লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটে সেনাসদস্যদের সহায়তায় ২৪ জন দরদাতা দরপত্র জমা দিয়েছেন। সদর হাসপাতালের দরপত্র জমাদানের শেষ দিন আজ বুধবার সকাল থেকে দরপত্র জমাদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পৌর যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম জুলহাসের (৪০) বিরুদ্ধে। খবর পেয়ে সেনাসদস্যরা গিয়ে তাঁকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করলে তাঁরা দরপত্র জমা দেন।
এদিকে আটক যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম জুলহাসকে সন্ধ্যায় ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আজ বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ না দেওয়ায় তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এর আগে দুপুরে সদর হাসপাতাল চত্বর থেকে তাঁকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে সেনা সদস্যরা।
যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম জুলহাস লালমনিরহাট পৌরসভা গেট এলাকার বাসিন্দা। তিনি লালমনিরহাট পৌর যুবদলের আহ্বায়ক ও জেলা যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আড়াই শ শয্যার লালমনিরহাট সদর হাসপাতালের রোগীদের পথ্য সামগ্রী সরবরাহসহ তিনটি গ্রুপে সরঞ্জাম সরবরাহের জন্য দরপত্র আহ্বান করেন হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আব্দুল মোকাদ্দেম। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আজ সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে তত্ত্বাবধায়কের কার্যালয়ের নির্দিষ্ট দরপত্র বাক্সে দরপত্র জমা দিতে বলা হয়।
হাসপাতালের দরপত্র জমাদানে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে দরপত্র বাক্স তথা হাসপাতাল চত্বরে নিরাপত্তা জোরদার করে পুলিশ। সেই পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ পাইয়ে দিতে সকাল থেকে অন্যদের দরপত্র জমাদানে বাধা দিয়ে আসছিলেন লালমনিরহাট পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম জুলহাস। এ সময় দরপত্র গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষকেও লাঞ্ছিত করেন তিনি।
অন্য দরদাতারা দরপত্র জমা দিতে না পেরে সেনা সদস্যদের খবর দেন। সেনাসদস্যরা এসে যুবদল নেতা জুলহাসকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। হাতকড়া পরা যুবদল নেতার ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। পরে ২৪ জন দরদাতা তাঁদের দরপত্র জমা দেন।
কিন্তু এ ঘটনায় পরবর্তী সময়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করেনি। একই সঙ্গে হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম জুলহাসকে সন্ধ্যায় ছেড়ে দেয় সদর থানা-পুলিশ।
দুপুরে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় লালমনিরহাট জেলা যুবদলের সভাপতি আনিছুর রহমান আনিছ বলেন, ‘পৌর যুবদল আহ্বায়ক জুলহাস দৌড়ে পালানোর কারণে তাঁকে আটক করেছে। এটি মূলত আপসযোগ্য বিষয়। পত্রিকায় না লেখাই ভালো।’
দুপুরে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. সামিরা হোসেন বলেন, ‘কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অমান্য ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করেছিল জুলহাস নামের একজন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর সহায়তা চেয়ে তাদের ফোন করা হলে তারা এসে বিশৃঙ্খলাকারীকে আটক করেছে।’
লালমনিরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদেরকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
দুপুরে জানতে চাইলে লালমনিরহাটের পুলিশ সুপার (এসপি) তরিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘দরপত্র দাখিল নিয়ে হট্টগোলের চেষ্টা করলে জুলহাস নামের একজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’ তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার পর সন্ধ্যায় তিনি আবার বলেন, আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ কোনো ধরনের লিখিত অভিযোগ দেয়নি, হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ দেখেও তাঁর বিরুদ্ধে ধর্তব্য কোনো অপরাধ পাওয়া যায়নি। তাই জুলহাসকে সন্ধ্যায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
লালমনিরহাটে সেনাসদস্যদের সহায়তায় ২৪ জন দরদাতা দরপত্র জমা দিয়েছেন। সদর হাসপাতালের দরপত্র জমাদানের শেষ দিন আজ বুধবার সকাল থেকে দরপত্র জমাদানে বাধা দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পৌর যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম জুলহাসের (৪০) বিরুদ্ধে। খবর পেয়ে সেনাসদস্যরা গিয়ে তাঁকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করলে তাঁরা দরপত্র জমা দেন।
এদিকে আটক যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম জুলহাসকে সন্ধ্যায় ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আজ বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ না দেওয়ায় তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এর আগে দুপুরে সদর হাসপাতাল চত্বর থেকে তাঁকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে সেনা সদস্যরা।
যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম জুলহাস লালমনিরহাট পৌরসভা গেট এলাকার বাসিন্দা। তিনি লালমনিরহাট পৌর যুবদলের আহ্বায়ক ও জেলা যুবদলের সিনিয়র সহসভাপতি।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, আড়াই শ শয্যার লালমনিরহাট সদর হাসপাতালের রোগীদের পথ্য সামগ্রী সরবরাহসহ তিনটি গ্রুপে সরঞ্জাম সরবরাহের জন্য দরপত্র আহ্বান করেন হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. আব্দুল মোকাদ্দেম। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী আজ সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে তত্ত্বাবধায়কের কার্যালয়ের নির্দিষ্ট দরপত্র বাক্সে দরপত্র জমা দিতে বলা হয়।
হাসপাতালের দরপত্র জমাদানে যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে দরপত্র বাক্স তথা হাসপাতাল চত্বরে নিরাপত্তা জোরদার করে পুলিশ। সেই পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ পাইয়ে দিতে সকাল থেকে অন্যদের দরপত্র জমাদানে বাধা দিয়ে আসছিলেন লালমনিরহাট পৌর যুবদলের আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম জুলহাস। এ সময় দরপত্র গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষকেও লাঞ্ছিত করেন তিনি।
অন্য দরদাতারা দরপত্র জমা দিতে না পেরে সেনা সদস্যদের খবর দেন। সেনাসদস্যরা এসে যুবদল নেতা জুলহাসকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। হাতকড়া পরা যুবদল নেতার ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। পরে ২৪ জন দরদাতা তাঁদের দরপত্র জমা দেন।
কিন্তু এ ঘটনায় পরবর্তী সময়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ করেনি। একই সঙ্গে হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর আলম জুলহাসকে সন্ধ্যায় ছেড়ে দেয় সদর থানা-পুলিশ।
দুপুরে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় লালমনিরহাট জেলা যুবদলের সভাপতি আনিছুর রহমান আনিছ বলেন, ‘পৌর যুবদল আহ্বায়ক জুলহাস দৌড়ে পালানোর কারণে তাঁকে আটক করেছে। এটি মূলত আপসযোগ্য বিষয়। পত্রিকায় না লেখাই ভালো।’
দুপুরে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. সামিরা হোসেন বলেন, ‘কর্তৃপক্ষের নির্দেশ অমান্য ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করেছিল জুলহাস নামের একজন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর সহায়তা চেয়ে তাদের ফোন করা হলে তারা এসে বিশৃঙ্খলাকারীকে আটক করেছে।’
লালমনিরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদেরকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
দুপুরে জানতে চাইলে লালমনিরহাটের পুলিশ সুপার (এসপি) তরিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেছিলেন, ‘দরপত্র দাখিল নিয়ে হট্টগোলের চেষ্টা করলে জুলহাস নামের একজনকে আটক করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’ তাঁকে ছেড়ে দেওয়ার পর সন্ধ্যায় তিনি আবার বলেন, আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষ কোনো ধরনের লিখিত অভিযোগ দেয়নি, হাসপাতালের সিসিটিভি ফুটেজ দেখেও তাঁর বিরুদ্ধে ধর্তব্য কোনো অপরাধ পাওয়া যায়নি। তাই জুলহাসকে সন্ধ্যায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রামের কালুরঘাট সেতুতে ঢাকাগামী একটি ট্রেনের সঙ্গে সিএনজি চালিত অটোরিকশার সংঘর্ষে অন্তত তিনজন নিহত ও পাঁচজন আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে একজনের পরিচয় জানা গেছে। তাঁর নাম তুষার, তিনি দুর্ঘটনাকবলিত অটোরিকশার চালক।
৮ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে আগামীকাল শুক্রবার দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও আশপাশের জেলার শতাধিক গ্রামে ঈদুল আজহা উদ্যাপন করা হবে। জেলার সাতকানিয়া উপজেলার মির্জাখীল দরবার শরিফের অনুসারীরা হানাফি মাজহাবের অনুসরণ করে হজের পরের দিন ঈদুল আজহা পালন করে থাকেন।
১২ ঘণ্টা আগেসভায় যোগ দিতে সরকারি গাড়িতেই রাজশাহী এসেছিলেন নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হা-মীম তাবাসসুম প্রভা। সভা শেষ করে সোজা হাটে গিয়ে তিনি কোরবানির গরু কিনেছেন। তারপর সেই সরকারি গাড়িতেই তুলে নিয়ে গেছেন গরু। আজ বৃহস্পতিবার এই ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখা দিয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহাকে সামনে রেখে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসেছে। রাজধানীর ২১টি স্থানে ছড়িয়ে থাকা এসব পশুর হাটে আজ ক্রেতা-বিক্রেতাদের মধ্যে জমে উঠেছে বেচাকেনা। আজ বৃহস্পতিবার (৫ জুন) সকাল থেকে হাটগুলোতে প্রচণ্ড ভিড় লক্ষ করা গেছে। অফিস-আদালতের ছুটি শুরু হওয়ায় রাজধানীর বিভিন্ন স্থানের পশুর
১২ ঘণ্টা আগে