মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত
রংপুর প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় শতাধিক ব্যক্তি মারা গেছে বলে ধারণা করছেন জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকেলে রংপুর সদরের মমিনপুর স্কুলমাঠে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১৯ জুলাই জামায়াতের ঢাকার মহাসমাবেশে মারা যাওয়া রংপুর মহানগর জামায়াতের রুকন শাহ আলম মিয়ার কবর জিয়ারত ও পরিবারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসে মমিনপুর স্কুলমাঠে বক্তব্য দেন জামায়াতের আমির।
এ সময় তিনি বলেন, ‘গতকাল ঢাকার উত্তরায় একটি সামরিক প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট মারা গেছেন। সঙ্গে আমাদের ধারণা, শতাধিক লোক মারা গেছে। এরা কারা? এরা কচি কচি বাচ্চা, স্কুলের বাচ্চা। মায়ের বুকের খাঁচা থেকে ওরা চলে গেছে। আমরা এই পরিবারগুলোর প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করছি।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা এমন একটা বাংলাদেশ চাই, যেখানে আমরা নিজেরা চাঁদাবাজি করব না। কাউকে চাঁদাবাজি করতে দেব না। এই বাংলাদেশে কোথাও আমাদের লোকেরা ঘুষ হাতে তুলে নেবে না এবং ঘুষের জন্য যে হাত বাড়াবে, তার হাত অবশ করে দেওয়া হবে। এই বাংলাদেশই চাই।’
তিনি বলেন, ‘যদি সরকার গঠনের সুযোগ পাই, তাহলে যাঁরা মন্ত্রী হবেন, আগামী দিনে আমাদের কেউ সরকারি কোনো প্লট নেবেন না এবং বিনা ট্যাক্সের গাড়িতে চলবেন না।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘উত্তরায় সামরিক প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে এ পর্যন্ত ডিক্লেয়ার্ড (ঘোষিত), যারা দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে, তাদের সংখ্যা ২৭ বলা হচ্ছে। বাট আমি এটা বিশ্বাস করি না। আমার ধারণা এবং বিশ্বাস, এই সংখ্যা তার চেয়ে বেশি। হয়তো একদিন আমরা জানব, ইনশা আল্লাহ। তারা তাদের মা-বাবার বুকের খাঁচা ভেঙে চলে গেছে। এই সন্তানেরা আর তাদের মায়ের বুকে, বাবার বুকে ফিরে আসবে না। তারা কবরের বুকে আশ্রয় নিয়েছে। আমরা দোয়া করি, আল্লাহ তাদের জান্নাতবাসী করুন। তাদের মা-বাবার বুকে আল্লাহ প্রশান্তি দান করুন। এই শোককে সওয়ার তৌফিক দান করুক। আর যারা এখনো বেঁচে আছে, আল্লাহ তাআলা তাদের শিফা দান করুন।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা সংগঠন হিসেবে কাল থেকে তাদের পাশে আছি। আমাদের স্বেচ্ছাসেবকেরা আছেন। ইতিমধ্যে সীমিত সামর্থ্যের ভেতরে আমরা আশা করেছি, যার যেখানে যেটা লাগবে, অর্থ লাগে অর্থ, রক্ত লাগে রক্ত, শ্রম লাগে শ্রম—যেটা যেখানে লাগে, ইনশা আল্লাহ, আমাদের সহকর্মীরা প্রস্তুত।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় শতাধিক ব্যক্তি মারা গেছে বলে ধারণা করছেন জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বিকেলে রংপুর সদরের মমিনপুর স্কুলমাঠে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
১৯ জুলাই জামায়াতের ঢাকার মহাসমাবেশে মারা যাওয়া রংপুর মহানগর জামায়াতের রুকন শাহ আলম মিয়ার কবর জিয়ারত ও পরিবারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসে মমিনপুর স্কুলমাঠে বক্তব্য দেন জামায়াতের আমির।
এ সময় তিনি বলেন, ‘গতকাল ঢাকার উত্তরায় একটি সামরিক প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট মারা গেছেন। সঙ্গে আমাদের ধারণা, শতাধিক লোক মারা গেছে। এরা কারা? এরা কচি কচি বাচ্চা, স্কুলের বাচ্চা। মায়ের বুকের খাঁচা থেকে ওরা চলে গেছে। আমরা এই পরিবারগুলোর প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করছি।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা এমন একটা বাংলাদেশ চাই, যেখানে আমরা নিজেরা চাঁদাবাজি করব না। কাউকে চাঁদাবাজি করতে দেব না। এই বাংলাদেশে কোথাও আমাদের লোকেরা ঘুষ হাতে তুলে নেবে না এবং ঘুষের জন্য যে হাত বাড়াবে, তার হাত অবশ করে দেওয়া হবে। এই বাংলাদেশই চাই।’
তিনি বলেন, ‘যদি সরকার গঠনের সুযোগ পাই, তাহলে যাঁরা মন্ত্রী হবেন, আগামী দিনে আমাদের কেউ সরকারি কোনো প্লট নেবেন না এবং বিনা ট্যাক্সের গাড়িতে চলবেন না।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘উত্তরায় সামরিক প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে এ পর্যন্ত ডিক্লেয়ার্ড (ঘোষিত), যারা দুনিয়া থেকে বিদায় নিয়েছে, তাদের সংখ্যা ২৭ বলা হচ্ছে। বাট আমি এটা বিশ্বাস করি না। আমার ধারণা এবং বিশ্বাস, এই সংখ্যা তার চেয়ে বেশি। হয়তো একদিন আমরা জানব, ইনশা আল্লাহ। তারা তাদের মা-বাবার বুকের খাঁচা ভেঙে চলে গেছে। এই সন্তানেরা আর তাদের মায়ের বুকে, বাবার বুকে ফিরে আসবে না। তারা কবরের বুকে আশ্রয় নিয়েছে। আমরা দোয়া করি, আল্লাহ তাদের জান্নাতবাসী করুন। তাদের মা-বাবার বুকে আল্লাহ প্রশান্তি দান করুন। এই শোককে সওয়ার তৌফিক দান করুক। আর যারা এখনো বেঁচে আছে, আল্লাহ তাআলা তাদের শিফা দান করুন।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা সংগঠন হিসেবে কাল থেকে তাদের পাশে আছি। আমাদের স্বেচ্ছাসেবকেরা আছেন। ইতিমধ্যে সীমিত সামর্থ্যের ভেতরে আমরা আশা করেছি, যার যেখানে যেটা লাগবে, অর্থ লাগে অর্থ, রক্ত লাগে রক্ত, শ্রম লাগে শ্রম—যেটা যেখানে লাগে, ইনশা আল্লাহ, আমাদের সহকর্মীরা প্রস্তুত।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে