পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
নিখোঁজের তিন দিন পর লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার জোংড়া ইউনিয়ন সীমান্ত দিয়ে মমিনা খাতুন (৩০) নামের এক বাংলাদেশি নারীর লাশ ফেরত দিয়েছে ভারত।
মমিনা খাতুন পার্শ্ববর্তী হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতা ইউনিয়নের দোলাপাড়া গ্রামের মোবারক হোসেনের মেয়ে।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সীমান্তের ৮৮১ নম্বর প্রধান পিলার ও ১১ নম্বর উপপিলারের কাছে জুগিটারী সীমান্তে লাশ হস্তান্তর করে ভারতের পুলিশ ও বিএসএফ। এ সময় ভারতের ১৫৭ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের মহেশমারী ক্যাম্পের কমান্ডার, মাথাভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবং বাংলাদেশের ৬১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের খারিজা জোংড়া ক্যাম্প কমান্ডার বেলাল হোসেন, পাটগ্রাম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মাহাবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৫ আগস্ট নিখোঁজ হন মমিনা। পরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) সদস্যরা শীতলকুচি নদী এলাকায় এক অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার করেন। খবর পেয়ে মমিনার স্বজনেরা ভারতে বসবাসকারী আত্মীয়দের খবর দেন। তাঁরা শীতলকুচি এলাকার মহেশমারী বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে লাশের পরিচয় শনাক্ত করেন। এ নিয়ে ৭ আগস্ট সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়। পরদিন (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় লাশ বিজিবি ও পাটগ্রাম থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
মমিনার ভাই আব্দুল খালেক বলেন, ‘আমার বোনের মানসিক সমস্যা ছিল। গত ৫ তারিখ সে নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুঁজি করে পাইনি। ভারতে এক অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধারের খবর শুনে ওই দেশে থাকা স্বজনদের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে বোনের লাশ শনাক্ত করি। বিজিবির মাধ্যমে বিএসএফের কাছে কাগজপত্র জমা দিয়ে তিন দিন পর লাশ পেয়ে রাতই দাফন করি। আমাদের ধারণা সে পাটগ্রাম উপজেলার খারিজা জোংড়া যুগিটারী সীমান্ত লাগোয়া ধরলা নদীতে পড়ে নিখোঁজ হয়।’
পাটগ্রাম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মাহাবুর রহমান জানান, বিএসএফের কাছ থেকে লাশ বুঝে নিয়ে রাতেই ওই নারীর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
নিখোঁজের তিন দিন পর লালমনিরহাটের পাটগ্রাম উপজেলার জোংড়া ইউনিয়ন সীমান্ত দিয়ে মমিনা খাতুন (৩০) নামের এক বাংলাদেশি নারীর লাশ ফেরত দিয়েছে ভারত।
মমিনা খাতুন পার্শ্ববর্তী হাতীবান্ধা উপজেলার বড়খাতা ইউনিয়নের দোলাপাড়া গ্রামের মোবারক হোসেনের মেয়ে।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে সীমান্তের ৮৮১ নম্বর প্রধান পিলার ও ১১ নম্বর উপপিলারের কাছে জুগিটারী সীমান্তে লাশ হস্তান্তর করে ভারতের পুলিশ ও বিএসএফ। এ সময় ভারতের ১৫৭ বিএসএফ ব্যাটালিয়নের মহেশমারী ক্যাম্পের কমান্ডার, মাথাভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবং বাংলাদেশের ৬১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের খারিজা জোংড়া ক্যাম্প কমান্ডার বেলাল হোসেন, পাটগ্রাম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মাহাবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৫ আগস্ট নিখোঁজ হন মমিনা। পরে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) সদস্যরা শীতলকুচি নদী এলাকায় এক অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার করেন। খবর পেয়ে মমিনার স্বজনেরা ভারতে বসবাসকারী আত্মীয়দের খবর দেন। তাঁরা শীতলকুচি এলাকার মহেশমারী বিএসএফ ক্যাম্পে গিয়ে লাশের পরিচয় শনাক্ত করেন। এ নিয়ে ৭ আগস্ট সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক হয়। পরদিন (মঙ্গলবার) সন্ধ্যায় লাশ বিজিবি ও পাটগ্রাম থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
মমিনার ভাই আব্দুল খালেক বলেন, ‘আমার বোনের মানসিক সমস্যা ছিল। গত ৫ তারিখ সে নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুঁজি করে পাইনি। ভারতে এক অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধারের খবর শুনে ওই দেশে থাকা স্বজনদের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে বোনের লাশ শনাক্ত করি। বিজিবির মাধ্যমে বিএসএফের কাছে কাগজপত্র জমা দিয়ে তিন দিন পর লাশ পেয়ে রাতই দাফন করি। আমাদের ধারণা সে পাটগ্রাম উপজেলার খারিজা জোংড়া যুগিটারী সীমান্ত লাগোয়া ধরলা নদীতে পড়ে নিখোঁজ হয়।’
পাটগ্রাম থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মাহাবুর রহমান জানান, বিএসএফের কাছ থেকে লাশ বুঝে নিয়ে রাতেই ওই নারীর লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৪৩ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে