সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরায় আম ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আম পাড়ার কাজ শুরু হয়েছে। আজ সোমবার বেলা ১১টায় সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ফিংড়ি গ্রামের বেল্লাল হোসেনের বাগানে গোবিন্দভোগ আম পেড়ে এ কাজের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মো. মোস্তাক আহম্মেদ।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনির হোসেনের সভাপতিত্বে এই আয়োজনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, শুধু গলদা চিংড়ি, বাগদা চিংড়ি ও কাঁকড়া নয়, আমের জন্যও সাতক্ষীরা জেলা দেশে ও বিদেশে সুনাম কুড়িয়েছে। সাতক্ষীরার হিমসাগর আমের বেশ চাহিদা আছে। আমের গুণগত মান ভালো রাখার জন্য সরকারিভাবে ২০ মে হিমসাগর, ২৭ মে ল্যাংড়া ও ৫ জুন আম্রপালি আম পাড়ার দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। আমের বাজার বাড়ানো, আমচাষিদের সরকারি সহায়তা দেওয়া ও সাতক্ষীরায় আম সংরক্ষণে হিমাগার তৈরির ব্যাপারে জেলা প্রশাসক উদ্যোগ নেবেন বলে জানান।
চাষিরা বলেন, জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে সকাল থেকে পাইকারেরা আম সংগ্রহ শুরু করেছেন। বাজারে চাহিদা ও দাম দুটোই ভালো।
তবে ব্যবসায়ী বেল্লাল হোসেন বলেন, অন্যবারের তুলনায় আমের উৎপাদন ভালো হলেও গোবিন্দভোগের উৎপাদন কম। এ ছাড়া সাম্প্রতিক বাজার মোটামুটি ভালো থাকলেও বহুদিনের সিন্ডিকেট কয়েক দিনের মধ্যে বাজারের ওপর ভর করবে। তখন আমের পাইকারি দাম কমে আসবে।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনির হোসেন জানান, এ বছর জেলায় ৪ হাজার ১৩৫ হেক্টর জমির ৫ হাজার আমবাগানে আম চাষ করা হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০ হাজার টন। মাত্র ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে জেলাব্যাপী ৪০০ কোটি টাকার মতো আম কেনাবেচা হবে। এ ছাড়া ৭০ টন আম ইউরোপের বাজারে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজুল ইসলাম, হাসান হাবিব নিশান, প্রণয় কুমার বিশ্বাস, কৃষি কর্মকর্তা প্লাবনী সরকার, আমচাষি কমলেশ সরদার প্রমুখ।
সাতক্ষীরায় আম ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আম পাড়ার কাজ শুরু হয়েছে। আজ সোমবার বেলা ১১টায় সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ফিংড়ি গ্রামের বেল্লাল হোসেনের বাগানে গোবিন্দভোগ আম পেড়ে এ কাজের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মো. মোস্তাক আহম্মেদ।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনির হোসেনের সভাপতিত্বে এই আয়োজনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক বলেন, শুধু গলদা চিংড়ি, বাগদা চিংড়ি ও কাঁকড়া নয়, আমের জন্যও সাতক্ষীরা জেলা দেশে ও বিদেশে সুনাম কুড়িয়েছে। সাতক্ষীরার হিমসাগর আমের বেশ চাহিদা আছে। আমের গুণগত মান ভালো রাখার জন্য সরকারিভাবে ২০ মে হিমসাগর, ২৭ মে ল্যাংড়া ও ৫ জুন আম্রপালি আম পাড়ার দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। আমের বাজার বাড়ানো, আমচাষিদের সরকারি সহায়তা দেওয়া ও সাতক্ষীরায় আম সংরক্ষণে হিমাগার তৈরির ব্যাপারে জেলা প্রশাসক উদ্যোগ নেবেন বলে জানান।
চাষিরা বলেন, জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে সকাল থেকে পাইকারেরা আম সংগ্রহ শুরু করেছেন। বাজারে চাহিদা ও দাম দুটোই ভালো।
তবে ব্যবসায়ী বেল্লাল হোসেন বলেন, অন্যবারের তুলনায় আমের উৎপাদন ভালো হলেও গোবিন্দভোগের উৎপাদন কম। এ ছাড়া সাম্প্রতিক বাজার মোটামুটি ভালো থাকলেও বহুদিনের সিন্ডিকেট কয়েক দিনের মধ্যে বাজারের ওপর ভর করবে। তখন আমের পাইকারি দাম কমে আসবে।
সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মনির হোসেন জানান, এ বছর জেলায় ৪ হাজার ১৩৫ হেক্টর জমির ৫ হাজার আমবাগানে আম চাষ করা হয়েছে। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০ হাজার টন। মাত্র ২৫ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে জেলাব্যাপী ৪০০ কোটি টাকার মতো আম কেনাবেচা হবে। এ ছাড়া ৭০ টন আম ইউরোপের বাজারে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাজুল ইসলাম, হাসান হাবিব নিশান, প্রণয় কুমার বিশ্বাস, কৃষি কর্মকর্তা প্লাবনী সরকার, আমচাষি কমলেশ সরদার প্রমুখ।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ইমামবাড়ি বাজারে মিষ্টির কার্টনে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিরোধের জেরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের ইমামবাড়ি...
১১ মিনিট আগেনদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
১৮ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
২১ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
১ ঘণ্টা আগে