কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
বাণিজ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুনশি বলেছেন, ‘আপনারা জানেন, শেখ হাসিনা দেশের জন্য কী করেছেন। দেশটাকে কোথায় নিয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধু আমাদের এই দেশটার স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। আমরা চেয়েছি একটা দেশ, যেখানে সব ধর্মের–সব বিশ্বাসের মানুষ আমরা একসঙ্গে থাকব।’
আজ রোববার কাউনিয়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় ও প্রধানমন্ত্রীর উপহার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
টিপু মুনশি বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি আবেদন, আপনারা কখনো হীনম্মন্যতায় ভুগবেন না। আপনারা এ দেশের নাগরিক। সবার যেমন অধিকার, আপনাদেরও একই অধিকার। অতএব, আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই দেশটাকে ভালোবাসব, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের একটাই কথা, দেশটাকে ভালো রাখতে চাই। সবাই মিলে দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আজকে দেশটাকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হচ্ছে। রাজপথে অনেক রকম ষড়যন্ত্রের খেলা আমরা লক্ষ করছি। আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অগ্নি-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধেও সবাইকে একসঙ্গে থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী সব সময়ই বলে থাকেন, ধর্ম যার যার কিন্তু আনন্দটা সবার। দুর্গাপূজার আনন্দ শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ের একার নয়, যারা অন্য ধর্মের তারাও কিন্তু এই আনন্দের ভাগীদার হতে চায়। একইভাবে যখন ঈদ হয় বা অন্য কোনো অনুষ্ঠান হয়। আমরা সব ধর্মের মানুষেরা কিন্তু আনন্দ করি। প্রধানমন্ত্রী সব ধর্মের মানুষের প্রতি সমান সম্মান দেখান। হিন্দুধর্মাবলম্বীদের ব্যাপারে সচেতন। আমার মাধ্যমে তিনি আপনাদের শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন।’
টিপু মুনশি আরও বলেন, ‘পৃথিবীতে যখন ভীষণ অন্যায়-অত্যাচার চলছিল, তখনই কিন্তু স্বর্গ থেকে দেবী দুর্গার আগমন ঘটেছিল। অসুর, অশুভশক্তি, অন্যায়কে বধ ও মোকাবিলা করার জন্য দেবী দুর্গা এসেছিল। সেই জন্য দুর্গাকে দুর্গতিনাশিনী বলা হয়ে থাকে। দুর্গতি থেকে মানুষকে মুক্তি দিতে এসেছে দুর্গা। আজকে পৃথিবীতে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের প্রার্থনা হওয়া উচিত, দেশটা যেন শান্তিময় হয়। কোনো শয়তান অসুরের মতো লোকজনে যেন ভরে না যায়।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মহিদুল হকের সভাপতিত্ব অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম মায়া, সম্পাদক আব্দুল হান্নান, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক সম্পাদক সরদার আব্দুল হাকিম, হারাগাছ পৌরসভার সাবেক মেয়র হাবিবুর রহমান মাষ্টার প্রমুখ।
শেষে হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে শারদীয় দুর্গোৎসবের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বাণিজ্যমন্ত্রী। পরে উপকারভোগী ৩০ জন নারীকে এক লাখ টাকা করে অনুদান, ৭২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ল্যাপটপ ও কৃতী শিক্ষার্থীদের ট্যাব বিতরণ করা হয়।
বাণিজ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুনশি বলেছেন, ‘আপনারা জানেন, শেখ হাসিনা দেশের জন্য কী করেছেন। দেশটাকে কোথায় নিয়ে গেছেন। বঙ্গবন্ধু আমাদের এই দেশটার স্বাধীনতা দিয়ে গেছেন। আমরা চেয়েছি একটা দেশ, যেখানে সব ধর্মের–সব বিশ্বাসের মানুষ আমরা একসঙ্গে থাকব।’
আজ রোববার কাউনিয়া উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় ও প্রধানমন্ত্রীর উপহার সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
টিপু মুনশি বলেন, ‘হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি আবেদন, আপনারা কখনো হীনম্মন্যতায় ভুগবেন না। আপনারা এ দেশের নাগরিক। সবার যেমন অধিকার, আপনাদেরও একই অধিকার। অতএব, আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই দেশটাকে ভালোবাসব, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব।’
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের একটাই কথা, দেশটাকে ভালো রাখতে চাই। সবাই মিলে দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আজকে দেশটাকে নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হচ্ছে। রাজপথে অনেক রকম ষড়যন্ত্রের খেলা আমরা লক্ষ করছি। আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। অগ্নি-সন্ত্রাসের বিরুদ্ধেও সবাইকে একসঙ্গে থাকতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রী সব সময়ই বলে থাকেন, ধর্ম যার যার কিন্তু আনন্দটা সবার। দুর্গাপূজার আনন্দ শুধু হিন্দু সম্প্রদায়ের একার নয়, যারা অন্য ধর্মের তারাও কিন্তু এই আনন্দের ভাগীদার হতে চায়। একইভাবে যখন ঈদ হয় বা অন্য কোনো অনুষ্ঠান হয়। আমরা সব ধর্মের মানুষেরা কিন্তু আনন্দ করি। প্রধানমন্ত্রী সব ধর্মের মানুষের প্রতি সমান সম্মান দেখান। হিন্দুধর্মাবলম্বীদের ব্যাপারে সচেতন। আমার মাধ্যমে তিনি আপনাদের শারদীয় দুর্গাপূজার শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন।’
টিপু মুনশি আরও বলেন, ‘পৃথিবীতে যখন ভীষণ অন্যায়-অত্যাচার চলছিল, তখনই কিন্তু স্বর্গ থেকে দেবী দুর্গার আগমন ঘটেছিল। অসুর, অশুভশক্তি, অন্যায়কে বধ ও মোকাবিলা করার জন্য দেবী দুর্গা এসেছিল। সেই জন্য দুর্গাকে দুর্গতিনাশিনী বলা হয়ে থাকে। দুর্গতি থেকে মানুষকে মুক্তি দিতে এসেছে দুর্গা। আজকে পৃথিবীতে হিন্দুধর্মাবলম্বীদের প্রার্থনা হওয়া উচিত, দেশটা যেন শান্তিময় হয়। কোনো শয়তান অসুরের মতো লোকজনে যেন ভরে না যায়।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মহিদুল হকের সভাপতিত্ব অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ারুল ইসলাম মায়া, সম্পাদক আব্দুল হান্নান, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক সম্পাদক সরদার আব্দুল হাকিম, হারাগাছ পৌরসভার সাবেক মেয়র হাবিবুর রহমান মাষ্টার প্রমুখ।
শেষে হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে শারদীয় দুর্গোৎসবের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বাণিজ্যমন্ত্রী। পরে উপকারভোগী ৩০ জন নারীকে এক লাখ টাকা করে অনুদান, ৭২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ল্যাপটপ ও কৃতী শিক্ষার্থীদের ট্যাব বিতরণ করা হয়।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে