মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে এক ব্যক্তিকে অপহরণ করে চাঁদা দাবির অভিযোগে এক নারীসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে ওই নারী ভুক্তভোগীর স্ত্রী।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের পালপাড়া গ্রাম থেকে অপহৃত আব্দুর রহিমকে উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে চক্রের মূল হোতা রাকিব হোসেন (১৮) পালিয়ে যান। তাঁকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছেন মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার মীর দেওহাটা গ্রামের নাজিম উদ্দিনের ছেলে হাসান মোল্লা (৩৪), মৃত আতোয়ার হোসেনের ছেলে ইমরান হোসেন (২৫), রহিম সিকদারের ছেলে জহিরুল ইসলাম (২৪), কোদালিয়া গ্রামের খোরশেদ আলীর ছেলে মো. রানা (২০), বহুরিয়া গ্রামের মঙ্গল সিকদারের ছেলে আরিফ (৩৩) এবং গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরের তালচানা গ্রামের আকলিমা বেগম (৪০)।
পুলিশ জানায়, একসময় একটি ইটভাটায় কাজ করার সময় আকলিমা ও আব্দুর রহিমের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে তাঁরা বিয়ে করেন। পরে ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলে আব্দুর রহিম নিজ এলাকায় ফিরে যান। সেখানে তাঁর আরও এক স্ত্রী রয়েছে। প্রায় ছয়-সাত মাস ধরে আকলিমার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ রাখেন রহিম।
পরে আকলিমা তাঁকে শায়েস্তা করতে পরিকল্পনা করেন। তিনি ফোন করে রহিমকে মির্জাপুরে আসতে বলেন। রহিম তাঁর ভাড়া বাসায় আসার পরপরই রাকিবের নেতৃত্বে অন্যরা তাঁকে মারধর করেন এবং পালপাড়া এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে জিম্মি করেন। এরপর রহিমের স্বজনদের ফোন করে ৪ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়।
অপহৃত রহিমের স্বজনেরা জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিলে পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তাঁদের অবস্থান শনাক্ত করে অভিযান চালায় এবং রহিমকে উদ্ধারসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে।
ওসি রাশেদুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা এলাকায় মাদকবিরোধী কমিটির নেতৃত্ব দিতেন। তবে গোপনে তাঁরা অপহরণ, চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধে জড়িত ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করে আজ আদালতে পাঠানো হয়েছে।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে এক ব্যক্তিকে অপহরণ করে চাঁদা দাবির অভিযোগে এক নারীসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে ওই নারী ভুক্তভোগীর স্ত্রী।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার গোড়াই ইউনিয়নের পালপাড়া গ্রাম থেকে অপহৃত আব্দুর রহিমকে উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে চক্রের মূল হোতা রাকিব হোসেন (১৮) পালিয়ে যান। তাঁকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে বলে জানিয়েছেন মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রাশেদুল ইসলাম।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার মীর দেওহাটা গ্রামের নাজিম উদ্দিনের ছেলে হাসান মোল্লা (৩৪), মৃত আতোয়ার হোসেনের ছেলে ইমরান হোসেন (২৫), রহিম সিকদারের ছেলে জহিরুল ইসলাম (২৪), কোদালিয়া গ্রামের খোরশেদ আলীর ছেলে মো. রানা (২০), বহুরিয়া গ্রামের মঙ্গল সিকদারের ছেলে আরিফ (৩৩) এবং গাজীপুর জেলার কালিয়াকৈরের তালচানা গ্রামের আকলিমা বেগম (৪০)।
পুলিশ জানায়, একসময় একটি ইটভাটায় কাজ করার সময় আকলিমা ও আব্দুর রহিমের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। একপর্যায়ে তাঁরা বিয়ে করেন। পরে ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেলে আব্দুর রহিম নিজ এলাকায় ফিরে যান। সেখানে তাঁর আরও এক স্ত্রী রয়েছে। প্রায় ছয়-সাত মাস ধরে আকলিমার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ রাখেন রহিম।
পরে আকলিমা তাঁকে শায়েস্তা করতে পরিকল্পনা করেন। তিনি ফোন করে রহিমকে মির্জাপুরে আসতে বলেন। রহিম তাঁর ভাড়া বাসায় আসার পরপরই রাকিবের নেতৃত্বে অন্যরা তাঁকে মারধর করেন এবং পালপাড়া এলাকার একটি বাড়িতে নিয়ে জিম্মি করেন। এরপর রহিমের স্বজনদের ফোন করে ৪ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করা হয়।
অপহৃত রহিমের স্বজনেরা জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিলে পুলিশ তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় তাঁদের অবস্থান শনাক্ত করে অভিযান চালায় এবং রহিমকে উদ্ধারসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে।
ওসি রাশেদুল ইসলাম বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিরা এলাকায় মাদকবিরোধী কমিটির নেতৃত্ব দিতেন। তবে গোপনে তাঁরা অপহরণ, চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধে জড়িত ছিলেন। তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা করে আজ আদালতে পাঠানো হয়েছে।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বইলর ইউনিয়নের বাঁশকুড়ি গ্রামে মা-বাবা হত্যার মর্মান্তিক ঘটনায় গ্রামজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। এই ঘটনার পর থেকে ঘাতক ছেলে রিয়াদ হোসেন রাজুর ৯ মাসের শিশুকন্যা সিদরাতুল মুনতাহা রাইসা ও তার মা এখন চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে দেশের জনগণ ‘দাঁড়িপাল্লায় নীরবে ভোট দিয়ে’ এক নীরব বিপ্লব ঘটাবে। সম্প্রতি চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের নিরঙ্কুশ বিজয় সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনটি আসনে জমে উঠেছে রাজনৈতিক তৎপরতা। জেলার সর্বত্র এখন বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীদের প্রচার, গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক চলছে। তবে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল, বিভক্ত নেতৃত্ব ও একাধিক প্রার্থীর কারণে মাঠে তাদের অবস্থান দুর্বল।
৬ ঘণ্টা আগেহঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের শিক্ষাঙ্গন। প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত আলাদা ইস্যু ঘিরে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। তৈরি হচ্ছে প্রশাসনিক জটিলতাও। শঙ্কা দেখা দিচ্ছে সেশনজটসহ নানা সংকটের।
৬ ঘণ্টা আগে