তাড়াশ (সিরাজগঞ্জ) সংবাদদাতা
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ পৌর শহরে মাত্র কয়েক ঘণ্টার টানা বৃষ্টিতেই সৃষ্টি হচ্ছে মারাত্মক জলাবদ্ধতা। অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে প্রতিবারই চরম দুর্ভোগে পড়ছে পথচারী ও স্থানীয় বাসিন্দারা।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাত থেকে বুধবার সকাল ১০টা পর্যন্ত টানা বৃষ্টিতে শহরের প্রফেসরপাড়াসহ বেশ কিছু নিচু এলাকায় হাঁটুপানি জমে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় দীর্ঘ সময় ধরে এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়কে নতুনভাবে উন্নয়নকাজ হলেও পরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা রাখা হয়নি, ফলে বৃষ্টির পানি জমে থাকছে। এ ছাড়া, খালে পানি নামার পথগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পানি আটকে থাকে। এতে স্কুলগামী শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ চরম বিপাকে পড়ছে।
পৌর শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আব্দুল মাজেদ, সাব্বির মির্জা ও শামীম হোসেন জানান, ‘নতুন সড়ক হলেও পানি যাওয়ার ব্যবস্থা নেই। অল্প বৃষ্টিতেই হাঁটুপানি জমে যায়। স্কুলে বাচ্চাদের পাঠানোও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়।’ প্রফেসরপাড়ার বাসিন্দা মহাসিন আলী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমার বাড়ি থেকে সোনালী ব্যাংক পর্যন্ত পুরো গলি হাঁটুপানিতে তলিয়ে যায়। পানি সরানোর কোনো ড্রেন নেই।’
এ বিষয়ে তাড়াশ পৌর প্রশাসক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ জেড এম নাহিদ হোসেন বলেন, ‘প্রফেসরপাড়াসহ কিছু এলাকায় মাটি পরিষ্কার করা হয়েছে। তবে পুরোনো ও অপরিকল্পিত বাড়িঘরের কারণে পানি নামার জায়গা নেই। যেখানেই খবর পাচ্ছি, আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
স্থানীয়দের জোরালো দাবি, বারবার একই দুর্ভোগ থেকে মুক্তির জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে শহরের একটি পরিকল্পিত ড্রেনেজ-ব্যবস্থা গড়ে তোলা দরকার।
সিরাজগঞ্জের তাড়াশ পৌর শহরে মাত্র কয়েক ঘণ্টার টানা বৃষ্টিতেই সৃষ্টি হচ্ছে মারাত্মক জলাবদ্ধতা। অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থার কারণে প্রতিবারই চরম দুর্ভোগে পড়ছে পথচারী ও স্থানীয় বাসিন্দারা।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাত থেকে বুধবার সকাল ১০টা পর্যন্ত টানা বৃষ্টিতে শহরের প্রফেসরপাড়াসহ বেশ কিছু নিচু এলাকায় হাঁটুপানি জমে জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় দীর্ঘ সময় ধরে এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এলাকাবাসীকে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, পৌর এলাকার বিভিন্ন সড়কে নতুনভাবে উন্নয়নকাজ হলেও পরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যবস্থা রাখা হয়নি, ফলে বৃষ্টির পানি জমে থাকছে। এ ছাড়া, খালে পানি নামার পথগুলো বন্ধ হয়ে যাওয়ায় পানি আটকে থাকে। এতে স্কুলগামী শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ চরম বিপাকে পড়ছে।
পৌর শহরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আব্দুল মাজেদ, সাব্বির মির্জা ও শামীম হোসেন জানান, ‘নতুন সড়ক হলেও পানি যাওয়ার ব্যবস্থা নেই। অল্প বৃষ্টিতেই হাঁটুপানি জমে যায়। স্কুলে বাচ্চাদের পাঠানোও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যায়।’ প্রফেসরপাড়ার বাসিন্দা মহাসিন আলী ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমার বাড়ি থেকে সোনালী ব্যাংক পর্যন্ত পুরো গলি হাঁটুপানিতে তলিয়ে যায়। পানি সরানোর কোনো ড্রেন নেই।’
এ বিষয়ে তাড়াশ পৌর প্রশাসক ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এ জেড এম নাহিদ হোসেন বলেন, ‘প্রফেসরপাড়াসহ কিছু এলাকায় মাটি পরিষ্কার করা হয়েছে। তবে পুরোনো ও অপরিকল্পিত বাড়িঘরের কারণে পানি নামার জায়গা নেই। যেখানেই খবর পাচ্ছি, আমরা দ্রুত ব্যবস্থা নিচ্ছি।’
স্থানীয়দের জোরালো দাবি, বারবার একই দুর্ভোগ থেকে মুক্তির জন্য দ্রুত সময়ের মধ্যে শহরের একটি পরিকল্পিত ড্রেনেজ-ব্যবস্থা গড়ে তোলা দরকার।
রাজধানীর মিরপুরের রূপনগরে রাসায়নিক গুদামে অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে শুধু বিষাক্ত গ্যাসে নয়, আগুনে পুড়ে যাওয়ার কারণেও তাঁদের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।
৩৩ মিনিট আগেফারহানা জাহাঙ্গীরনগর বিশবিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর বাড়ি মেহেরপুর শহরের পেয়াদাপাড়ায়। নিহত শিক্ষার্থীর স্বামী রাইহানুল ইসলাম জানান, আজ সকাল ৯টার দিকে শহরের পেয়াদাপাড়া থেকে স্ত্রী ফারহানাকে নিয়ে মোটরসাইকেলে শ্বশুরবাড়ি রামদাসপুর গ্রামে যাচ্ছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেমাত্র ১৫ দিনের চাকরি। সংসারের হাল ধরতে চাওয়া তরুণী নারগিস আক্তারের স্বপ্ন পুড়ে ছাই হয়ে গেল! পোড়া শরীর এতটাই বিকৃত যে মুখ দেখে কেউ চিনতে পারেননি। কিন্তু বাবা কখনো সন্তানকে চিনতে ভুল করেন না! পায়ের নূপুর দেখে মেয়ের লাশ শনাক্ত করলেন মো. ওয়ালিউল্লাহ।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরের শিয়ালবাড়িতে একটি রাসায়নিক গুদামে লাগা ভয়াবহ আগুনে পুড়ে অন্তত ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। টিনশেড দোতলা গুদামটিতে আগুন লাগার পর তা বিস্ফোরিত হয়ে পাশের একটি চারতলা ভবনে ছড়িয়ে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে