সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ আবু সাঈদ বিমানবন্দর’ রাখার দাবি জানিয়েছে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। গত সোমবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়াকে একটি স্মারকলিপিও দিয়েছেন তারা।
এ সংবাদ প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। জেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
সাব্বির আহমেদ সাবের নামে এক ব্যক্তি তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন ‘শহীদ আবু সাঈদকে শ্রদ্ধা জানাই। তাঁর নামে নতুন কিছু হোক, এটা চাই। কিন্তু ‘সৈয়দপুর বিমানবন্দর’ কেন? বিকল্প খুঁজুন, প্লিজ।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘জেলা করার যৌক্তিক দাবিকে দমিয়ে রেখেছি, বিমানবন্দর পেয়েছি বলে। এটিই আমাদের একমাত্র অবলম্বন। ‘সৈয়দপুর বিমানবন্দর’ আমাদের অহংকার। এর নাম পরিবর্তন চাই না, কাউকে করতেও দিবো না।’
আমির খান নামে একজন লিখেছেন, ‘সৈয়দপুর বিমানবন্দরে সৈয়দপুরের মানুষের রক্তের ইতিহাস আছে ভুলে যাইয়েন না সৈয়দপুরবাসী। নাম পরিবর্তনকারী দালালেরা সাবধান।’
সাদিক নামে একজন লিখেন, ‘আমরা সম্মান করি সকলকে, ভয় করি না কাউকে! সৈয়দপুর বিমানবন্দর এর নাম পরিবর্তনের চিন্তা স্বপ্নেও ভাববেন না।’
মাজিদ ইকবাল নামে একজন লিখেছেন, ‘সৈয়দপুরে ভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠন, ছাত্র সংগঠন আছে,, সবার মতামত ভিন্ন হতে পারে কিন্তু সৈয়দপুরের অস্তিত্বে প্রশ্নে আমরা সকল সৈয়দপুরবাসী এক। তাই সৈয়দপুর বিমানবন্দর নাম পরিবর্তন করার পক্ষে আমরা সৈয়দপুরবাসী নই। সৈয়দপুর বিমানবন্দর এই নামই থাকবে।’
ফারদিন ইসলাম নামে একজন লিখেছেন, ‘সৈয়দপুর বিমানবন্দর আমাদের ঐতিহ্য। আশা করি এটার নাম পরিবর্তন নিয়ে কেউ মাথা ঘামাবেন না।’
নওশাদ আনসারী লিখেছেন, ‘সৈয়দপুর বিমানবন্দর পরিবর্তনের কথা স্বপ্নেও ভাববেন না।’ তার ওই পোস্টের ওপর অনেকেই মন্তব্য করেছেন।
সাংবাদিক এম আর আলম ঝন্টু লিখেছেন-‘বেবিচকের অবিবেকী আব্দার। অনেক রক্ত ঝরেছে এ বিমানবন্দরে। এটা মুক্তিযুদ্ধের স্মারক চিহ্ন। সৈয়দপুর বিমানবন্দরের নাম বদলানো যাবেনা।’ এছাড়া অনেকেই তাদের ফেসবুকে প্রতিবাদী লেখা লিখেছেন কিংবা মন্তব্য করেছেন।
নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ আবু সাঈদ বিমানবন্দর’ রাখার দাবি জানিয়েছে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। গত সোমবার বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়াকে একটি স্মারকলিপিও দিয়েছেন তারা।
এ সংবাদ প্রকাশের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে। জেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
সাব্বির আহমেদ সাবের নামে এক ব্যক্তি তার ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন ‘শহীদ আবু সাঈদকে শ্রদ্ধা জানাই। তাঁর নামে নতুন কিছু হোক, এটা চাই। কিন্তু ‘সৈয়দপুর বিমানবন্দর’ কেন? বিকল্প খুঁজুন, প্লিজ।’
তিনি আরও লিখেছেন, ‘জেলা করার যৌক্তিক দাবিকে দমিয়ে রেখেছি, বিমানবন্দর পেয়েছি বলে। এটিই আমাদের একমাত্র অবলম্বন। ‘সৈয়দপুর বিমানবন্দর’ আমাদের অহংকার। এর নাম পরিবর্তন চাই না, কাউকে করতেও দিবো না।’
আমির খান নামে একজন লিখেছেন, ‘সৈয়দপুর বিমানবন্দরে সৈয়দপুরের মানুষের রক্তের ইতিহাস আছে ভুলে যাইয়েন না সৈয়দপুরবাসী। নাম পরিবর্তনকারী দালালেরা সাবধান।’
সাদিক নামে একজন লিখেন, ‘আমরা সম্মান করি সকলকে, ভয় করি না কাউকে! সৈয়দপুর বিমানবন্দর এর নাম পরিবর্তনের চিন্তা স্বপ্নেও ভাববেন না।’
মাজিদ ইকবাল নামে একজন লিখেছেন, ‘সৈয়দপুরে ভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক দল, সামাজিক সংগঠন, ছাত্র সংগঠন আছে,, সবার মতামত ভিন্ন হতে পারে কিন্তু সৈয়দপুরের অস্তিত্বে প্রশ্নে আমরা সকল সৈয়দপুরবাসী এক। তাই সৈয়দপুর বিমানবন্দর নাম পরিবর্তন করার পক্ষে আমরা সৈয়দপুরবাসী নই। সৈয়দপুর বিমানবন্দর এই নামই থাকবে।’
ফারদিন ইসলাম নামে একজন লিখেছেন, ‘সৈয়দপুর বিমানবন্দর আমাদের ঐতিহ্য। আশা করি এটার নাম পরিবর্তন নিয়ে কেউ মাথা ঘামাবেন না।’
নওশাদ আনসারী লিখেছেন, ‘সৈয়দপুর বিমানবন্দর পরিবর্তনের কথা স্বপ্নেও ভাববেন না।’ তার ওই পোস্টের ওপর অনেকেই মন্তব্য করেছেন।
সাংবাদিক এম আর আলম ঝন্টু লিখেছেন-‘বেবিচকের অবিবেকী আব্দার। অনেক রক্ত ঝরেছে এ বিমানবন্দরে। এটা মুক্তিযুদ্ধের স্মারক চিহ্ন। সৈয়দপুর বিমানবন্দরের নাম বদলানো যাবেনা।’ এছাড়া অনেকেই তাদের ফেসবুকে প্রতিবাদী লেখা লিখেছেন কিংবা মন্তব্য করেছেন।
চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গা থেকে এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রোববার (১৯ অক্টোবর) দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ মরদেহটি উদ্ধার করে। পতেঙ্গা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মুহাম্মদ সুলতান আহসান উদ্দীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২৪ মিনিট আগেরাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে কেমিক্যাল গোডাউন ও পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহত ১৬ জনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। রোববার (১৯ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ হস্তান্তরের প্রক্রিয়া শুরু হয়।
২৫ মিনিট আগেআইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে বরগুনার বেতাগী উপজেলার চান্দখালীর আল্লাহু চত্বর এলাকায় যৌথ বাহিনী চেকপোস্ট পরিচালনা করেছে। আজ রোববার (১৯ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে দুপুর পর্যন্ত এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন নৌবাহিনীর লেফটেন্যান্ট জুম্মান খান।
৩৫ মিনিট আগেপটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার কাছিপাড়া ইউনিয়নের উত্তর পাকডাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী নাহিদের (৭) লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
৩৯ মিনিট আগে