নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
গত জুলাই-আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনে নিষ্ক্রিয় নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, ‘যাঁরা এত দিন ঘুমিয়ে ছিলেন, তাঁরা আমাদের সমর্থক থাকবেন, কিন্তু তাঁদের নেতৃত্ব মেনে নেওয়া হবে না।’
গতকাল শনিবার দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ ডাকবাংলো চত্বরে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ জেড এম জাহিদ এসব কথা বলেন।
জাহিদ হোসেন বলেন, গত ১৭ বছরে বিএনপির ৭০ লাখ নেতা–কর্মীর বিরুদ্ধে দেড় লাখ মামলা দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দলের প্রায় ১৭ হাজার নেতা-কর্মী শহীদ হয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই আগস্টের আন্দোলনে নিহত ১ হাজার ৫৮৬ জনের মধ্যে ৪২২ জনই বিএনপির নেতা-কর্মী।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ-বাণিজ্যর সব টাকা আদায় করা হবে এবং বিগত সংসদ সদস্যদের মতো দলে স্বজনপ্রীতি করা হবে না উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘এখানে কোনো অবস্থাতেই জাহিদের লোক হওয়ার দরকার নাই। লোক হতে হবে ধানের শিষের। লোক হতে হবে শহীদ জিয়ার। লোক হতে হবে খালেদা জিয়ার। লোক হতে হবে তারেক রহমানের।’
জাহিদ হোসেন আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের জন্য গত জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় যাঁরা এত দিন ঘুমিয়ে ছিলেন, তাঁরা আমাদের সমর্থক থাকবেন কিন্তু তাঁদের নেতৃত্ব মেনে নেওয়া হবে না।’
উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. তরিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন দুলাল, সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার আহমেদ কচি, জেলা বিএনপির উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য নজরুল ইসলাম (ফতে), উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মশিউদ দৌলা, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সাজ্জাদ আল মামুন, ছাত্রদলের আহ্বায়ক মুক্তাদুর হোসেন বকুল প্রমুখ।
এ সময় জেলা যুবদলের সভাপতি মো. মোন্নাফ মুকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক আনিছুর রহমান বাদশা ও ঘোড়াঘাট পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুস সাত্তার মিলনসহ কয়েক হাজার নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
গত জুলাই-আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনে নিষ্ক্রিয় নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, ‘যাঁরা এত দিন ঘুমিয়ে ছিলেন, তাঁরা আমাদের সমর্থক থাকবেন, কিন্তু তাঁদের নেতৃত্ব মেনে নেওয়া হবে না।’
গতকাল শনিবার দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ ডাকবাংলো চত্বরে উপজেলা বিএনপি আয়োজিত কর্মী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ জেড এম জাহিদ এসব কথা বলেন।
জাহিদ হোসেন বলেন, গত ১৭ বছরে বিএনপির ৭০ লাখ নেতা–কর্মীর বিরুদ্ধে দেড় লাখ মামলা দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দলের প্রায় ১৭ হাজার নেতা-কর্মী শহীদ হয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই আগস্টের আন্দোলনে নিহত ১ হাজার ৫৮৬ জনের মধ্যে ৪২২ জনই বিএনপির নেতা-কর্মী।’
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ-বাণিজ্যর সব টাকা আদায় করা হবে এবং বিগত সংসদ সদস্যদের মতো দলে স্বজনপ্রীতি করা হবে না উল্লেখ করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘এখানে কোনো অবস্থাতেই জাহিদের লোক হওয়ার দরকার নাই। লোক হতে হবে ধানের শিষের। লোক হতে হবে শহীদ জিয়ার। লোক হতে হবে খালেদা জিয়ার। লোক হতে হবে তারেক রহমানের।’
জাহিদ হোসেন আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের জন্য গত জুলাই-আগস্টে আন্দোলনের সময় যাঁরা এত দিন ঘুমিয়ে ছিলেন, তাঁরা আমাদের সমর্থক থাকবেন কিন্তু তাঁদের নেতৃত্ব মেনে নেওয়া হবে না।’
উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. তরিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন দুলাল, সাধারণ সম্পাদক বখতিয়ার আহমেদ কচি, জেলা বিএনপির উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য নজরুল ইসলাম (ফতে), উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মশিউদ দৌলা, স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সাজ্জাদ আল মামুন, ছাত্রদলের আহ্বায়ক মুক্তাদুর হোসেন বকুল প্রমুখ।
এ সময় জেলা যুবদলের সভাপতি মো. মোন্নাফ মুকুল, সাংগঠনিক সম্পাদক আনিছুর রহমান বাদশা ও ঘোড়াঘাট পৌর বিএনপির সভাপতি আব্দুস সাত্তার মিলনসহ কয়েক হাজার নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে