Ajker Patrika

দিনাজপুর ৪: খানসামায় একই স্থানে বিকেলে ট্রাক ও সন্ধ্যায় নৌকার জনসভা

খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
আপডেট : ০৪ জানুয়ারি ২০২৪, ১৬: ২১
দিনাজপুর ৪: খানসামায় একই স্থানে বিকেলে ট্রাক ও সন্ধ্যায় নৌকার জনসভা

দিনাজপুর-৪ (খানসামা ও চিরিরবন্দর) সংসদীয় আসনের প্রার্থীরা এখন শেষ সময়ের নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত। আজ বৃহস্পতিবার খানসামা উপজেলার প্রধান বাণিজ্যিক কেন্দ্র পাকেরহাটের ধানহাটি মাঠে দুই প্রার্থীর শেষ নির্বাচনী জনসভা। ভিন্ন সময়ে এক জায়গায় দুই প্রার্থীর জনসভা এখন স্থানীয়দের আলাপ-আলোচনার মূল বিষয়বস্তু।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা সাড়ে ৩টায় উন্মুক্ত মঞ্চে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য তারিকুল ইসলামের জনসভা। অপরদিকে নৌকার আদলে তৈরি মঞ্চে মাগরিবের নামাজের পর শুরু হবে নৌকা প্রতীকের টানা চতুর্থবারের প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য আবুল হাসান মাহমুদ আলীর নির্বাচনী জনসভা।শেষ এই নির্বাচনী জনসভায় নিজ নিজ পছন্দের প্রার্থীর পক্ষে জনসমাগম ঘটাতে ও আয়োজন সফল করতে নেতা-কর্মীরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছেন। শেষ সময়ে

এই আয়োজনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সজাগ রয়েছে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা।

ট্রাক প্রতীকের পক্ষে কাজ করা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন রানা বলেন, উপজেলা জুড়ে ট্রাক প্রতীকের জোয়ার তৈরি হয়েছে। জনসভায় ৬টি ইউনিয়ন থেকে প্রায় ৪-৫ হাজার লোকের সমাগম ঘটবে। শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ সম্পন্ন করতে কর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

নৌকা প্রতীকের পক্ষে কাজ করা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, নৌকা প্রতীককে বিজয়ী করতে উপজেলা আওয়ামী লীগ ঐক্যবদ্ধ। সেই লক্ষ্যে আজকের এই জনসভায় সুশৃঙ্খল ভাবে সব ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের প্রায় ১০ হাজার লোকের উপস্থিতি ঘটবে। এই গণজোয়ারে ইনশা আল্লাহ ৭ জানুয়ারি নৌকা জিতবে।

খানসামা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাহারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে এই নির্বাচন সম্পন্ন করতে আমরা সজাগ আছি। আশা করি দুই প্রার্থী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জনসভা শেষ করবেন।’

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. মারুফ হাসান বলেন, ‘শান্তিপূর্ণ পরিবেশে জনসভা সম্পন্ন করতে দুই প্রার্থীর প্রতিনিধিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ টহলে আছি।’

সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তাজ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুই প্রার্থী একই দিনে একই স্থানে জনসভা করার অনুমতি চেয়েছিল। তাই দুই পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে ভিন্ন ভিন্ন সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। আচরণবিধি মেনে চলার বিষয়ে প্রার্থী, সমর্থক ও ভোটারদের আন্তরিকতা ও সহযোগিতা চান ইউএনও।

উল্লেখ্য কমিশন ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, প্রতীক বরাদ্দের পর ১৮ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে ভোটের প্রচার-প্রচারণা। এই প্রচারণা চলবে আগামীকাল শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বাগেরহাটে মুনিগঞ্জ সেতুর নিচ থেকে ব্যবসায়ী উদ্ধার, হাসপাতালে মৃত্যু

বাগেরহাট প্রতিনিধি
ক্যাপশন: উদ্ধার করা ব্যবসায়ী ইব্রাহিম শেখ। ছবি: আজকের পত্রিকা
ক্যাপশন: উদ্ধার করা ব্যবসায়ী ইব্রাহিম শেখ। ছবি: আজকের পত্রিকা

বাগেরহাট শহরের মুনিগঞ্জ সেতুর নিচের পিলার-সংলগ্ন বেজমেন্ট থেকে ইব্রাহিম শেখ (৬০) নামের এক ব্যবসায়ীকে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার সকালে স্থানীয় বাসিন্দাদের দেওয়া খবরের ভিত্তিতে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যায়।

হাসপাতালে ভর্তি করার প্রায় দুই ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ওই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়। নিহত ব্যক্তির পায়ে আঘাতের চিহ্ন ছিল। তিনি সাদা পাঞ্জাবি ও পায়জামা পরিহিত ছিলেন এবং পায়ে কালো রঙের জুতা ও মোজা ছিল।

নিহত ব্যবসায়ী ইব্রাহিম শেখ বাগেরহাট শহরের নোনাডাঙ্গা এলাকার বাবর আলী শেখের ছেলে। ব্যবসার কারণে তিনি স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকায় থাকতেন। তবে এলাকায় এলে তিনি সদর উপজেলার কান্দাপাড়া এলাকায় শ্বশুরবাড়ির পাশে নির্মাণ করা নিজ বাড়িতে অবস্থান করতেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কান্দাপাড়ার ওই বাড়ি বিক্রির উদ্দেশ্যে তিনি ঢাকা থেকে বাগেরহাটে এসেছিলেন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তাঁর স্ত্রী ও দুই মেয়ে বাগেরহাটে এসে পৌঁছাননি।

বাগেরহাট মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদ-উল-হাসান জানান, নিহত ব্যক্তির মরদেহের সুরতহাল (প্রাথমিক পরীক্ষা) সম্পন্ন হয়েছে এবং ময়নাতদন্তের প্রস্তুতি চলছে। এই ঘটনায় প্রাথমিকভাবে একটি অপমৃত্যুর মামলা (ইউডি কেস) করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো অভিযোগ দাখিল করা হয়নি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

টঙ্গিবাড়ীতে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে অপহরণ করে বিয়ের চেষ্টা, গ্রেপ্তার ৩

টঙ্গিবাড়ী (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
গ্রেপ্তার করা তিন আসামি। ছবি: আজকের পত্রিকা
গ্রেপ্তার করা তিন আসামি। ছবি: আজকের পত্রিকা

মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে এক অপ্রাপ্তবয়স্ক ছাত্রীকে অপহরণ করে জোরপূর্বক বিয়ের চেষ্টা করার অভিযোগে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টঙ্গিবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল আলম।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন শরীয়তপুর জেলার নড়িয়া উপজেলার ব্যাপারীকান্দি গ্রামের মো. উজ্জল হাসান (২২), টঙ্গিবাড়ী উপজেলার পাঁচগাঁও গ্রামের আতাউল হক ঢালীর ছেলে মো. সিয়াম ঢালী (২০) এবং একই উপজেলার হাসাইল গ্রামের আবুল দেওয়ানের ছেলে মো. ইসমাঈল হোসেন দেওয়ান (২০)।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সকালে ওই তিন যুবক ওই ছাত্রীকে অপহরণ করে মুন্সিগঞ্জ সদর এলাকায় নিয়ে জোরপূর্বক বিয়ের চেষ্টা চালান। খবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালিয়ে বুধবার (২৯ অক্টোবর) মুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করে। পরে বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে পাঠানো হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বগুড়ায় হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

বগুড়া প্রতিনিধি
গ্রেপ্তার রেজ্জাকুল ইসলাম রাজু। ছবি: আজকের পত্রিকা
গ্রেপ্তার রেজ্জাকুল ইসলাম রাজু। ছবি: আজকের পত্রিকা

পুলিশের ওপর হামলা করে হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা রেজ্জাকুল ইসলাম রাজুকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়া র‍্যাব। বুধবার দিবাগত রাতে ঢাকার আশুলিয়া থানার নবীনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। র‍্যাব-১২ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার ফিরোজ আহম্মেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তার রাজু শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান। তাঁর নামে একাধিক মামলা রয়েছে।

জানা গেছে, ৪ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টার দিকে শিবগঞ্জ উপজেলার চক ভোলাখাঁ গ্রামে তাঁর মামাতো ভাইয়ের বিবাহোত্তর অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাজু। এই খবর পেয়ে শিবগঞ্জ থানা-পুলিশ তাঁকে আটক করে হাতকড়া পড়ায়। এ সময় রাজুর চিৎকার শুনে এলাকাবাসী পুলিশের ওপর হামলা করে রাজুকে হাতকড়াসহ ছিনিয়ে নেয়। এই ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে রাজুকে প্রধান আসামি করে দুই শতাধিক নারী-পুরুষের বিরুদ্ধে মামলা করে।

পুলিশ রাজুকে গ্রেপ্তার করতে না পারলেও ওই গ্রামের ১১ নারী এবং ১০ জন পুরুষকে গ্রেপ্তার করে। রাজু দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার রাতে ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বৃহস্পতিবার রাজুকে শিবগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নান্দাইলে শত বছর ধরে চলছে হাইত উৎসব: বলদা বিলে মাছশিকারিদের ঢল

নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি 
নান্দাইলের বলদা বিলে আজ সকালে মাছ ধরছেন শিকারিরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
নান্দাইলের বলদা বিলে আজ সকালে মাছ ধরছেন শিকারিরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম হাতে নিয়ে বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরে হাজারো মানুষ জড়ো হলেন সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে।

নান্দাইলের বলদা বিলে আজ সকালে মাছ ধরছেন শিকারিরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
নান্দাইলের বলদা বিলে আজ সকালে মাছ ধরছেন শিকারিরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

গ্রামীণ জীবনের শত বছরের আনন্দ-ঐতিহ্যকে ধারণ করে প্রতিবছরের মতো এবারও বলদা বিলে শুরু হলো ‘হাইত উৎসব’—শৌখিন মৎস্যশিকারিদের এই মিলনমেলা পরিণত হলো এক গণ-উৎসবে।

প্রতিবছর আশ্বিনের শেষে বা কার্তিক মাসের মধ্যে যখন বলদা বিলের খালবিল ও জলাশয়গুলোর পানি কমে হাঁটু বা কোমরসমান হয়, তখনই এলাকার মানুষ দিনক্ষণ ঠিক করে এই হাইত উৎসবের আয়োজন করে থাকে। উৎসবের দিনক্ষণ এক সপ্তাহ আগে থেকে এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়।

আয়োজনের খবর পেয়ে মাছশিকারিরা বুধবার রাতেই বলদা বিলের আশপাশের আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে অবস্থান নেন। বৃহস্পতিবার ফজরের নামাজের পর থেকে হাজার হাজার শৌখিন মাছশিকারি তাঁদের পলো, ঠেলা জাল, খড়াজাল, ডুবা ফাঁদ, চাঁইসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম নিয়ে মাছ ধরার এই আনন্দ আয়োজনে অংশ নেন।

বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, মাছশিকারিরা হইহুল্লোড় করতে করতে বিলে নেমে পড়েছেন। বিলের দুই পাশে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা নারী-পুরুষের ভিড়। আশপাশের উপজেলা, যেমন ঈশ্বরগঞ্জ, তাড়াইল, হোসেনপুর, কেন্দুয়া থেকেও মাছশিকারিরা এতে অংশ নেন। তবে এ বছর আগেই নিষিদ্ধ কারেন্ট ও নেট জাল দিয়ে মাছ নিধন করায় মাছশিকারিরা বেশি মাছ শিকার করতে পারেননি।

তাই মাছশিকারিদের মধ্যে কিছুটা আক্ষেপ লক্ষ করা গেছে। পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা রাকিবুল হাসান শুভ বলেন, ‘হাইত উৎসবে মাছ শিকার করতে এসে তেমন মাছ পাইনি। তবে সবার সঙ্গে বিলে এসে মাছ ধরার আনন্দ উপভোগ করেছি।’

মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. বিল্লাল মিয়া বলেন, আগের মতো হাইত উৎসবের সেই জৌলুশ নেই। বর্তমানে কিছু কিছু অঞ্চলে গ্রামীণ ঐতিহ্য ধরে রাখতে গ্রামের মুরব্বিরা এই আয়োজন করেন, কিন্তু মাছশিকারিরা তেমন মাছ শিকার করতে পারেননি।

স্থানীয় বাসিন্দা মো. রিয়াজ উদ্দিন বলেন, ‘প্রায় ১০০ বছর ধরে আমাদের বাপ-দাদারা বলদা বিলে অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে হাইত উৎসবের আয়োজন করে আসছে। তবে এ বছর নিষিদ্ধ কারেন্ট ও নেট জাল দিয়ে মাছ নিধন করায় মাছশিকারিরা প্রত্যাশা অনুযায়ী মাছ শিকার করতে পারেননি।’

বেলা ১১টা পর্যন্ত চলে এই মাছ শিকারের আয়োজন। মাছ কম মিললেও শত বছরের ঐতিহ্যবাহী এই মিলনমেলা গ্রামীণ মানুষের জীবনে অন্যরকম আনন্দ এনে দিয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত