শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরে হাসপাতাল থেকে এক নবজাতক চুরি হয়েছে। আজ শনিবার সকালে জেলা শহরের বটতলা এলাকার শেরপুর ইউনাইটেড (প্রা.) হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে।
হাসপাতাল ও শিশুটির স্বজনদের সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার শহরের চাপাতলী এলাকার ফিরোজ মিয়ার স্ত্রী আবেদা বেগম ইউনাইটেড হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এক কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। আজ দুপুরে তাঁদের ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি যাওয়ার কথা ছিল। এর মধ্যে সকালে কেবিন থেকে শিশুটি চুরি হয়ে যায়।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে হাসপাতালের ফটকের সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখে, কালো বোরকা পরিহিত এক নারী নবজাতকটিকে নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছেন।
নবজাতকের মা আবেদা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার বৃদ্ধ মাকে রুমে রেখে আমি শৌচাগারে গিয়ে ফেরত আসার পর দেখি আমার কন্যা নেই। হাসপাতালে সিকিউরিটি গার্ড, সিসিটিভিসহ এত লোক থাকতে বাচ্চা কীভাবে চুরি হয়? আপনারা আমার বাচ্চাটাকে ফেরত এনে দেন। বাচ্চা না পেলে আমি মরে যাব।’
আবেদার স্বামী ফিরোজ অভিযোগ করে বলেন, ‘হাসপাতালের অন্যান্য জায়গায় সিসিটিভি কাজ করলেও যেখান থেকে আমার বাচ্চা চুরি হইছে সেখানের সিসি ক্যামেরা কাজ করে না। এত বড় হাসপাতালের সিসি ক্যামেরা নষ্ট থাকে কীভাবে? নিশ্চয় চুরির সঙ্গে তাদের কেউ জড়িত আছে। আমি তাদের বিচার চাই, আর আমার বাচ্চা ফেরত চাই।’
জানতে চাইলে হাসপাতালের ব্যবস্থাপক দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘কীভাবে চুরি হয়েছে, তা আমরা জানি না। আর সিসি ক্যামেরার মেমোরিতে জায়গা না থাকায় ফুটেজটি খুঁজে পাচ্ছি না। বাচ্চা চুরির সঙ্গে আমরা কোনোভাবেই জড়িত নই। আমরা সাংবাদিক, পুলিশ প্রশাসন ও সচেতন মহলের সহযোগিতায় বাচ্চাটির উদ্ধার চাই।’
এ ব্যাপারে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মিজানুর রহমান ভূঞা বলেন, ‘নবজাতকের স্বজনদের মৌখিক অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। লিখিত অভিযোগ পেলে এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সঙ্গে বাচ্চাটিকে উদ্ধার করতে আমাদের টিম কাজ করছে।’
শেরপুরে হাসপাতাল থেকে এক নবজাতক চুরি হয়েছে। আজ শনিবার সকালে জেলা শহরের বটতলা এলাকার শেরপুর ইউনাইটেড (প্রা.) হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে।
হাসপাতাল ও শিশুটির স্বজনদের সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার শহরের চাপাতলী এলাকার ফিরোজ মিয়ার স্ত্রী আবেদা বেগম ইউনাইটেড হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এক কন্যাসন্তানের জন্ম দেন। আজ দুপুরে তাঁদের ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি যাওয়ার কথা ছিল। এর মধ্যে সকালে কেবিন থেকে শিশুটি চুরি হয়ে যায়।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে হাসপাতালের ফটকের সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে দেখে, কালো বোরকা পরিহিত এক নারী নবজাতকটিকে নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছেন।
নবজাতকের মা আবেদা কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার বৃদ্ধ মাকে রুমে রেখে আমি শৌচাগারে গিয়ে ফেরত আসার পর দেখি আমার কন্যা নেই। হাসপাতালে সিকিউরিটি গার্ড, সিসিটিভিসহ এত লোক থাকতে বাচ্চা কীভাবে চুরি হয়? আপনারা আমার বাচ্চাটাকে ফেরত এনে দেন। বাচ্চা না পেলে আমি মরে যাব।’
আবেদার স্বামী ফিরোজ অভিযোগ করে বলেন, ‘হাসপাতালের অন্যান্য জায়গায় সিসিটিভি কাজ করলেও যেখান থেকে আমার বাচ্চা চুরি হইছে সেখানের সিসি ক্যামেরা কাজ করে না। এত বড় হাসপাতালের সিসি ক্যামেরা নষ্ট থাকে কীভাবে? নিশ্চয় চুরির সঙ্গে তাদের কেউ জড়িত আছে। আমি তাদের বিচার চাই, আর আমার বাচ্চা ফেরত চাই।’
জানতে চাইলে হাসপাতালের ব্যবস্থাপক দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘কীভাবে চুরি হয়েছে, তা আমরা জানি না। আর সিসি ক্যামেরার মেমোরিতে জায়গা না থাকায় ফুটেজটি খুঁজে পাচ্ছি না। বাচ্চা চুরির সঙ্গে আমরা কোনোভাবেই জড়িত নই। আমরা সাংবাদিক, পুলিশ প্রশাসন ও সচেতন মহলের সহযোগিতায় বাচ্চাটির উদ্ধার চাই।’
এ ব্যাপারে শেরপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মিজানুর রহমান ভূঞা বলেন, ‘নবজাতকের স্বজনদের মৌখিক অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। লিখিত অভিযোগ পেলে এ ঘটনায় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একই সঙ্গে বাচ্চাটিকে উদ্ধার করতে আমাদের টিম কাজ করছে।’
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলার বইলর ইউনিয়নের বাঁশকুড়ি গ্রামে মা-বাবা হত্যার মর্মান্তিক ঘটনায় গ্রামজুড়ে নেমে এসেছে শোকের ছায়া। এই ঘটনার পর থেকে ঘাতক ছেলে রিয়াদ হোসেন রাজুর ৯ মাসের শিশুকন্যা সিদরাতুল মুনতাহা রাইসা ও তার মা এখন চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে দেশের জনগণ ‘দাঁড়িপাল্লায় নীরবে ভোট দিয়ে’ এক নীরব বিপ্লব ঘটাবে। সম্প্রতি চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রশিবিরের নিরঙ্কুশ বিজয় সেই ইঙ্গিতই দিচ্ছে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনটি আসনে জমে উঠেছে রাজনৈতিক তৎপরতা। জেলার সর্বত্র এখন বিএনপি ও জামায়াতের প্রার্থীদের প্রচার, গণসংযোগ ও উঠান বৈঠক চলছে। তবে বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল, বিভক্ত নেতৃত্ব ও একাধিক প্রার্থীর কারণে মাঠে তাদের অবস্থান দুর্বল।
৬ ঘণ্টা আগেহঠাৎ অস্থির হয়ে উঠেছে দেশের শিক্ষাঙ্গন। প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত আলাদা ইস্যু ঘিরে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। তৈরি হচ্ছে প্রশাসনিক জটিলতাও। শঙ্কা দেখা দিচ্ছে সেশনজটসহ নানা সংকটের।
৬ ঘণ্টা আগে