নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধি, সিলেট
দিনভর মুষলধারে বৃষ্টিতে সিলেট নগরের বিভিন্ন এলাকায় পানি আটকে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছে নগরের বাসিন্দারা। টানা বর্ষণে জেলার সব নদীর পানিও বাড়ছে। ভারতের মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি ও সিলেটে এমন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকলে বন্যার আশঙ্কাও রয়েছে।
আজ শনিবার সকাল থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টির পরিমাণ দুপুরে আরও বাড়ে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বাইরে বের হচ্ছে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সিলেট জানায়, গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ১৩২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আজ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত মাত্র ৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর দুপুর ১২টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ১৫৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বেলা ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৩৪ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আজ মোট ১৯৮ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। এখন পর্যন্ত বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সিলেটের আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজিব হোসাইন বলেন, ‘সিলেট অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের মেঘ রয়েছে এবং বৃষ্টি হচ্ছে। এটি কেটে যেতে সময় লাগতে পারে। আগামী তিন দিন এ রকম বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেট জানায়, গতকাল সকাল থেকে সুরমা নদীর দুটি পয়েন্ট, কুশিয়ারা নদীর চারটি, লোভা নদীর একটি, ডাউকি নদীর একটি ও সারি-গোয়াইন নদের একটি পয়েন্টে পানি বাড়ছে। এর মধ্যে সুরমা নদীর সিলেট পয়েন্টে আজ সন্ধ্যা ৬টায় বিপৎসীমার ১ দশমিক ১৫ সেমি, কানাইঘাট পয়েন্টে শূন্য দশমিক ২৯ সেমি নিচ দিয়ে পানি বইছে।
একই সময়ে কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১ দশমিক ৮৭ সেমি, শেওলা পয়েন্টে ২ দশমিক ২৩ সেমি, ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে ১ দশমিক শূন্য ২ সেমি ও শেরপুর পয়েন্টে ১ দশমিক ১৪ সেমি, ডাউকি নদীর জাফলং পয়েন্টে ২ দশমিক ২৫ সেমি, সারি-গোয়াইন নদীর গোয়াইনঘাট পয়েন্টে ৭৪ সেমি নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া আজ সন্ধ্যা ৬টায় লোভা লুবা নদীর লুবা ছড়া পয়েন্টে ১৩ দশমিক ২৪ সেমি আর ধলাই নদের ইসলামপুর পয়েন্টে ৯ দশমিক ১৭ সেমি ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, ‘ভারতের মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জিতে গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ৮) ৪১০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আমাদের এখানেও শনিবার ১৯৮ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। প্রায় সবগুলো পয়েন্টে নদ-নদীর পানি বাড়ছে। তবে এখনো পর্যন্ত আমরা কোনো পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করার খবর পাইনি। আর স্বস্তির খবর নিম্নাঞ্চলের পানি দ্রুত নেমে যাচ্ছে। এই পানি সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ হয়ে মেঘনা গিয়ে পড়ছে। চেরাপুঞ্জিতে মনে হয় আরও এক-দুই দিন বৃষ্টি হবে।’
এদিকে দুপুরের ১৫৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতে সিলেট নগরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে ডুবে গেছে নগরের বেশির ভাগ এলাকা। ভোগান্তিতে পড়েছে বাসিন্দারা। নগরের খাসদবীর, চৌহাট্টা, ওসমানী মেডিকেল ও মেডিকেল রোড, শিবগঞ্জ, মদীনা মার্কেট, দরগাহ মহল্লা, পীর মহল্লা, হাউজিং এস্টেট, মেন্দিবাগ, রেলগেট, মাছিমপুর, দক্ষিণ সুরমা, মেজর টিলাসহ বেশির ভাগ এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান বলেন, ‘একসঙ্গে এত পরিমাণ বৃষ্টিপাত হওয়াতে নগরের বেশির ভাগ এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এখন পানি নেমে গেছে। আমাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কাজ করছেন, ড্রেন পরিষ্কার করছেন। বেশি বৃষ্টিপাত হলে এই সমস্যা হয়। আমরা ড্রেনের মুখ আরেকটু বড় করার চেষ্টা করব।’
এদিকে পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টিপাতের কারণে সিলেটের গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর, জকিগঞ্জ ও কানাইঘাট উপজেলার নিম্নাঞ্চলে দ্রুত পানি বাড়ছে। ওই সব এলাকায় বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। ইতিমধ্যে কোম্পানীগঞ্জের সাদাপাথর, গোয়াইনঘাট উপজেলার পর্যটনকেন্দ্র জাফলং ও বিছানাকান্দি পানিতে প্লাবিত হয়েছে। যে কারণে পর্যটকেরা সেখানে এখন যাচ্ছেন না।
সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো সিলেটে বন্যা হয়নি। নদ-নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি। যে কারণে মানুষজন তার বাড়িতেই আছে। যদি পানি বাড়ে, তাহলে আমরা ব্যবস্থা নেব। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে আমাদের। ইতিমধ্যে জেলায় ৫৮৩টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। সব ধরনের শুকনো ও গোখাদ্য প্রস্তুত রয়েছে। এখনো কারও পানিবন্দী হওয়ার খবর জানা যায়নি।’
দিনভর মুষলধারে বৃষ্টিতে সিলেট নগরের বিভিন্ন এলাকায় পানি আটকে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। ভোগান্তিতে পড়েছে নগরের বাসিন্দারা। টানা বর্ষণে জেলার সব নদীর পানিও বাড়ছে। ভারতের মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জি ও সিলেটে এমন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকলে বন্যার আশঙ্কাও রয়েছে।
আজ শনিবার সকাল থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টির পরিমাণ দুপুরে আরও বাড়ে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া মানুষ বাইরে বের হচ্ছে না।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সিলেট জানায়, গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ১৩২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আজ সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত মাত্র ৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আর দুপুর ১২টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত ১৫৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। বেলা ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৩৪ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আজ মোট ১৯৮ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে। এখন পর্যন্ত বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সিলেটের আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজিব হোসাইন বলেন, ‘সিলেট অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের মেঘ রয়েছে এবং বৃষ্টি হচ্ছে। এটি কেটে যেতে সময় লাগতে পারে। আগামী তিন দিন এ রকম বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে।’
পানি উন্নয়ন বোর্ড সিলেট জানায়, গতকাল সকাল থেকে সুরমা নদীর দুটি পয়েন্ট, কুশিয়ারা নদীর চারটি, লোভা নদীর একটি, ডাউকি নদীর একটি ও সারি-গোয়াইন নদের একটি পয়েন্টে পানি বাড়ছে। এর মধ্যে সুরমা নদীর সিলেট পয়েন্টে আজ সন্ধ্যা ৬টায় বিপৎসীমার ১ দশমিক ১৫ সেমি, কানাইঘাট পয়েন্টে শূন্য দশমিক ২৯ সেমি নিচ দিয়ে পানি বইছে।
একই সময়ে কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১ দশমিক ৮৭ সেমি, শেওলা পয়েন্টে ২ দশমিক ২৩ সেমি, ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে ১ দশমিক শূন্য ২ সেমি ও শেরপুর পয়েন্টে ১ দশমিক ১৪ সেমি, ডাউকি নদীর জাফলং পয়েন্টে ২ দশমিক ২৫ সেমি, সারি-গোয়াইন নদীর গোয়াইনঘাট পয়েন্টে ৭৪ সেমি নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া আজ সন্ধ্যা ৬টায় লোভা লুবা নদীর লুবা ছড়া পয়েন্টে ১৩ দশমিক ২৪ সেমি আর ধলাই নদের ইসলামপুর পয়েন্টে ৯ দশমিক ১৭ সেমি ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, ‘ভারতের মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জিতে গত ২৪ ঘণ্টায় (শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টা থেকে শনিবার সকাল সাড়ে ৮) ৪১০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আমাদের এখানেও শনিবার ১৯৮ দশমিক ৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। প্রায় সবগুলো পয়েন্টে নদ-নদীর পানি বাড়ছে। তবে এখনো পর্যন্ত আমরা কোনো পয়েন্টে বিপৎসীমা অতিক্রম করার খবর পাইনি। আর স্বস্তির খবর নিম্নাঞ্চলের পানি দ্রুত নেমে যাচ্ছে। এই পানি সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ হয়ে মেঘনা গিয়ে পড়ছে। চেরাপুঞ্জিতে মনে হয় আরও এক-দুই দিন বৃষ্টি হবে।’
এদিকে দুপুরের ১৫৬ মিলিমিটার বৃষ্টিপাতে সিলেট নগরে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। এতে ডুবে গেছে নগরের বেশির ভাগ এলাকা। ভোগান্তিতে পড়েছে বাসিন্দারা। নগরের খাসদবীর, চৌহাট্টা, ওসমানী মেডিকেল ও মেডিকেল রোড, শিবগঞ্জ, মদীনা মার্কেট, দরগাহ মহল্লা, পীর মহল্লা, হাউজিং এস্টেট, মেন্দিবাগ, রেলগেট, মাছিমপুর, দক্ষিণ সুরমা, মেজর টিলাসহ বেশির ভাগ এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান বলেন, ‘একসঙ্গে এত পরিমাণ বৃষ্টিপাত হওয়াতে নগরের বেশির ভাগ এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এখন পানি নেমে গেছে। আমাদের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কাজ করছেন, ড্রেন পরিষ্কার করছেন। বেশি বৃষ্টিপাত হলে এই সমস্যা হয়। আমরা ড্রেনের মুখ আরেকটু বড় করার চেষ্টা করব।’
এদিকে পাহাড়ি ঢল ও টানা বৃষ্টিপাতের কারণে সিলেটের গোয়াইনঘাট, কোম্পানীগঞ্জ, জৈন্তাপুর, জকিগঞ্জ ও কানাইঘাট উপজেলার নিম্নাঞ্চলে দ্রুত পানি বাড়ছে। ওই সব এলাকায় বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। ইতিমধ্যে কোম্পানীগঞ্জের সাদাপাথর, গোয়াইনঘাট উপজেলার পর্যটনকেন্দ্র জাফলং ও বিছানাকান্দি পানিতে প্লাবিত হয়েছে। যে কারণে পর্যটকেরা সেখানে এখন যাচ্ছেন না।
সিলেটের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো সিলেটে বন্যা হয়নি। নদ-নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেনি। যে কারণে মানুষজন তার বাড়িতেই আছে। যদি পানি বাড়ে, তাহলে আমরা ব্যবস্থা নেব। পরিস্থিতি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে আমাদের। ইতিমধ্যে জেলায় ৫৮৩টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। সব ধরনের শুকনো ও গোখাদ্য প্রস্তুত রয়েছে। এখনো কারও পানিবন্দী হওয়ার খবর জানা যায়নি।’
শহরের কলেজ রোড, রেলস্টেশন এলাকা, হাসপাতাল মোড়সহ বিভিন্ন স্থানে বিক্রি হচ্ছে তালের শাঁস। তাল কেটে শাঁস তুলছেন বিক্রেতারা। প্রতিটি তালে সাধারণত তিনটি শাঁস পাওয়া যায়। একেকটি শাঁস আকারভেদে বিক্রি হচ্ছে ৫ থেকে ৭ টাকায়। একটি তাল বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে ২০ টাকায়, হালি দরে বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকায়...
২৫ মিনিট আগেরাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে দুলাভাই আল আমিনের (৩২) ছুরিকাঘাতে শ্যালক ইয়াছিন (৩০) খুন হয়েছেন। গতকাল রোববার (১ জুন) রাতে কাজলায় স্বপ্ন মার্কেটের পাশে ‘মায়ের দোয়া হোটেল’-এর সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৩৭ মিনিট আগেঅবশেষে মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার মেসার্স যমুনা ব্রিকস ফিল্ডের গরম গ্যাসে ধানখেত ক্ষতিগ্রস্ত ৩৬ জন কৃষক ক্ষতিপূরণ পেয়েছেন। রোববার (১ জুন) অফিস চলাকালে সাটুরিয়া উপজেলা কৃষি দপ্তর থেকে কৃষকদের মাঝে ১ লাখ ৯৪ হাজার ৯৭৮ টাকা বিতরণ করা হয়। বিষয়টি সোমবার সকালে নিশ্চিত করেছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ
৪৪ মিনিট আগেঈদুল আজহার উৎসব যেন নগরবাসীর জন্য আনন্দময় ও নিরাপদ হয়, সে লক্ষ্যে আরএমপি সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের পাশাপাশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে সচেতনতা জরুরি বলে উল্লেখ করে নগরবাসীর সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে