মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সিনিয়র সেলস মেডিকেল অফিসার গুল রায়হানকে (৩৮) কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। ২ জানুয়ারি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুল রায়হানকে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার রাতে হামলার সঙ্গে জড়িত সোলায়মান হোসেনসহ অজ্ঞাতনামা আরেকজনকে আসামি করে মির্জাপুর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। আহত গুল রায়হান রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।
হামলা ও মামলার তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন। তিনি বলেন, ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুল রায়হানের মাথায় আঘাত লেগেছে। আসামিদের ধরে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গুল রায়হান মির্জাপুর উপজেলা সদরের বাইমহাটি ছাপরা মসজিদসংলগ্ন আতোয়ার রহমান নামের এক ব্যক্তির বাড়ির পঞ্চম তলায় পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকেন। ওই বাড়ির একই তলায় পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকতেন টাঙ্গাইল সদরের করটিয়া ব্যাপারীপাড়া এলাকার সোলায়মান হোসেন (৩০)।
মামলা থেকে জানা গেছে, প্রতিবেশী সোলাইমান হোসেন প্রায়ই নিজের স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়াঝাঁটি করতেন। বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেশী ভাড়াটেরা বাড়ির মালিক আতোয়ারকে জানান। এতে সোলাইমানকে বাড়ি ছাড়ার তাগিদ দেন বাড়ির মালিক। গত ৩১ ডিসেম্বর তিনি ভাড়া বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন।
বাড়ি ছাড়ার বিষয়ে গুল রায়হানের ইন্ধন রয়েছে মনে করে ২ জানুয়ারি দুপুরে মোবাইল ফোনে কল করে সোলাইমান তাঁকে ডেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ডের পূর্ব পাশে ব্রিজের কাছে নিয়ে আসেন। পরে সেখানে সোলাইমান ও তাঁর এক সহযোগী গুল রায়হানের ওপর হামলা চালান। হামলাকারী সোলাইমান ধারালো অস্ত্র দিয়ে গুল রায়হানের মাথায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন।
গুল রায়হানের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসেন। তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলার জামুর্কী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন স্থানীয়রা। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বাড়ির মালিক আতোয়ার বলেন, ‘সোলাইমান আমাকেও হুমকি দিয়েছেন। তিনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে প্রায়ই ঝগড়াঝাঁটি করতেন। এই কারণে তাঁকে বাসা ছেড়ে দিতে বলা হয়।’
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সিনিয়র সেলস মেডিকেল অফিসার গুল রায়হানকে (৩৮) কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। ২ জানুয়ারি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুল রায়হানকে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার রাতে হামলার সঙ্গে জড়িত সোলায়মান হোসেনসহ অজ্ঞাতনামা আরেকজনকে আসামি করে মির্জাপুর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। আহত গুল রায়হান রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।
হামলা ও মামলার তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন। তিনি বলেন, ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুল রায়হানের মাথায় আঘাত লেগেছে। আসামিদের ধরে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গুল রায়হান মির্জাপুর উপজেলা সদরের বাইমহাটি ছাপরা মসজিদসংলগ্ন আতোয়ার রহমান নামের এক ব্যক্তির বাড়ির পঞ্চম তলায় পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকেন। ওই বাড়ির একই তলায় পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকতেন টাঙ্গাইল সদরের করটিয়া ব্যাপারীপাড়া এলাকার সোলায়মান হোসেন (৩০)।
মামলা থেকে জানা গেছে, প্রতিবেশী সোলাইমান হোসেন প্রায়ই নিজের স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়াঝাঁটি করতেন। বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেশী ভাড়াটেরা বাড়ির মালিক আতোয়ারকে জানান। এতে সোলাইমানকে বাড়ি ছাড়ার তাগিদ দেন বাড়ির মালিক। গত ৩১ ডিসেম্বর তিনি ভাড়া বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন।
বাড়ি ছাড়ার বিষয়ে গুল রায়হানের ইন্ধন রয়েছে মনে করে ২ জানুয়ারি দুপুরে মোবাইল ফোনে কল করে সোলাইমান তাঁকে ডেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ডের পূর্ব পাশে ব্রিজের কাছে নিয়ে আসেন। পরে সেখানে সোলাইমান ও তাঁর এক সহযোগী গুল রায়হানের ওপর হামলা চালান। হামলাকারী সোলাইমান ধারালো অস্ত্র দিয়ে গুল রায়হানের মাথায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন।
গুল রায়হানের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসেন। তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলার জামুর্কী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন স্থানীয়রা। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বাড়ির মালিক আতোয়ার বলেন, ‘সোলাইমান আমাকেও হুমকি দিয়েছেন। তিনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে প্রায়ই ঝগড়াঝাঁটি করতেন। এই কারণে তাঁকে বাসা ছেড়ে দিতে বলা হয়।’
মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সিনিয়র সেলস মেডিকেল অফিসার গুল রায়হানকে (৩৮) কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। ২ জানুয়ারি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুল রায়হানকে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার রাতে হামলার সঙ্গে জড়িত সোলায়মান হোসেনসহ অজ্ঞাতনামা আরেকজনকে আসামি করে মির্জাপুর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। আহত গুল রায়হান রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।
হামলা ও মামলার তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন। তিনি বলেন, ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুল রায়হানের মাথায় আঘাত লেগেছে। আসামিদের ধরে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গুল রায়হান মির্জাপুর উপজেলা সদরের বাইমহাটি ছাপরা মসজিদসংলগ্ন আতোয়ার রহমান নামের এক ব্যক্তির বাড়ির পঞ্চম তলায় পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকেন। ওই বাড়ির একই তলায় পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকতেন টাঙ্গাইল সদরের করটিয়া ব্যাপারীপাড়া এলাকার সোলায়মান হোসেন (৩০)।
মামলা থেকে জানা গেছে, প্রতিবেশী সোলাইমান হোসেন প্রায়ই নিজের স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়াঝাঁটি করতেন। বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেশী ভাড়াটেরা বাড়ির মালিক আতোয়ারকে জানান। এতে সোলাইমানকে বাড়ি ছাড়ার তাগিদ দেন বাড়ির মালিক। গত ৩১ ডিসেম্বর তিনি ভাড়া বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন।
বাড়ি ছাড়ার বিষয়ে গুল রায়হানের ইন্ধন রয়েছে মনে করে ২ জানুয়ারি দুপুরে মোবাইল ফোনে কল করে সোলাইমান তাঁকে ডেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ডের পূর্ব পাশে ব্রিজের কাছে নিয়ে আসেন। পরে সেখানে সোলাইমান ও তাঁর এক সহযোগী গুল রায়হানের ওপর হামলা চালান। হামলাকারী সোলাইমান ধারালো অস্ত্র দিয়ে গুল রায়হানের মাথায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন।
গুল রায়হানের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসেন। তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলার জামুর্কী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন স্থানীয়রা। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বাড়ির মালিক আতোয়ার বলেন, ‘সোলাইমান আমাকেও হুমকি দিয়েছেন। তিনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে প্রায়ই ঝগড়াঝাঁটি করতেন। এই কারণে তাঁকে বাসা ছেড়ে দিতে বলা হয়।’
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সিনিয়র সেলস মেডিকেল অফিসার গুল রায়হানকে (৩৮) কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। ২ জানুয়ারি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুল রায়হানকে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার রাতে হামলার সঙ্গে জড়িত সোলায়মান হোসেনসহ অজ্ঞাতনামা আরেকজনকে আসামি করে মির্জাপুর থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। আহত গুল রায়হান রাজশাহীর চারঘাট উপজেলার ইউসুফপুর গ্রামের নিজাম উদ্দিনের ছেলে।
হামলা ও মামলার তথ্য আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোশারফ হোসেন। তিনি বলেন, ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুল রায়হানের মাথায় আঘাত লেগেছে। আসামিদের ধরে আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গুল রায়হান মির্জাপুর উপজেলা সদরের বাইমহাটি ছাপরা মসজিদসংলগ্ন আতোয়ার রহমান নামের এক ব্যক্তির বাড়ির পঞ্চম তলায় পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকেন। ওই বাড়ির একই তলায় পরিবার নিয়ে ভাড়া থাকতেন টাঙ্গাইল সদরের করটিয়া ব্যাপারীপাড়া এলাকার সোলায়মান হোসেন (৩০)।
মামলা থেকে জানা গেছে, প্রতিবেশী সোলাইমান হোসেন প্রায়ই নিজের স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়াঝাঁটি করতেন। বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেশী ভাড়াটেরা বাড়ির মালিক আতোয়ারকে জানান। এতে সোলাইমানকে বাড়ি ছাড়ার তাগিদ দেন বাড়ির মালিক। গত ৩১ ডিসেম্বর তিনি ভাড়া বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন।
বাড়ি ছাড়ার বিষয়ে গুল রায়হানের ইন্ধন রয়েছে মনে করে ২ জানুয়ারি দুপুরে মোবাইল ফোনে কল করে সোলাইমান তাঁকে ডেকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ডের পূর্ব পাশে ব্রিজের কাছে নিয়ে আসেন। পরে সেখানে সোলাইমান ও তাঁর এক সহযোগী গুল রায়হানের ওপর হামলা চালান। হামলাকারী সোলাইমান ধারালো অস্ত্র দিয়ে গুল রায়হানের মাথায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন।
গুল রায়হানের চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসেন। তাঁকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলার জামুর্কী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন স্থানীয়রা। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে টাঙ্গাইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
বাড়ির মালিক আতোয়ার বলেন, ‘সোলাইমান আমাকেও হুমকি দিয়েছেন। তিনি তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে প্রায়ই ঝগড়াঝাঁটি করতেন। এই কারণে তাঁকে বাসা ছেড়ে দিতে বলা হয়।’
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার
৫ মিনিট আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
৯ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
৯ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
২৩ মিনিট আগেফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকার জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মিতু বেগম ফরিদগঞ্জের উত্তর হাঁসা গ্রামের অটোরিকশাচালক রাকিবের স্ত্রী।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিতু তাঁর স্বামীর বসতঘরে পারিবারিক কলহের জেরে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ঘটনায় তাঁর মা পারভীন বেগম ফরিদগঞ্জ থানায় মিতুর স্বামীর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন। এতে যৌতুকের জন্য চাপ ও নির্যাতনের অভিযোগ করা হয়।
পারভীন বেগম বলেন, ‘তিন বছর আগে আমার মেয়ের বিয়ে হয়। তাদের দুটি সন্তান রয়েছে। কিন্তু বিয়ের পর থেকে জামাতা ও তার পরিবার আমার মেয়েকে যৌতুকের জন্য চাপ দেয় এবং শারীরিক নির্যাতন করে আসছিল। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়ও আমার মেয়েকে মারধর করলে নির্যাতন সইতে না পেরে নিজ শরীরে আগুন ধরিয়ে দেয়। পাঁচ দিন পর আমার মেয়ের মৃত্যু হয়। আমি থানায় অভিযোগ করেছি। এ ঘটনায় উপযুক্ত বিচার চাই।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মিতু বেগমের মৃত্যুর খবর পেয়ে তাঁর স্বামী রাকিব ও পরিবারের সদস্যরা গা ঢাকা দিয়েছেন।
ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অগ্নিদগ্ধ মিতু ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর মায়ের অভিযোগ পেয়েছি। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকার জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মিতু বেগম ফরিদগঞ্জের উত্তর হাঁসা গ্রামের অটোরিকশাচালক রাকিবের স্ত্রী।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিতু তাঁর স্বামীর বসতঘরে পারিবারিক কলহের জেরে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ঘটনায় তাঁর মা পারভীন বেগম ফরিদগঞ্জ থানায় মিতুর স্বামীর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন। এতে যৌতুকের জন্য চাপ ও নির্যাতনের অভিযোগ করা হয়।
পারভীন বেগম বলেন, ‘তিন বছর আগে আমার মেয়ের বিয়ে হয়। তাদের দুটি সন্তান রয়েছে। কিন্তু বিয়ের পর থেকে জামাতা ও তার পরিবার আমার মেয়েকে যৌতুকের জন্য চাপ দেয় এবং শারীরিক নির্যাতন করে আসছিল। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়ও আমার মেয়েকে মারধর করলে নির্যাতন সইতে না পেরে নিজ শরীরে আগুন ধরিয়ে দেয়। পাঁচ দিন পর আমার মেয়ের মৃত্যু হয়। আমি থানায় অভিযোগ করেছি। এ ঘটনায় উপযুক্ত বিচার চাই।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মিতু বেগমের মৃত্যুর খবর পেয়ে তাঁর স্বামী রাকিব ও পরিবারের সদস্যরা গা ঢাকা দিয়েছেন।
ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অগ্নিদগ্ধ মিতু ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর মায়ের অভিযোগ পেয়েছি। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সিনিয়র সেলস মেডিকেল অফিসার গুল রায়হানকে (৩৮) কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। গত ২ জানুয়ারি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুল রায়হানকে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
৯ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
৯ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
২৩ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে এলবার্ট ডেবিট রকি (২৫) ও এলবার্ট ডেবিট সেন্টু (৪০)। তাঁরা পলাতক রয়েছেন। আদালত পরিদর্শক পিএসএম মোস্তাছিনুর রহমান মামলার রায়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় গৌরীপুর পাটবাজারে টিপু সুলতান জুয়েলার্সে সোনার দরদাম নিয়ে রকি ও সেন্টুর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় দোকানির চাচাতো ভাই জহিরুল ইসলাম মিঠু বিষয়টি সমাধানে এগিয়ে এলে সেন্টু বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মিঠুর বুকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান।
স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় মিঠুকে প্রথমে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা মিঠুকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় পরদিন জহিরুল ইসলাম মিঠুর বাবা মো. মোখলেছুর রহমান বাদী হয়ে গৌরীপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে এলবার্ট ডেবিট রকি (২৫) ও এলবার্ট ডেবিট সেন্টু (৪০)। তাঁরা পলাতক রয়েছেন। আদালত পরিদর্শক পিএসএম মোস্তাছিনুর রহমান মামলার রায়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় গৌরীপুর পাটবাজারে টিপু সুলতান জুয়েলার্সে সোনার দরদাম নিয়ে রকি ও সেন্টুর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় দোকানির চাচাতো ভাই জহিরুল ইসলাম মিঠু বিষয়টি সমাধানে এগিয়ে এলে সেন্টু বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মিঠুর বুকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান।
স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় মিঠুকে প্রথমে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা মিঠুকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় পরদিন জহিরুল ইসলাম মিঠুর বাবা মো. মোখলেছুর রহমান বাদী হয়ে গৌরীপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সিনিয়র সেলস মেডিকেল অফিসার গুল রায়হানকে (৩৮) কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। গত ২ জানুয়ারি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুল রায়হানকে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার
৫ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
৯ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও)। অথচ রাজশাহীর বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলাম এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না।
বিআরটিএর ট্রাস্টি বোর্ড থেকে ২০২৩ সাল থেকে এই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে রাজশাহীর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে এই অনুদানের ব্যাপারে কথা বলেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ। এ সময় তিনি সভায় উপস্থিত বাসচালক, হেলপার, শ্রমিক নেতা ও পরিবহনমালিকদের কাছে জানতে চান, তাঁরা এই অনুদানের বিষয়ে কিছু জানেন কি না। এ সময় বেশ কিছু ব্যক্তি উচ্চস্বরে জানান, তাঁদের জানানো হয়নি।
তখন বিভাগীয় কমিশনার উপস্থিত বিআরটিএ কর্মকর্তাদের বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে বলেন। তখন বিআরটিএর একজন কর্মকর্তা বলতে থাকেন, ‘উপজেলা অফিসারেরা উপজেলা থেকে সুপারিশ পাঠান...।’ তখন তাঁকে থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘উপজেলা অফিসার কে? উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলতে পারেন না?’ এ সময় পাশ থেকে আরও একজন বিআরটিএর কর্মকর্তা বলতে শুরু করলে তিনিও ‘ইউএনও’ বলতে ভুল করেন। তাঁকেও থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপজেলা পর্যায় থেকে আহত-নিহত ব্যক্তিদের তথ্য জেলা প্রশাসককে পাঠাবেন। তারপর ট্রাস্টি বোর্ডে যাবে।
এ সময় বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, গত ২৪ আগস্ট জেলার বাগমারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুজনকে এই অনুদান দেওয়া হয়েছে কি না। তিনি বাগমারার ইউএনওকে ফোন করতে বলেন। জেলা প্রশাসনের একজন নারী কর্মকর্তা বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলামকে ফোন করে বিভাগীয় কমিশনারকে কথা বলতে দেন। বিভাগীয় কমিশনার মোবাইল ফোনে লাউড স্পিকার দিয়ে সেটি মাইক্রোফোনের সামনে ধরে কথা বলেন।
কমিশনার বলেন, ‘মাহবুবুল ইসলাম, তোমার ওইখানে মাস দু-এক আগে যে একটা অ্যাকসিডেন্টে মা মারা গেল দুইটা বাচ্চা রেখে, সেখানে গেছিলা তুমি, সেই বাড়িতে?’ ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার।’ কমিশনার জানতে চান, ‘সেই বাচ্চাদের অবস্থা কী?’ ইউএনও বলেন, ‘বাচ্চাদের অবস্থা এখন ভালো স্যার। আর দুজনকে স্যার ৫০ হাজার ৫০ হাজার করে এক লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে।’ বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, ‘এই টাকা তুমি কই পাইলা?’ ইউএনও জানান, উপজেলা পরিষদের অপ্রত্যাশিত ব্যয় থেকে এটা দেওয়া হয়েছে।
এরপর বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘বিআরটিএর যে এই ধরনের অনুদানের খাত রয়েছে, এটা তুমি জানো?’ এ সময় কিছুটা থেমে ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার, এইটা জানা ছিল না আমার।’ বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘এইটা তুমি জানো না, এইটা কেউই জানে না। এখন আমরা বিআরটিএর অনুষ্ঠান থেকে তোমাকে ফোন দিচ্ছি। সমস্ত সাংবাদিক ভাইয়েরা আছেন। মালিক সমিতি, আমাদের বিভিন্ন ধরনের লোকজন আছে। বিআরটিএতে এই ধরনের ফান্ড করা হয়েছে। যদি কেউ মৃত্যুবরণ করেন, তাঁর পরিবার ৫ লাখ টাকা পাবে, কেউ আহত হলে সর্বনিম্ন ১ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকা পাবেন। অতএব, তুমি ওই পরিবারকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করার জন্য বলো। আর যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে, জেলা প্রশাসনকে বলছি—সকল কেস, কোনো কেস যেন বাদ না পড়ে। সবাই আবেদন করবে।’
বিভাগীয় কমিশনার জানান, সড়ক দুর্ঘটনার এক মাসের মধ্যে অনুদানের জন্য আবেদন করতে হয়। তবে এক মাসের নয়, রাজশাহীতে যেন এক বছর পর্যন্ত আবেদন নেওয়া হয়, সেই নির্দেশনা দেন তিনি। এ ব্যাপারে তিনি বিআরটিএর চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলবেন বলেও জানান।
সভায় রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম হেলাল বলেন, ‘প্রতিটা গাড়ির যখন আমরা ফিটনেস সনদ নিই, তখন কিন্তু এই টাকা আমাদের মালিকদের কাছ থেকে নেওয়া হয়। প্রতিটি গাড়ির জন্য ১ হাজার ৭০০ টাকা দিতে হয়। এই টাকাটা সবাইকে দেওয়ার জন্য আমরা খুব আন্তরিকভাবে চেষ্টা করি। কিন্তু তাদের প্রচারটা খুব কম। অনেক মানুষ জানেই না, কীভাবে কার কাছে আবেদন করবে। এখন সবাই জানলেন।’ এক বছর পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য তিনি বিভাগীয় কমিশনারকে ধন্যবাদ জানান।
জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেল এ সভার আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার। এর আগে দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। এতে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান, বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেলের সহকারী পরিচালক ফয়সাল হাসানসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও)। অথচ রাজশাহীর বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলাম এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না।
বিআরটিএর ট্রাস্টি বোর্ড থেকে ২০২৩ সাল থেকে এই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে রাজশাহীর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে এই অনুদানের ব্যাপারে কথা বলেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ। এ সময় তিনি সভায় উপস্থিত বাসচালক, হেলপার, শ্রমিক নেতা ও পরিবহনমালিকদের কাছে জানতে চান, তাঁরা এই অনুদানের বিষয়ে কিছু জানেন কি না। এ সময় বেশ কিছু ব্যক্তি উচ্চস্বরে জানান, তাঁদের জানানো হয়নি।
তখন বিভাগীয় কমিশনার উপস্থিত বিআরটিএ কর্মকর্তাদের বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে বলেন। তখন বিআরটিএর একজন কর্মকর্তা বলতে থাকেন, ‘উপজেলা অফিসারেরা উপজেলা থেকে সুপারিশ পাঠান...।’ তখন তাঁকে থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘উপজেলা অফিসার কে? উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলতে পারেন না?’ এ সময় পাশ থেকে আরও একজন বিআরটিএর কর্মকর্তা বলতে শুরু করলে তিনিও ‘ইউএনও’ বলতে ভুল করেন। তাঁকেও থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপজেলা পর্যায় থেকে আহত-নিহত ব্যক্তিদের তথ্য জেলা প্রশাসককে পাঠাবেন। তারপর ট্রাস্টি বোর্ডে যাবে।
এ সময় বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, গত ২৪ আগস্ট জেলার বাগমারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুজনকে এই অনুদান দেওয়া হয়েছে কি না। তিনি বাগমারার ইউএনওকে ফোন করতে বলেন। জেলা প্রশাসনের একজন নারী কর্মকর্তা বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলামকে ফোন করে বিভাগীয় কমিশনারকে কথা বলতে দেন। বিভাগীয় কমিশনার মোবাইল ফোনে লাউড স্পিকার দিয়ে সেটি মাইক্রোফোনের সামনে ধরে কথা বলেন।
কমিশনার বলেন, ‘মাহবুবুল ইসলাম, তোমার ওইখানে মাস দু-এক আগে যে একটা অ্যাকসিডেন্টে মা মারা গেল দুইটা বাচ্চা রেখে, সেখানে গেছিলা তুমি, সেই বাড়িতে?’ ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার।’ কমিশনার জানতে চান, ‘সেই বাচ্চাদের অবস্থা কী?’ ইউএনও বলেন, ‘বাচ্চাদের অবস্থা এখন ভালো স্যার। আর দুজনকে স্যার ৫০ হাজার ৫০ হাজার করে এক লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে।’ বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, ‘এই টাকা তুমি কই পাইলা?’ ইউএনও জানান, উপজেলা পরিষদের অপ্রত্যাশিত ব্যয় থেকে এটা দেওয়া হয়েছে।
এরপর বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘বিআরটিএর যে এই ধরনের অনুদানের খাত রয়েছে, এটা তুমি জানো?’ এ সময় কিছুটা থেমে ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার, এইটা জানা ছিল না আমার।’ বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘এইটা তুমি জানো না, এইটা কেউই জানে না। এখন আমরা বিআরটিএর অনুষ্ঠান থেকে তোমাকে ফোন দিচ্ছি। সমস্ত সাংবাদিক ভাইয়েরা আছেন। মালিক সমিতি, আমাদের বিভিন্ন ধরনের লোকজন আছে। বিআরটিএতে এই ধরনের ফান্ড করা হয়েছে। যদি কেউ মৃত্যুবরণ করেন, তাঁর পরিবার ৫ লাখ টাকা পাবে, কেউ আহত হলে সর্বনিম্ন ১ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকা পাবেন। অতএব, তুমি ওই পরিবারকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করার জন্য বলো। আর যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে, জেলা প্রশাসনকে বলছি—সকল কেস, কোনো কেস যেন বাদ না পড়ে। সবাই আবেদন করবে।’
বিভাগীয় কমিশনার জানান, সড়ক দুর্ঘটনার এক মাসের মধ্যে অনুদানের জন্য আবেদন করতে হয়। তবে এক মাসের নয়, রাজশাহীতে যেন এক বছর পর্যন্ত আবেদন নেওয়া হয়, সেই নির্দেশনা দেন তিনি। এ ব্যাপারে তিনি বিআরটিএর চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলবেন বলেও জানান।
সভায় রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম হেলাল বলেন, ‘প্রতিটা গাড়ির যখন আমরা ফিটনেস সনদ নিই, তখন কিন্তু এই টাকা আমাদের মালিকদের কাছ থেকে নেওয়া হয়। প্রতিটি গাড়ির জন্য ১ হাজার ৭০০ টাকা দিতে হয়। এই টাকাটা সবাইকে দেওয়ার জন্য আমরা খুব আন্তরিকভাবে চেষ্টা করি। কিন্তু তাদের প্রচারটা খুব কম। অনেক মানুষ জানেই না, কীভাবে কার কাছে আবেদন করবে। এখন সবাই জানলেন।’ এক বছর পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য তিনি বিভাগীয় কমিশনারকে ধন্যবাদ জানান।
জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেল এ সভার আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার। এর আগে দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। এতে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান, বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেলের সহকারী পরিচালক ফয়সাল হাসানসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সিনিয়র সেলস মেডিকেল অফিসার গুল রায়হানকে (৩৮) কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। গত ২ জানুয়ারি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুল রায়হানকে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার
৫ মিনিট আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
৯ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
২৩ মিনিট আগেহরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
ছবি: প্রতীকীএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার একটি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। রবিউল একই উপজেলার উত্তর মেরুন্ডি এলাকার বাসিন্দা। তিনি একজন ঠিকাদারি ব্যবসায়ী।
রবিউল জানান, ওই কলেজছাত্রীর সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্ক থাকলেও এখন তিনি বিয়ে করতে অস্বীকার করছেন। এতে সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। তাই তিনি ফাঁসির দড়ি নিয়ে এসেছেন।
অন্যদিকে কলেজছাত্রী অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘তার (রবিউল) সঙ্গে শুধু কথাবার্তা ও দু-একবার দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছিল। প্রেম বা বিয়ের কোনো সম্পর্ক ছিল না।
সে ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে। আমি এই ছেলেকে বিয়ে করব না। ও মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।’ এ বিষয়ে জানতে চাইলে হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুজিবুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে শুনেছি। এক আত্মীয় ছেলেকে নিয়ে গেছেন।’
ছবি: প্রতীকীএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার একটি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। রবিউল একই উপজেলার উত্তর মেরুন্ডি এলাকার বাসিন্দা। তিনি একজন ঠিকাদারি ব্যবসায়ী।
রবিউল জানান, ওই কলেজছাত্রীর সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্ক থাকলেও এখন তিনি বিয়ে করতে অস্বীকার করছেন। এতে সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। তাই তিনি ফাঁসির দড়ি নিয়ে এসেছেন।
অন্যদিকে কলেজছাত্রী অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘তার (রবিউল) সঙ্গে শুধু কথাবার্তা ও দু-একবার দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছিল। প্রেম বা বিয়ের কোনো সম্পর্ক ছিল না।
সে ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে। আমি এই ছেলেকে বিয়ে করব না। ও মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।’ এ বিষয়ে জানতে চাইলে হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুজিবুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে শুনেছি। এক আত্মীয় ছেলেকে নিয়ে গেছেন।’
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের সিনিয়র সেলস মেডিকেল অফিসার গুল রায়হানকে (৩৮) কুপিয়ে গুরুতর জখম করার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। গত ২ জানুয়ারি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের পুরোনো বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুল রায়হানকে জেলার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার
৫ মিনিট আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
৯ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
৯ মিনিট আগে