জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত এবং গ্রামীণ সড়ক ডুবে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় ২০ গ্রামের বাসিন্দারা।
গতকাল বুধবার থেকে জগন্নাথপুর-বেগমপুর সড়কের ভাঙ্গাবাড়ী এলাকায় কুশিয়ারার পানিতে সড়ক ডুবে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া জালালপুর গ্রামের সড়ক ডুবে যাওয়ায় ওই এলাকা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিন দিন ধরে টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের জালালপুর, খানপুর, আলীপুর, গোতগাঁও, সোনাতলা, কদমতলা, মশাজান, কাতিয়া, আলাগদি, রানীগঞ্জ ইউনিয়নের রানীগঞ্জ বাজার, বাগময়না, নোয়াগাঁওসহ প্রায় ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। কুশিয়ারার তীরবর্তী এলাকায় সড়ক ডুবে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে স্কুল–কলেজের শিক্ষার্থীসহ যাতায়াতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ।
গোতগাঁও গ্রামের মোর্শেদ মিয়া নামের এক মাদ্রাসার ছাত্র বলে, ‘মাদ্রাসায় পরীক্ষায় চলছে। জালালপুর গ্রামের সড়কটি ডুবে যাওয়ায় এখন চরম বিপাকে পড়েছি। কষ্ট হলেও পরীক্ষা তো দিতে হবে।’
পাইলগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) নজমুদ্দিন বলেন, ‘কুশিয়ারার পানি বৃদ্ধি পেয়ে ভাঙ্গাবাড়ী বাঁধ ভেঙে জগন্নাথপুর-বেগমপুর সড়কে সরাসরি যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া গ্রামীণ প্রায় সব সড়ক ডুবে গেছে। সকাল থেকে বৃষ্টি না হলেও পানি বাড়ছে।’
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-বশিরুল ইসলাম বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রে কোনো পরিবার যায়নি। তবে আমরা সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। পানি কমলে ভেঙে যাওয়া সড়কে মেরামতের কাজ করা হবে।’
উল্লেখ্য, ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে চলতি বছরের ১৮ জুন এ উপজেলায় প্রথম দফা বন্যা দেখা দেয়। এ সময় ৮৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ছয় হাজার মানুষ আশ্রয় নেয়। টানা আট দিন পর পানি কমতে শুরু করলে ভারী বৃষ্টিতে আবার ১ জুলাই থেকে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বন্যা পরিস্থিতি দেখা দেয়। ফলে দুই দফা বন্যায় এ উপজেলার প্রায় ১০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়।
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত এবং গ্রামীণ সড়ক ডুবে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এতে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় ২০ গ্রামের বাসিন্দারা।
গতকাল বুধবার থেকে জগন্নাথপুর-বেগমপুর সড়কের ভাঙ্গাবাড়ী এলাকায় কুশিয়ারার পানিতে সড়ক ডুবে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া জালালপুর গ্রামের সড়ক ডুবে যাওয়ায় ওই এলাকা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তিন দিন ধরে টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে কুশিয়ারা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের জালালপুর, খানপুর, আলীপুর, গোতগাঁও, সোনাতলা, কদমতলা, মশাজান, কাতিয়া, আলাগদি, রানীগঞ্জ ইউনিয়নের রানীগঞ্জ বাজার, বাগময়না, নোয়াগাঁওসহ প্রায় ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। কুশিয়ারার তীরবর্তী এলাকায় সড়ক ডুবে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। ফলে স্কুল–কলেজের শিক্ষার্থীসহ যাতায়াতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে লক্ষাধিক মানুষ।
গোতগাঁও গ্রামের মোর্শেদ মিয়া নামের এক মাদ্রাসার ছাত্র বলে, ‘মাদ্রাসায় পরীক্ষায় চলছে। জালালপুর গ্রামের সড়কটি ডুবে যাওয়ায় এখন চরম বিপাকে পড়েছি। কষ্ট হলেও পরীক্ষা তো দিতে হবে।’
পাইলগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) নজমুদ্দিন বলেন, ‘কুশিয়ারার পানি বৃদ্ধি পেয়ে ভাঙ্গাবাড়ী বাঁধ ভেঙে জগন্নাথপুর-বেগমপুর সড়কে সরাসরি যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। এ ছাড়া গ্রামীণ প্রায় সব সড়ক ডুবে গেছে। সকাল থেকে বৃষ্টি না হলেও পানি বাড়ছে।’
জগন্নাথপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আল-বশিরুল ইসলাম বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আশ্রয়কেন্দ্রে কোনো পরিবার যায়নি। তবে আমরা সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি। পানি কমলে ভেঙে যাওয়া সড়কে মেরামতের কাজ করা হবে।’
উল্লেখ্য, ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে চলতি বছরের ১৮ জুন এ উপজেলায় প্রথম দফা বন্যা দেখা দেয়। এ সময় ৮৪টি আশ্রয়কেন্দ্রে প্রায় ছয় হাজার মানুষ আশ্রয় নেয়। টানা আট দিন পর পানি কমতে শুরু করলে ভারী বৃষ্টিতে আবার ১ জুলাই থেকে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বন্যা পরিস্থিতি দেখা দেয়। ফলে দুই দফা বন্যায় এ উপজেলার প্রায় ১০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়।
বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এনার্জিপ্যাক পাওয়ার ভেঞ্চার লিমিটেড ২০০৯ সালে হবিগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মালিকানাধীন দুই একর জমিতে কেন্দ্রটি স্থাপন করে। এই কেন্দ্রটি চালু হওয়ার পর থেকে হবিগঞ্জ শহরসহ আশপাশের গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবরাহে স্বস্তি ফিরে আসে।
৬ মিনিট আগেআবু তাহের বলেন, ‘গত ৫ আগস্টের পর থেকে সোহরাব রাঢ়ী, বনি আমিন, জাকির রাঢ়ী, জাকির হাওলাদার, বাবুল মুন্সী ও ইসমাইল সিকদারসহ স্থানীয় যুবদলের নেতা-কর্মীরা ঘরটি দখল করে বিএনপির রাজনৈতিক কার্যক্রম চালাচ্ছেন। যেহেতু এটি একটি মক্তব ঘর, সেই কারণে তাঁদের নিষেধ করেছিলাম।
১৫ মিনিট আগেঋণের বোঝা সামলাতে না পেরে আত্মগোপনে চলে যাওয়া নেত্রকোনার বারহাট্টা উপজেলার সাহতা ইউনিয়ন কৃষক দলের সভাপতি আব্দুর রাজ্জাককে ১৭ দিন পর উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিখোঁজের ঘটনায় তাঁর পরিবারের করা সাধারণ ডায়েরির (জিডি) সূত্র ধরে মুন্সিগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার বাড়ৈখালী বাজার থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
১৮ মিনিট আগেবরিশালে সরকারি ব্রজমোহন (বিএম) কলেজে ছাত্রদলের নতুন কমিটি গঠনে কাউন্সিলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য প্রায় ২ হাজার ৭০০ শিক্ষার্থীকে সদস্যপদ দিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কার্যক্রম শেষ পর্যায়ে।
৬ ঘণ্টা আগে