ধর্মপাশা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলায় একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে বেত্রাঘাত করে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত উপজেলার বংশীকুণ্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের গড়াকাটা আব্দুল খালেক মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল জলিল। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মা-বাবা মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে মৌখিকভাবে অভিযোগ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
ভুক্তভোগী ওই বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাদিয়া আক্তার। সে বংশীকুণ্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের গড়াকাটা গ্রামের মরম আলী মেয়ে।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, শিক্ষার্থী সাদিয়া কয়েক দিন আগে বাড়ির পার্শ্ববর্তী মাটির সড়কের পাশ থেকে কাদামাটি এনে ঘর লেপার কাজ করে। মঙ্গলবার সকালে সাদিয়া বিদ্যালয়ে গেলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জলিল তাকে অফিস কক্ষে ডেকে নেন। এ সময় অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সামনে সাদিয়ার ওই কাজে সড়কের ক্ষতি হয়েছে এবং সড়ক দিয়ে যানবাহন চলাচলে অসুবিধা হবে–এমন অভিযোগ তুলে বেত্রাঘাত ও গালিগালাজ করে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেওয়া হয়। পরে সাদিয়া বিদ্যালয় থেকে বাড়িতে ফিরে বিষয়টি তার মা-বাবাকে জানায়।
শিক্ষার্থী সাদিয়ার বাবা মরম আলী বলেন, ‘জলিলের হয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্যদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের সাক্ষ্য না দেওয়ায় আমার মেয়ের সাথে এমনটি করেছেন জলিল। আমার মেয়ে আমার রেকর্ডি জমি থেকে মাটি তুলেছে। প্রয়োজনে আমি রাস্তা ঠিক করে দিতাম। কিন্তু জলিল মারধর করে মেয়েকে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেয়।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক আব্দুল জলিল বলেন, ‘এখানে আরও ৩০–৪০ শিক্ষার্থী ছিল। সাদিয়াকে কোনোরকম বেত্রাঘাত বা মারধর করা হয়নি। ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য এমন অভিযোগ করা হচ্ছে।’
এ ঘটনায় মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ হাসান খান বলেন, ‘ওই ছাত্রীর মা-বাবা বিষয়টি আমাকে মৌখিকভাবে জানিয়েছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
সুনামগঞ্জের মধ্যনগর উপজেলায় একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে বেত্রাঘাত করে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত উপজেলার বংশীকুণ্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের গড়াকাটা আব্দুল খালেক মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল জলিল। আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মা-বাবা মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে মৌখিকভাবে অভিযোগ দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
ভুক্তভোগী ওই বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থী সাদিয়া আক্তার। সে বংশীকুণ্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের গড়াকাটা গ্রামের মরম আলী মেয়ে।
ভুক্তভোগীর অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, শিক্ষার্থী সাদিয়া কয়েক দিন আগে বাড়ির পার্শ্ববর্তী মাটির সড়কের পাশ থেকে কাদামাটি এনে ঘর লেপার কাজ করে। মঙ্গলবার সকালে সাদিয়া বিদ্যালয়ে গেলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জলিল তাকে অফিস কক্ষে ডেকে নেন। এ সময় অন্যান্য শিক্ষার্থীদের সামনে সাদিয়ার ওই কাজে সড়কের ক্ষতি হয়েছে এবং সড়ক দিয়ে যানবাহন চলাচলে অসুবিধা হবে–এমন অভিযোগ তুলে বেত্রাঘাত ও গালিগালাজ করে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেওয়া হয়। পরে সাদিয়া বিদ্যালয় থেকে বাড়িতে ফিরে বিষয়টি তার মা-বাবাকে জানায়।
শিক্ষার্থী সাদিয়ার বাবা মরম আলী বলেন, ‘জলিলের হয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্যদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের সাক্ষ্য না দেওয়ায় আমার মেয়ের সাথে এমনটি করেছেন জলিল। আমার মেয়ে আমার রেকর্ডি জমি থেকে মাটি তুলেছে। প্রয়োজনে আমি রাস্তা ঠিক করে দিতাম। কিন্তু জলিল মারধর করে মেয়েকে বিদ্যালয় থেকে বের করে দেয়।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক আব্দুল জলিল বলেন, ‘এখানে আরও ৩০–৪০ শিক্ষার্থী ছিল। সাদিয়াকে কোনোরকম বেত্রাঘাত বা মারধর করা হয়নি। ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য এমন অভিযোগ করা হচ্ছে।’
এ ঘটনায় মধ্যনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ হাসান খান বলেন, ‘ওই ছাত্রীর মা-বাবা বিষয়টি আমাকে মৌখিকভাবে জানিয়েছে। এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
নোয়াখালী সদর উপজেলার নেওয়াজপুর ইউনিয়নের কাশেম বাজারে ইসলামী ছাত্রশিবির ও যুবদলের নেতা-কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। রোববার (১৯ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দফায় দফায় এই সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ৫০ জন আহত হয়েছেন। এ সময় কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা
৫ মিনিট আগেপুরান ঢাকার একটি বাসার সিঁড়িতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ পাওয়া গেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সন্ধ্যার দিকে ওই বাসার সিঁড়িতে লাশটি দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা।
২৫ মিনিট আগেশেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমাউল হক বলেন, ওই নারীর পরিবারের সদস্যরা ঘরের দরজা ভেঙে তাঁকে উদ্ধার করে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
৩০ মিনিট আগেগাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে ‘ভুল’ চিকিৎসায় প্রসূতি মা ও নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনায় ‘মা ক্লিনিক অ্যান্ড নার্সিং হোম’ সিলগালা করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ। একই সঙ্গে ঘটনার তদন্তে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন গাইবান্ধার সিভিল সার্জন ডা. মো. রফিকুজ্জামান। এর আগে গত
৩৯ মিনিট আগে