গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
শিশু জিসান হোসেন রাহিম (৮) হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে গঙ্গাচড়ার শিক্ষার্থীরা। শনিবার (৩১ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার জিরো পয়েন্ট এলাকায় মানববন্ধন করে কয়েকটি মাদ্রাসার হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও স্থানীয় জনতা। তারা সবাই একত্রে জিসান হত্যার আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, ‘এই নিষ্পাপ শিশুকে যে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, তার বিচার যেন দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক হয়।’
জিসানের মাদ্রাসা কমিটির সদস্য আজম আলী বলেন, ‘জিসানের হত্যাকারী গ্রেপ্তার হলেও এ ঘটনার সঙ্গে আরও কেউ জড়িত আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা জরুরি। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা চাই।’
উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা নায়েবুজ্জামান বলেন, ‘শিশু জিসানকে হত্যা করে পাটখেতে ফেলে রাখা হয়েছে। আমরা চাই, যেভাবে আসিয়া হত্যার বিচার ৯০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন হয়েছিল, সেভাবেই জিসান হত্যারও বিচার দ্রুত সময়ে সম্পন্ন হোক।’
গঙ্গাচড়া সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহফুজার রহমান দুলু বলেন, ‘একটি নিষ্পাপ শিশুকে এভাবে পৈশাচিক কায়দায় হত্যা করা হৃদয়বিদারক। আমরা এই হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাই।’
জিসানের মা জেসমিন আরা খাতুন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ছেলেকে যারা এভাবে কষ্ট দিয়ে মেরেছে, আমি চাই তাদেরও যেন একইভাবে শাস্তি হয়। আমি সরকারের কাছে দুহাত জোড় করে অনুরোধ করছি—আমার ছেলে হত্যার যেন ন্যায়বিচার হয়।’
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন চেয়ারম্যান মাহফুজার রহমান দুলু। বক্তব্য দেন জিসানের মা জেসমিন আরা খাতুন, মাওলানা নায়েবুজ্জামান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উপজেলা সেক্রেটারি ইউনুস আলী, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আপেল মাহমুদ, মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেকুল ইসলাম এতিমখানা ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম রেজাউল করিম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (২৯ মে) রাতে জিসানকে মাদরাসা থেকে ‘জুতা কিনে দেওয়ার’ কথা বলে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর তাকে রংপুরের গঙ্গাচড়ার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের একটি পাটখেতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় প্রধান আসামি সোহেল রানাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শিশু জিসান হোসেন রাহিম (৮) হত্যার ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছে গঙ্গাচড়ার শিক্ষার্থীরা। শনিবার (৩১ মে) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার জিরো পয়েন্ট এলাকায় মানববন্ধন করে কয়েকটি মাদ্রাসার হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও স্থানীয় জনতা। তারা সবাই একত্রে জিসান হত্যার আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীরা বলেন, ‘এই নিষ্পাপ শিশুকে যে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছে, তার বিচার যেন দ্রুত ও দৃষ্টান্তমূলক হয়।’
জিসানের মাদ্রাসা কমিটির সদস্য আজম আলী বলেন, ‘জিসানের হত্যাকারী গ্রেপ্তার হলেও এ ঘটনার সঙ্গে আরও কেউ জড়িত আছে কি না, তা খতিয়ে দেখা জরুরি। আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সবার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা চাই।’
উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা নায়েবুজ্জামান বলেন, ‘শিশু জিসানকে হত্যা করে পাটখেতে ফেলে রাখা হয়েছে। আমরা চাই, যেভাবে আসিয়া হত্যার বিচার ৯০ দিনের মধ্যে সম্পন্ন হয়েছিল, সেভাবেই জিসান হত্যারও বিচার দ্রুত সময়ে সম্পন্ন হোক।’
গঙ্গাচড়া সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাহফুজার রহমান দুলু বলেন, ‘একটি নিষ্পাপ শিশুকে এভাবে পৈশাচিক কায়দায় হত্যা করা হৃদয়বিদারক। আমরা এই হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানাই।’
জিসানের মা জেসমিন আরা খাতুন কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার ছেলেকে যারা এভাবে কষ্ট দিয়ে মেরেছে, আমি চাই তাদেরও যেন একইভাবে শাস্তি হয়। আমি সরকারের কাছে দুহাত জোড় করে অনুরোধ করছি—আমার ছেলে হত্যার যেন ন্যায়বিচার হয়।’
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন চেয়ারম্যান মাহফুজার রহমান দুলু। বক্তব্য দেন জিসানের মা জেসমিন আরা খাতুন, মাওলানা নায়েবুজ্জামান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উপজেলা সেক্রেটারি ইউনুস আলী, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আপেল মাহমুদ, মরহুম বীর মুক্তিযোদ্ধা সাদেকুল ইসলাম এতিমখানা ও হাফেজিয়া মাদ্রাসার মুহতামিম রেজাউল করিম প্রমুখ।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (২৯ মে) রাতে জিসানকে মাদরাসা থেকে ‘জুতা কিনে দেওয়ার’ কথা বলে ডেকে নিয়ে যাওয়া হয়। এরপর তাকে রংপুরের গঙ্গাচড়ার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের একটি পাটখেতে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় প্রধান আসামি সোহেল রানাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ঝিনাইদহের মোবারকগঞ্জ রেলস্টেশনের অদূরে বাবরা রেলগেটে অজ্ঞাতনামা (৬০) এক নারী ট্রেনে কাটা পড়ে মারা গেছেন। রোববার সকাল ৮টা ২০ মিনিটের দিকে খুলনা থেকে ছেড়ে আসা রাজশাহীগামী কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনে তিনি কাটা পড়েন। চলন্ত ট্রেনের নিচে পড়ে তাঁর শরীর দুই খণ্ড হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেগেটের সামনে ভিড় করছেন কার্গো ভিলেজের কর্মচারীরা। উদ্বেগ প্রকাশ করে তাঁরা বলছেন, এখনো ধোঁয়া বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, আগুন পুরোপুরি নেভেনি। পুরো আমদানি কার্গো ভিলেজ পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় দুর্বৃত্তরা এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে। ভোররাতে পরিবারের লোকজন বাইরে বের হয়ে মুসার রক্তাক্ত লাশ দেখতে পায়। নিহত ব্যক্তির বুকে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের একাধিক চিহ্ন পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদি বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে বাচ্চু মোল্লার মার্কেটে এই আগুন লাগে। এতে মুদি, কাপড়, ওষুধ, জুতা, বীজসহ কমপক্ষে ২০টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগে