রংপুর প্রতিনিধি
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘পঁচাত্তরের পর দেশে নির্বিচারে হত্যাকারীদের বিচারে আলাদা কমিশন গঠন করা হবে। আমি আইনমন্ত্রীকে বলেছি, এসব খুনির মরণোত্তর বিচার করতে হবে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়াতে হবে। তাহলেই জাতি দায়মুক্ত হবে এবং আমরা এ কলঙ্ক বয়ে বেড়াতে চাই না।’
আজ শুক্রবার রংপুর শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ‘মায়ের কান্না’ সংগঠনের এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মম হত্যার সময় কারও মানবতা দেখি নাই। তখন দায়মুক্তির আইন করে খুনিদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। জাতির পিতাকে হত্যা করে তার বিচার চাওয়া যাবে না—এই আইন করে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে। এখন মানবাধিকার মানবাধিকার বলে বেড়ানো দেশগুলো তখন কোথায় ছিল।’
মন্ত্রী বলেন, ‘মানবাধিকার বলে বেড়ানোরা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানকে অস্ত্র সরবরাহ করেছিল, সপ্তম নৌবহরও পাঠিয়ে ছিল, যেন বাংলাদেশ বিজয়ী হতে না পারে। বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের সদস্য পদের জন্য আবেদন করলে তখন তারা বলেছিল, বাংলাদেশ বিশ্বের বোঝায় পরিণত হবে। আজ তাদের দেশে নির্বাচনে ফেল করলে দলের নেতারা নির্বাচন মানেন না। তাই তাদের বলছি, অপরকে বলার আগে নিজের চেহারা আয়নায় দেখেন, তাহলে লাভ হবে।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘বাংলাদেশে জিয়াউর রহমান গুমের রাজনীতি শুরু করেছিল। তারা সেনা ও বিমানবাহিনীর সদস্যদের বিনা বিচারে হত্যা করেছিল। জুন মাসে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, অথচ রায় হয়েছে ডিসেম্বর মাসে—এমন ঘটনাও ঘটেছে।’
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আরও বলেন, ‘মায়ের ডাকের অভিযোগ কাল্পনিক, মায়ের কান্নার অভিযোগের দালিলিক প্রমাণ রয়েছে। তাই দালিলিক প্রমাণ গ্রহণ না করে কাল্পনিক কথা বলে তোলপাড় করা—এমন মতলবাজি দীর্ঘদিন চলতে পারে না।’
সংসদ সদস্য নাহিদ এজাহার খানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন সংসদ সদস্য আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক, মানবাধিকারকর্মী এস এম আব্রাহাম লিংকন, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন প্রমুখ।
এর আগে গত বুধবার নগরীর পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে ‘বিপন্ন মানবতা: জিয়াউর রহমানের গুমের ইতিহাস’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে সংগঠনটি। তিন দিনব্যাপী প্রদর্শনীতে জিয়াউর রহমান ও বিএনপির আমলে বিভিন্ন অত্যাচার ও নির্যাতনের ছবি তুলে ধরা হয়।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘পঁচাত্তরের পর দেশে নির্বিচারে হত্যাকারীদের বিচারে আলাদা কমিশন গঠন করা হবে। আমি আইনমন্ত্রীকে বলেছি, এসব খুনির মরণোত্তর বিচার করতে হবে। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে দাঁড়াতে হবে। তাহলেই জাতি দায়মুক্ত হবে এবং আমরা এ কলঙ্ক বয়ে বেড়াতে চাই না।’
আজ শুক্রবার রংপুর শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ‘মায়ের কান্না’ সংগঠনের এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মম হত্যার সময় কারও মানবতা দেখি নাই। তখন দায়মুক্তির আইন করে খুনিদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। জাতির পিতাকে হত্যা করে তার বিচার চাওয়া যাবে না—এই আইন করে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে। এখন মানবাধিকার মানবাধিকার বলে বেড়ানো দেশগুলো তখন কোথায় ছিল।’
মন্ত্রী বলেন, ‘মানবাধিকার বলে বেড়ানোরা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানকে অস্ত্র সরবরাহ করেছিল, সপ্তম নৌবহরও পাঠিয়ে ছিল, যেন বাংলাদেশ বিজয়ী হতে না পারে। বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের সদস্য পদের জন্য আবেদন করলে তখন তারা বলেছিল, বাংলাদেশ বিশ্বের বোঝায় পরিণত হবে। আজ তাদের দেশে নির্বাচনে ফেল করলে দলের নেতারা নির্বাচন মানেন না। তাই তাদের বলছি, অপরকে বলার আগে নিজের চেহারা আয়নায় দেখেন, তাহলে লাভ হবে।’
বীর মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, ‘বাংলাদেশে জিয়াউর রহমান গুমের রাজনীতি শুরু করেছিল। তারা সেনা ও বিমানবাহিনীর সদস্যদের বিনা বিচারে হত্যা করেছিল। জুন মাসে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে, অথচ রায় হয়েছে ডিসেম্বর মাসে—এমন ঘটনাও ঘটেছে।’
মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আরও বলেন, ‘মায়ের ডাকের অভিযোগ কাল্পনিক, মায়ের কান্নার অভিযোগের দালিলিক প্রমাণ রয়েছে। তাই দালিলিক প্রমাণ গ্রহণ না করে কাল্পনিক কথা বলে তোলপাড় করা—এমন মতলবাজি দীর্ঘদিন চলতে পারে না।’
সংসদ সদস্য নাহিদ এজাহার খানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন সংসদ সদস্য আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী ডিউক, মানবাধিকারকর্মী এস এম আব্রাহাম লিংকন, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন প্রমুখ।
এর আগে গত বুধবার নগরীর পাবলিক লাইব্রেরি মাঠে ‘বিপন্ন মানবতা: জিয়াউর রহমানের গুমের ইতিহাস’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে সংগঠনটি। তিন দিনব্যাপী প্রদর্শনীতে জিয়াউর রহমান ও বিএনপির আমলে বিভিন্ন অত্যাচার ও নির্যাতনের ছবি তুলে ধরা হয়।
গোপালগঞ্জে এনসিপির ‘জুলাই পদযাত্রা’কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে রিকশাচালক রমজান মুন্সি নিহতের ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। শনিবার (২৬ জুলাই) গোপালগঞ্জ সদর থানায় নিহত রমজান মুন্সির ভাই জামাল মুন্সি বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতদের আসামি করা হলেও কোনো সংখ্যা উল্লেখ করেননি জামাল মুন্সি।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর গুলিস্তানে ট্রাকের ধাক্কায় বাইসাইকেল আরোহী প্রান্ত পাল (১৬) নামে এক কিশোর মারা গেছে। সে নিউমার্কেট এলাকায় বাবার সঙ্গে ঝালমুড়ি বিক্রি করত।
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের চাঁদনগর এলাকায় সংঘটিত একটি ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে থানা-পুলিশ। গৃহপরিচারিকা ছামছুন নাহার (৬৭) হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত শামীম বেগকে (৫২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পাশাপাশি ওই হত্যার কাজে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র এবং চুরি করে নিয়ে যাওয়া একটি ৩২ ইঞ্চি এলইডি টিভি ও ল্যাপ
২ ঘণ্টা আগেখুলনায় ৬ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে সালাম নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তাঁকে রূপসা উপজেলার নন্দনপুর জামরুলতলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল শুক্রবার দুপুরের পর গ্রেপ্তার ওই ব্যক্তিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে