সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার আশাশুনিতে খোলপেটুয়া নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে অন্তত ছয়টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ভেসে গেছে কয়েক হাজার বিঘা মৎস্য ঘের। ডুবে আছে কয়েক হাজার হেক্টর জমির বোরো ফসল। এতে করে স্থানীয় বাসিন্দাদের ঈদুল ফিতরের আনন্দ উধাও হয়ে গেছে।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার বিছট গ্রামে বেড়িবাঁধের প্রায় দেড় শ ফুট অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। স্থানীয় আনুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও বিছট গ্রামের বাসিন্দা শওকত হোসেন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শওকত বলেন, ‘সোমবার সকালে আমরা ঈদের নামাজ আদায় করে পরিবারের লোকজন ও আত্মীয়স্বজনদের নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। এ সময় খবর আসে আব্দুর রহিম সরদারের চিংড়ি ঘেরের কাছে বেড়িবাঁধ ধসে পড়ছে। বিষয়টি গ্রামের মসজিদের মাইকে প্রচার করে দ্রুত লোকজনকে ভাঙন এলাকায় যেতে বলা হয়। গ্রামবাসী স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে ভাঙন এলাকায় একটি বিকল্প রিংবাঁধ নির্মাণের চেষ্টা করে। তবে তিন ঘণ্টা চেষ্টা করেও শেষ রক্ষা হয়নি। দুপুর ১২টার দিকে প্রবল জোয়ারের তোড়ে বাঁধের অবশিষ্ট অংশ ভেঙে গিয়ে লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করে।’
স্থানীয় বাসিন্দা রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘বিছট, বল্লবপুর, নয়াখালী, বাসুদেবপুর, আনুলিয়াসহ ছয়টি গ্রামে পানি ঢুকেছে। কয়েক হাজার বিঘা জমির মাছের ঘের ভেসে গেছে। ডুবে আছে কয়েক হাজার হেক্টর জমির বোরোখেত।’
আনুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রুহুল কুদ্দুস বলেন, ‘বেড়িবাঁধের প্রায় দেড় শ ফুট এলাকা খোলপেটুয়া নদীগর্ভে সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে গেছে। বিষয়টি আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। তবে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ৪-৫ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা এখনো ঘটনাস্থলে যাননি।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সাখাওয়াত হোসেনের ফোনে কয়েকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
সাতক্ষীরার আশাশুনিতে খোলপেটুয়া নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে অন্তত ছয়টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ভেসে গেছে কয়েক হাজার বিঘা মৎস্য ঘের। ডুবে আছে কয়েক হাজার হেক্টর জমির বোরো ফসল। এতে করে স্থানীয় বাসিন্দাদের ঈদুল ফিতরের আনন্দ উধাও হয়ে গেছে।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার বিছট গ্রামে বেড়িবাঁধের প্রায় দেড় শ ফুট অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। স্থানীয় আনুলিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও বিছট গ্রামের বাসিন্দা শওকত হোসেন আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শওকত বলেন, ‘সোমবার সকালে আমরা ঈদের নামাজ আদায় করে পরিবারের লোকজন ও আত্মীয়স্বজনদের নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম। এ সময় খবর আসে আব্দুর রহিম সরদারের চিংড়ি ঘেরের কাছে বেড়িবাঁধ ধসে পড়ছে। বিষয়টি গ্রামের মসজিদের মাইকে প্রচার করে দ্রুত লোকজনকে ভাঙন এলাকায় যেতে বলা হয়। গ্রামবাসী স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে ভাঙন এলাকায় একটি বিকল্প রিংবাঁধ নির্মাণের চেষ্টা করে। তবে তিন ঘণ্টা চেষ্টা করেও শেষ রক্ষা হয়নি। দুপুর ১২টার দিকে প্রবল জোয়ারের তোড়ে বাঁধের অবশিষ্ট অংশ ভেঙে গিয়ে লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করে।’
স্থানীয় বাসিন্দা রাকিবুল ইসলাম বলেন, ‘বিছট, বল্লবপুর, নয়াখালী, বাসুদেবপুর, আনুলিয়াসহ ছয়টি গ্রামে পানি ঢুকেছে। কয়েক হাজার বিঘা জমির মাছের ঘের ভেসে গেছে। ডুবে আছে কয়েক হাজার হেক্টর জমির বোরোখেত।’
আনুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান রুহুল কুদ্দুস বলেন, ‘বেড়িবাঁধের প্রায় দেড় শ ফুট এলাকা খোলপেটুয়া নদীগর্ভে সম্পূর্ণ বিলীন হয়ে গেছে। বিষয়টি আশাশুনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের জানানো হয়েছে। তবে স্থানীয়রা জানিয়েছেন, ৪-৫ ঘণ্টা পার হয়ে গেলেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা এখনো ঘটনাস্থলে যাননি।’
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য সাতক্ষীরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সাখাওয়াত হোসেনের ফোনে কয়েকবার কল দেওয়া হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার ইমামবাড়ি বাজারে মিষ্টির কার্টনে অতিরিক্ত ওজন নিয়ে বিরোধের জেরে টর্চ জ্বালিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক লোক আহত হয়েছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার কালিয়ারভাঙ্গা ইউনিয়নের ইমামবাড়ি...
১৪ মিনিট আগেনদীবেষ্টিত এলাকা পটুয়াখালী পৌরসভায় দীর্ঘদিন ধরে নিরাপদ ও বিশুদ্ধ পানির সংকটে ভুগছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পৌর কর্তৃপক্ষের সঞ্চালন লাইনের পানির ওপর নির্ভরশীল হলেও জলবায়ু পরিবর্তন, ভূগর্ভস্থ পানির অতিরিক্ত ব্যবহার ও অপর্যাপ্ত অবকাঠামোর কারণে দিন দিন তীব্র হচ্ছে পানির সংকট।
২১ মিনিট আগেকুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার গোলাপের চর গ্রামের একমাত্র সেতুটি ৩০ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর বর্তমানে চরম নাজুক দশায় পৌঁছেছে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তৈরি করা ৩০ ফুট দীর্ঘ সেতুটির পিলার থেকে মাটি সরে যাওয়া এবং দেবে যাওয়ায় স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের খুঁটি দিয়ে কোনোমতে যান..
২৪ মিনিট আগেরশুনিয়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামের বাসিন্দা আনোয়ার খান বলেন, এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করে। কিন্তু রাতের বেলায় পুরো রাস্তা অন্ধকারে থাকে। শীতের সময় কুয়াশা পড়লে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হয়। তাই দ্রুত সড়কবাতি স্থাপন করা প্রয়োজন।
১ ঘণ্টা আগে