সুনামগঞ্জ সংবাদদাতা
বাসাভাড়া দিতে তিন দিন দেরি হওয়ায় ভাড়াটিয়া পরিবারকে বাইরে থেকে তালা দিয়ে রেখেছিলেন বাড়ির মালিক। পরে আত্মীয়স্বজনকে ফোন দিয়ে বিষয়টি জানায় ভুক্তভোগী পরিবার। প্রায় চার ঘণ্টা পর আত্মীয়স্বজন পুলিশের সহায়তায় তালা খুলে দিতে সক্ষম হন। ঘটনাটি ঘটেছে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের রায়পাড়া এলাকায়। পরে বাড়ির মালিক ইউসূফ চৌধুরী বিকা ভুক্তভোগী পরিবারের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে তিন মাসের বাসাভাড়া মওকুফ করে দিয়েছেন। তবে সেপ্টেম্বরে ছাড়তে হবে এই বাসা।
বাড়ির মালিক ও ভাড়াটিয়া সূত্রে জানা যায়, প্রায় চার বছর ধরে ইউসূফ চৌধুরীর বাড়িতে ভাড়া থাকে ইমন বর্মণের পরিবার। পৌর শহরে বিভিন্ন এলাকায় ঝালমুড়ি বিক্রি করে যা আয় হয়, তা দিয়েই বাসাভাড়াসহ সংসারের খরচ চালান তিনি। প্রতি মাসে বাসাভাড়া দিতে হয় ৬ হাজার ৬০০ টাকা। চার বছর ধরেই ঠিক সময়ে ভাড়া দিয়ে আসছিলেন তিনি। জুন মাসের ভাড়া চলতি মাসের পাঁচ তারিখে দেওয়ার কথা থাকলেও টাকা না থাকায় দিতে পারেননি ইমন।
ইমনের পরিবারের অভিযোগ, ৬ জুলাই থেকেই বাসার গ্যাসের লাইন বন্ধ করেন বাড়ির মালিক ইউসূফ চৌধুরী। সর্বশেষ আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় তাঁরা দেখতে পান, দরজায় বাইরে থেকে তালা দেওয়া। আত্মীয়স্বজনকে মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানালে পুলিশের সহায়তায় বেলা ২টার পরে তালা খুলে দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী ইমন বর্মণ বলেন, ‘আড়াই বছর আগে বাবা মারা যাওয়ার পর শহরের বিভিন্ন এলাকায় ঝালমুড়ি বিক্রি করে সংসার চালাই। ৬ হাজার ৬০০ টাকা বাসাভাড়া দেই। দিতে একটু লেট হলেই খারাপ আচরণ করেন মালিক ইউসূফ চৌধুরী। তিন দিন আগে গ্যাসের লাইন বন্ধ করেছেন। আমরা খেয়ে না-খেয়ে ছিলাম। আজ সকালে এসে বাইরে থেকে দরজায় তালা দিয়ে চলে গেছেন।’
ইমনের মা জবা রানী বর্মণ বলেন, ‘কয়েক দিন আগে আমাদের একটি অনুষ্ঠান গেছে। এ জন্য কয়েক দিন পরে বাসাভাড়া দিতে বলায় খারাপ আচরণ করেছেন মালিক। কয়েক দিন আগে গ্যাসের চুলা বন্ধ করেছেন। মানুষ ঘরের ভেতর রেখে আজকে এসে দরজায় তালা মেরে গেছেন।’
সুনামগঞ্জ সদর থানার এসআই জুলহাস বললেন, ‘ঘটনাস্থলে এসে চাবি উদ্ধার করে দরজার তালা খুলে দিয়েছি।’
এদিকে ঘটনার পর বিকেল ৪টায় ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে দেখা করে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বাড়ির মালিক। এ সময় তিনি জুন, জুলাই ও আগস্ট মাসের বাসাভাড়া মওকুফ করার বিষয়টি জানিয়ে বলেন, সেপ্টেম্বর মাসে তাঁরা অন্য কোথাও নতুন বাসায় উঠবেন। এমন প্রস্তাবে সম্মতি জানিয়েছে ভুক্তভোগী ইমনের পরিবার।
বাসাভাড়া দিতে তিন দিন দেরি হওয়ায় ভাড়াটিয়া পরিবারকে বাইরে থেকে তালা দিয়ে রেখেছিলেন বাড়ির মালিক। পরে আত্মীয়স্বজনকে ফোন দিয়ে বিষয়টি জানায় ভুক্তভোগী পরিবার। প্রায় চার ঘণ্টা পর আত্মীয়স্বজন পুলিশের সহায়তায় তালা খুলে দিতে সক্ষম হন। ঘটনাটি ঘটেছে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের রায়পাড়া এলাকায়। পরে বাড়ির মালিক ইউসূফ চৌধুরী বিকা ভুক্তভোগী পরিবারের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে তিন মাসের বাসাভাড়া মওকুফ করে দিয়েছেন। তবে সেপ্টেম্বরে ছাড়তে হবে এই বাসা।
বাড়ির মালিক ও ভাড়াটিয়া সূত্রে জানা যায়, প্রায় চার বছর ধরে ইউসূফ চৌধুরীর বাড়িতে ভাড়া থাকে ইমন বর্মণের পরিবার। পৌর শহরে বিভিন্ন এলাকায় ঝালমুড়ি বিক্রি করে যা আয় হয়, তা দিয়েই বাসাভাড়াসহ সংসারের খরচ চালান তিনি। প্রতি মাসে বাসাভাড়া দিতে হয় ৬ হাজার ৬০০ টাকা। চার বছর ধরেই ঠিক সময়ে ভাড়া দিয়ে আসছিলেন তিনি। জুন মাসের ভাড়া চলতি মাসের পাঁচ তারিখে দেওয়ার কথা থাকলেও টাকা না থাকায় দিতে পারেননি ইমন।
ইমনের পরিবারের অভিযোগ, ৬ জুলাই থেকেই বাসার গ্যাসের লাইন বন্ধ করেন বাড়ির মালিক ইউসূফ চৌধুরী। সর্বশেষ আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় তাঁরা দেখতে পান, দরজায় বাইরে থেকে তালা দেওয়া। আত্মীয়স্বজনকে মোবাইল ফোনে বিষয়টি জানালে পুলিশের সহায়তায় বেলা ২টার পরে তালা খুলে দেওয়া হয়।
ভুক্তভোগী ইমন বর্মণ বলেন, ‘আড়াই বছর আগে বাবা মারা যাওয়ার পর শহরের বিভিন্ন এলাকায় ঝালমুড়ি বিক্রি করে সংসার চালাই। ৬ হাজার ৬০০ টাকা বাসাভাড়া দেই। দিতে একটু লেট হলেই খারাপ আচরণ করেন মালিক ইউসূফ চৌধুরী। তিন দিন আগে গ্যাসের লাইন বন্ধ করেছেন। আমরা খেয়ে না-খেয়ে ছিলাম। আজ সকালে এসে বাইরে থেকে দরজায় তালা দিয়ে চলে গেছেন।’
ইমনের মা জবা রানী বর্মণ বলেন, ‘কয়েক দিন আগে আমাদের একটি অনুষ্ঠান গেছে। এ জন্য কয়েক দিন পরে বাসাভাড়া দিতে বলায় খারাপ আচরণ করেছেন মালিক। কয়েক দিন আগে গ্যাসের চুলা বন্ধ করেছেন। মানুষ ঘরের ভেতর রেখে আজকে এসে দরজায় তালা মেরে গেছেন।’
সুনামগঞ্জ সদর থানার এসআই জুলহাস বললেন, ‘ঘটনাস্থলে এসে চাবি উদ্ধার করে দরজার তালা খুলে দিয়েছি।’
এদিকে ঘটনার পর বিকেল ৪টায় ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে দেখা করে দুঃখ প্রকাশ করেছেন বাড়ির মালিক। এ সময় তিনি জুন, জুলাই ও আগস্ট মাসের বাসাভাড়া মওকুফ করার বিষয়টি জানিয়ে বলেন, সেপ্টেম্বর মাসে তাঁরা অন্য কোথাও নতুন বাসায় উঠবেন। এমন প্রস্তাবে সম্মতি জানিয়েছে ভুক্তভোগী ইমনের পরিবার।
বগুড়ার শেরপুরে নাতির লাঠির আঘাতে দাদার মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত দাদার নাম শাবান আলী (৭৫)। তিনি চন্ডিপুর গ্রামের বাসিন্দা। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত নাতি মো. রানা (২৪) পলাতক রয়েছেন।
২৪ মিনিট আগেফরিদপুরের সালথায় দুটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ইব্রাহিম হুসাইন (৪৭) নামের এক স্কুলশিক্ষক নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় দুই শিক্ষার্থীসহ আহত হয়েছে আরও চারজন। তাদের মধ্যে দুজনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
৪৩ মিনিট আগেটিকটকে পরিচয়ের সূত্রে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ডেকে নেন যুবক। এরপর মাদকের আখড়ায় আটকে রেখে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রাঙামাটি শহরের বাস টার্মিনাল সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগেপাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে কর্মরত আনোয়ার আহমেদ (৫২) নামের এক দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার দিয়ার সাহাপুর গ্রামের একটি ভাড়া বাসা থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে