মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে মাঘের হাড় কাঁপানো শীতে বিপাকে পড়েছেন চা-শ্রমিক ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা। তীব্র শীতে দুপুর পর্যন্ত ঘন কুয়াশা থাকায় কাজে যেতে পারেননি শ্রমজীবী মানুষেরা। মৃদু শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা।
উপজেলার চা-শ্রমিকেরা জানান, তীব্র শীতে অধিকাংশ চা-শ্রমিকদের গরম কাপড় নেই। শীত উপেক্ষা করে কাজে যেতে হয়। অনেক চা-শ্রমিক ঠান্ডা জনিত রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, যত সময় যাচ্ছে শীতের তীব্রতা বাড়ছে। একই সঙ্গে হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা ডায়রিয়া, সর্দি, কাশি ও জ্বর নিয়ে ভর্তি হচ্ছে। অনেকেই বহির্বিভাগে সেবা নিয়ে বাড়িতে যাচ্ছে। শীত থেকে রক্ষা পেতে সব সময় গরম কাপড় পড়াতে হবে।
নিম্ন আয়ের মানুষেরা জানান, কিছুদিন ধরে তীব্র শীত পড়েছে একই সঙ্গে ঘন কুয়াশা। শীতে অনেক শ্রমজীবী মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এর জন্য কাজে যেতে পারছেন না তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাতে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে অথবা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন, শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয়ের পর্যবেক্ষক মো. আনিছুর রহমান।
চা-শ্রমিক নেতা শিতারাম বিন বলেন, শীতের কারণে সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে শ্রমিকদের। তাদের পর্যাপ্ত কোনো গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে চা-শ্রমিকেরা।
এদিকে তীব্র শীত উপেক্ষা করে কৃষকেরা বোরো ধানের চারা রোপণ করছেন। অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে অনেক জায়গায় বোরো ধানের বীজতলা লাল হয়ে নষ্ট হচ্ছে। এ জন্য কৃষকেরা শ্রমিক সংকট অবস্থায় ধানের চারা রোপণ করছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুল আলম ভুঁইয়া বলেন, শীতের যত তীব্রতা বাড়ছে ততই ঠান্ডা জনিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। শিশু ও বয়স্কদের পাশাপাশি এখন সকল বয়সী মানুষ ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। যতটুকু সম্ভব গরম কাপড় পড়ে থাকতে হবে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে মাঘের হাড় কাঁপানো শীতে বিপাকে পড়েছেন চা-শ্রমিক ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা। তীব্র শীতে দুপুর পর্যন্ত ঘন কুয়াশা থাকায় কাজে যেতে পারেননি শ্রমজীবী মানুষেরা। মৃদু শৈত্যপ্রবাহের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশু ও বৃদ্ধরা।
উপজেলার চা-শ্রমিকেরা জানান, তীব্র শীতে অধিকাংশ চা-শ্রমিকদের গরম কাপড় নেই। শীত উপেক্ষা করে কাজে যেতে হয়। অনেক চা-শ্রমিক ঠান্ডা জনিত রোগে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, যত সময় যাচ্ছে শীতের তীব্রতা বাড়ছে। একই সঙ্গে হাসপাতালে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যাও বেড়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধরা ডায়রিয়া, সর্দি, কাশি ও জ্বর নিয়ে ভর্তি হচ্ছে। অনেকেই বহির্বিভাগে সেবা নিয়ে বাড়িতে যাচ্ছে। শীত থেকে রক্ষা পেতে সব সময় গরম কাপড় পড়াতে হবে।
নিম্ন আয়ের মানুষেরা জানান, কিছুদিন ধরে তীব্র শীত পড়েছে একই সঙ্গে ঘন কুয়াশা। শীতে অনেক শ্রমজীবী মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েছে। এর জন্য কাজে যেতে পারছেন না তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাতে তাপমাত্রা আরও কমতে পারে অথবা অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন, শ্রীমঙ্গল আবহাওয়া কার্যালয়ের পর্যবেক্ষক মো. আনিছুর রহমান।
চা-শ্রমিক নেতা শিতারাম বিন বলেন, শীতের কারণে সবচেয়ে বেশি কষ্ট হচ্ছে শ্রমিকদের। তাদের পর্যাপ্ত কোনো গরম কাপড় নেই। প্রতিদিন ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে চা-শ্রমিকেরা।
এদিকে তীব্র শীত উপেক্ষা করে কৃষকেরা বোরো ধানের চারা রোপণ করছেন। অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণে অনেক জায়গায় বোরো ধানের বীজতলা লাল হয়ে নষ্ট হচ্ছে। এ জন্য কৃষকেরা শ্রমিক সংকট অবস্থায় ধানের চারা রোপণ করছেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ড. মো. মাহবুবুল আলম ভুঁইয়া বলেন, শীতের যত তীব্রতা বাড়ছে ততই ঠান্ডা জনিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। শিশু ও বয়স্কদের পাশাপাশি এখন সকল বয়সী মানুষ ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। যতটুকু সম্ভব গরম কাপড় পড়ে থাকতে হবে।
আলু সংরক্ষণ করা নিয়ে বিপাকে পড়েছেন বগুড়ার কৃষকেরা। পর্যাপ্ত হিমাগার না থাকায় কৃষকের বাড়িতেই আলু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে কম দামে আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন কৃষক। যে কারণে আলু চাষ করে লোকসান গুনতে হচ্ছে এই অঞ্চলের কৃষকদের।
২ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ঘুমন্ত মাদকাসক্ত ছেলেকে ধারালো বটি দিয়ে গলা কেটে হত্যার পর থানায় এসে বৃদ্ধ বাবা আত্মসমর্পণ করেছেন। মাদকাসক্ত ছেলের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এঘটনা ঘটিয়েছেন বলে জানিয়েছেন বৃদ্ধ বাবা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন মণ্ডল।
৫ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে অবস্থিত তৈরি পোশাক কারখানা এম এম নিটওয়্যার ও মামুন নিটওয়্যার লিমিটেড শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার সকাল ৮টায় শ্রমিকেরা কারখানার গেটে টানানো বন্ধ ঘোষণার নোটিশ দেখতে পান। নোটিশ দেখার পর শ্রমিকদের মধ্যে চাপা উত্তেজনা...
৪৩ মিনিট আগেকারও হাতে খাতা, কারও বইয়ের ভাঁজে গুঁজে রাখা কলম। হঠাৎ হাওয়ার ঝাপটা এসে উড়িয়ে দেয় কাগজ। মাথায় হাত দিয়ে ধরে রাখতে হয় বই। শিক্ষক একটু থেমে যান। শব্দ থেমে যায়। কয়েক সেকেন্ড পরে আবারও
১ ঘণ্টা আগে