হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে সংঘর্ষে দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার মিরপুর ইউনিয়নের কামারগাঁও গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন কামারগাঁও গ্রামের হাসান আলীর ছেলে উস্তার মিয়া (৩৭) ও চেরাগ আলীর ছেলে ইউসুফ আলী (৩৫)। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত একজনকে সিলেটে পাঠানো হয়েছে।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অজয় চন্দ্র দেব জানান, বাহুবলে সংঘর্ষে আহত লোকজন ও তাদের পক্ষের লোকজন হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে এসেও মারামারিতে জড়ানোর খবর পেয়ে সদর থানার পুলিশ হাসপাতালে যায়। বাহুবলে সংঘর্ষে নিহত দুজনের মরদেহ হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কামারগাঁও এলাকায় চেরাগ আলী ফিলিং স্টেশনের পাশের এক টুকরো জমি নিয়ে উস্তার মিয়া ও ইউসুফ আলীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এর আগেও একাধিকবার মারামারির ঘটনা ঘটেছে। শনিবার রাত ৯টার দিকে আবারও দুই পক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে উস্তার মিয়া ও ইউসুফ আলী নিহত হন। এ ছাড়া উভয় পক্ষের বেশ কয়েক জন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত একজনকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকি আহতদের হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
নবীগঞ্জ-বাহুবল সার্কেলের এএসপি আবুল খয়ের শনিবার রাত ১১টা ২০ মিনিটে জানান, তিনি ঘটনাস্থলে রয়েছেন। সেখানে শুধু নারী ও শিশুরা রয়েছে। সংঘর্ষ সম্পর্কে তাঁর পক্ষে বিস্তারিত জানা সম্ভব হয়নি।
হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে সংঘর্ষে দুই ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার মিরপুর ইউনিয়নের কামারগাঁও গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন কামারগাঁও গ্রামের হাসান আলীর ছেলে উস্তার মিয়া (৩৭) ও চেরাগ আলীর ছেলে ইউসুফ আলী (৩৫)। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত একজনকে সিলেটে পাঠানো হয়েছে।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অজয় চন্দ্র দেব জানান, বাহুবলে সংঘর্ষে আহত লোকজন ও তাদের পক্ষের লোকজন হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে এসেও মারামারিতে জড়ানোর খবর পেয়ে সদর থানার পুলিশ হাসপাতালে যায়। বাহুবলে সংঘর্ষে নিহত দুজনের মরদেহ হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যা জেলা সদর হাসপাতালে রয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কামারগাঁও এলাকায় চেরাগ আলী ফিলিং স্টেশনের পাশের এক টুকরো জমি নিয়ে উস্তার মিয়া ও ইউসুফ আলীর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল। এর আগেও একাধিকবার মারামারির ঘটনা ঘটেছে। শনিবার রাত ৯টার দিকে আবারও দুই পক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। এতে উস্তার মিয়া ও ইউসুফ আলী নিহত হন। এ ছাড়া উভয় পক্ষের বেশ কয়েক জন আহত হয়েছেন। গুরুতর আহত একজনকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকি আহতদের হবিগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
নবীগঞ্জ-বাহুবল সার্কেলের এএসপি আবুল খয়ের শনিবার রাত ১১টা ২০ মিনিটে জানান, তিনি ঘটনাস্থলে রয়েছেন। সেখানে শুধু নারী ও শিশুরা রয়েছে। সংঘর্ষ সম্পর্কে তাঁর পক্ষে বিস্তারিত জানা সম্ভব হয়নি।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে