নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে হজরত শাহজালাল (র.) ও শাহপরান (র.) এর মাজারে গণভোজের আয়োজন করেন সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) গণভোজের আয়োজনে মানুষের ঢল নামে।
গণভোজে উপস্থিত হওয়া মানুষেরা জানান, নগরের বিভিন্ন পাড়া মহল্লা থেকে শাহজালাল ও শাহপরানের মাজারমুখী মানুষের ঢল নামে। দুপুর ২টায় গণভোজ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ১২টার দিকেই দুই ভেন্যু লোকারণ্য হয়ে পড়ে।
সার্বিক শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় উপস্থিত ছিল সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি ও শাহপরান থানা-পুলিশ।
জোহরের নামাজের পরপরই হজরত শাহজালালের মাজার মসজিদে শুরু হয় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা বেগম শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্টের সব শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এরপরই দুই ভেন্যুতেই একযোগে খাবার পরিবেশন শুরু হয়। চলে একটানা বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
হজরত শাহপরান (র.) মাজার মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় আসরের নামজের পর। আয়োজকদের ধারণা, দুই ভেন্যুতে অন্তত ১৫ হাজারেরও বেশি মানুষ গণভোজে অংশগ্রহণ করেছেন। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবেই দুটি গণভোজ শেষ হয়েছে।
মিলাদ দোয়া ও গণভোজে উপস্থিত উপস্থিত ছিলেন—আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, জেলা সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী, মহানগর সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন, জেলা সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খানসহ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের জনগণ।
এদিকে, আগের রাত থেকে দুই ভেন্যু হজরত শাহজালাল (র.) ও হজরত শাহপরান (র.) এর মাজার প্রাঙ্গণে প্যান্ডেল তৈরি, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা, বসার জায়গা, শামিয়ানা টানানো, রান্না-বান্না, মহিলাদের বসার জন্য বিশেষ স্থানের ব্যবস্থা ইত্যাদি সার্বিক প্রস্তুতির কাজ শুরু করেন সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলরা। তাঁদের মধ্যে ছিলেন—সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ এবং অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে হজরত শাহজালাল (র.) ও শাহপরান (র.) এর মাজারে গণভোজের আয়োজন করেন সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) গণভোজের আয়োজনে মানুষের ঢল নামে।
গণভোজে উপস্থিত হওয়া মানুষেরা জানান, নগরের বিভিন্ন পাড়া মহল্লা থেকে শাহজালাল ও শাহপরানের মাজারমুখী মানুষের ঢল নামে। দুপুর ২টায় গণভোজ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও ১২টার দিকেই দুই ভেন্যু লোকারণ্য হয়ে পড়ে।
সার্বিক শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় উপস্থিত ছিল সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি ও শাহপরান থানা-পুলিশ।
জোহরের নামাজের পরপরই হজরত শাহজালালের মাজার মসজিদে শুরু হয় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা বেগম শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্টের সব শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় বিশেষ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এরপরই দুই ভেন্যুতেই একযোগে খাবার পরিবেশন শুরু হয়। চলে একটানা বিকেল ৫টা পর্যন্ত।
হজরত শাহপরান (র.) মাজার মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় আসরের নামজের পর। আয়োজকদের ধারণা, দুই ভেন্যুতে অন্তত ১৫ হাজারেরও বেশি মানুষ গণভোজে অংশগ্রহণ করেছেন। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত অত্যন্ত সুশৃঙ্খলভাবেই দুটি গণভোজ শেষ হয়েছে।
মিলাদ দোয়া ও গণভোজে উপস্থিত উপস্থিত ছিলেন—আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ, জেলা সভাপতি শফিকুর রহমান চৌধুরী, মহানগর সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন, জেলা সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খানসহ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের জনগণ।
এদিকে, আগের রাত থেকে দুই ভেন্যু হজরত শাহজালাল (র.) ও হজরত শাহপরান (র.) এর মাজার প্রাঙ্গণে প্যান্ডেল তৈরি, পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা, বসার জায়গা, শামিয়ানা টানানো, রান্না-বান্না, মহিলাদের বসার জন্য বিশেষ স্থানের ব্যবস্থা ইত্যাদি সার্বিক প্রস্তুতির কাজ শুরু করেন সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলরা। তাঁদের মধ্যে ছিলেন—সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ এবং অন্যান্য অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মী।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১৮ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে