শ্রীবরদী (শেরপুর) প্রতিনিধি
শেরপুরের শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থী বিপ্লবের খুনিদের গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে সহপাঠী, শিক্ষক, এলাকাবাসী ও স্বজনেরা। আজ শনিবার দুপুরে নিজ মামদামারি কান্দাপাড়ার ব্যাঙতলা মোড়ে মানববন্ধন হয়। পরে বিক্ষুব্ধরা শ্রীবরদী চৌরাস্তাসহ আশপাশে বিক্ষোভ করেন।
কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন মোহাম্মদ আলী বিদ্যানিকেতনের পরিচালক রফিকুল ইসলাম, সহকারী শিক্ষক রাসেল, নিহত ব্যক্তির বাবা কাবিল মিয়া প্রমুখ।
মোহাম্মদ আলী বিদ্যানিকেতনের পরিচালক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের মূল আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।’
সহকারী শিক্ষক মো. রাসেল বলেন, ‘বিপ্লব খুবই মেধাবী শিক্ষার্থী ছিল। তাকে যারা নৃশংসভাবে হত্যা করছে তাদের সবাইকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার পাশাপাশি দোষীদের ফাঁসির দাবি করছি।’
নিহত বিপ্লবের নানি নংফুল বলেন, ‘আমার নাতিকে যারা খুন করেছে তাদেরকে পুলিশ তাড়াতাড়ি ধরছে না কেন? আমরা চাই আসামিদের ধরে দ্রুত ফাঁসি দিলে আমার আত্মা শান্তি পেত।’
এ বিষয়ে শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাইয়ুম খান সিদ্দিকী বলেন, এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। পুলিশ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। জড়িত বাকি ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
সে ২৫ ফেব্রুয়ারি শবে বরাতের রাতে স্থানীয় ইবতেদায়ি মাদ্রাসা মাঠে ওয়াজ শুনতে আসে। সেখানে কথা-কাটাকাটির জেরে চর শিমুলচূড়া এলাকার কয়েকজন তাকে ছুরিকাঘাত করে। পরে ভোরে সে মারা যায়।
উল্লেখ্য, বিপ্লব নিজ মামদামারি কান্দাপাড়ার মোহাম্মদ আলী মেমোরিয়াল বিদ্যানিকেতন থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছিল। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি শবে বরাতের রাতে উপজেলার মামদামারি কান্দাপাড়া ইবতেদায়ী মাদ্রাসায় ওয়াজ শুনতে যায় বিপ্লব। এর আগে ওই দিন সন্ধ্যায় শিমুল চড়া গ্রামের কয়েকজন যুবকের সঙ্গে তার কথা-কাটাকাটি হয়। এরই জেরেই ওই দিন ২০-২৫ জনের একটি দল বিপ্লব হাসানকে ছুরিকাঘাত করলে গুরুতর আহত হয় সে। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। হাসপাতালে যাওয়ার পথে বিপ্লবের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা কাবিল মিয়া বাদী হয়ে আরিফ, মোখলেস, মনিরের নাম উল্লেখ করে ও আরও ২৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মোট ২৮ জনের বিরুদ্ধে শ্রীবরদী থানায় মামলা দায়েরে করেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
শেরপুরের শ্রীবরদীতে এসএসসি পরীক্ষার্থী বিপ্লবের খুনিদের গ্রেপ্তার ও ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে সহপাঠী, শিক্ষক, এলাকাবাসী ও স্বজনেরা। আজ শনিবার দুপুরে নিজ মামদামারি কান্দাপাড়ার ব্যাঙতলা মোড়ে মানববন্ধন হয়। পরে বিক্ষুব্ধরা শ্রীবরদী চৌরাস্তাসহ আশপাশে বিক্ষোভ করেন।
কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন মোহাম্মদ আলী বিদ্যানিকেতনের পরিচালক রফিকুল ইসলাম, সহকারী শিক্ষক রাসেল, নিহত ব্যক্তির বাবা কাবিল মিয়া প্রমুখ।
মোহাম্মদ আলী বিদ্যানিকেতনের পরিচালক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের মূল আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।’
সহকারী শিক্ষক মো. রাসেল বলেন, ‘বিপ্লব খুবই মেধাবী শিক্ষার্থী ছিল। তাকে যারা নৃশংসভাবে হত্যা করছে তাদের সবাইকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার পাশাপাশি দোষীদের ফাঁসির দাবি করছি।’
নিহত বিপ্লবের নানি নংফুল বলেন, ‘আমার নাতিকে যারা খুন করেছে তাদেরকে পুলিশ তাড়াতাড়ি ধরছে না কেন? আমরা চাই আসামিদের ধরে দ্রুত ফাঁসি দিলে আমার আত্মা শান্তি পেত।’
এ বিষয়ে শ্রীবরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাইয়ুম খান সিদ্দিকী বলেন, এ ঘটনায় নিহত ব্যক্তির বাবা বাদী হয়ে থানায় মামলা করেছেন। পুলিশ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। জড়িত বাকি ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত আছে।
সে ২৫ ফেব্রুয়ারি শবে বরাতের রাতে স্থানীয় ইবতেদায়ি মাদ্রাসা মাঠে ওয়াজ শুনতে আসে। সেখানে কথা-কাটাকাটির জেরে চর শিমুলচূড়া এলাকার কয়েকজন তাকে ছুরিকাঘাত করে। পরে ভোরে সে মারা যায়।
উল্লেখ্য, বিপ্লব নিজ মামদামারি কান্দাপাড়ার মোহাম্মদ আলী মেমোরিয়াল বিদ্যানিকেতন থেকে এবার এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছিল। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি শবে বরাতের রাতে উপজেলার মামদামারি কান্দাপাড়া ইবতেদায়ী মাদ্রাসায় ওয়াজ শুনতে যায় বিপ্লব। এর আগে ওই দিন সন্ধ্যায় শিমুল চড়া গ্রামের কয়েকজন যুবকের সঙ্গে তার কথা-কাটাকাটি হয়। এরই জেরেই ওই দিন ২০-২৫ জনের একটি দল বিপ্লব হাসানকে ছুরিকাঘাত করলে গুরুতর আহত হয় সে। পরে স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে শ্রীবরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসলে চিকিৎসক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। হাসপাতালে যাওয়ার পথে বিপ্লবের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহতের বাবা কাবিল মিয়া বাদী হয়ে আরিফ, মোখলেস, মনিরের নাম উল্লেখ করে ও আরও ২৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে মোট ২৮ জনের বিরুদ্ধে শ্রীবরদী থানায় মামলা দায়েরে করেন। পরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে।
বগুড়ার শেরপুরে নাতির লাঠির আঘাতে দাদার মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। নিহত দাদার নাম শাবান আলী (৭৫)। তিনি চন্ডিপুর গ্রামের বাসিন্দা। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত নাতি মো. রানা (২৪) পলাতক রয়েছেন।
২৬ মিনিট আগেফরিদপুরের সালথায় দুটি মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ইব্রাহিম হুসাইন (৪৭) নামের এক স্কুলশিক্ষক নিহত হয়েছেন। এই ঘটনায় দুই শিক্ষার্থীসহ আহত হয়েছে আরও চারজন। তাদের মধ্যে দুজনকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটিকটকে পরিচয়ের সূত্রে বিয়ের প্রলোভনে কিশোরীকে ডেকে নেন যুবক। এরপর মাদকের আখড়ায় আটকে রেখে তাঁকে ধর্ষণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। রাঙামাটি শহরের বাস টার্মিনাল সংলগ্ন এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগেপাবনার ঈশ্বরদীতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পে কর্মরত আনোয়ার আহমেদ (৫২) নামের এক দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার দিয়ার সাহাপুর গ্রামের একটি ভাড়া বাসা থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে