রংপুর প্রতিনিধি
সংবাদ প্রকাশের জেরে রংপুরের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক লিয়াকত আলী বাদলকে অপহরণ ও মারধরের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের কার্যালয় ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেছেন সাংবাদিকেরা। একই সঙ্গে প্রতিবাদ জানাতে যাওয়া গণমাধ্যমকর্মীদের হেনস্তা করার জন্য রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
এ সময় সাংবাদিক নেতারা ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তারের আলটিমেটাম দেন। আজ বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের কার্যালয় ঘেরাও করে এই আলটিমেটাম দেন তাঁরা। পরে বেলা দেড়টার দিকে বিক্ষোভ শেষে পুলিশ কমিশনারকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সাংবাদিক নেতারা অভিযোগ করেন, রংপুর সিটি করপোরেশনের অটোরিকশা লাইসেন্স-বাণিজ্যে পাঁচ কোটি টাকার দুর্নীতির খবর প্রকাশ করায় সাংবাদিক বাদল হামলার শিকার হয়েছেন। ওই প্রতিবেদন প্রকাশের পর লাইসেন্স বিতরণ বন্ধ হয়ে যায়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে একটি চক্র গত রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) নগরীর কাচারি কোর্ট মসজিদের সামনে থেকে অস্ত্রের মুখে বাদলকে তুলে নিয়ে যায় এবং মারধর করে। তারা তাঁকে হত্যাচেষ্টাও চালায় এবং সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহীর কক্ষে আটকে রেখে ক্ষমা চাওয়ার জন্য চাপ দেয়। এ হামলায় ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে রকি নামের এক যুবকের নেতৃত্বে ২০-২৫ জন অংশ নেয়।
অপহরণ, মারধর ও হত্যাচেষ্টার ঘটনায় গত রোববার রাতে সাংবাদিক বাদল বাদী হয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানায় ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে ও ২০-২৫ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা করেন।
পুলিশ অভিযান চালিয়ে মামলার এজাহারভুক্ত পাঁচ নম্বর আসামি রতন মিয়াকে গত সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শাপলা চত্বর থেকে গ্রেপ্তার করে। এরপর গতকাল মঙ্গলবার ছয় নম্বর আসামি রকিবুল হাসান সাগরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সাংবাদিক লিয়াকত আলী বাদল অভিযোগ করেন, পুলিশ মূল হোতাদের গ্রেপ্তার করছে না। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকেরা খবর পেয়ে আমাকে উদ্ধার না করলে হয়তো আমাকে অন্য কোথাও নিয়ে হত্যা করা হতো। আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পুলিশ শুধু পাঁচ ও ছয় নম্বর আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে। আমি চাই, ঘটনার সঙ্গে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক।’
লিয়াকত আলী বাদল আরও বলেন, ‘চিকিৎসক দেখিয়েছি এবং সিটি স্ক্যান ও এমআরআই করেছি। রিপোর্টে মাথার ব্রেনে রক্ত জমাট বাঁধার কথা এসেছে। তারা আমার মাথায় কিল-ঘুষি ও লাঠি দিয়ে আঘাত করেছে। আমি এখন দাঁড়াতে পারি না।’
সাংবাদিক নেতারা জানান, হামলাকারীরা উল্টো থানায় গিয়ে সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ার চেষ্টা করছে। এজাহারভুক্ত আসামিরা সিটি করপোরেশনে প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে, ফেসবুকে লাইভ করছে এবং মানববন্ধনে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের নামে বিষোদগার করছে ও হুমকি দিচ্ছে। এতে সাংবাদিক সমাজ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
রংপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের (আরপিইউজে) সভাপতি সালেকুজ্জামান সালেক বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ ঘেরাও কর্মসূচি পালন করে স্মারকলিপি দিয়েছি। আগামী তিন দিনের মধ্যে আমরা দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চাই। যদি মূল আসামিদের গ্রেপ্তার করা না হয়, তাহলে আমরা লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
রংপুর সিটি প্রেসক্লাবের সভাপতি স্বপন চৌধুরী বলেন, ‘ঘটনার তিন দিন পরও আসামিরা গ্রেপ্তার হয়নি। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং দোষীদের গ্রেপ্তার করা না হলে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব। এই আন্দোলন সারা দেশে ছড়িয়ে যাবে।’
রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মজিদ আলী বলেন, ‘লিয়াকত আলী বাদল উত্তরবঙ্গের নির্ভীক ও সাহসী সাংবাদিক। ১৭ সেপ্টেম্বর তিনি একটি রিপোর্ট করেছিলেন। তাঁকে সন্ত্রাসী কায়দায় তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। যে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করা হয়েছে, সেই অফিসের কর্তৃপক্ষের উচিত ছিল তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা। কিন্তু যা করা হয়েছে, তা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক।’
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, ‘সাংবাদিক যদি সংবাদ পরিবেশনের কারণে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের শিকার হন, তাহলে জনগণ কীভাবে খবর পাবে? এ ঘটনায় ফৌজদারি মামলা হয়েছে। আমরা দুজনকে গ্রেপ্তার করেছি। অন্য যারাই জড়িত থাকুক না কেন, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। খুব অল্প সময়ের মধ্যে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
পুলিশ কমিশনার অটোরিকশার লাইসেন্স দুর্নীতি প্রসঙ্গে বলেন, ‘যেখানে ৫ হাজার অটোরিকশার ধারণক্ষমতা, সেখানে ৫০ হাজার অটোরিকশা চলে। লিয়াকত আলী বাদল যে সংবাদটি করেছেন, তিনি তো আমার কথাই বলেছেন। এর পেছনে যদি কোনো আর্থিক লেনদেন হয়ে থাকে, তাহলে সেই অফিস কর্তৃপক্ষের উচিত ছিল সংবাদটি প্রকাশের পর অনুসন্ধান করা। তাহলে এত দূর পর্যন্ত ঘটনা আসত না।’
রংপুর সম্মিলিত সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে এই কর্মসূচিতে অংশ নেন রংপুর সাংবাদিক ইউনিয়ন (আরপিইউজে), রংপুর প্রেসক্লাব, রংপুর রিপোর্টার্স ক্লাব, সিটি প্রেসক্লাব, রংপুর রিপোর্টার্স ইউনিটি, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন রংপুর, টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন রংপুর, রংপুর অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের নেতা ও স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা।
সংবাদ প্রকাশের জেরে রংপুরের জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক লিয়াকত আলী বাদলকে অপহরণ ও মারধরের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের কার্যালয় ঘেরাও করে বিক্ষোভ করেছেন সাংবাদিকেরা। একই সঙ্গে প্রতিবাদ জানাতে যাওয়া গণমাধ্যমকর্মীদের হেনস্তা করার জন্য রংপুর সিটি করপোরেশনের (রসিক) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
এ সময় সাংবাদিক নেতারা ৭২ ঘণ্টার মধ্যে আসামিদের গ্রেপ্তারের আলটিমেটাম দেন। আজ বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের কার্যালয় ঘেরাও করে এই আলটিমেটাম দেন তাঁরা। পরে বেলা দেড়টার দিকে বিক্ষোভ শেষে পুলিশ কমিশনারকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।
বিক্ষোভ কর্মসূচিতে সাংবাদিক নেতারা অভিযোগ করেন, রংপুর সিটি করপোরেশনের অটোরিকশা লাইসেন্স-বাণিজ্যে পাঁচ কোটি টাকার দুর্নীতির খবর প্রকাশ করায় সাংবাদিক বাদল হামলার শিকার হয়েছেন। ওই প্রতিবেদন প্রকাশের পর লাইসেন্স বিতরণ বন্ধ হয়ে যায়। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে একটি চক্র গত রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) নগরীর কাচারি কোর্ট মসজিদের সামনে থেকে অস্ত্রের মুখে বাদলকে তুলে নিয়ে যায় এবং মারধর করে। তারা তাঁকে হত্যাচেষ্টাও চালায় এবং সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহীর কক্ষে আটকে রেখে ক্ষমা চাওয়ার জন্য চাপ দেয়। এ হামলায় ‘জুলাই যোদ্ধা’ পরিচয়ে রকি নামের এক যুবকের নেতৃত্বে ২০-২৫ জন অংশ নেয়।
অপহরণ, মারধর ও হত্যাচেষ্টার ঘটনায় গত রোববার রাতে সাংবাদিক বাদল বাদী হয়ে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি থানায় ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে ও ২০-২৫ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে মামলা করেন।
পুলিশ অভিযান চালিয়ে মামলার এজাহারভুক্ত পাঁচ নম্বর আসামি রতন মিয়াকে গত সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শাপলা চত্বর থেকে গ্রেপ্তার করে। এরপর গতকাল মঙ্গলবার ছয় নম্বর আসামি রকিবুল হাসান সাগরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সাংবাদিক লিয়াকত আলী বাদল অভিযোগ করেন, পুলিশ মূল হোতাদের গ্রেপ্তার করছে না। তিনি বলেন, ‘সাংবাদিকেরা খবর পেয়ে আমাকে উদ্ধার না করলে হয়তো আমাকে অন্য কোথাও নিয়ে হত্যা করা হতো। আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পুলিশ শুধু পাঁচ ও ছয় নম্বর আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে। আমি চাই, ঘটনার সঙ্গে জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হোক।’
লিয়াকত আলী বাদল আরও বলেন, ‘চিকিৎসক দেখিয়েছি এবং সিটি স্ক্যান ও এমআরআই করেছি। রিপোর্টে মাথার ব্রেনে রক্ত জমাট বাঁধার কথা এসেছে। তারা আমার মাথায় কিল-ঘুষি ও লাঠি দিয়ে আঘাত করেছে। আমি এখন দাঁড়াতে পারি না।’
সাংবাদিক নেতারা জানান, হামলাকারীরা উল্টো থানায় গিয়ে সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ার চেষ্টা করছে। এজাহারভুক্ত আসামিরা সিটি করপোরেশনে প্রকাশ্যে ঘোরাফেরা করছে, ফেসবুকে লাইভ করছে এবং মানববন্ধনে অংশ নিয়ে সাংবাদিকদের নামে বিষোদগার করছে ও হুমকি দিচ্ছে। এতে সাংবাদিক সমাজ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।
রংপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের (আরপিইউজে) সভাপতি সালেকুজ্জামান সালেক বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ ঘেরাও কর্মসূচি পালন করে স্মারকলিপি দিয়েছি। আগামী তিন দিনের মধ্যে আমরা দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখতে চাই। যদি মূল আসামিদের গ্রেপ্তার করা না হয়, তাহলে আমরা লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা করব।’
রংপুর সিটি প্রেসক্লাবের সভাপতি স্বপন চৌধুরী বলেন, ‘ঘটনার তিন দিন পরও আসামিরা গ্রেপ্তার হয়নি। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত এবং দোষীদের গ্রেপ্তার করা না হলে আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব। এই আন্দোলন সারা দেশে ছড়িয়ে যাবে।’
রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মজিদ আলী বলেন, ‘লিয়াকত আলী বাদল উত্তরবঙ্গের নির্ভীক ও সাহসী সাংবাদিক। ১৭ সেপ্টেম্বর তিনি একটি রিপোর্ট করেছিলেন। তাঁকে সন্ত্রাসী কায়দায় তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। যে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করা হয়েছে, সেই অফিসের কর্তৃপক্ষের উচিত ছিল তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা। কিন্তু যা করা হয়েছে, তা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক।’
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, ‘সাংবাদিক যদি সংবাদ পরিবেশনের কারণে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের শিকার হন, তাহলে জনগণ কীভাবে খবর পাবে? এ ঘটনায় ফৌজদারি মামলা হয়েছে। আমরা দুজনকে গ্রেপ্তার করেছি। অন্য যারাই জড়িত থাকুক না কেন, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। খুব অল্প সময়ের মধ্যে দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
পুলিশ কমিশনার অটোরিকশার লাইসেন্স দুর্নীতি প্রসঙ্গে বলেন, ‘যেখানে ৫ হাজার অটোরিকশার ধারণক্ষমতা, সেখানে ৫০ হাজার অটোরিকশা চলে। লিয়াকত আলী বাদল যে সংবাদটি করেছেন, তিনি তো আমার কথাই বলেছেন। এর পেছনে যদি কোনো আর্থিক লেনদেন হয়ে থাকে, তাহলে সেই অফিস কর্তৃপক্ষের উচিত ছিল সংবাদটি প্রকাশের পর অনুসন্ধান করা। তাহলে এত দূর পর্যন্ত ঘটনা আসত না।’
রংপুর সম্মিলিত সাংবাদিক সমাজের ব্যানারে এই কর্মসূচিতে অংশ নেন রংপুর সাংবাদিক ইউনিয়ন (আরপিইউজে), রংপুর প্রেসক্লাব, রংপুর রিপোর্টার্স ক্লাব, সিটি প্রেসক্লাব, রংপুর রিপোর্টার্স ইউনিটি, বাংলাদেশ ফটো জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন রংপুর, টেলিভিশন ক্যামেরা জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন রংপুর, রংপুর অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের নেতা ও স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা।
রাজধানীর পিলখানায় তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলসের (বিডিআর) সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় হত্যাকাণ্ড ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় বরখাস্ত ১৪ সদস্য গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন। আজ বুধবার তাঁদের মুক্তি দেওয়া হয়।
৪ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদাম ও পোশাক কারখানায় লাগা আগুনে ১৬ জনের মৃত্যুর ঘটনায় ছয়টি মরদেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। তাদের ময়নাতদন্ত ছাড়াও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এসব মরদেহ আগামীকাল বৃহস্পতিবার হস্তান্তর করা হবে।
২৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের হাটহাজারীতে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাতে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি অপি দাশের পর তাঁর সঙ্গে থাকা ছাত্রদলের কর্মী তানিমও মারা গেছেন। আজ বুধবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তানিম (২০) মারা যান।
১ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের যাদুকাটা নদীর তীর কেটে বালু লুটের অভিযোগে ৮১ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এতে ৫১ জনের নামোল্লেখ ও ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়। গতকাল মঙ্গলবার তাহিরপুর থানায় যাদুকাটা নদী-১-এর ইজারাদার মো. নাছির মিয়ার পক্ষে মোশারফ হোসেন নামের এক ব্যক্তি মামলাটি করেন। এজাহারে ইজারার বাইরের স্থান থেকে
১ ঘণ্টা আগে