সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি

সুনামগঞ্জে নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় সুরমা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে কমতে শুরু করেছে। তবে এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে সুরমার পানি কমলেও নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। সুরমার পানি মেঘনা অববাহিকায় গিয়ে পড়ছে। ফলে যেদিকে সুরমা নদীর পানি গড়িয়ে যাচ্ছে, সেসব এলাকা (দিরাই, শান্তিগঞ্জ, ধর্মপাশা, ছাতক) প্লাবিত হচ্ছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে যাবে। এই সময়ে নদ-নদীর পানি আরও কমবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শামসুদ্দোহা বলেন, সুরমা নদীর ষোলঘর পয়েন্টে গতকালের তুলনায় পানি কিছুটা কমেছে। গতকাল সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বিপৎসীমার ১৭ সেন্টিমিটার ও ছাতক পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল।
এদিকে নদীর পানি কমে যাওয়ায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সুরমা নদীর ষোলঘর পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩ সেন্টিমিটার এবং ছাতক পয়েন্টে বিপৎসীমার ১২৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুনামগঞ্জে ৫০ মিলিমিটার ও ছাতকে ৪৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এই সময়ে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে ৪১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পাউবো।
ঢলের পানিতে জেলার সব কটি উপজেলার গ্রামীণ সড়ক ডুবে যাওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এ কারণে গ্রামীণ ছোট ছোট সড়ক ভেঙে যাচ্ছে। তাতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর সড়ক সাত দিন ধরে নিমজ্জিত থাকায় যান চলাচল করতে পারছে না। তাতে ভোগান্তিতে তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর ও সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ। জেলার ছোট গ্রামীণ সড়কগুলো ডুবে থাকায় ঘর থেকে বের হতে পারছে না শ্রমজীবীরা।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের আব্দুল মালেক বলেন, ‘তিন দিন ধরে সড়কে কোমরসমান পানি। কোনো কাজকামে যাইতে পারতাছি না। বাচ্চাকাচ্চাদের নিয়ে খুব কষ্টে পড়েছি।’
একই উপজেলার গুয়ারচুরা গ্রামের মনাই মিয়া বলেন, ‘ঘরে পানি না উঠলেও সড়কে পানি ওঠায় আমরা বেশি কষ্টে পইড়া গেছি। আমরা দিনমজুর মানুষ, ঘর থাইকা না বাইর হইতে পারলে খাইমু কী?’
ছয় দিনের লাগাতার বৃষ্টিতে সুনামগঞ্জের সব কটি নদী ও হাওর টইটম্বুর হয়ে আছে। গত পাঁচ দিনের পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জ সদর, ছাতক, দোয়ারাবাজার, বিশ্বম্ভরপুর, শান্তিগঞ্জ ও মধ্যনগরের নিচু এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ছাতক পৌর এলাকা, ইসলামপুর ও নোয়ারাই ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল ও কিছু ঘরবাড়িতে পানি উঠেছে।
সুনামগঞ্জ শহরের কিছু এলাকায় জলাবদ্ধতা এবং শহরতলির কোরবাননগর ও মোল্লাপাড়া ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, পানি যতটা না এসেছে, তার চেয়ে বেশি আতঙ্কে ভুগছেন মানুষ। সবার মধ্যে গত বছরের বন্যার ভয়াবহতা কাজ করছে। সুনামগঞ্জ শহরের সরকারি কলেজের আশ্রয়কেন্দ্রে গৃহপালিত প্রাণিসহ ৬০টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে।
সুনামগঞ্জ পৌর শহরের সুলতানপুর আবাসিক এলাকার বাসিন্দা আমির হামজা বলেন, ‘গত বন্যায় যে ঘর ভাঙছে, সেই ঘরই এখন পর্যন্ত ঠিক করতে পারছি না। এখন আবার ঘরে পানি আইছে। মহা বিপদে পড়ছি আমরা। ঘরে পানি আসায় আমরা আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছি।’
সুলতানপুর এলাকার বাসিন্দা ওজুফা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী-সন্তান নাই। গতবারের বন্যায় আমার ঘরটা একবারে ভাইঙ্গা গেছিলো। কোনোরকম জোড়াতালি দিয়া থাকছি। আবার আইল ঘরো পানি। ওখন আর ঘর ঠিক করতাম পারমু কি না আল্লাহ জানেন।’
এদিকে বন্যা মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলা পর্যায়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের দিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বন্যাকবলিতদের সহযোগিতার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা সব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের বন্যাপীড়িতদের আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যেতে নির্দেশনা দিয়েছি। তা ছাড়া প্রতি উপজেলায় চাল ও শুকনা খাবার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’

সুনামগঞ্জে নদ-নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যার পর থেকে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় সুরমা নদীর পানি বিভিন্ন পয়েন্টে কমতে শুরু করেছে। তবে এখনো বিপৎসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
এদিকে সুরমার পানি কমলেও নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। সুরমার পানি মেঘনা অববাহিকায় গিয়ে পড়ছে। ফলে যেদিকে সুরমা নদীর পানি গড়িয়ে যাচ্ছে, সেসব এলাকা (দিরাই, শান্তিগঞ্জ, ধর্মপাশা, ছাতক) প্লাবিত হচ্ছে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতি উন্নতির দিকে যাবে। এই সময়ে নদ-নদীর পানি আরও কমবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র।
পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. শামসুদ্দোহা বলেন, সুরমা নদীর ষোলঘর পয়েন্টে গতকালের তুলনায় পানি কিছুটা কমেছে। গতকাল সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বিপৎসীমার ১৭ সেন্টিমিটার ও ছাতক পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৩৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল।
এদিকে নদীর পানি কমে যাওয়ায় আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সুরমা নদীর ষোলঘর পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩ সেন্টিমিটার এবং ছাতক পয়েন্টে বিপৎসীমার ১২৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সুনামগঞ্জে ৫০ মিলিমিটার ও ছাতকে ৪৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এই সময়ে ভারতের চেরাপুঞ্জিতে ৪১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পাউবো।
ঢলের পানিতে জেলার সব কটি উপজেলার গ্রামীণ সড়ক ডুবে যাওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এ কারণে গ্রামীণ ছোট ছোট সড়ক ভেঙে যাচ্ছে। তাতে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
সুনামগঞ্জ-তাহিরপুর সড়ক সাত দিন ধরে নিমজ্জিত থাকায় যান চলাচল করতে পারছে না। তাতে ভোগান্তিতে তাহিরপুর, বিশ্বম্ভরপুর ও সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার লক্ষাধিক মানুষ। জেলার ছোট গ্রামীণ সড়কগুলো ডুবে থাকায় ঘর থেকে বের হতে পারছে না শ্রমজীবীরা।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের আব্দুল মালেক বলেন, ‘তিন দিন ধরে সড়কে কোমরসমান পানি। কোনো কাজকামে যাইতে পারতাছি না। বাচ্চাকাচ্চাদের নিয়ে খুব কষ্টে পড়েছি।’
একই উপজেলার গুয়ারচুরা গ্রামের মনাই মিয়া বলেন, ‘ঘরে পানি না উঠলেও সড়কে পানি ওঠায় আমরা বেশি কষ্টে পইড়া গেছি। আমরা দিনমজুর মানুষ, ঘর থাইকা না বাইর হইতে পারলে খাইমু কী?’
ছয় দিনের লাগাতার বৃষ্টিতে সুনামগঞ্জের সব কটি নদী ও হাওর টইটম্বুর হয়ে আছে। গত পাঁচ দিনের পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জ সদর, ছাতক, দোয়ারাবাজার, বিশ্বম্ভরপুর, শান্তিগঞ্জ ও মধ্যনগরের নিচু এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ছাতক পৌর এলাকা, ইসলামপুর ও নোয়ারাই ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল ও কিছু ঘরবাড়িতে পানি উঠেছে।
সুনামগঞ্জ শহরের কিছু এলাকায় জলাবদ্ধতা এবং শহরতলির কোরবাননগর ও মোল্লাপাড়া ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, পানি যতটা না এসেছে, তার চেয়ে বেশি আতঙ্কে ভুগছেন মানুষ। সবার মধ্যে গত বছরের বন্যার ভয়াবহতা কাজ করছে। সুনামগঞ্জ শহরের সরকারি কলেজের আশ্রয়কেন্দ্রে গৃহপালিত প্রাণিসহ ৬০টি পরিবার আশ্রয় নিয়েছে।
সুনামগঞ্জ পৌর শহরের সুলতানপুর আবাসিক এলাকার বাসিন্দা আমির হামজা বলেন, ‘গত বন্যায় যে ঘর ভাঙছে, সেই ঘরই এখন পর্যন্ত ঠিক করতে পারছি না। এখন আবার ঘরে পানি আইছে। মহা বিপদে পড়ছি আমরা। ঘরে পানি আসায় আমরা আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছি।’
সুলতানপুর এলাকার বাসিন্দা ওজুফা বেগম বলেন, ‘আমার স্বামী-সন্তান নাই। গতবারের বন্যায় আমার ঘরটা একবারে ভাইঙ্গা গেছিলো। কোনোরকম জোড়াতালি দিয়া থাকছি। আবার আইল ঘরো পানি। ওখন আর ঘর ঠিক করতাম পারমু কি না আল্লাহ জানেন।’
এদিকে বন্যা মোকাবিলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলা পর্যায়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের দিয়ে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। বন্যাকবলিতদের সহযোগিতার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা প্রশাসক দিদারে আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইতিমধ্যে আমরা সব উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের বন্যাপীড়িতদের আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যেতে নির্দেশনা দিয়েছি। তা ছাড়া প্রতি উপজেলায় চাল ও শুকনা খাবার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’

রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে...
১৭ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২০ মিনিট আগে
পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
১ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ প্রতিনিধি

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামে শ্বশুরের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে লিমা বেগম (২৮) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। নিহত লিমা ওই গ্রামের আব্দুর রবের স্ত্রী। রোববার (২৬ অক্টোবর) ভোর ৫টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে।
শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আরিফুর রহমান বলেন, ‘ওই গৃহবধূকে আমরা মৃত অবস্থায় পেয়েছি। তাঁর বুকের ওপরের অংশে ধারালো অস্ত্রের গুরুতর ক্ষত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও অন্যান্য অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
স্বজন ও এলাকাবাসীর দাবি, অভিযুক্ত শ্বশুর মুকুল শেখ মানসিক ভারসাম্যহীন।
শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুম খান এই ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, ‘অভিযুক্ত মুকুল শেখকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, মুকুল শেখ মানসিক ভারসাম্যহীন। তদন্ত শেষে বিস্তারিত বলা যাবে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’

ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার মনোহরপুর ইউনিয়নের পাইকপাড়া গ্রামে শ্বশুরের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে লিমা বেগম (২৮) নামের এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। নিহত লিমা ওই গ্রামের আব্দুর রবের স্ত্রী। রোববার (২৬ অক্টোবর) ভোর ৫টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। মরদেহ শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রাখা হয়েছে।
শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক আরিফুর রহমান বলেন, ‘ওই গৃহবধূকে আমরা মৃত অবস্থায় পেয়েছি। তাঁর বুকের ওপরের অংশে ধারালো অস্ত্রের গুরুতর ক্ষত ছিল। ধারণা করা হচ্ছে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও অন্যান্য অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।’
স্বজন ও এলাকাবাসীর দাবি, অভিযুক্ত শ্বশুর মুকুল শেখ মানসিক ভারসাম্যহীন।
শৈলকুপা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুম খান এই ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, ‘অভিযুক্ত মুকুল শেখকে আটক করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, মুকুল শেখ মানসিক ভারসাম্যহীন। তদন্ত শেষে বিস্তারিত বলা যাবে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’

সুনামগঞ্জে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। লাগাতার বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে জেলার দোয়ারাবাজার, ছাতক ও সুনামগঞ্জ সদরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সরেজমিন বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।
০৪ জুলাই ২০২৩
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২০ মিনিট আগে
পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
১ ঘণ্টা আগেকুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

কার্তিকের শুরুতেই কুড়িগ্রামে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। পৌষ আসতে এখনো প্রায় দুই মাস বাকি থাকলেও প্রতি রাতে জেলাজুড়ে কুয়াশার স্পষ্ট উপস্থিতি শীতের আগমনকে ত্বরান্বিত করছে। দিনে সূর্যের দাপুটে উপস্থিতি থাকলেও রাতের আবহাওয়া কুয়াশার চাদরের দখলে যেতে শুরু করেছে। জানান দিচ্ছে শীত এল বলে।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত এক সপ্তাহে জেলায় সর্বনিম্ন গড় তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি এবং সর্বোচ্চ ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
জেলার বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ বছর একটু আগেই শীতের আগমন হচ্ছে। সন্ধ্যার পর কুয়াশা পড়ছে। গাছের পাতা, ফসল ও ঘাস কিংবা খোলা আকাশের নিচে থাকা মোটরসাইকেল বা অন্য কোনো বস্তুতে পড়ে থাকা কুয়াশার ফোঁটা জানান দিচ্ছে শীতের আগমন। রাতের বেলা গাছের পাতা গড়িয়ে কুয়াশা ঘরের টিনের চালে পড়ছে টিপটিপ শব্দে। ভোরবেলা কুয়াশাচ্ছন্ন থাকছে চারপাশ। তবে সে তুলনায় শীতানুভূতি নেই। এখনো বৈদ্যুতিক পাখা ছাড়তে হচ্ছে বাসিন্দাদের। যদিও ইতিমধ্যে বাজারে ও সড়কের পাশের দোকানগুলোতে শীতের কাপড়ের পসরা সাজানো শুরু হয়েছে। যেন শীতকে বরণের প্রস্তুতি।
বিকেল হতেই শহরের বিভিন্ন মোড়ে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা ভ্রাম্যমাণ দোকান বসিয়ে নানা রকম শীতের পিঠা তৈরি শুরু করেছেন। ভাপা পিঠার সঙ্গে চলছে চিতই পিঠা বিক্রি।
কুড়িগ্রাম শহরের বাসিন্দা মুকুল বলেন, এ বছর একটু আগাম কুয়াশা পড়তে শুরু করেছে। রাতে ঘরের বাইরে শীত অনুভূত হচ্ছে। সড়কে গাড়ি চালালে কুয়াশার কুণ্ডলীর কারণে পথ চলতে সমস্যা হচ্ছে। জেলায় ইতিমধ্যে শীত শুরু হয়েছে। তবে ঠান্ডা তুলনামূলক কম।

উলিপুর উপজেলার ব্রহ্মপুত্রের তীরবর্তী রসুলপুর গ্রামের বাসিন্দা মিজানুর বলেন, ‘রাতে ভালোই কুয়াশা পড়া শুরু হইছে। এখনো সেই অর্থে ঠান্ডা লাগে না। তবে বোঝা যাচ্ছে যে ঠান্ডা শুরু হচ্ছে।’
কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ আল-আমিন মাসুদ বলেন, ‘আজ (শনিবার) সকালে সড়কপথে চলার সময় কুড়িগ্রামের রাজারহাটে কুয়াশার মাত্রা দেখে মনে হয়েছে যেন পৌষ মাস শুরু হয়েছে। তবে দিনে গরম, কিন্তু রাতের তাপমাত্রা কমছে। এ সময় শিশুদের সুরক্ষায় বাড়তি যত্ন নেওয়া উচিত। রাতে বৈদ্যুতিক পাখার গতি কমিয়ে রাখাসহ শিশুদের বাইরে নিয়ে গেলে ধুলাবালু ও ঠান্ডা এড়িয়ে চলতে হবে।’
রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমছে। ইতিমধ্যে শীত শুরু হয়েছে। মধ্য নভেম্বর থেকে তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে।

কার্তিকের শুরুতেই কুড়িগ্রামে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। পৌষ আসতে এখনো প্রায় দুই মাস বাকি থাকলেও প্রতি রাতে জেলাজুড়ে কুয়াশার স্পষ্ট উপস্থিতি শীতের আগমনকে ত্বরান্বিত করছে। দিনে সূর্যের দাপুটে উপস্থিতি থাকলেও রাতের আবহাওয়া কুয়াশার চাদরের দখলে যেতে শুরু করেছে। জানান দিচ্ছে শীত এল বলে।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত এক সপ্তাহে জেলায় সর্বনিম্ন গড় তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি এবং সর্বোচ্চ ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে।
জেলার বিভিন্ন এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এ বছর একটু আগেই শীতের আগমন হচ্ছে। সন্ধ্যার পর কুয়াশা পড়ছে। গাছের পাতা, ফসল ও ঘাস কিংবা খোলা আকাশের নিচে থাকা মোটরসাইকেল বা অন্য কোনো বস্তুতে পড়ে থাকা কুয়াশার ফোঁটা জানান দিচ্ছে শীতের আগমন। রাতের বেলা গাছের পাতা গড়িয়ে কুয়াশা ঘরের টিনের চালে পড়ছে টিপটিপ শব্দে। ভোরবেলা কুয়াশাচ্ছন্ন থাকছে চারপাশ। তবে সে তুলনায় শীতানুভূতি নেই। এখনো বৈদ্যুতিক পাখা ছাড়তে হচ্ছে বাসিন্দাদের। যদিও ইতিমধ্যে বাজারে ও সড়কের পাশের দোকানগুলোতে শীতের কাপড়ের পসরা সাজানো শুরু হয়েছে। যেন শীতকে বরণের প্রস্তুতি।
বিকেল হতেই শহরের বিভিন্ন মোড়ে মৌসুমি ব্যবসায়ীরা ভ্রাম্যমাণ দোকান বসিয়ে নানা রকম শীতের পিঠা তৈরি শুরু করেছেন। ভাপা পিঠার সঙ্গে চলছে চিতই পিঠা বিক্রি।
কুড়িগ্রাম শহরের বাসিন্দা মুকুল বলেন, এ বছর একটু আগাম কুয়াশা পড়তে শুরু করেছে। রাতে ঘরের বাইরে শীত অনুভূত হচ্ছে। সড়কে গাড়ি চালালে কুয়াশার কুণ্ডলীর কারণে পথ চলতে সমস্যা হচ্ছে। জেলায় ইতিমধ্যে শীত শুরু হয়েছে। তবে ঠান্ডা তুলনামূলক কম।

উলিপুর উপজেলার ব্রহ্মপুত্রের তীরবর্তী রসুলপুর গ্রামের বাসিন্দা মিজানুর বলেন, ‘রাতে ভালোই কুয়াশা পড়া শুরু হইছে। এখনো সেই অর্থে ঠান্ডা লাগে না। তবে বোঝা যাচ্ছে যে ঠান্ডা শুরু হচ্ছে।’
কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের শিশু বিশেষজ্ঞ আল-আমিন মাসুদ বলেন, ‘আজ (শনিবার) সকালে সড়কপথে চলার সময় কুড়িগ্রামের রাজারহাটে কুয়াশার মাত্রা দেখে মনে হয়েছে যেন পৌষ মাস শুরু হয়েছে। তবে দিনে গরম, কিন্তু রাতের তাপমাত্রা কমছে। এ সময় শিশুদের সুরক্ষায় বাড়তি যত্ন নেওয়া উচিত। রাতে বৈদ্যুতিক পাখার গতি কমিয়ে রাখাসহ শিশুদের বাইরে নিয়ে গেলে ধুলাবালু ও ঠান্ডা এড়িয়ে চলতে হবে।’
রাজারহাট আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, দিনের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমছে। ইতিমধ্যে শীত শুরু হয়েছে। মধ্য নভেম্বর থেকে তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে শীতের তীব্রতা বাড়তে পারে।

সুনামগঞ্জে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। লাগাতার বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে জেলার দোয়ারাবাজার, ছাতক ও সুনামগঞ্জ সদরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সরেজমিন বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।
০৪ জুলাই ২০২৩
রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে...
১৭ মিনিট আগে
পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
১ ঘণ্টা আগেপাবনা প্রতিনিধি

পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলো পাবনা কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী তাসমিয়া আক্তার, পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র আবু তোহা ও ভ্যানের চালক আকরাম হোসেন।
মাধপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, সকাল ৭টার দিকে ৮-১০ জন শিক্ষার্থী ভ্যানগাড়িতে করে পাবনার জালালপুর এলাকার ক্যাডেট কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজে যাওয়ার পথে ঢাকা থেকে পাবনাগামী একটি বাঁশবোঝাই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই ছাত্র-ছাত্রী ও ভ্যানচালক নিহত হয়। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছে আরও দুজন পথচারী। স্থানীয় বাসিন্দারা মাধপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করে। ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে। মহাসড়কে যান চলাচল সাময়িক বন্ধ রয়েছে।
ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভ্যানের ড্রাইভারসহ তিনজন নিহত ও চায়ের দোকানে থাকা দুই ব্যক্তি আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলো পাবনা কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী তাসমিয়া আক্তার, পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র আবু তোহা ও ভ্যানের চালক আকরাম হোসেন।
মাধপুর হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, সকাল ৭টার দিকে ৮-১০ জন শিক্ষার্থী ভ্যানগাড়িতে করে পাবনার জালালপুর এলাকার ক্যাডেট কলেজিয়েট স্কুল অ্যান্ড কলেজে যাওয়ার পথে ঢাকা থেকে পাবনাগামী একটি বাঁশবোঝাই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই ছাত্র-ছাত্রী ও ভ্যানচালক নিহত হয়। এ সময় গুরুতর আহত হয়েছে আরও দুজন পথচারী। স্থানীয় বাসিন্দারা মাধপুর হাইওয়ে থানা-পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করে। ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে। মহাসড়কে যান চলাচল সাময়িক বন্ধ রয়েছে।
ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভ্যানের ড্রাইভারসহ তিনজন নিহত ও চায়ের দোকানে থাকা দুই ব্যক্তি আহত হয়েছে। নিহত ব্যক্তিদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ট্রাক জব্দ করা হয়েছে। এই ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

সুনামগঞ্জে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। লাগাতার বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে জেলার দোয়ারাবাজার, ছাতক ও সুনামগঞ্জ সদরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সরেজমিন বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।
০৪ জুলাই ২০২৩
রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে...
১৭ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২০ মিনিট আগে
অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
আরফান বর্তমানে ইসলামপুর কামিল কওমি মাদ্রাসার ছাত্র। এর আগে সে কুচিয়ামোড়া দারুন্নাজাত মাদ্রাসায় অধ্যয়ন করেছে। অল্প বয়সে এমন সাফল্য অর্জন করে স্থানীয়ভাবে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
আরফান কেয়াইন ইউনিয়নের কুচিয়ামোড়া গ্রামের বিশিষ্ট আলেম ও শিক্ষক হাফেজ আব্দুল্লাহ আল মাসরুরের (লাভু হুজুর) ছেলে। লাভু হুজুর বর্তমানে কুচিয়ামোড়া দারুন্নাজাত মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ এবং কুচিয়ামোড়া মিত্রপাড়া বাইতুন নূর জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, তিন ভাইবোনের মধ্যে আরফান সবার ছোট। মাত্র ১৪৩ দিনে সম্পূর্ণ কোরআন মুখস্থ করে সে তার পরিবারসহ পুরো এলাকাকে গর্বিত করেছে।
ইসলামপুর কামিল মাদ্রাসার সহকারী অধ্যাপক ফখরুদ্দীন রাজি বলেন, ‘আরফান আমাদের মাদ্রাসার গর্ব। ১৪৩ দিনে কোরআন মুখস্থ করা আমাদের মাদ্রাসার ইতিহাসে এই প্রথম। এটি এক বিরল দৃষ্টান্ত। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।’

অভূতপূর্ব এক দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের ৯ বছর বয়সী মোহাম্মদ আরফান হোসাইন। মাত্র ১৪৩ দিনে পুরো পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে সে। আরফানের এই অসাধারণ সাফল্যে পরিবার, শিক্ষক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দ ও গর্বের আবহ বিরাজ করছে।
আরফান বর্তমানে ইসলামপুর কামিল কওমি মাদ্রাসার ছাত্র। এর আগে সে কুচিয়ামোড়া দারুন্নাজাত মাদ্রাসায় অধ্যয়ন করেছে। অল্প বয়সে এমন সাফল্য অর্জন করে স্থানীয়ভাবে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে।
আরফান কেয়াইন ইউনিয়নের কুচিয়ামোড়া গ্রামের বিশিষ্ট আলেম ও শিক্ষক হাফেজ আব্দুল্লাহ আল মাসরুরের (লাভু হুজুর) ছেলে। লাভু হুজুর বর্তমানে কুচিয়ামোড়া দারুন্নাজাত মাদ্রাসার উপাধ্যক্ষ এবং কুচিয়ামোড়া মিত্রপাড়া বাইতুন নূর জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, তিন ভাইবোনের মধ্যে আরফান সবার ছোট। মাত্র ১৪৩ দিনে সম্পূর্ণ কোরআন মুখস্থ করে সে তার পরিবারসহ পুরো এলাকাকে গর্বিত করেছে।
ইসলামপুর কামিল মাদ্রাসার সহকারী অধ্যাপক ফখরুদ্দীন রাজি বলেন, ‘আরফান আমাদের মাদ্রাসার গর্ব। ১৪৩ দিনে কোরআন মুখস্থ করা আমাদের মাদ্রাসার ইতিহাসে এই প্রথম। এটি এক বিরল দৃষ্টান্ত। সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।’

সুনামগঞ্জে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। লাগাতার বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে জেলার দোয়ারাবাজার, ছাতক ও সুনামগঞ্জ সদরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সরেজমিন বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এই চিত্র দেখা গেছে।
০৪ জুলাই ২০২৩
রোববার ভোরে গৃহবধূ লিমা বেগম নিজের ঘর থেকে বাড়ির উঠানে যান। তখন উঠানে দাঁড়িয়ে থাকা শ্বশুর মুকুল শেখ (৫০) হঠাৎ তাঁর হাতে থাকা বঁটি (ধারালো অস্ত্র) দিয়ে পুত্রবধূকে এলোপাতাড়ি আঘাত করেন। লিমার চিৎকারে পরিবারের অন্য সদস্যরা ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে...
১৭ মিনিট আগে
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার জানায়, জেলায় মধ্য অক্টোবর থেকে শীতের আগমনী বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। দিন-রাতের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার ব্যবধান কমে এসেছে। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২০ মিনিট আগে
পাবনায় বাঁশবোঝাই ট্রাকের চাপায় দুই স্কুলশিক্ষার্থীসহ তিনজন নিহত হয়েছে। এই ঘটনায় আরও দুজন গুরুতর আহত হয়েছে। রোববার (২৬ অক্টোবর) সকাল ৭টার দিকে পাবনা সদর উপজেলার গয়েশপুর ইউনিয়নের বাঙ্গাবাড়িয়া এলাকায় ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে