রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহীতে স্বাস্থ্য বিভাগের ৯টি গাড়ি ও ৪টি মোটরসাইকেল অকেজো অবস্থায় দিনের পর দিন পড়ে আছে। কোনো কোনো গাড়ির যন্ত্রাংশ ক্ষয় হতে হতে মাটিতে মিশে যাচ্ছে। তাও গাড়িগুলো নিলামে বিক্রি করা হচ্ছে না। কাগজপত্র হারিয়ে যাওয়ায় গাড়িগুলোর এমন দশা বলে জানা গেছে।
জানা যায়, রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ের সামনে এসব গাড়ি পড়ে আছে। এর মধ্যে ৬টি জিপ,২টি পিকআপ,১টি ট্যাক্সি এবং ৪টি মোটরসাইকেল রয়েছে। সবচেয়ে ভালো অবস্থায় আছে একটি পাজেরো জিপ। গাড়িটি ব্যবহার করতেন বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ)। এ গাড়ির সামনে কর্মকর্তার পদবি লেখা স্টিকার এখনো লাগানো রয়েছে।
আজ বুধবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, অযত্ন-অবহেলায় পড়ে থাকা পাঁচটি জিপ, একটি ট্যাক্সি ও পিকআপ দুটির টায়ার নষ্ট হয়ে মাটিতে মিশে যাচ্ছে। গাড়িগুলোতে ব্যাটারি, সিট, হেডলাইট থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ অনেক যন্ত্রাংশই নেই। একটু দূরে পড়ে আছে সুজুকির চারটি মোটরসাইকেল। এর মধ্যে তিনটি মোটরসাইকেলেরই বেশির ভাগ যন্ত্রাংশ খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ের এক গাড়িচালক বলেন, মোটরসাইকেল ও জিপসহ পড়ে থাকা সব গাড়িগুলোই সিভিল সার্জন ও বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ে ব্যবহার করা হতো। দীর্ঘদিন ধরেই গাড়িগুলো এখানে পড়ে আছে। এসব গাড়ির কাগজপত্র কোথায় আছে তা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাই এগুলো মেরামত করে রাস্তায় নামানো হচ্ছে না।
গাড়িচালক আরও বলেন, স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা এরই মধ্যে নতুন নতুন গাড়ি বরাদ্দ পাওয়ায় এগুলোর দিকে আর নজর দেওয়া হয় না। অনেক যন্ত্রাংশ গাড়ি থেকে রাতের অন্ধকারে চুরি হয়ে গেছে। এখন আর গাড়িগুলো থেকে নেওয়ার বিশেষ কিছু নেই।
এ ধরনের পড়ে থাকা গাড়ি সাধারণত নিলামে বিক্রি করা হয়। কিন্তু এ গাড়ি ও মোটরসাইকেলগুলো কেন নিলামে বিক্রি করা হয় না জানতে চাইলে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাবিবুল আহসান তালুকদার বলেন, গাড়ি ও মোটরসাইকেলগুলোর কাগজপত্র হারিয়ে গেছে। ওই গাড়িগুলোর মধ্যে কিছু সাহায্য সংস্থা থেকে আসা। কয়েকটা অনেক পুরোনো সরকারি গাড়ি। সাহায্য সংস্থা থেকে আসা গাড়িগুলো নিলামে বিক্রি করা যায় না। এ নিয়ে কোনো বিধিবিধানও নেই। মন্ত্রণালয়ও সিদ্ধান্ত দিতে পারে না। তাই চলার অনুপযোগী হলেও গাড়িগুলো পড়েই থাকে।
স্বাস্থ্য পরিচালক আরও বলেন, সরকারি গাড়িগুলো অনেক পুরোনো বলে এখন আর কোনো কাগজপত্রও খুঁজে পাওয়া যায় না। কবে, কার কাছে কাগজ ছিল তাও কেউ বলতে পারেন না। কাগজপত্র না থাকলে বিআরটিএ নিলামে বিক্রির অনুমতি দেয় না। এ কারণে গাড়িগুলো এভাবেই দিনের পর দিন পড়ে আছে। ভবিষ্যতেও পড়ে থাকবে।
রাজশাহীতে স্বাস্থ্য বিভাগের ৯টি গাড়ি ও ৪টি মোটরসাইকেল অকেজো অবস্থায় দিনের পর দিন পড়ে আছে। কোনো কোনো গাড়ির যন্ত্রাংশ ক্ষয় হতে হতে মাটিতে মিশে যাচ্ছে। তাও গাড়িগুলো নিলামে বিক্রি করা হচ্ছে না। কাগজপত্র হারিয়ে যাওয়ায় গাড়িগুলোর এমন দশা বলে জানা গেছে।
জানা যায়, রাজশাহী বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ের সামনে এসব গাড়ি পড়ে আছে। এর মধ্যে ৬টি জিপ,২টি পিকআপ,১টি ট্যাক্সি এবং ৪টি মোটরসাইকেল রয়েছে। সবচেয়ে ভালো অবস্থায় আছে একটি পাজেরো জিপ। গাড়িটি ব্যবহার করতেন বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ)। এ গাড়ির সামনে কর্মকর্তার পদবি লেখা স্টিকার এখনো লাগানো রয়েছে।
আজ বুধবার সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, অযত্ন-অবহেলায় পড়ে থাকা পাঁচটি জিপ, একটি ট্যাক্সি ও পিকআপ দুটির টায়ার নষ্ট হয়ে মাটিতে মিশে যাচ্ছে। গাড়িগুলোতে ব্যাটারি, সিট, হেডলাইট থেকে শুরু করে গুরুত্বপূর্ণ অনেক যন্ত্রাংশই নেই। একটু দূরে পড়ে আছে সুজুকির চারটি মোটরসাইকেল। এর মধ্যে তিনটি মোটরসাইকেলেরই বেশির ভাগ যন্ত্রাংশ খুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ের এক গাড়িচালক বলেন, মোটরসাইকেল ও জিপসহ পড়ে থাকা সব গাড়িগুলোই সিভিল সার্জন ও বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকের কার্যালয়ে ব্যবহার করা হতো। দীর্ঘদিন ধরেই গাড়িগুলো এখানে পড়ে আছে। এসব গাড়ির কাগজপত্র কোথায় আছে তা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাই এগুলো মেরামত করে রাস্তায় নামানো হচ্ছে না।
গাড়িচালক আরও বলেন, স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা এরই মধ্যে নতুন নতুন গাড়ি বরাদ্দ পাওয়ায় এগুলোর দিকে আর নজর দেওয়া হয় না। অনেক যন্ত্রাংশ গাড়ি থেকে রাতের অন্ধকারে চুরি হয়ে গেছে। এখন আর গাড়িগুলো থেকে নেওয়ার বিশেষ কিছু নেই।
এ ধরনের পড়ে থাকা গাড়ি সাধারণত নিলামে বিক্রি করা হয়। কিন্তু এ গাড়ি ও মোটরসাইকেলগুলো কেন নিলামে বিক্রি করা হয় না জানতে চাইলে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাবিবুল আহসান তালুকদার বলেন, গাড়ি ও মোটরসাইকেলগুলোর কাগজপত্র হারিয়ে গেছে। ওই গাড়িগুলোর মধ্যে কিছু সাহায্য সংস্থা থেকে আসা। কয়েকটা অনেক পুরোনো সরকারি গাড়ি। সাহায্য সংস্থা থেকে আসা গাড়িগুলো নিলামে বিক্রি করা যায় না। এ নিয়ে কোনো বিধিবিধানও নেই। মন্ত্রণালয়ও সিদ্ধান্ত দিতে পারে না। তাই চলার অনুপযোগী হলেও গাড়িগুলো পড়েই থাকে।
স্বাস্থ্য পরিচালক আরও বলেন, সরকারি গাড়িগুলো অনেক পুরোনো বলে এখন আর কোনো কাগজপত্রও খুঁজে পাওয়া যায় না। কবে, কার কাছে কাগজ ছিল তাও কেউ বলতে পারেন না। কাগজপত্র না থাকলে বিআরটিএ নিলামে বিক্রির অনুমতি দেয় না। এ কারণে গাড়িগুলো এভাবেই দিনের পর দিন পড়ে আছে। ভবিষ্যতেও পড়ে থাকবে।
চট্টগ্রাম ওয়াসার পানি উৎপাদন ও চাহিদার মধ্যে প্রতিদিন ৫ কোটি লিটারের ফারাক। অনেক জায়গায় সুপেয় পানির জন্য হাহাকার করছে নগরবাসী। কিন্তু মানুষের ভোগান্তিকে দূরে ঠেলে নতুন মোবাইল কেনা এবং ভ্রমণ বিলাসে মেতেছেন ওয়াসার কর্মকর্তারা। সংস্থার ৯১ কর্মকর্তার জন্য মোবাইল ফোন কেনা এবং ২২
১ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের তীরঘেঁষা উপকূলীয় জেলা বরগুনার ছয়টি উপজেলায় ১২ লাখ মানুষের বসবাস। তাঁদের চিকিৎসাসেবা নিশ্চিতের জন্য জেলার ১০০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালটি আধুনিকায়নের মাধ্যমে ২৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু এক যুগেও হাসপাতালটির শূন্য পদে প্রয়োজনীয় চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগ দেওয়া হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর পৌরসভায় ৮ কোটি ২৬ লাখ টাকা ব্যয়ে বাস্তবায়িত একটি পানি সরবরাহ প্রকল্পে চরম অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পটি তিন বছর আগে উদ্বোধন করা হলেও আজ পর্যন্ত পৌরবাসীর ঘরে পৌঁছায়নি একফোঁটা পানি। প্রকল্পের কাজ কাগজ-কলমে সম্পন্ন দেখানো হলেও বাস্তবে এর অগ্রগতি ‘শূন্য’। ঠিকাদারি প্রত
১ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর, শহীদ সিরাজ লেক, শিমুলবাগানসহ পর্যটন এলাকায় গতি আনতে ২০১৮ সালে তাহিরপুরের ডাম্পের বাজার এলাকায় পাটলাই নদের ওপর সেতু নির্মাণ শুরু হয়। তিন বছরের মধ্যে সেতুর কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও তা হয়নি। উল্টো গত ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সেতু চালু নিয়েই দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা।
২ ঘণ্টা আগে