বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
১০ বছর আগে একটি গ্রামে আগুন নেভাতে গিয়ে সমস্যা দেখা দেয় ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের আগুন নেভানোর কাজে ব্যবহৃত ছোট গাড়িটি। সেখান থেকে গাড়িটি ঠেলে নিয়ে আসা হয় বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে। এর পর থেকেই গাড়িটি অকেজো হয়ে পড়ে রয়েছে।
ফায়ার স্টেশন কর্তৃপক্ষ বলছে, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে গাড়ির চাহিদা দেওয়ার পরও গাড়ি পায়নি তারা। এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গত ২ মে (মঙ্গলবার) রাতে উপজেলার বড় পলাশবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ পারুয়া গ্রামে কয়েলের আগুনে ছয়টি গবাদি পশুসহ ১১টি পরিবারের প্রায় ১২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। আগুন নেভাতে গিয়ে দগ্ধ হয়েছেন একজন। স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলেও ছোট রাস্তা হওয়ার কারণে গাড়ি নিয়ে সময়মতো পৌঁছাতে পারেনি।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরাও বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ছোট গাড়ি হলে ঘটনাস্থলে কমপক্ষে ১৫ মিনিট আগে পৌঁছানো সম্ভব ছিল। এতে ক্ষতির পরিমাণ অনেকটা কমে যেত।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নিয়ম অনুযায়ী আগুন নেভানোর জন্য যেখানে পানির অভাব থাকে, সেখানে ট্যাংক সংবলিত বড় গাড়িটি নিয়ে যাওয়া যাবে। সেটা শহরের মধ্যে। গ্রাম অঞ্চলে পুকুর ও খালের অভাব নেই। তাই ছোট গাড়িটি নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। কিন্তু এখানে ছোট গাড়িটি নষ্টের কারণে বড় গাড়িটি নিয়েই সব স্থানে ছুটতে হয়।
ফায়ার স্টেশন কর্তৃপক্ষ বলছে, বালিয়াডাঙ্গী ও রানীশংকৈল উপজেলায় আগুন নেভানোসহ বিভিন্ন দুর্যোগে মানুষকে সহযোগিতা করতে ২০০৮ সালে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয় বালিয়াডাঙ্গী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের। এ সময় স্টেশনে থাকা কর্মীদের ঘটনাস্থলে যাতায়াতের জন্য একটি ছোট গাড়ি এবং একটি পানির ট্যাংক সংবলিত বড় গাড়ি দেয় কর্তৃপক্ষ। পাঁচ বছরের মাথায় নষ্ট হয়ে যায় ছোট গাড়িটি। এরপর থেকে আগুন নেভানো, সড়ক দুর্ঘটনার শিকার মানুষকে উদ্ধারসহ যাবতীয় দুর্যোগে ফায়ার স্টেশনে কর্মরত কর্মীদের ভরসা পানির ট্যাংক-সংবলিত বড় গাড়িটি।
আরও জানা গেছে, সম্প্রতি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় আগুনের ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় প্রয়োজন বেড়েছে ছোট গাড়িটির। ফায়ার সার্ভিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী গত এপ্রিল মাসে উপজেলার আট ইউনিয়নে ৭০টির বেশি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪০টির বেশি গবাদিপশুর মৃত্যু, ছয়জন দগ্ধসহ ২০০ পরিবার প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
বালিয়াডাঙ্গী ফায়ার স্টেশনে কর্মরত ইনচার্জ সফিউল্লাহ বসুনিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনিসহ আগে বদলি হওয়া কর্মকর্তারা নতুন একটি গাড়ির চাহিদা একাধিকবার দিয়েছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে। কিন্তু গাড়ি বরাদ্দ পাওয়া যায়নি। এর ফলে স্টেশনে পানির ট্যাংকসহ থাকা বড় গাড়িটি নিয়ে আগুন নেভানোর কাজসহ বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলায় ছুটতে হচ্ছে তাদের। দুর্ঘটনাস্থলে যাওয়ার রাস্তা ছোট হলে পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে, পৌঁছাতে লাগছে অতিরিক্ত সময়। এতে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে দুর্ঘটনার কবলে পড়া সাধারণ মানুষ।
সফিউল্লাহ বসুনিয়া বলেন, ‘বড় গাড়িতে পানি ভর্তি থাকে। সেটি নিয়ে ঘটনাস্থলে দ্রুত ছুটে যাওয়া সম্ভব নয়। আমাদের ছোট গাড়িটির পাশাপাশি একটি অ্যাম্বুলেন্সও প্রয়োজন। অনেক সময় সড়ক দুর্ঘটনার শিকার মানুষকে উদ্ধার করতে গিয়ে অক্সিজেনের প্রয়োজন পড়ে। যেটা আমাদের গাড়িতে থাকে না।’
বালিয়াডাঙ্গীর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক হারুন অর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ২০১৭ সালে স্থানীয় সাংবাদিকেরা গাড়ির বিষয়টি গণমাধ্যমে তুলে ধরেছিলেন। সে সময় গাড়ি দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিল ফায়ার সার্ভিসের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ, কিন্তু দেয়নি। সম্প্রতি আগুনের ঘটনা বেড়েছে, গাড়িটি প্রদান করা হলে বালিয়াডাঙ্গীবাসী উপকৃত হবে।’
ঠাকুরগাঁও ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক সাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, দ্বিতীয় শ্রেণির ফায়ার স্টেশনে দুটি গাড়ি থাকবে। একটি পানির ট্যাংক-সংবলিত বড় গাড়ি, অন্যটি ফায়ার কর্মীদের ঘটনাস্থলে যাতায়াত এবং আগুন নেভানোর সরঞ্জাম আনা-নেওয়ার জন্য। নিয়ম হলো, বড় গাড়িটি উপজেলার আশপাশে যেখানে আগুন নেভানোর কাজে পানি থাকবে না সেখানে নিয়ে যাওয়া। আর ছোট গাড়িটি গ্রাম অঞ্চলে আগুন নেভানোর কাজে ব্যবহার করা হবে। গ্রামের রাস্তাগুলো ছোট হওয়ার কারণে দুই ভাবে গাড়িগুলো দুর্যোগে ব্যবহারের জন্য সাজানো হয়েছে। এ ছাড়া একসঙ্গে দুই স্থানে আগুন লাগলে দুটি গাড়ি দুটো স্থানে নিয়ে কাজ করবে।
ফায়ার কর্মকর্তা সাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি দুই দিন হলো জেলায় যোগদান করেছি। গত সোমবার বালিয়াডাঙ্গী ফায়ার স্টেশন পরিদর্শনের সময় নষ্ট গাড়িটি নজরে আসে। আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে মৌখিকভাবে তাৎক্ষণিক জানিয়েছি। তারা পুনরায় লিখিত চেয়েছেন। আশা করছি গাড়ির ব্যবস্থা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সংসদ সদস্য যদি ফায়ার সার্ভিসের পরিচালককে ফোন দিয়ে একটি গাড়ি চান, তাহলে আরও দ্রুত কার্যকর হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফায়ার স্টেশনে দ্রুত গাড়ি দেওয়ার বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবে। প্রয়োজনে জেলা প্রশাসক ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের সহযোগিতা নেওয়া হবে।’
১০ বছর আগে একটি গ্রামে আগুন নেভাতে গিয়ে সমস্যা দেখা দেয় ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের আগুন নেভানোর কাজে ব্যবহৃত ছোট গাড়িটি। সেখান থেকে গাড়িটি ঠেলে নিয়ে আসা হয় বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে। এর পর থেকেই গাড়িটি অকেজো হয়ে পড়ে রয়েছে।
ফায়ার স্টেশন কর্তৃপক্ষ বলছে, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে গাড়ির চাহিদা দেওয়ার পরও গাড়ি পায়নি তারা। এতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, গত ২ মে (মঙ্গলবার) রাতে উপজেলার বড় পলাশবাড়ী ইউনিয়নের দক্ষিণ পারুয়া গ্রামে কয়েলের আগুনে ছয়টি গবাদি পশুসহ ১১টি পরিবারের প্রায় ১২ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে। আগুন নেভাতে গিয়ে দগ্ধ হয়েছেন একজন। স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসকে খবর দিলেও ছোট রাস্তা হওয়ার কারণে গাড়ি নিয়ে সময়মতো পৌঁছাতে পারেনি।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরাও বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ছোট গাড়ি হলে ঘটনাস্থলে কমপক্ষে ১৫ মিনিট আগে পৌঁছানো সম্ভব ছিল। এতে ক্ষতির পরিমাণ অনেকটা কমে যেত।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নিয়ম অনুযায়ী আগুন নেভানোর জন্য যেখানে পানির অভাব থাকে, সেখানে ট্যাংক সংবলিত বড় গাড়িটি নিয়ে যাওয়া যাবে। সেটা শহরের মধ্যে। গ্রাম অঞ্চলে পুকুর ও খালের অভাব নেই। তাই ছোট গাড়িটি নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। কিন্তু এখানে ছোট গাড়িটি নষ্টের কারণে বড় গাড়িটি নিয়েই সব স্থানে ছুটতে হয়।
ফায়ার স্টেশন কর্তৃপক্ষ বলছে, বালিয়াডাঙ্গী ও রানীশংকৈল উপজেলায় আগুন নেভানোসহ বিভিন্ন দুর্যোগে মানুষকে সহযোগিতা করতে ২০০৮ সালে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয় বালিয়াডাঙ্গী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের। এ সময় স্টেশনে থাকা কর্মীদের ঘটনাস্থলে যাতায়াতের জন্য একটি ছোট গাড়ি এবং একটি পানির ট্যাংক সংবলিত বড় গাড়ি দেয় কর্তৃপক্ষ। পাঁচ বছরের মাথায় নষ্ট হয়ে যায় ছোট গাড়িটি। এরপর থেকে আগুন নেভানো, সড়ক দুর্ঘটনার শিকার মানুষকে উদ্ধারসহ যাবতীয় দুর্যোগে ফায়ার স্টেশনে কর্মরত কর্মীদের ভরসা পানির ট্যাংক-সংবলিত বড় গাড়িটি।
আরও জানা গেছে, সম্প্রতি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় আগুনের ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় প্রয়োজন বেড়েছে ছোট গাড়িটির। ফায়ার সার্ভিসের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী গত এপ্রিল মাসে উপজেলার আট ইউনিয়নে ৭০টির বেশি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪০টির বেশি গবাদিপশুর মৃত্যু, ছয়জন দগ্ধসহ ২০০ পরিবার প্রায় দেড় কোটি টাকার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।
বালিয়াডাঙ্গী ফায়ার স্টেশনে কর্মরত ইনচার্জ সফিউল্লাহ বসুনিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনিসহ আগে বদলি হওয়া কর্মকর্তারা নতুন একটি গাড়ির চাহিদা একাধিকবার দিয়েছেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে। কিন্তু গাড়ি বরাদ্দ পাওয়া যায়নি। এর ফলে স্টেশনে পানির ট্যাংকসহ থাকা বড় গাড়িটি নিয়ে আগুন নেভানোর কাজসহ বিভিন্ন দুর্যোগ মোকাবিলায় ছুটতে হচ্ছে তাদের। দুর্ঘটনাস্থলে যাওয়ার রাস্তা ছোট হলে পড়তে হচ্ছে ভোগান্তিতে, পৌঁছাতে লাগছে অতিরিক্ত সময়। এতে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে দুর্ঘটনার কবলে পড়া সাধারণ মানুষ।
সফিউল্লাহ বসুনিয়া বলেন, ‘বড় গাড়িতে পানি ভর্তি থাকে। সেটি নিয়ে ঘটনাস্থলে দ্রুত ছুটে যাওয়া সম্ভব নয়। আমাদের ছোট গাড়িটির পাশাপাশি একটি অ্যাম্বুলেন্সও প্রয়োজন। অনেক সময় সড়ক দুর্ঘটনার শিকার মানুষকে উদ্ধার করতে গিয়ে অক্সিজেনের প্রয়োজন পড়ে। যেটা আমাদের গাড়িতে থাকে না।’
বালিয়াডাঙ্গীর জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক হারুন অর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত ২০১৭ সালে স্থানীয় সাংবাদিকেরা গাড়ির বিষয়টি গণমাধ্যমে তুলে ধরেছিলেন। সে সময় গাড়ি দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিল ফায়ার সার্ভিসের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ, কিন্তু দেয়নি। সম্প্রতি আগুনের ঘটনা বেড়েছে, গাড়িটি প্রদান করা হলে বালিয়াডাঙ্গীবাসী উপকৃত হবে।’
ঠাকুরগাঁও ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক সাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানান, দ্বিতীয় শ্রেণির ফায়ার স্টেশনে দুটি গাড়ি থাকবে। একটি পানির ট্যাংক-সংবলিত বড় গাড়ি, অন্যটি ফায়ার কর্মীদের ঘটনাস্থলে যাতায়াত এবং আগুন নেভানোর সরঞ্জাম আনা-নেওয়ার জন্য। নিয়ম হলো, বড় গাড়িটি উপজেলার আশপাশে যেখানে আগুন নেভানোর কাজে পানি থাকবে না সেখানে নিয়ে যাওয়া। আর ছোট গাড়িটি গ্রাম অঞ্চলে আগুন নেভানোর কাজে ব্যবহার করা হবে। গ্রামের রাস্তাগুলো ছোট হওয়ার কারণে দুই ভাবে গাড়িগুলো দুর্যোগে ব্যবহারের জন্য সাজানো হয়েছে। এ ছাড়া একসঙ্গে দুই স্থানে আগুন লাগলে দুটি গাড়ি দুটো স্থানে নিয়ে কাজ করবে।
ফায়ার কর্মকর্তা সাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি দুই দিন হলো জেলায় যোগদান করেছি। গত সোমবার বালিয়াডাঙ্গী ফায়ার স্টেশন পরিদর্শনের সময় নষ্ট গাড়িটি নজরে আসে। আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে মৌখিকভাবে তাৎক্ষণিক জানিয়েছি। তারা পুনরায় লিখিত চেয়েছেন। আশা করছি গাড়ির ব্যবস্থা হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্থানীয় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সংসদ সদস্য যদি ফায়ার সার্ভিসের পরিচালককে ফোন দিয়ে একটি গাড়ি চান, তাহলে আরও দ্রুত কার্যকর হবে।’
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিপুল কুমার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফায়ার স্টেশনে দ্রুত গাড়ি দেওয়ার বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলবে। প্রয়োজনে জেলা প্রশাসক ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের সহযোগিতা নেওয়া হবে।’
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
৩১ মিনিট আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
২ ঘণ্টা আগে