সাদ্দাম হোসেন, ঠাকুরগাঁও

ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল ১০টা। মাধবপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে হালকা রোদ পড়েছে। মাঠের একপাশে দাঁড়িয়ে আছে জীর্ণ এক টিনশেড ঘর। এর সামনেই চলছে একটি শ্রেণির পাঠদান। কাঠের বেঞ্চে বসে আছে কিশোরীরা। কারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবার শুরু হয় পাঠ। এটি যেন বিদ্যালয়টির প্রতিদিনের দৃশ্য।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ঢোলারহাট ইউনিয়নের গ্রামীণ একটি স্কুল মাধবপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। নামটি ‘উচ্চ বিদ্যালয়’, কিন্তু অবকাঠামো একেবারেই প্রাথমিক পর্যায়ের নিচে। নেই পাকা ভবন, শৌচাগারের সঠিক ব্যবস্থা ও ক্লাসরুমের মতো নিরাপদ কক্ষ। তবু এই বিদ্যালয়েই প্রতিদিন আসে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির প্রায় ১০০ শিক্ষার্থী। আসে স্বপ্ন নিয়ে, ফিরে যায় দুশ্চিন্তা নিয়ে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দীপেন্দ্র নাথ বর্মণ বললেন, ‘১৯৯৬ সালে যাত্রা শুরু করে আমাদের স্কুল। ২০১০ সালে এমপিওভুক্ত হলেও আজ অবধি আমরা কোনো পাকা ভবন পাইনি। বছরের পর বছর ধরে শুধু আশ্বাস পাচ্ছি।’
স্কুলের মাঠের পাশে একটি টিনশেড ঘর। তিনটি কক্ষ। একটি কক্ষে অফিস চলে, বাকি দুটিতে ক্লাস হয়। যেসব ছাত্রীর জন্য জায়গা হয় না, তাদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা—টিনের চালা দেওয়া খোলা ঘর। নেই বিদ্যুৎ, ফ্যান ও আধুনিক শিক্ষার কোনো অবকাঠামো।
অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুমনা আক্তার বলে, ‘বৃষ্টি হলে ক্লাস হয় না। ছাউনি দিয়ে পানি পড়ে। দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। বই-খাতা ভিজে যায়। ভিজে গেলে বই নষ্ট হয়ে যায়, নতুন কিনতে পারি না সব সময়।’
আরেক শিক্ষার্থী নবম শ্রেণির নাজমা খাতুন বলে, ‘আমার কিছু বান্ধবী শহরের ভালো স্কুলে চলে গেছে। ওদের বড় বড় দালান আছে, ক্লাসে প্রজেক্টর আছে। আমাদের স্কুল দেখে ওদের কাছে লজ্জা লাগে।’
বিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষিকা সাবিনা ইয়াসমিন বললেন, ‘ঝড়-বৃষ্টি হলে ক্লাস নেওয়া একরকম অসম্ভব হয়ে পড়ে। ছাত্রীরা নিরাপদে আছে কি না, সেটাই বড় চিন্তা হয়ে দাঁড়ায়।’
শুধু শিক্ষক বা শিক্ষার্থী নয়, অভিভাবকেরাও উদ্বিগ্ন। রাশেদা বেগম নামের এক অভিভাবক বলেন, ‘এই স্কুলেই আমার মেয়ে পড়ে। কিন্তু এই পরিবেশে আর কত দিন! শহরের স্কুলে ভর্তি করানোই ভালো।’
বিদ্যালয় সূত্র জানায়, ২০১৬-১৭ ও ২০১৯-২০ অর্থবছরে জেলা পরিষদ থেকে পাওয়া মোট আড়াই লাখ টাকা অনুদানে তৈরি হয় এই টিনশেড ঘর। এরপর আর কোনো বরাদ্দ মেলেনি। ফলে উন্নয়নের গতি স্থবির।
ঢোলারহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অখিল চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিদ্যালয়ের অবস্থা সত্যিই করুণ। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে। বরাদ্দ এলেই আমরা ব্যবস্থা নেব।’
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. খাইরুল ইসলাম (যিনি বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবেও দায়িত্বে রয়েছেন) বলেন, ‘সরকারি বরাদ্দ এলে স্কুলটি অগ্রাধিকার পাবে। আমরা সব ধরনের উদ্যোগ নিচ্ছি।’

ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল ১০টা। মাধবপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে হালকা রোদ পড়েছে। মাঠের একপাশে দাঁড়িয়ে আছে জীর্ণ এক টিনশেড ঘর। এর সামনেই চলছে একটি শ্রেণির পাঠদান। কাঠের বেঞ্চে বসে আছে কিশোরীরা। কারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবার শুরু হয় পাঠ। এটি যেন বিদ্যালয়টির প্রতিদিনের দৃশ্য।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ঢোলারহাট ইউনিয়নের গ্রামীণ একটি স্কুল মাধবপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। নামটি ‘উচ্চ বিদ্যালয়’, কিন্তু অবকাঠামো একেবারেই প্রাথমিক পর্যায়ের নিচে। নেই পাকা ভবন, শৌচাগারের সঠিক ব্যবস্থা ও ক্লাসরুমের মতো নিরাপদ কক্ষ। তবু এই বিদ্যালয়েই প্রতিদিন আসে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির প্রায় ১০০ শিক্ষার্থী। আসে স্বপ্ন নিয়ে, ফিরে যায় দুশ্চিন্তা নিয়ে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দীপেন্দ্র নাথ বর্মণ বললেন, ‘১৯৯৬ সালে যাত্রা শুরু করে আমাদের স্কুল। ২০১০ সালে এমপিওভুক্ত হলেও আজ অবধি আমরা কোনো পাকা ভবন পাইনি। বছরের পর বছর ধরে শুধু আশ্বাস পাচ্ছি।’
স্কুলের মাঠের পাশে একটি টিনশেড ঘর। তিনটি কক্ষ। একটি কক্ষে অফিস চলে, বাকি দুটিতে ক্লাস হয়। যেসব ছাত্রীর জন্য জায়গা হয় না, তাদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা—টিনের চালা দেওয়া খোলা ঘর। নেই বিদ্যুৎ, ফ্যান ও আধুনিক শিক্ষার কোনো অবকাঠামো।
অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুমনা আক্তার বলে, ‘বৃষ্টি হলে ক্লাস হয় না। ছাউনি দিয়ে পানি পড়ে। দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। বই-খাতা ভিজে যায়। ভিজে গেলে বই নষ্ট হয়ে যায়, নতুন কিনতে পারি না সব সময়।’
আরেক শিক্ষার্থী নবম শ্রেণির নাজমা খাতুন বলে, ‘আমার কিছু বান্ধবী শহরের ভালো স্কুলে চলে গেছে। ওদের বড় বড় দালান আছে, ক্লাসে প্রজেক্টর আছে। আমাদের স্কুল দেখে ওদের কাছে লজ্জা লাগে।’
বিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষিকা সাবিনা ইয়াসমিন বললেন, ‘ঝড়-বৃষ্টি হলে ক্লাস নেওয়া একরকম অসম্ভব হয়ে পড়ে। ছাত্রীরা নিরাপদে আছে কি না, সেটাই বড় চিন্তা হয়ে দাঁড়ায়।’
শুধু শিক্ষক বা শিক্ষার্থী নয়, অভিভাবকেরাও উদ্বিগ্ন। রাশেদা বেগম নামের এক অভিভাবক বলেন, ‘এই স্কুলেই আমার মেয়ে পড়ে। কিন্তু এই পরিবেশে আর কত দিন! শহরের স্কুলে ভর্তি করানোই ভালো।’
বিদ্যালয় সূত্র জানায়, ২০১৬-১৭ ও ২০১৯-২০ অর্থবছরে জেলা পরিষদ থেকে পাওয়া মোট আড়াই লাখ টাকা অনুদানে তৈরি হয় এই টিনশেড ঘর। এরপর আর কোনো বরাদ্দ মেলেনি। ফলে উন্নয়নের গতি স্থবির।
ঢোলারহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অখিল চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিদ্যালয়ের অবস্থা সত্যিই করুণ। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে। বরাদ্দ এলেই আমরা ব্যবস্থা নেব।’
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. খাইরুল ইসলাম (যিনি বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবেও দায়িত্বে রয়েছেন) বলেন, ‘সরকারি বরাদ্দ এলে স্কুলটি অগ্রাধিকার পাবে। আমরা সব ধরনের উদ্যোগ নিচ্ছি।’
সাদ্দাম হোসেন, ঠাকুরগাঁও

ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল ১০টা। মাধবপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে হালকা রোদ পড়েছে। মাঠের একপাশে দাঁড়িয়ে আছে জীর্ণ এক টিনশেড ঘর। এর সামনেই চলছে একটি শ্রেণির পাঠদান। কাঠের বেঞ্চে বসে আছে কিশোরীরা। কারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবার শুরু হয় পাঠ। এটি যেন বিদ্যালয়টির প্রতিদিনের দৃশ্য।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ঢোলারহাট ইউনিয়নের গ্রামীণ একটি স্কুল মাধবপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। নামটি ‘উচ্চ বিদ্যালয়’, কিন্তু অবকাঠামো একেবারেই প্রাথমিক পর্যায়ের নিচে। নেই পাকা ভবন, শৌচাগারের সঠিক ব্যবস্থা ও ক্লাসরুমের মতো নিরাপদ কক্ষ। তবু এই বিদ্যালয়েই প্রতিদিন আসে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির প্রায় ১০০ শিক্ষার্থী। আসে স্বপ্ন নিয়ে, ফিরে যায় দুশ্চিন্তা নিয়ে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দীপেন্দ্র নাথ বর্মণ বললেন, ‘১৯৯৬ সালে যাত্রা শুরু করে আমাদের স্কুল। ২০১০ সালে এমপিওভুক্ত হলেও আজ অবধি আমরা কোনো পাকা ভবন পাইনি। বছরের পর বছর ধরে শুধু আশ্বাস পাচ্ছি।’
স্কুলের মাঠের পাশে একটি টিনশেড ঘর। তিনটি কক্ষ। একটি কক্ষে অফিস চলে, বাকি দুটিতে ক্লাস হয়। যেসব ছাত্রীর জন্য জায়গা হয় না, তাদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা—টিনের চালা দেওয়া খোলা ঘর। নেই বিদ্যুৎ, ফ্যান ও আধুনিক শিক্ষার কোনো অবকাঠামো।
অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুমনা আক্তার বলে, ‘বৃষ্টি হলে ক্লাস হয় না। ছাউনি দিয়ে পানি পড়ে। দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। বই-খাতা ভিজে যায়। ভিজে গেলে বই নষ্ট হয়ে যায়, নতুন কিনতে পারি না সব সময়।’
আরেক শিক্ষার্থী নবম শ্রেণির নাজমা খাতুন বলে, ‘আমার কিছু বান্ধবী শহরের ভালো স্কুলে চলে গেছে। ওদের বড় বড় দালান আছে, ক্লাসে প্রজেক্টর আছে। আমাদের স্কুল দেখে ওদের কাছে লজ্জা লাগে।’
বিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষিকা সাবিনা ইয়াসমিন বললেন, ‘ঝড়-বৃষ্টি হলে ক্লাস নেওয়া একরকম অসম্ভব হয়ে পড়ে। ছাত্রীরা নিরাপদে আছে কি না, সেটাই বড় চিন্তা হয়ে দাঁড়ায়।’
শুধু শিক্ষক বা শিক্ষার্থী নয়, অভিভাবকেরাও উদ্বিগ্ন। রাশেদা বেগম নামের এক অভিভাবক বলেন, ‘এই স্কুলেই আমার মেয়ে পড়ে। কিন্তু এই পরিবেশে আর কত দিন! শহরের স্কুলে ভর্তি করানোই ভালো।’
বিদ্যালয় সূত্র জানায়, ২০১৬-১৭ ও ২০১৯-২০ অর্থবছরে জেলা পরিষদ থেকে পাওয়া মোট আড়াই লাখ টাকা অনুদানে তৈরি হয় এই টিনশেড ঘর। এরপর আর কোনো বরাদ্দ মেলেনি। ফলে উন্নয়নের গতি স্থবির।
ঢোলারহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অখিল চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিদ্যালয়ের অবস্থা সত্যিই করুণ। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে। বরাদ্দ এলেই আমরা ব্যবস্থা নেব।’
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. খাইরুল ইসলাম (যিনি বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবেও দায়িত্বে রয়েছেন) বলেন, ‘সরকারি বরাদ্দ এলে স্কুলটি অগ্রাধিকার পাবে। আমরা সব ধরনের উদ্যোগ নিচ্ছি।’

ঘড়ির কাঁটায় তখন সকাল ১০টা। মাধবপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে হালকা রোদ পড়েছে। মাঠের একপাশে দাঁড়িয়ে আছে জীর্ণ এক টিনশেড ঘর। এর সামনেই চলছে একটি শ্রেণির পাঠদান। কাঠের বেঞ্চে বসে আছে কিশোরীরা। কারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবার শুরু হয় পাঠ। এটি যেন বিদ্যালয়টির প্রতিদিনের দৃশ্য।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ঢোলারহাট ইউনিয়নের গ্রামীণ একটি স্কুল মাধবপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। নামটি ‘উচ্চ বিদ্যালয়’, কিন্তু অবকাঠামো একেবারেই প্রাথমিক পর্যায়ের নিচে। নেই পাকা ভবন, শৌচাগারের সঠিক ব্যবস্থা ও ক্লাসরুমের মতো নিরাপদ কক্ষ। তবু এই বিদ্যালয়েই প্রতিদিন আসে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির প্রায় ১০০ শিক্ষার্থী। আসে স্বপ্ন নিয়ে, ফিরে যায় দুশ্চিন্তা নিয়ে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দীপেন্দ্র নাথ বর্মণ বললেন, ‘১৯৯৬ সালে যাত্রা শুরু করে আমাদের স্কুল। ২০১০ সালে এমপিওভুক্ত হলেও আজ অবধি আমরা কোনো পাকা ভবন পাইনি। বছরের পর বছর ধরে শুধু আশ্বাস পাচ্ছি।’
স্কুলের মাঠের পাশে একটি টিনশেড ঘর। তিনটি কক্ষ। একটি কক্ষে অফিস চলে, বাকি দুটিতে ক্লাস হয়। যেসব ছাত্রীর জন্য জায়গা হয় না, তাদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা—টিনের চালা দেওয়া খোলা ঘর। নেই বিদ্যুৎ, ফ্যান ও আধুনিক শিক্ষার কোনো অবকাঠামো।
অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী সুমনা আক্তার বলে, ‘বৃষ্টি হলে ক্লাস হয় না। ছাউনি দিয়ে পানি পড়ে। দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। বই-খাতা ভিজে যায়। ভিজে গেলে বই নষ্ট হয়ে যায়, নতুন কিনতে পারি না সব সময়।’
আরেক শিক্ষার্থী নবম শ্রেণির নাজমা খাতুন বলে, ‘আমার কিছু বান্ধবী শহরের ভালো স্কুলে চলে গেছে। ওদের বড় বড় দালান আছে, ক্লাসে প্রজেক্টর আছে। আমাদের স্কুল দেখে ওদের কাছে লজ্জা লাগে।’
বিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষিকা সাবিনা ইয়াসমিন বললেন, ‘ঝড়-বৃষ্টি হলে ক্লাস নেওয়া একরকম অসম্ভব হয়ে পড়ে। ছাত্রীরা নিরাপদে আছে কি না, সেটাই বড় চিন্তা হয়ে দাঁড়ায়।’
শুধু শিক্ষক বা শিক্ষার্থী নয়, অভিভাবকেরাও উদ্বিগ্ন। রাশেদা বেগম নামের এক অভিভাবক বলেন, ‘এই স্কুলেই আমার মেয়ে পড়ে। কিন্তু এই পরিবেশে আর কত দিন! শহরের স্কুলে ভর্তি করানোই ভালো।’
বিদ্যালয় সূত্র জানায়, ২০১৬-১৭ ও ২০১৯-২০ অর্থবছরে জেলা পরিষদ থেকে পাওয়া মোট আড়াই লাখ টাকা অনুদানে তৈরি হয় এই টিনশেড ঘর। এরপর আর কোনো বরাদ্দ মেলেনি। ফলে উন্নয়নের গতি স্থবির।
ঢোলারহাট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অখিল চন্দ্র রায় বলেন, ‘বিদ্যালয়ের অবস্থা সত্যিই করুণ। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে। বরাদ্দ এলেই আমরা ব্যবস্থা নেব।’
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. খাইরুল ইসলাম (যিনি বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি হিসেবেও দায়িত্বে রয়েছেন) বলেন, ‘সরকারি বরাদ্দ এলে স্কুলটি অগ্রাধিকার পাবে। আমরা সব ধরনের উদ্যোগ নিচ্ছি।’

পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
৩৩ মিনিট আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ঘাস কাটার মেশিন ভেঙে ব্লেড ছিটকে মাথায় ঢুকে আহত হয়েছেন সুমন মিয়া (২৬) নামের এক যুবক। তিনি সাতক্ষীরা জেলার বাসিন্দা। জাবি স্পোর্টস ক্লাব আয়োজিত তিন দিনব্যাপী নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট উপলক্ষে দেওয়া স্টলে কাঁকড়া ফ্রাই বিক্রি করতেন তিনি।
৩৫ মিনিট আগে
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষের জেরে ছোড়া গুলি বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় এসে পড়েছে। এই ঘটনায় কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের তেচ্ছি ব্রিজ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় এক নারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ ছাড়া গুলিতে একটি বসতবাড়ি ও একটি দোকানও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগেপাবনা প্রতিনিধি

পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলো পাবনা কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী তাসমিয়া আক্তার, পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র আবু তোহা ও ভ্যানের চালক আকরাম হোসেন।
মাধপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, সকাল ৭টার দিকে ৮-১০ জন শিক্ষার্থী ভ্যানগাড়িতে করে পাবনার জালালপুর এলাকার ক্যাডেট কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজে যাওয়ার পথে ঢাকা থেকে পাবনাগামী একটি বাঁশবোঝাই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই ছাত্র-ছাত্রী ও ভ্যানচালক নিহত হয়। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছে আরও দুজন পথচারী। স্থানীয় বাসিন্দারা মাধপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করে। ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে। মহাসড়কে যান চলাচল সাময়িক বন্ধ রয়েছে।
ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভ্যানের ড্রাইভারসহ তিনজন নিহত ও চায়ের দোকানে থাকা দুই ব্যক্তি আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলো পাবনা কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী তাসমিয়া আক্তার, পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র আবু তোহা ও ভ্যানের চালক আকরাম হোসেন।
মাধপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, সকাল ৭টার দিকে ৮-১০ জন শিক্ষার্থী ভ্যানগাড়িতে করে পাবনার জালালপুর এলাকার ক্যাডেট কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজে যাওয়ার পথে ঢাকা থেকে পাবনাগামী একটি বাঁশবোঝাই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই ছাত্র-ছাত্রী ও ভ্যানচালক নিহত হয়। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছে আরও দুজন পথচারী। স্থানীয় বাসিন্দারা মাধপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করে। ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে। মহাসড়কে যান চলাচল সাময়িক বন্ধ রয়েছে।
ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভ্যানের ড্রাইভারসহ তিনজন নিহত ও চায়ের দোকানে থাকা দুই ব্যক্তি আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

কারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৩০ এপ্রিল ২০২৫
অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
৩৩ মিনিট আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ঘাস কাটার মেশিন ভেঙে ব্লেড ছিটকে মাথায় ঢুকে আহত হয়েছেন সুমন মিয়া (২৬) নামের এক যুবক। তিনি সাতক্ষীরা জেলার বাসিন্দা। জাবি স্পোর্টস ক্লাব আয়োজিত তিন দিনব্যাপী নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট উপলক্ষে দেওয়া স্টলে কাঁকড়া ফ্রাই বিক্রি করতেন তিনি।
৩৫ মিনিট আগে
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষের জেরে ছোড়া গুলি বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় এসে পড়েছে। এই ঘটনায় কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের তেচ্ছি ব্রিজ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় এক নারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ ছাড়া গুলিতে একটি বসতবাড়ি ও একটি দোকানও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
আরফান বর্তমানে ইসলামপুর কামিল কওমি মাদ্রাসার ছাত্র। এর আগে সে কুচিয়ামোড়া দারুন্নাজাত মাদ্রাসায় অধ্যয়ন করেছে। অল্প বয়সে এমন সাফল্য অর্জন করে স্থানীয়ভাবে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
আরফান কেয়াইন ইউনিয়নের কুচিয়ামোড়া গ্রামের বিশিষ্ট আলেম ও শিক্ষক হাফেজ আব্দুল্লাহ আল মাসরুরের (লাভু হুজুর) ছেলে। লাভু হুজুর বর্তমানে কুচিয়ামোড়া দারুন্নাজাত মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ এবং কুচিয়ামোড়া মিত্রপাড়া বাইতুন নূর জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, তিন ভাইবোনের মধ্যে আরফান সবার ছোট। মাত্র ১৪৩ দিনে সম্পূর্ণ কোরআন মুখস্থ করে সে তার পরিবারসহ পুরো এলাকাকে গর্বিত করেছে।
ইসলামপুর কামিল মাদ্রাসার সহকারী অধ্যাপক ফখরুদ্দীন রাজি বলেন, ‘আরফান আমাদের মাদ্রাসার গর্ব। ১৪৩ দিনে কোরআন মুখস্থ করা আমাদের মাদ্রাসার ইতিহাসে এই প্রথম। এটি এক বিরল দৃষ্টান্ত। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।’

অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
আরফান বর্তমানে ইসলামপুর কামিল কওমি মাদ্রাসার ছাত্র। এর আগে সে কুচিয়ামোড়া দারুন্নাজাত মাদ্রাসায় অধ্যয়ন করেছে। অল্প বয়সে এমন সাফল্য অর্জন করে স্থানীয়ভাবে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
আরফান কেয়াইন ইউনিয়নের কুচিয়ামোড়া গ্রামের বিশিষ্ট আলেম ও শিক্ষক হাফেজ আব্দুল্লাহ আল মাসরুরের (লাভু হুজুর) ছেলে। লাভু হুজুর বর্তমানে কুচিয়ামোড়া দারুন্নাজাত মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ এবং কুচিয়ামোড়া মিত্রপাড়া বাইতুন নূর জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, তিন ভাইবোনের মধ্যে আরফান সবার ছোট। মাত্র ১৪৩ দিনে সম্পূর্ণ কোরআন মুখস্থ করে সে তার পরিবারসহ পুরো এলাকাকে গর্বিত করেছে।
ইসলামপুর কামিল মাদ্রাসার সহকারী অধ্যাপক ফখরুদ্দীন রাজি বলেন, ‘আরফান আমাদের মাদ্রাসার গর্ব। ১৪৩ দিনে কোরআন মুখস্থ করা আমাদের মাদ্রাসার ইতিহাসে এই প্রথম। এটি এক বিরল দৃষ্টান্ত। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।’

কারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৩০ এপ্রিল ২০২৫
পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ঘাস কাটার মেশিন ভেঙে ব্লেড ছিটকে মাথায় ঢুকে আহত হয়েছেন সুমন মিয়া (২৬) নামের এক যুবক। তিনি সাতক্ষীরা জেলার বাসিন্দা। জাবি স্পোর্টস ক্লাব আয়োজিত তিন দিনব্যাপী নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট উপলক্ষে দেওয়া স্টলে কাঁকড়া ফ্রাই বিক্রি করতেন তিনি।
৩৫ মিনিট আগে
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষের জেরে ছোড়া গুলি বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় এসে পড়েছে। এই ঘটনায় কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের তেচ্ছি ব্রিজ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় এক নারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ ছাড়া গুলিতে একটি বসতবাড়ি ও একটি দোকানও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগেজাবি প্রতিনিধি

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ঘাস কাটার যন্ত্র (মেশিন) ভেঙে ব্লেড ছিটকে মাথায় ঢুকে সুমন মিয়া (২৬) নামের এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি সাতক্ষীরা জেলার বাসিন্দা এবং জাবি স্পোর্টস ক্লাব আয়োজিত তিন দিনব্যাপী নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট উপলক্ষে বরাদ্দ স্টলে কাঁকড়া ফ্রাই বিক্রি করতেন।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান। ঘটনার পরপরই তাঁকে প্রথমে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্ট একাধিক পক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২৩ অক্টোবর থেকে জাবি স্পোর্টস ক্লাবের ব্যবস্থাপনায় তিন দিনব্যাপী নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়। শনিবার ছিল খেলার শেষ দিন। টুর্নামেন্টে ক্লাবের সভাপতি আরশাদ হাবিব বিশালের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া এক বন্ধু একটি স্টল বরাদ্দ নেন, যেখানে সুমন মিয়া ও জাবির এক হোটেল কর্মচারী কাজ করতেন।
এদিকে বিশালের অনুরোধে অনানুষ্ঠানিকভাবে মাঠ প্রস্তুতের কাজ করতেন শারীরিক শিক্ষা অফিসের কর্মচারী আবুল হোসেন। গতকাল শেষ দিন উপলক্ষে ক্যাম্পাসে এসে মাঠ প্রস্তুতের কাজ শেষে হাতে সময় থাকায় মেশিন দিয়ে ঘাস কাটা শুরু করেন তিনি। ঘাস কাটার সময় মেশিনের ব্লেড মাটিতে থাকা একটি ইটে লেগে ভেঙে যায়। ব্লেডের সেই অংশ ছিটকে গিয়ে পাশের স্টলে দাঁড়িয়ে থাকা সুমন মিয়ার মাথায় ঢোকে।
সুমন মিয়ার পাশের স্টলে পিঠার দোকান ছিল নাদিয়া মীম নামের সিটি ইউনিভার্সিটির সাবেক এক শিক্ষার্থীর। নাদিয়া বলেন, সুমন স্টলে দাঁড়ানো অবস্থায় ব্লেড ছিটকে এসে লাগার সঙ্গে সঙ্গে ঢলে পড়ে যান। প্রথমে ভয়ে কেউ তাকে উঠায়নি। পরে বিশাল এসে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য মোটরসাইকেলে উঠিয়ে দেন।
কর্মচারী আবুল হোসেন বলেন, ‘হাতে একটু সময় থাকায় ঘাস কাটছিলাম। মেশিনে ইট লেগে এত বড় দুর্ঘটনা ঘটবে, এটা ভাবতে পারছি না।’
শারীরিক শিক্ষা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক নাসরিন বেগম বলেন, ‘আজ ছুটির দিন থাকায় আমি অফিসে ছিলাম না। আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মচারীরাও ছুটিতে ছিল। তবে জাবি স্পোর্টস ক্লাবের নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট চলমান থাকায় তিনি সেখানে ছিলেন। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে আমরা দ্রুত আহত ব্যক্তিকে এনাম মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাই। পরে সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এসেছি। রাত ১টার দিকে তার অপারেশন শুরু হয়।’
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আহত সুমনের মাথায় অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে। তবে তিনি আশঙ্কামুক্ত নন। ৭২ ঘণ্টা অবজারভেশনে থাকবেন তিনি। নিবিড় পরিচর্যার পরামর্শ থাকলেও এখন পর্যন্ত তার ব্যবস্থা হয়নি।

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ঘাস কাটার যন্ত্র (মেশিন) ভেঙে ব্লেড ছিটকে মাথায় ঢুকে সুমন মিয়া (২৬) নামের এক যুবক গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি সাতক্ষীরা জেলার বাসিন্দা এবং জাবি স্পোর্টস ক্লাব আয়োজিত তিন দিনব্যাপী নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট উপলক্ষে বরাদ্দ স্টলে কাঁকড়া ফ্রাই বিক্রি করতেন।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান। ঘটনার পরপরই তাঁকে প্রথমে এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্ট একাধিক পক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ২৩ অক্টোবর থেকে জাবি স্পোর্টস ক্লাবের ব্যবস্থাপনায় তিন দিনব্যাপী নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়। শনিবার ছিল খেলার শেষ দিন। টুর্নামেন্টে ক্লাবের সভাপতি আরশাদ হাবিব বিশালের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া এক বন্ধু একটি স্টল বরাদ্দ নেন, যেখানে সুমন মিয়া ও জাবির এক হোটেল কর্মচারী কাজ করতেন।
এদিকে বিশালের অনুরোধে অনানুষ্ঠানিকভাবে মাঠ প্রস্তুতের কাজ করতেন শারীরিক শিক্ষা অফিসের কর্মচারী আবুল হোসেন। গতকাল শেষ দিন উপলক্ষে ক্যাম্পাসে এসে মাঠ প্রস্তুতের কাজ শেষে হাতে সময় থাকায় মেশিন দিয়ে ঘাস কাটা শুরু করেন তিনি। ঘাস কাটার সময় মেশিনের ব্লেড মাটিতে থাকা একটি ইটে লেগে ভেঙে যায়। ব্লেডের সেই অংশ ছিটকে গিয়ে পাশের স্টলে দাঁড়িয়ে থাকা সুমন মিয়ার মাথায় ঢোকে।
সুমন মিয়ার পাশের স্টলে পিঠার দোকান ছিল নাদিয়া মীম নামের সিটি ইউনিভার্সিটির সাবেক এক শিক্ষার্থীর। নাদিয়া বলেন, সুমন স্টলে দাঁড়ানো অবস্থায় ব্লেড ছিটকে এসে লাগার সঙ্গে সঙ্গে ঢলে পড়ে যান। প্রথমে ভয়ে কেউ তাকে উঠায়নি। পরে বিশাল এসে হাসপাতালে নেওয়ার জন্য মোটরসাইকেলে উঠিয়ে দেন।
কর্মচারী আবুল হোসেন বলেন, ‘হাতে একটু সময় থাকায় ঘাস কাটছিলাম। মেশিনে ইট লেগে এত বড় দুর্ঘটনা ঘটবে, এটা ভাবতে পারছি না।’
শারীরিক শিক্ষা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক নাসরিন বেগম বলেন, ‘আজ ছুটির দিন থাকায় আমি অফিসে ছিলাম না। আমাদের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মচারীরাও ছুটিতে ছিল। তবে জাবি স্পোর্টস ক্লাবের নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট চলমান থাকায় তিনি সেখানে ছিলেন। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে আমরা দ্রুত আহত ব্যক্তিকে এনাম মেডিকেল কলেজে নিয়ে যাই। পরে সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এসেছি। রাত ১টার দিকে তার অপারেশন শুরু হয়।’
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত আহত সুমনের মাথায় অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে। তবে তিনি আশঙ্কামুক্ত নন। ৭২ ঘণ্টা অবজারভেশনে থাকবেন তিনি। নিবিড় পরিচর্যার পরামর্শ থাকলেও এখন পর্যন্ত তার ব্যবস্থা হয়নি।

কারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৩০ এপ্রিল ২০২৫
পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
৩৩ মিনিট আগে
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষের জেরে ছোড়া গুলি বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় এসে পড়েছে। এই ঘটনায় কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের তেচ্ছি ব্রিজ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় এক নারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এ ছাড়া গুলিতে একটি বসতবাড়ি ও একটি দোকানও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৩৮ মিনিট আগেটেকনাফ (কক্সবাজার) প্রতিনিধি

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষের জেরে ছোড়া গুলি বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় এসে পড়েছে। এই ঘটনায় কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের তেচ্ছি ব্রিজ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় এক নারী গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন। এ ছাড়া গুলিতে একটি বসতবাড়ি ও একটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। আহত নারীর নাম ছেনুয়ারা (২৭)। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেলের দিকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ভয়াবহ গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। কিছু সময় পর ওপার থেকে ছোড়া দুটি গুলি বাংলাদেশ সীমান্তের তেচ্ছি ব্রিজ এলাকার একটি বসতবাড়ি ও কম্পিউটারের দোকানে এসে লাগে। এতে ঘরের টিন ও দেয়াল ছিদ্র হয়ে যায়।
ঘটনার পর সীমান্ত এলাকায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় অনেক পরিবার শিশু ও বৃদ্ধদের নিয়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে শুরু করেছে।
হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ নুর আহমেদ আনোয়ারী বলেন, ‘মিয়ানমারের দিক থেকে ছোড়া গুলি এপারে এসে পড়ায় একজন নারী আহত হয়েছেন। সীমান্তের মানুষ এখন চরম আতঙ্কে রয়েছে। প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
নুর আহমেদ আনোয়ারী আরও বলেন, যদি দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে সীমান্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে তীব্র সংঘর্ষের জেরে ছোড়া গুলি বাংলাদেশের সীমান্ত এলাকায় এসে পড়েছে। এই ঘটনায় কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের তেচ্ছি ব্রিজ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় এক নারী গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন। এ ছাড়া গুলিতে একটি বসতবাড়ি ও একটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শনিবার (২৫ অক্টোবর) বিকেল ৫টার দিকে এই ঘটনা ঘটে। আহত নারীর নাম ছেনুয়ারা (২৭)। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করেছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার বিকেলের দিকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে ভয়াবহ গোলাগুলির শব্দ শোনা যায়। কিছু সময় পর ওপার থেকে ছোড়া দুটি গুলি বাংলাদেশ সীমান্তের তেচ্ছি ব্রিজ এলাকার একটি বসতবাড়ি ও কম্পিউটারের দোকানে এসে লাগে। এতে ঘরের টিন ও দেয়াল ছিদ্র হয়ে যায়।
ঘটনার পর সীমান্ত এলাকায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় অনেক পরিবার শিশু ও বৃদ্ধদের নিয়ে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে শুরু করেছে।
হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ নুর আহমেদ আনোয়ারী বলেন, ‘মিয়ানমারের দিক থেকে ছোড়া গুলি এপারে এসে পড়ায় একজন নারী আহত হয়েছেন। সীমান্তের মানুষ এখন চরম আতঙ্কে রয়েছে। প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।’
নুর আহমেদ আনোয়ারী আরও বলেন, যদি দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে সীমান্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।

কারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
৩০ এপ্রিল ২০২৫
পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৫ মিনিট আগে
অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
৩৩ মিনিট আগে
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ঘাস কাটার মেশিন ভেঙে ব্লেড ছিটকে মাথায় ঢুকে আহত হয়েছেন সুমন মিয়া (২৬) নামের এক যুবক। তিনি সাতক্ষীরা জেলার বাসিন্দা। জাবি স্পোর্টস ক্লাব আয়োজিত তিন দিনব্যাপী নাইট ফুটবল টুর্নামেন্ট উপলক্ষে দেওয়া স্টলে কাঁকড়া ফ্রাই বিক্রি করতেন তিনি।
৩৫ মিনিট আগে