গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার মনাকসা এলাকা মাদকমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন স্থানীয়রা। আজ মঙ্গলবার বেলা ১টার দিকে গঙ্গাচড়া বাজারে এসব কর্মসূচি করা হয়। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় ঘেরাও করেন এলাকাবাসী।
সরেজমিনে জানা গেছে, গঙ্গাচড়া বাজারের জিরোপয়েন্টে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর বাজারের প্রধান সড়কগুলোতে বিক্ষোভ মিছিল করেন এলাকাবাসী। এতে প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ নারী-পুরুষসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা অংশ নেন। পরে তাঁরা গঙ্গাচড়া মডেল থানা ঘেরাও করেন। পুলিশের আশ্বাস পেয়ে ইউএনওর কার্যালয়ে কিছুক্ষণ অবস্থান নিয়ে নির্বাহী কর্মকর্তাকে মৌখিক অভিযোগ করে চলে যান।
মনাকসা গ্রামের আরিফুল ইসলাম নামের এক যুবক সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের এলাকার বিকাশ চন্দ্র, নুরুজ্জামান, রফিকুল, জাদু মিয়া, হায়দার, লতিব, আকাব্বর হোসেন নাড্ডা এবং নাজমুল হোসেন ও তাঁর স্ত্রী রুমানা বেগম প্রকাশ্যে ফেনসিডিল, ইয়াবা, হেরোইনসহ বিভিন্ন মাদক বিক্রি করেন। এলাকাবাসী মাদক বিক্রির বিরুদ্ধে কথা বললেই তাঁরা অস্ত্র হাতে নিয়ে এসে হুমকি দেন এবং মিথ্যা মামলা দেওয়ার ভয় দেখান। কয়েক দিন আগে এলাকার কয়েকজন মাদক বিক্রির প্রতিবাদ করেন। আদালতে গিয়ে ওই ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছেন তাঁরা।
আর্জু বেগম নামের এক নারী বলেন, আমাদের এলাকার ক্লাস ওয়ানের বাচ্চা বলতে পারে কোনটা মাদকের বোতল। বাচ্চারা মাদকের বোতল হাতে নিয়ে খেলা করে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নিত্য নতুন লোকজনের আনাগোনা থাকে এলাকায়। এসব মাদকসেবী লোকজনের কারণে মেয়েরা রাস্তায় বের হতে পারে না। প্রশাসনের কাছে একটাই দাবি এলাকাকে মাদক মুক্ত দেখতে চাই।
গঙ্গাচড়া বাজারের ফার্নিচার ব্যবসায়ী আয়নাল হোসেন বলেন, আমার বাড়ির পেছনে নাজমুল নামের এক ছেলে ফেনসিডিল বিক্রি করতে থাকলে আমি ও আমার এলাকায় কয়েকজন নিষেধ করি। এরপর আমাদের মসজিদের পেস ইমামসহ ৬ থেকে ৭ জনের নামে আদালতে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন নাজমুল। এর আগেও এলাকাকে মাদকমুক্ত করতে ইউএনওর কাছে এবং থানায় অভিযোগ দেই। তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নেননি। আজকে বাধ্য হয়ে এখানে এসেছি। এরপরেও যদি ব্যবস্থা নেওয়া না হয় যেখানে গেলে সুষ্ঠু বিচার পাব, সেখানে যাব।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে মনাকসা এলাকায় গেলে নাজমুলসহ অন্যরা পলাতক থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবু হানিফ সরকার বলেন, আমরা মাদকের বিষয় অভিযান পরিচালনা করছি। ইতিমধ্যে অনেক সাফল্য অর্জিত হয়েছে।
মামলার বিষয়ে আবু হানিফ বলেন, গঙ্গাচড়া থানায় মনাকসা গ্রামের নিরীহ মানুষের বিরুদ্ধে কেন মামলা হয়েছে তা জানা নেই। মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনিভাবে যেটা করার দরকার তা করা হবে।
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার মনাকসা এলাকা মাদকমুক্ত করার দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন স্থানীয়রা। আজ মঙ্গলবার বেলা ১টার দিকে গঙ্গাচড়া বাজারে এসব কর্মসূচি করা হয়। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয় ঘেরাও করেন এলাকাবাসী।
সরেজমিনে জানা গেছে, গঙ্গাচড়া বাজারের জিরোপয়েন্টে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এরপর বাজারের প্রধান সড়কগুলোতে বিক্ষোভ মিছিল করেন এলাকাবাসী। এতে প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ নারী-পুরুষসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ছাত্রছাত্রীরা অংশ নেন। পরে তাঁরা গঙ্গাচড়া মডেল থানা ঘেরাও করেন। পুলিশের আশ্বাস পেয়ে ইউএনওর কার্যালয়ে কিছুক্ষণ অবস্থান নিয়ে নির্বাহী কর্মকর্তাকে মৌখিক অভিযোগ করে চলে যান।
মনাকসা গ্রামের আরিফুল ইসলাম নামের এক যুবক সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের এলাকার বিকাশ চন্দ্র, নুরুজ্জামান, রফিকুল, জাদু মিয়া, হায়দার, লতিব, আকাব্বর হোসেন নাড্ডা এবং নাজমুল হোসেন ও তাঁর স্ত্রী রুমানা বেগম প্রকাশ্যে ফেনসিডিল, ইয়াবা, হেরোইনসহ বিভিন্ন মাদক বিক্রি করেন। এলাকাবাসী মাদক বিক্রির বিরুদ্ধে কথা বললেই তাঁরা অস্ত্র হাতে নিয়ে এসে হুমকি দেন এবং মিথ্যা মামলা দেওয়ার ভয় দেখান। কয়েক দিন আগে এলাকার কয়েকজন মাদক বিক্রির প্রতিবাদ করেন। আদালতে গিয়ে ওই ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছেন তাঁরা।
আর্জু বেগম নামের এক নারী বলেন, আমাদের এলাকার ক্লাস ওয়ানের বাচ্চা বলতে পারে কোনটা মাদকের বোতল। বাচ্চারা মাদকের বোতল হাতে নিয়ে খেলা করে। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নিত্য নতুন লোকজনের আনাগোনা থাকে এলাকায়। এসব মাদকসেবী লোকজনের কারণে মেয়েরা রাস্তায় বের হতে পারে না। প্রশাসনের কাছে একটাই দাবি এলাকাকে মাদক মুক্ত দেখতে চাই।
গঙ্গাচড়া বাজারের ফার্নিচার ব্যবসায়ী আয়নাল হোসেন বলেন, আমার বাড়ির পেছনে নাজমুল নামের এক ছেলে ফেনসিডিল বিক্রি করতে থাকলে আমি ও আমার এলাকায় কয়েকজন নিষেধ করি। এরপর আমাদের মসজিদের পেস ইমামসহ ৬ থেকে ৭ জনের নামে আদালতে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন নাজমুল। এর আগেও এলাকাকে মাদকমুক্ত করতে ইউএনওর কাছে এবং থানায় অভিযোগ দেই। তাঁরা কোনো ব্যবস্থা নেননি। আজকে বাধ্য হয়ে এখানে এসেছি। এরপরেও যদি ব্যবস্থা নেওয়া না হয় যেখানে গেলে সুষ্ঠু বিচার পাব, সেখানে যাব।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে মনাকসা এলাকায় গেলে নাজমুলসহ অন্যরা পলাতক থাকায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আবু হানিফ সরকার বলেন, আমরা মাদকের বিষয় অভিযান পরিচালনা করছি। ইতিমধ্যে অনেক সাফল্য অর্জিত হয়েছে।
মামলার বিষয়ে আবু হানিফ বলেন, গঙ্গাচড়া থানায় মনাকসা গ্রামের নিরীহ মানুষের বিরুদ্ধে কেন মামলা হয়েছে তা জানা নেই। মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে আইনিভাবে যেটা করার দরকার তা করা হবে।
দুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
১৫ মিনিট আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
১ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
১ ঘণ্টা আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২ ঘণ্টা আগে