পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
স্বামী ও শিশুসন্তানকে রেখে প্রেমিকের হাত ধরে ঘর ছেড়েছিলেন তিনি। প্রেমিককে বিয়ে করে নতুন সংসার শুরু করেন। কিন্তু শিশুসন্তানের জন্য মন পুড়ছিল ওই নারীর। তাই আবার আগের স্বামীর কাছে ফিরতে চাইলেন। এ নিয়ে দ্বিতীয় স্বামীর সঙ্গে দাম্পত্য কলহ দেখা দেয়। বিয়ের ১০ দিনের মাথায় দ্বিতীয় স্বামীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয় বাড়ি থেকে। আজ শনিবার দুপুরে গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে দ্বিতীয় স্বামীর বাড়ি থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
ওই নারীর বাড়ি খুলনার তেরখাদা উপজেলায়। আগের স্বামীর বাড়ি শরীয়তপুর জেলায়। ওই নারীর দুই স্বামী একে অপরের বন্ধু। তাঁরা একসঙ্গে গাজীপুরে গার্মেন্টসে চাকরি করতেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বন্ধুর প্রথম স্বামীর স্ত্রীর সঙ্গে একসময় সম্পর্ক গড়ে ওঠে দ্বিতীয় স্বামীর। একপর্যায়ে ওই নারীকে বিয়ে করে চাকরি ছেড়ে পলাশবাড়ীতে এসে বসবাস শুরু করেন তাঁরা। বিয়ের সপ্তাহ না পেরোতেই ওই নারী তাঁর আগের সংসারে ফিরে যেতে চান। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল। গতকাল শুক্রবার রাতে তাঁদের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে আজ ভোরে স্ত্রীর আর্তচিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান।
এ ব্যাপারে ওই নারী বলেন, ‘প্রেম করে আমাদের বিয়ে হলেও আগের সংসারে আমার সন্তান রয়েছে। সে কারণে এখানে মন বসছিল না। তাই সেখানে ফিরে যেতে চাইলে ওর সঙ্গে আমার ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে ওড়না দিয়ে ও গলায় ফাঁস দেয়। আমি বাঁচানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছি।’
ওই নারী আরও বলেন, ‘আমার স্বামীর সঙ্গে বন্ধুত্বের সুবাদে মাঝেমধ্যে ও (দ্বিতীয় স্বামী) আমাদের বাড়িতে আসত। ওর সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে কথা হতো। এতে তার প্রতি আমার অনেকটা দুর্বলতা তৈরি হয়। কিন্তু আমি কখনো আমার সংসার থেকে পৃথক হতে চাইনি। ও বারবার চাপ দিলে আমি কোলের সন্তান-সংসার ছাড়তে বাধ্য হই। পালিয়ে এসে ওকে বিয়ে করি। পরে আমি ফিরে যেতে চাইলে রাগ-অভিমানে সে আত্মহত্যা করে।’
বিষয়টি নিশ্চিত করে পলাশবাড়ী থানার ওসি জুলফিকার আলী ভুট্টো বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় পরে মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
স্বামী ও শিশুসন্তানকে রেখে প্রেমিকের হাত ধরে ঘর ছেড়েছিলেন তিনি। প্রেমিককে বিয়ে করে নতুন সংসার শুরু করেন। কিন্তু শিশুসন্তানের জন্য মন পুড়ছিল ওই নারীর। তাই আবার আগের স্বামীর কাছে ফিরতে চাইলেন। এ নিয়ে দ্বিতীয় স্বামীর সঙ্গে দাম্পত্য কলহ দেখা দেয়। বিয়ের ১০ দিনের মাথায় দ্বিতীয় স্বামীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয় বাড়ি থেকে। আজ শনিবার দুপুরে গাইবান্ধার পলাশবাড়ীতে দ্বিতীয় স্বামীর বাড়ি থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
ওই নারীর বাড়ি খুলনার তেরখাদা উপজেলায়। আগের স্বামীর বাড়ি শরীয়তপুর জেলায়। ওই নারীর দুই স্বামী একে অপরের বন্ধু। তাঁরা একসঙ্গে গাজীপুরে গার্মেন্টসে চাকরি করতেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, বন্ধুর প্রথম স্বামীর স্ত্রীর সঙ্গে একসময় সম্পর্ক গড়ে ওঠে দ্বিতীয় স্বামীর। একপর্যায়ে ওই নারীকে বিয়ে করে চাকরি ছেড়ে পলাশবাড়ীতে এসে বসবাস শুরু করেন তাঁরা। বিয়ের সপ্তাহ না পেরোতেই ওই নারী তাঁর আগের সংসারে ফিরে যেতে চান। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে দাম্পত্য কলহ চলছিল। গতকাল শুক্রবার রাতে তাঁদের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে আজ ভোরে স্ত্রীর আর্তচিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান।
এ ব্যাপারে ওই নারী বলেন, ‘প্রেম করে আমাদের বিয়ে হলেও আগের সংসারে আমার সন্তান রয়েছে। সে কারণে এখানে মন বসছিল না। তাই সেখানে ফিরে যেতে চাইলে ওর সঙ্গে আমার ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে ওড়না দিয়ে ও গলায় ফাঁস দেয়। আমি বাঁচানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছি।’
ওই নারী আরও বলেন, ‘আমার স্বামীর সঙ্গে বন্ধুত্বের সুবাদে মাঝেমধ্যে ও (দ্বিতীয় স্বামী) আমাদের বাড়িতে আসত। ওর সঙ্গে আমার মোবাইল ফোনে কথা হতো। এতে তার প্রতি আমার অনেকটা দুর্বলতা তৈরি হয়। কিন্তু আমি কখনো আমার সংসার থেকে পৃথক হতে চাইনি। ও বারবার চাপ দিলে আমি কোলের সন্তান-সংসার ছাড়তে বাধ্য হই। পালিয়ে এসে ওকে বিয়ে করি। পরে আমি ফিরে যেতে চাইলে রাগ-অভিমানে সে আত্মহত্যা করে।’
বিষয়টি নিশ্চিত করে পলাশবাড়ী থানার ওসি জুলফিকার আলী ভুট্টো বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো অভিযোগ না থাকায় পরে মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে