জগন্নাথপুর (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
একসময় গ্রামবাংলার চেনা দৃশ্য ছিল দল বেঁধে মাছ ধরা। বৃষ্টির পরে নদী-খালে পানি বাড়লেই পাড়ায় পাড়ায় শুরু হতো মাছ ধরার উৎসব। পলো হাতে সবাই মিলে নদীতে নেমে যেত, চারপাশে ছড়িয়ে পড়ত আনন্দের ঢেউ। তবে কালের বিবর্তনে সেই উৎসব এখন প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে।
কিন্তু সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে এখনো টিকে আছে এই ঐতিহ্য। প্রতি বছর মাগুরা নদীতে আয়োজন করা হয় পলো বাওয়া উৎসব। এ বছরও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকেই ভিড় জমতে শুরু করে ভবের বাজার এলাকার মাগুরা নদীর দুই পাড়ে। নদীতে নামেন ছয়টি গ্রামের তিন শতাধিক মানুষ। সবাই একসঙ্গে পলো হাতে মাছ ধরতে শুরু করেন। মাছ ধরার এই দৃশ্য দেখতে নদীর দুই তীরেও ঢল নামে হাজারো মানুষের।
ইসহাকপুর গ্রামের রফিক আলী পলো হাতে নামার আগে বলেন, ‘প্রতি বছর নির্দিষ্ট তারিখে এই উৎসব হয়। ইসহাকপুর, লুদুরপুর, এনায়েতনগর, হাবিবপুর, শাসনহবি আর দুর্গাপুর—এই ছয় গ্রামের মানুষ একসঙ্গে পলো নিয়ে নামি। এমন আনন্দ কোথাও পাওয়া যায় না।’
নদীর পানিতে নেমে কেউ পলো দিয়ে, কেউবা জাল দিয়ে মাছ ধরেন। বেশির ভাগই ধরেন বোয়াল, শোল, মাগুর, গজারসহ দেশীয় প্রজাতির নানা মাছ। রফিক আলী খুশি হয়ে বলেন, ‘একটা বড় বোয়াল ধরেছি। কত দিন পর এমন আনন্দ পেলাম!’
পলো বাওয়া শুধু মাছ ধরার উৎসব নয়, এটি ছয়টি গ্রামের মানুষের জন্য মিলনমেলাও। বয়স কিংবা পেশা—সবকিছু ভুলে একদিন সবাই মেতে ওঠেন এই উৎসবে। নদীর ঢেউ, পাড়ের চিৎকার আর ধরা পড়া মাছের নাচনে যেন ফিরে আসে হারিয়ে যাওয়া গ্রামবাংলার চিরচেনা সেই দৃশ্য।
একসময় গ্রামবাংলার চেনা দৃশ্য ছিল দল বেঁধে মাছ ধরা। বৃষ্টির পরে নদী-খালে পানি বাড়লেই পাড়ায় পাড়ায় শুরু হতো মাছ ধরার উৎসব। পলো হাতে সবাই মিলে নদীতে নেমে যেত, চারপাশে ছড়িয়ে পড়ত আনন্দের ঢেউ। তবে কালের বিবর্তনে সেই উৎসব এখন প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে।
কিন্তু সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে এখনো টিকে আছে এই ঐতিহ্য। প্রতি বছর মাগুরা নদীতে আয়োজন করা হয় পলো বাওয়া উৎসব। এ বছরও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকেই ভিড় জমতে শুরু করে ভবের বাজার এলাকার মাগুরা নদীর দুই পাড়ে। নদীতে নামেন ছয়টি গ্রামের তিন শতাধিক মানুষ। সবাই একসঙ্গে পলো হাতে মাছ ধরতে শুরু করেন। মাছ ধরার এই দৃশ্য দেখতে নদীর দুই তীরেও ঢল নামে হাজারো মানুষের।
ইসহাকপুর গ্রামের রফিক আলী পলো হাতে নামার আগে বলেন, ‘প্রতি বছর নির্দিষ্ট তারিখে এই উৎসব হয়। ইসহাকপুর, লুদুরপুর, এনায়েতনগর, হাবিবপুর, শাসনহবি আর দুর্গাপুর—এই ছয় গ্রামের মানুষ একসঙ্গে পলো নিয়ে নামি। এমন আনন্দ কোথাও পাওয়া যায় না।’
নদীর পানিতে নেমে কেউ পলো দিয়ে, কেউবা জাল দিয়ে মাছ ধরেন। বেশির ভাগই ধরেন বোয়াল, শোল, মাগুর, গজারসহ দেশীয় প্রজাতির নানা মাছ। রফিক আলী খুশি হয়ে বলেন, ‘একটা বড় বোয়াল ধরেছি। কত দিন পর এমন আনন্দ পেলাম!’
পলো বাওয়া শুধু মাছ ধরার উৎসব নয়, এটি ছয়টি গ্রামের মানুষের জন্য মিলনমেলাও। বয়স কিংবা পেশা—সবকিছু ভুলে একদিন সবাই মেতে ওঠেন এই উৎসবে। নদীর ঢেউ, পাড়ের চিৎকার আর ধরা পড়া মাছের নাচনে যেন ফিরে আসে হারিয়ে যাওয়া গ্রামবাংলার চিরচেনা সেই দৃশ্য।
পুরান ঢাকার আরমানি টোলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী মো. জুবায়েদ হোসেনকে হত্যার ঘটনায় তাঁর ছাত্রীকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত ১১টা ২০ মিনিটের দিকে বংশালের নূর বক্স রোডে রৌশান ভিলা থেকে ওই ছাত্রীকে (এইচএসসি শিক্ষার্থী) আটক করে নিয়ে যায় পুলিশ। জুবায়েদ তাকে বাসায় গিয়ে পড়াতেন
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৯ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। পতেঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মুহাম্মদ সুলতান আহসান উদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে কেমিক্যাল গোডাউন ও পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত ১৬ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়।
২ ঘণ্টা আগেআইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে বরগুনার বেতাগী উপজেলার চান্দখালীর আল্লাহু চত্বর এলাকায় যৌথ বাহিনী চেকপোস্ট পরিচালনা করেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর পর্যন্ত এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জুম্মান খান।
২ ঘণ্টা আগে