চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
কৃষি অফিসের পরামর্শে আমের মৌসুম বাড়ানোতে অংশগ্রহণ করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম চাষিরা। আর এতে করে তাঁরা পাচ্ছেন কাঙ্ক্ষিত দাম। এরই ধারাবাহিকতায় কানসাটের আমের বাজারে এখনো প্রায় প্রতিদিনই আসছে আশ্বিনা আম। প্রতি মণ আম বিক্রি হচ্ছে ১২ হাজার থেকে ১৩ হাজার টাকা পর্যন্ত।
কৃষি বিভাগ বলছে, আমের মৌসুম দীর্ঘ করতে নানান রকম পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে সংশ্লীষ্টদের।
গতকাল শনিবার দুপুরে কানসাট বাজারে গিয়ে দেখা যায়, ছয় ভ্যান আম আনা হয়েছে বাজারে। তবে ক্রেতা কম থাকায় বিক্রির জন্য অপেক্ষা করছেন বিক্রেতারা।
এ সময় কথা হয় গোমস্তাপুর উপজেলার আমচাষি আকবর হোসেনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মৌসুমের শুরুতে আশ্বিনা আমের ন্যায্যমূল্য পাওয়া যায় না। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। ক্ষতি থেকে বাঁচতে কৃষি বিভাগের পরামর্শে আমের মৌসুম দীর্ঘ করা এবং সবার পরে আম বিক্রির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রথমে যে সময় গাছে মুকুল আসে, সেই মুকুল ভেঙে ফেলে দেওয়া হয়। এরপর আবারও পরিচর্যা করা হয় গাছের। ফলে দ্বিতীয়বার যে মুকুল ফোটে, সেগুলো যত্নসহকারে পরিচর্যা করা হয়। সেই মুকুলের আমগুলো কার্তিক মাস পর্যন্ত গাছে থাকে।’
অপর এক আমচাষি শিবগঞ্জ উপজেলার ধাইনগরের বাসিন্দা আশরাফুল হক। তিনি জানান, লোকসান ঠেকাতে মৌসুম শেষে আম উৎপাদন করে লাভবান হচ্ছেন তাঁরা। প্রতি মণ আম বিক্রি করছেন ১২ থেকে ১৩ হাজার টাকায়।
তাঁর দাবি, বৃষ্টিতে কিছু আম নষ্ট হচ্ছে, আবার ক্রেতাও কম। ক্রেতা থাকলে অন্তত ১৫ হাজার টাকা মণে আম বিক্রির আশা করেছিলেন।
কানসাট আম আড়তদার সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক টিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কানসাট বাজারে জানুয়ারি মাস পর্যন্ত আম উঠবে। এখনো বাগানে প্রচুর আশ্বিনা আম রয়েছে। দাম ভালো পাওয়ায় চাষিরা নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করছেন।’
এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক পলাশ সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একসঙ্গে জেলাজুড়ে যখন বাজারে আশ্বিনা আম ওঠে, তখন দাম পান না কৃষক। ফলে দাম পেতে তাঁদের বিভিন্ন রকম পরামর্শ দেওয়া হয়। বিশেষ করে মৌসুম দীর্ঘ করার জন্য মাঠপর্যায়ে পরামর্শ দেওয়া হয়। পরামর্শ অনুযায়ী বাগান পরিচর্যা করায় আমের মৌসুম দীর্ঘ হচ্ছে এবং চাষিরা ভালো দামও পাচ্ছেন।’
কৃষি অফিসের পরামর্শে আমের মৌসুম বাড়ানোতে অংশগ্রহণ করেছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের আম চাষিরা। আর এতে করে তাঁরা পাচ্ছেন কাঙ্ক্ষিত দাম। এরই ধারাবাহিকতায় কানসাটের আমের বাজারে এখনো প্রায় প্রতিদিনই আসছে আশ্বিনা আম। প্রতি মণ আম বিক্রি হচ্ছে ১২ হাজার থেকে ১৩ হাজার টাকা পর্যন্ত।
কৃষি বিভাগ বলছে, আমের মৌসুম দীর্ঘ করতে নানান রকম পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে সংশ্লীষ্টদের।
গতকাল শনিবার দুপুরে কানসাট বাজারে গিয়ে দেখা যায়, ছয় ভ্যান আম আনা হয়েছে বাজারে। তবে ক্রেতা কম থাকায় বিক্রির জন্য অপেক্ষা করছেন বিক্রেতারা।
এ সময় কথা হয় গোমস্তাপুর উপজেলার আমচাষি আকবর হোসেনের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মৌসুমের শুরুতে আশ্বিনা আমের ন্যায্যমূল্য পাওয়া যায় না। এতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। ক্ষতি থেকে বাঁচতে কৃষি বিভাগের পরামর্শে আমের মৌসুম দীর্ঘ করা এবং সবার পরে আম বিক্রির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল।’
তিনি আরও বলেন, ‘প্রথমে যে সময় গাছে মুকুল আসে, সেই মুকুল ভেঙে ফেলে দেওয়া হয়। এরপর আবারও পরিচর্যা করা হয় গাছের। ফলে দ্বিতীয়বার যে মুকুল ফোটে, সেগুলো যত্নসহকারে পরিচর্যা করা হয়। সেই মুকুলের আমগুলো কার্তিক মাস পর্যন্ত গাছে থাকে।’
অপর এক আমচাষি শিবগঞ্জ উপজেলার ধাইনগরের বাসিন্দা আশরাফুল হক। তিনি জানান, লোকসান ঠেকাতে মৌসুম শেষে আম উৎপাদন করে লাভবান হচ্ছেন তাঁরা। প্রতি মণ আম বিক্রি করছেন ১২ থেকে ১৩ হাজার টাকায়।
তাঁর দাবি, বৃষ্টিতে কিছু আম নষ্ট হচ্ছে, আবার ক্রেতাও কম। ক্রেতা থাকলে অন্তত ১৫ হাজার টাকা মণে আম বিক্রির আশা করেছিলেন।
কানসাট আম আড়তদার সমবায় সমিতি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক টিপু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কানসাট বাজারে জানুয়ারি মাস পর্যন্ত আম উঠবে। এখনো বাগানে প্রচুর আশ্বিনা আম রয়েছে। দাম ভালো পাওয়ায় চাষিরা নতুন পদ্ধতি অবলম্বন করছেন।’
এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক পলাশ সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একসঙ্গে জেলাজুড়ে যখন বাজারে আশ্বিনা আম ওঠে, তখন দাম পান না কৃষক। ফলে দাম পেতে তাঁদের বিভিন্ন রকম পরামর্শ দেওয়া হয়। বিশেষ করে মৌসুম দীর্ঘ করার জন্য মাঠপর্যায়ে পরামর্শ দেওয়া হয়। পরামর্শ অনুযায়ী বাগান পরিচর্যা করায় আমের মৌসুম দীর্ঘ হচ্ছে এবং চাষিরা ভালো দামও পাচ্ছেন।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
৫ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে