সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার আশাশুনিতে খোলপেটুয়া নদীর ভাঙা বেড়িবাঁধ ৩০ ঘণ্টায়ও মেরামত করা সম্ভব হয়নি। এতে করে লোকালয় প্লাবিত হয়ে হাজারো মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। অনেকে বাঁধের ওপর আশ্রয় নিয়েছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, জিও ব্যাগ ফেলে আগামীকাল বুধবারের মধ্যে বাঁধ সংস্কার করা সম্ভব হবে।
ঈদুল ফিতরের দিন গতকাল সোমবার সকালে বিছট পয়েন্টে বেড়িবাঁধে ভাঙন দেখা দেয়। পরে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোকজন জড়ো করে ভাঙন এলাকায় বিকল্প রিংবাঁধ নির্মাণের চেষ্টা করা হয়। তবে দুপুরে প্রবল জোয়ারের তোড়ে বাঁধের প্রায় ১৫০ ফুট নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
বাঁধ ভেঙে বিছট, বল্লবপুর, নয়াখালী, বাসুদেবপুর, আনুলিয়াসহ ছয়টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। তলিয়ে গেছে পাঁচ হাজার হেক্টর জমির বাগদা চিংড়ি ঘের ও কমপক্ষে এক হাজার হেক্টর জমির বোরো ধান। মাছের ঘের ভেসে যাওয়ায় অনেকে হয়েছেন নিঃস্ব। অনেকের হাঁস-মুরগি ভেসে গেছে পানিতে। মৎস্য ও কৃষি খাতে ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ৫০ কোটি টাকা। ডুবে আছে শতাধিক বসতবাড়ি।
বিছট গ্রামের রহমত আলী বলেন, ‘আমার ১৫০ বিঘা জমিতে বাগদার চাষ ছিল। একটি মাছও এখন আর নেই। আমি নিঃস্ব হয়ে গেলাম।’
বাঁধ মেরামত নিয়ে আজ মঙ্গলবার কথা হলে সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম জানান, নদীতে পরবর্তী ভাটার সময় বেড়িবাঁধ বেঁধে ফেলা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, ‘আমাদের যথেষ্ট পরিমাণ জিও ব্যাগ রয়েছে। কিন্তু বার্জ (নৌযান) ছাড়া জিও ব্যাগ ফেলা সম্ভব নয়। গাবুরায় একটি বার্জ রয়েছে। সেটি আনা হচ্ছে। আশা করি আগামীকালের মধ্যে বেড়িবাঁধ বেঁধে ফেলা সম্ভব হবে।’
আজ বিছট এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ। তিনি জানান, অনেক মানুষ বেড়িবাঁধের ওপর আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁদের ত্রাণসহায়তা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সাতক্ষীরার আশাশুনিতে খোলপেটুয়া নদীর ভাঙা বেড়িবাঁধ ৩০ ঘণ্টায়ও মেরামত করা সম্ভব হয়নি। এতে করে লোকালয় প্লাবিত হয়ে হাজারো মানুষ দুর্ভোগে পড়েছেন। অনেকে বাঁধের ওপর আশ্রয় নিয়েছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, জিও ব্যাগ ফেলে আগামীকাল বুধবারের মধ্যে বাঁধ সংস্কার করা সম্ভব হবে।
ঈদুল ফিতরের দিন গতকাল সোমবার সকালে বিছট পয়েন্টে বেড়িবাঁধে ভাঙন দেখা দেয়। পরে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোকজন জড়ো করে ভাঙন এলাকায় বিকল্প রিংবাঁধ নির্মাণের চেষ্টা করা হয়। তবে দুপুরে প্রবল জোয়ারের তোড়ে বাঁধের প্রায় ১৫০ ফুট নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়।
বাঁধ ভেঙে বিছট, বল্লবপুর, নয়াখালী, বাসুদেবপুর, আনুলিয়াসহ ছয়টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। তলিয়ে গেছে পাঁচ হাজার হেক্টর জমির বাগদা চিংড়ি ঘের ও কমপক্ষে এক হাজার হেক্টর জমির বোরো ধান। মাছের ঘের ভেসে যাওয়ায় অনেকে হয়েছেন নিঃস্ব। অনেকের হাঁস-মুরগি ভেসে গেছে পানিতে। মৎস্য ও কৃষি খাতে ক্ষতি হয়েছে কমপক্ষে ৫০ কোটি টাকা। ডুবে আছে শতাধিক বসতবাড়ি।
বিছট গ্রামের রহমত আলী বলেন, ‘আমার ১৫০ বিঘা জমিতে বাগদার চাষ ছিল। একটি মাছও এখন আর নেই। আমি নিঃস্ব হয়ে গেলাম।’
বাঁধ মেরামত নিয়ে আজ মঙ্গলবার কথা হলে সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী রাশেদুল ইসলাম জানান, নদীতে পরবর্তী ভাটার সময় বেড়িবাঁধ বেঁধে ফেলা সম্ভব হবে। তিনি বলেন, ‘আমাদের যথেষ্ট পরিমাণ জিও ব্যাগ রয়েছে। কিন্তু বার্জ (নৌযান) ছাড়া জিও ব্যাগ ফেলা সম্ভব নয়। গাবুরায় একটি বার্জ রয়েছে। সেটি আনা হচ্ছে। আশা করি আগামীকালের মধ্যে বেড়িবাঁধ বেঁধে ফেলা সম্ভব হবে।’
আজ বিছট এলাকা পরিদর্শনে গিয়েছিলেন জেলা প্রশাসক মোস্তাক আহমেদ। তিনি জানান, অনেক মানুষ বেড়িবাঁধের ওপর আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁদের ত্রাণসহায়তা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ইমামবাড়ি বাজারে মিষ্টির কার্টনে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিরোধের জেরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের ইমামবাড়ি...
১৪ মিনিট আগেনদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
২১ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
২৪ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
১ ঘণ্টা আগে