মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের শমশেরনগর ইউনিয়নের কেছুলুটি গ্রামের ফাতেমা জান্নাত মৌ (৬) হত্যার রহস্য নয় দিনেও উদ্ঘাটন করতে পারেনি পুলিশ। গত ৯ মার্চ (বুধবার) এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটলেও এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
নিহত শিশু ফাতেমার পরিবারের সূত্রে জানা যায়, প্রায় বিশ বছর আগে কেছুলুটি গ্রামে আসেন তাঁরা। এর আগে একই ইউনিয়নের ঈদগাহ টিলায় তাঁরা বসবাস করতেন। তাদের আয় উন্নতি দেখে কয়েকজন প্রতিবেশী নানানভাবে হয়রানি করছে তাদেরকে। গত কয়েক বছরে একাধিক প্রতিবেশীর সঙ্গে তাদের কয়েকবার ঝগড়াঝাঁটি হয়েছে। এরই জেরে এ ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেছুলুটি এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা জানান, প্রতিপক্ষকে ফাঁসানোর জন্য শিশু ফাতেমার পরিবার এমন ঘটনা ঘটাতে পারে। দ্রুত সময়ের মধ্যে শিশু ফাতিমা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করার দাবি জানান তারা। শিশুটিকে যারা হত্যা করছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির দাবি করেন তাঁরা।
নিহত ফাতেমা জান্নাত মৌয়ের বাবা ফরিদ মিয়া ও মা রুবি বেগম বলেন, ঘটনার দিন আসরের নামাজের পর আমাদের মেয়ে মৌ বাড়ির পূর্ব দিকের রাস্তা দিয়ে উত্তর দিকে যায়, যাওয়ার সময় আমাদের ছেলের বউ ও মেয়ে দেখেছে। এরপর আর বাড়িতে আসেনি। সন্ধ্যায় অনেক খোঁজাখুঁজির পর ঘরের পেছনে একটি গর্তের মধ্যে আমাদের মেয়ের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ পাই। তাঁরা আরও বলেন, আমরা আমাদের মেয়ে হত্যার বিচার চাই। আমরা অনেক আতঙ্কের মধ্যে আছি, আমাদের পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়া হোক।
ফাতিমা জান্নাত মৌ হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শমশেরনগর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক সোহেল রানা বলেন, এখনো কোন রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি। রহস্য উদ্ঘাটন করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি। পরিবার ও প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি। আশা করছি কয়েক দিনের মধ্যে হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য বের হবে।
এর আগে গত বুধবার ৯ মার্চ উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের খেছুলুটি গ্রামের ফরিদ মিয়ার ৬ বছরের শিশু ফাতেমা জান্নাত মৌ নিখোঁজর ২ ঘণ্টা পর গলাকাটা ও ক্ষতবিক্ষত লাশ ঘরের পেছনে একটি গর্ত থেকে উদ্ধার করে শমশেরনগর ফাঁড়ি পুলিশ। ঘটনারদিন রাতে নিহত শিশুর মা রুবি আক্তার বাদী হয়ে কমলগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের শমশেরনগর ইউনিয়নের কেছুলুটি গ্রামের ফাতেমা জান্নাত মৌ (৬) হত্যার রহস্য নয় দিনেও উদ্ঘাটন করতে পারেনি পুলিশ। গত ৯ মার্চ (বুধবার) এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটলেও এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।
নিহত শিশু ফাতেমার পরিবারের সূত্রে জানা যায়, প্রায় বিশ বছর আগে কেছুলুটি গ্রামে আসেন তাঁরা। এর আগে একই ইউনিয়নের ঈদগাহ টিলায় তাঁরা বসবাস করতেন। তাদের আয় উন্নতি দেখে কয়েকজন প্রতিবেশী নানানভাবে হয়রানি করছে তাদেরকে। গত কয়েক বছরে একাধিক প্রতিবেশীর সঙ্গে তাদের কয়েকবার ঝগড়াঝাঁটি হয়েছে। এরই জেরে এ ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছে ভুক্তভোগীর পরিবার।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেছুলুটি এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা জানান, প্রতিপক্ষকে ফাঁসানোর জন্য শিশু ফাতেমার পরিবার এমন ঘটনা ঘটাতে পারে। দ্রুত সময়ের মধ্যে শিশু ফাতিমা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করার দাবি জানান তারা। শিশুটিকে যারা হত্যা করছে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির দাবি করেন তাঁরা।
নিহত ফাতেমা জান্নাত মৌয়ের বাবা ফরিদ মিয়া ও মা রুবি বেগম বলেন, ঘটনার দিন আসরের নামাজের পর আমাদের মেয়ে মৌ বাড়ির পূর্ব দিকের রাস্তা দিয়ে উত্তর দিকে যায়, যাওয়ার সময় আমাদের ছেলের বউ ও মেয়ে দেখেছে। এরপর আর বাড়িতে আসেনি। সন্ধ্যায় অনেক খোঁজাখুঁজির পর ঘরের পেছনে একটি গর্তের মধ্যে আমাদের মেয়ের ক্ষতবিক্ষত মরদেহ পাই। তাঁরা আরও বলেন, আমরা আমাদের মেয়ে হত্যার বিচার চাই। আমরা অনেক আতঙ্কের মধ্যে আছি, আমাদের পরিবারকে নিরাপত্তা দেওয়া হোক।
ফাতিমা জান্নাত মৌ হত্যা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শমশেরনগর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক সোহেল রানা বলেন, এখনো কোন রহস্য উদ্ঘাটন করতে পারেনি। রহস্য উদ্ঘাটন করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাচ্ছি। পরিবার ও প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ করছি। আশা করছি কয়েক দিনের মধ্যে হত্যাকাণ্ডের মূল রহস্য বের হবে।
এর আগে গত বুধবার ৯ মার্চ উপজেলার শমশেরনগর ইউনিয়নের খেছুলুটি গ্রামের ফরিদ মিয়ার ৬ বছরের শিশু ফাতেমা জান্নাত মৌ নিখোঁজর ২ ঘণ্টা পর গলাকাটা ও ক্ষতবিক্ষত লাশ ঘরের পেছনে একটি গর্ত থেকে উদ্ধার করে শমশেরনগর ফাঁড়ি পুলিশ। ঘটনারদিন রাতে নিহত শিশুর মা রুবি আক্তার বাদী হয়ে কমলগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
জমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১৩ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১৭ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
২১ মিনিট আগে