবস্থায় নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৯৬৫ টাকা, যা এত দিন ছিল ৯২২ টাকা। অর্থাৎ লিটারে বেড়েছে সাড়ে ৮ টাকার বেশি। এ ছাড়া বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন ১৯৮ টাকা বিক্রি হচ্ছে, এত দিন ১৮৯ টাকা ছিল। এখানে বেড়েছে ৯ টাকা। তবে অনেক দোকানে আগের মূল্যের তেল থাকায় আগের দামেও বিক্রি হচ্ছে কোথাও কোথাও।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন গতকাল সচিবালয়ে বলেন, সরকারকে না জানিয়ে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আধা ঘণ্টা আগে তিনি বিষয়টি জানতে পেরেছেন।
সরকারকে পাশ কাটিয়ে ব্যবসায়ীরা কীভাবে তেলের দাম বাড়িয়ে দিলেন, এ প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, ‘এ প্রশ্ন ব্যবসায়ীদের করুন। আমরা আলোচনা করেছি, পদক্ষেপ নিচ্ছি। এটা তো বাজারে গিয়ে তলোয়ার নিয়ে যুদ্ধ করার বিষয় নয়।’ তবে তিনি বলেন, ‘তেলের দাম বাড়ানোর যৌক্তিক কারণ থাকলে আলোচনা করা যাবে। সরকার সরবরাহব্যবস্থা গতিশীল রাখতে চায়। সরবরাহব্যবস্থা বিঘ্নিত করতে চাই না আমরা।’
ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীরা বলেছেন, দাম বাড়ানোর বিষয়ে মন্ত্রণালয় কিংবা ট্যারিফ কমিশনের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এ বিষয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা তাঁদের বক্তব্য। তাঁদের এ কথা আমরা মানি না।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাবিত অত্যাবশ্যকীয় পণ্য আইনের খসড়া নিয়ে গতকাল বৈঠক হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন ক্যাবের সভাপতি সাবেক সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। বৈঠকের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ আইন অনুযায়ী কিছু পণ্যের মূল্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্ধারণ করে দেয়। মূল্য নির্ধারণ কীভাবে করা হবে, সেটার একটা সূত্র আছে। হঠাৎ করে ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানার সমিতি যদি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পরামর্শ না করে তেলের দাম বাড়ায়, আমি বলব, তা আইনের ব্যত্যয়।’
ক্যাব সভাপতি আরও বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া তেলের মূল্যবৃদ্ধি ভোক্তার অধিকারের প্রশ্ন। বাণিজ্য উপদেষ্টা যে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন, আমরা তা দেখার অপেক্ষায় আছি।’
বাণিজ্য উপদেষ্টা জানান, গত মঙ্গলবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটিতে টিসিবির জন্য দেড় কোটি লিটার ভোজ্যতেল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৫০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ও এক কোটি লিটার রাইস ব্র্যান তেল কেনা হবে।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, সরকার গতকাল ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে যে দামে ভোজ্যতেল কিনেছে, আজ বাজারে তার চেয়ে ২০ টাকা বেশি দামে তেল বিক্রি হচ্ছে। তিনি এর যৌক্তিক কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না।
ব্যবসায়ীরা যা বলছেন
মিলমালিকদের দাবি, তাঁরা নিয়ম মেনেই ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ, ২০১১-এর বিধান অনুসারেই দাম সমন্বয় করা হয়েছে। বিধান অনুসারে মিলমালিকেরা প্রয়োজন অনুসারে সময় সময় দাম সমন্বয় করতে পারেন। তবে এটি সরকারকে অবহিত করতে হবে। যদি সরকার এতে আপত্তি তোলে, তবে আলোচনার ভিত্তিতে দাম নির্ধারণ হবে, তাঁরা সেটিই করেছেন। এবং এই মূল্যবৃদ্ধি আন্তর্জাতিক বাজার, দেশের খরচ বৃদ্ধিসহ সব দিক থেকেই যৌক্তিক।
জানতে চাইলে ভোজ্যতেলের অন্যতম বৃহৎ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান টিকে গ্রুপের পরিচালক শফিউল আতহার তসলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নিয়ম অনুযায়ী গত ১০ নভেম্বর সরকারকে দাম বাড়ানোর বিষয়টি অবহিত করেছি। ট্যারিফ কমিশন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, এনবিআরসহ সব জায়গায় চিঠি দিয়েছি। সেখানে কত দাম বাড়নো হবে, নতুন দাম কত হবে, সব লেখা রয়েছে। চিঠি দেওয়ার পর সরকারের তরফ থেকে কোনো আপত্তি বা বাধা পাইনি। সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আমাদের ডাকাও হয়নি। তাই যথানিয়মে আমরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছি।’

কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
এ ঘটনায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। অপর দিকে হঠাৎ করেই সয়াবিনের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়ানোর ঘোষণাকে স্বাভাবিকভাবে নেয়নি সরকারও। বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন সচিবালয়ে গতকাল সাংবাদিকদের বলেছেন, ব্যবসায়ীদের এ পদক্ষেপ বেআইনি। মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।
আর বাজার বিশ্লেষকেরা বলছেন, সরকার মূল্যস্ফীতি কমাতে চাইছে, কিন্তু ভোজ্যতেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতিকে আরও উসকে দেবে। বাজারে ভোক্তাপর্যায়ে আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সমন্বয়ে নতুন চাপ তৈরি করবে।
গত ১৩ এপ্রিল প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৮৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ১৬৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। তবে গত সেপ্টেম্বর মাসে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে চিঠি দেয় আমদানিকারক ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
ওই চিঠিতে বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১০ টাকা বাড়িয়ে ১৯৯ টাকা ও পাঁচ লিটারের বোতল ৯৮৫ টাকা নির্ধারণ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। এ ছাড়া প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৭৯ ও পাম তেল ১৬৯ টাকা নির্ধারণের দাবি জানানো হয়। তবে সরকার তাতে সায় দেয়নি। ওই সময় মিলমালিকদের সঙ্গে বৈঠক করে বাণিজ্য উপদেষ্টা জানান, লিটারে সর্বোচ্চ ১ টাকা বাড়ানো যেতে পারে।
এই অবস্থায় নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছেন ব্যবসায়ীরা। গতকাল বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন ব্র্যান্ডের পাঁচ লিটারের সয়াবিন তেলের বোতল বিক্রি হচ্ছে ৯৬৫ টাকা, যা এত দিন ছিল ৯২২ টাকা। অর্থাৎ লিটারে বেড়েছে সাড়ে ৮ টাকার বেশি। এ ছাড়া বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন ১৯৮ টাকা বিক্রি হচ্ছে, এত দিন ১৮৯ টাকা ছিল। এখানে বেড়েছে ৯ টাকা। তবে অনেক দোকানে আগের মূল্যের তেল থাকায় আগের দামেও বিক্রি হচ্ছে কোথাও কোথাও।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বশিরউদ্দীন গতকাল সচিবালয়ে বলেন, সরকারকে না জানিয়ে ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। আধা ঘণ্টা আগে তিনি বিষয়টি জানতে পেরেছেন।
সরকারকে পাশ কাটিয়ে ব্যবসায়ীরা কীভাবে তেলের দাম বাড়িয়ে দিলেন, এ প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, ‘এ প্রশ্ন ব্যবসায়ীদের করুন। আমরা আলোচনা করেছি, পদক্ষেপ নিচ্ছি। এটা তো বাজারে গিয়ে তলোয়ার নিয়ে যুদ্ধ করার বিষয় নয়।’ তবে তিনি বলেন, ‘তেলের দাম বাড়ানোর যৌক্তিক কারণ থাকলে আলোচনা করা যাবে। সরকার সরবরাহব্যবস্থা গতিশীল রাখতে চায়। সরবরাহব্যবস্থা বিঘ্নিত করতে চাই না আমরা।’
ভোজ্যতেল ব্যবসায়ীরা বলেছেন, দাম বাড়ানোর বিষয়ে মন্ত্রণালয় কিংবা ট্যারিফ কমিশনের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। এ বিষয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা তাঁদের বক্তব্য। তাঁদের এ কথা আমরা মানি না।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাবিত অত্যাবশ্যকীয় পণ্য আইনের খসড়া নিয়ে গতকাল বৈঠক হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন ক্যাবের সভাপতি সাবেক সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। বৈঠকের পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ আইন অনুযায়ী কিছু পণ্যের মূল্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয় নির্ধারণ করে দেয়। মূল্য নির্ধারণ কীভাবে করা হবে, সেটার একটা সূত্র আছে। হঠাৎ করে ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ৯ টাকা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ভোজ্যতেল পরিশোধন কারখানার সমিতি যদি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে পরামর্শ না করে তেলের দাম বাড়ায়, আমি বলব, তা আইনের ব্যত্যয়।’
ক্যাব সভাপতি আরও বলেন, ‘বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া তেলের মূল্যবৃদ্ধি ভোক্তার অধিকারের প্রশ্ন। বাণিজ্য উপদেষ্টা যে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন, আমরা তা দেখার অপেক্ষায় আছি।’
বাণিজ্য উপদেষ্টা জানান, গত মঙ্গলবার সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটিতে টিসিবির জন্য দেড় কোটি লিটার ভোজ্যতেল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৫০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ও এক কোটি লিটার রাইস ব্র্যান তেল কেনা হবে।
বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, সরকার গতকাল ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে যে দামে ভোজ্যতেল কিনেছে, আজ বাজারে তার চেয়ে ২০ টাকা বেশি দামে তেল বিক্রি হচ্ছে। তিনি এর যৌক্তিক কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না।
ব্যবসায়ীরা যা বলছেন
মিলমালিকদের দাবি, তাঁরা নিয়ম মেনেই ভোজ্যতেলের দাম বাড়িয়েছেন। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য বিপণন ও পরিবেশক নিয়োগ আদেশ, ২০১১-এর বিধান অনুসারেই দাম সমন্বয় করা হয়েছে। বিধান অনুসারে মিলমালিকেরা প্রয়োজন অনুসারে সময় সময় দাম সমন্বয় করতে পারেন। তবে এটি সরকারকে অবহিত করতে হবে। যদি সরকার এতে আপত্তি তোলে, তবে আলোচনার ভিত্তিতে দাম নির্ধারণ হবে, তাঁরা সেটিই করেছেন। এবং এই মূল্যবৃদ্ধি আন্তর্জাতিক বাজার, দেশের খরচ বৃদ্ধিসহ সব দিক থেকেই যৌক্তিক।
জানতে চাইলে ভোজ্যতেলের অন্যতম বৃহৎ আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান টিকে গ্রুপের পরিচালক শফিউল আতহার তসলিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা নিয়ম অনুযায়ী গত ১০ নভেম্বর সরকারকে দাম বাড়ানোর বিষয়টি অবহিত করেছি। ট্যারিফ কমিশন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, এনবিআরসহ সব জায়গায় চিঠি দিয়েছি। সেখানে কত দাম বাড়নো হবে, নতুন দাম কত হবে, সব লেখা রয়েছে। চিঠি দেওয়ার পর সরকারের তরফ থেকে কোনো আপত্তি বা বাধা পাইনি। সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আমাদের ডাকাও হয়নি। তাই যথানিয়মে আমরা দাম বাড়িয়ে দিয়েছি।’

দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চলের ২২৫ জন কর পরিদর্শককে একযোগে বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর প্রশাসন-২ শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে সই করেছেন দ্বিতীয় সচিব মো. আনিসুল ইসলাম।
২৭ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে।
৮ ঘণ্টা আগে
গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
৮ ঘণ্টা আগে
রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ড রুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ডরুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে খালেদা জিয়ার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা, দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রাম, ত্যাগ ও অবদান স্মরণের পাশাপাশি তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এতে পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল হুদা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া ব্যাংকের পরিচালক এ বি এম আব্দুস সাত্তার, মো. আবু ইউসুফ মিয়া, সোয়ায়েব আহমেদ, মুজিব আহমদ সিদ্দিকী, এ এইচ এম মঈন উদ্দীন, এ বি এম শওকত ইকবাল শাহিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মো. ওয়াহিদুল ইসলামসহ ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন।

রূপালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সভায় বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দ্রুত রোগমুক্তি ও সুস্থতা কামনায় এক বিশেষ দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বুধবার (৩ ডিসেম্বর) দিলকুশায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ডরুমে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে তিনবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে খালেদা জিয়ার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা, দীর্ঘ রাজনৈতিক সংগ্রাম, ত্যাগ ও অবদান স্মরণের পাশাপাশি তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এতে পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল হুদা উপস্থিত ছিলেন।
এ ছাড়া ব্যাংকের পরিচালক এ বি এম আব্দুস সাত্তার, মো. আবু ইউসুফ মিয়া, সোয়ায়েব আহমেদ, মুজিব আহমদ সিদ্দিকী, এ এইচ এম মঈন উদ্দীন, এ বি এম শওকত ইকবাল শাহিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মো. ওয়াহিদুল ইসলামসহ ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালকেরা উপস্থিত ছিলেন।

দেশের বিভিন্ন কর অঞ্চলের ২২৫ জন কর পরিদর্শককে একযোগে বদলি করা হয়েছে। আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর প্রশাসন-২ শাখা থেকে এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে সই করেছেন দ্বিতীয় সচিব মো. আনিসুল ইসলাম।
২৭ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জ। দেশের সবচেয়ে বড় ভোগ্যপণ্য আড়ত। এখানেই চার দশক ধরে গম, ডাল, চাল, ভোজ্যতেলসহ নানা পণ্যের ব্যবসা করে নিজের অবস্থান শক্ত করেছিলেন আবুল বশর চৌধুরী। পাঁচ বস্তা জিরা, পাঁচ বান্ডেল দারুচিনি এবং এক কার্টন এলাচি দিয়ে শুরু করা তাঁর ব্যবসা পরে বাল্ক আমদানিতে ছড়িয়ে পড়ে।
৮ ঘণ্টা আগে
গত মৌসুমের লোকসান কাটতে না কাটতেই আবারও মুন্সিগঞ্জের ছয়টি উপজেলায় আলু রোপণ শুরু করেছেন কৃষকেরা। শীতের আগমনের সঙ্গে সঙ্গে জেলার বিস্তীর্ণ জমিতে এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন তাঁরা। বর্তমানে পাইকারি দরে এক কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ১৪ টাকা। চলতি মৌসুমে প্রতি কেজি আলুবীজ রোপণে খরচ পড়ছে সাড়ে ১৪ টাকার বেশি।
৮ ঘণ্টা আগে
কোনো ঘোষণা ছাড়াই নীরবে ভোক্তা পর্যায়ে সয়াবিন তেলের দাম একলাফে লিটারে ৯ টাকা এবং পাম তেলের দাম ৫ টাকা বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারক, পরিশোধন ও বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠানগুলো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে না জানিয়েই নিজেদের মতো করে দাম নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি...
৮ ঘণ্টা আগে