গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় স্ত্রী শ্রীমতি পুতুল রানী হত্যা মামলার আসামি স্বামী রুপেন দাশকে (৩৪) ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ সোমবার গাইবান্ধা র্যাব-১৩, সিপিসি-৩ এর উপপরিচালক (মিডিয়া) মাহমুদ বশির আহমেদ স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করছেন।
গ্রেপ্তার রুপেন দাশ সাঘাটা উপজেলার বোনারপারার ১ নম্বর গেট রেলকলোনী গ্রামের খোকা দাশের ছেলে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শ্রীমতি পুতুল রানী হত্যা মামলার প্রধান পলাতক আসামি রুপেন দাশকে কেরানীগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করে গাইবান্ধা ক্যাম্পে আনা হয়। তাঁকে সাঘাটা থানায় হস্তান্তর করা হয়। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। র্যাব-১৩, সিপিসি-৩ গাইবান্ধা এবং র্যাব-১০, সদর কোম্পানি, কেরানীগঞ্জের অভিযানে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ধুতুর বাড়ি গ্রামের স্বর্গীয় বিশ্বনাথ মেয়ে শ্রীমতি পুতুল রানীর (৩২) সঙ্গে ১৫–১৬ বছর আগে আসামি রুপেন দাশের (৩৪) বিয়ে হয়। এই দম্পতির একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। তাঁদের অভাব অনটনের কারণে উভয়েই ঢাকায় গার্মেন্টসে চাকরি করতেন।
গত ৯ এপ্রিল পুতুল রানী ও রুপেন দাশ তাঁদের গ্রামের বাড়িতে আসে। গত ১১ এপ্রিল আনুমানিক রাত ৪টার দিকে পারিবারিক বিষয় নিয়ে তাঁদের ঝগড়া বিবাদ হয়। এর একপর্যায়ে রুপেন দাশ ক্ষিপ্ত হয়ে গালিগালাজসহ এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ সময় পুতুল রানী প্রতিবাদ করলে আসামির হাতে থাকা ধারালো ছোরা দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে পেটের মাঝখানে তাঁকে আঘাত করেন।
পরবর্তীতে ভিকটিমকে গুরুতর আহত অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়। এখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই নারীর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় পুতুল রানীর বড় ভাই রবিন দাশ (৩৫) বাদী হয়ে গত ১৫ এপ্রিল সাঘাটা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
গাইবান্ধায় স্ত্রী শ্রীমতি পুতুল রানী হত্যা মামলার আসামি স্বামী রুপেন দাশকে (৩৪) ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ সোমবার গাইবান্ধা র্যাব-১৩, সিপিসি-৩ এর উপপরিচালক (মিডিয়া) মাহমুদ বশির আহমেদ স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করছেন।
গ্রেপ্তার রুপেন দাশ সাঘাটা উপজেলার বোনারপারার ১ নম্বর গেট রেলকলোনী গ্রামের খোকা দাশের ছেলে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শ্রীমতি পুতুল রানী হত্যা মামলার প্রধান পলাতক আসামি রুপেন দাশকে কেরানীগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করে গাইবান্ধা ক্যাম্পে আনা হয়। তাঁকে সাঘাটা থানায় হস্তান্তর করা হয়। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। র্যাব-১৩, সিপিসি-৩ গাইবান্ধা এবং র্যাব-১০, সদর কোম্পানি, কেরানীগঞ্জের অভিযানে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার ধুতুর বাড়ি গ্রামের স্বর্গীয় বিশ্বনাথ মেয়ে শ্রীমতি পুতুল রানীর (৩২) সঙ্গে ১৫–১৬ বছর আগে আসামি রুপেন দাশের (৩৪) বিয়ে হয়। এই দম্পতির একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। তাঁদের অভাব অনটনের কারণে উভয়েই ঢাকায় গার্মেন্টসে চাকরি করতেন।
গত ৯ এপ্রিল পুতুল রানী ও রুপেন দাশ তাঁদের গ্রামের বাড়িতে আসে। গত ১১ এপ্রিল আনুমানিক রাত ৪টার দিকে পারিবারিক বিষয় নিয়ে তাঁদের ঝগড়া বিবাদ হয়। এর একপর্যায়ে রুপেন দাশ ক্ষিপ্ত হয়ে গালিগালাজসহ এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ সময় পুতুল রানী প্রতিবাদ করলে আসামির হাতে থাকা ধারালো ছোরা দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে পেটের মাঝখানে তাঁকে আঘাত করেন।
পরবর্তীতে ভিকটিমকে গুরুতর আহত অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়। এখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই নারীর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় পুতুল রানীর বড় ভাই রবিন দাশ (৩৫) বাদী হয়ে গত ১৫ এপ্রিল সাঘাটা থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে যৌথ অভিযানে সাড়ে ৩ কোটি টাকার বেশি মূল্যের অবৈধ চায়না দুয়ারি ও কারেন্ট জাল জব্দ করা হয়েছে। গতকাল রোববার দিবাগত রাত সাড়ে ১২টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৬টা পর্যন্ত উপজেলার চিলমারি ও রামকৃষ্ণপুর ইউনিয়নের বিভিন্ন বাজার ও পদ্মার শাখা নদী এলাকায় এই অভিযান চালানো হয়।
১ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে প্রাণের ভিলেজ মিল্ক কালেকশন সেন্টার থেকে বিপুল ভেজাল দুধ জব্দ করা হয়েছে। এ সময় দুধ সংগ্রহ, মজুত ও সরবরাহের দায়ে প্রাণ হাবের তিন কর্মকর্তাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
২৭ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের মধুপুরে উন্নত জাতের বীজের ব্র্যান্ডের মোড়কের আড়ালে সাধারণ মানের বীজ কৃষকদের কাছে বিক্রি করে যাচ্ছিল আয়েশা সিড কোম্পানি। আজ সোমবার দুপুরে মধুপুর পৌরসভার বাসাবাড়ী মার্কেটে বীজের দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে কোম্পানিটির এমন প্রতারণার বিষয়টি ধরা পড়ে। আদালত কোম্পানির মালিক মো. রমজান আলীকে
২৮ মিনিট আগেফরিদপুরে ১৩ বছরের এক মানসিক ও শারীরিক প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের দায়ে তার চাচাকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এই টাকা আসামির জমি বিক্রি করে কিশোরীর পরিবারকে দেওয়ার জন্য জেলা কালেক্টরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
৩৪ মিনিট আগে