চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনার ফরিদপুর উপজেলায় অন্তত আড়াই শ কারখানায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ চায়না দুয়ারি জাল। ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা এসব কারখানায় অবাধে তৈরি হচ্ছে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই এলাকার তৈরি করা জাল বিক্রি করা হচ্ছে চলনবিলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। জলজ জীববৈচিত্র্যের জন্য চায়না দুয়ারি জাল কারেন্ট জালের চেয়েও ক্ষতিকর। মাছ বা অন্য কোনো ক্ষুদ্র জলজপ্রাণী একবার এই জালের মধ্যে ঢুকলে আর বের হতে পারে না।
এদিকে উপজেলা প্রশাসন মাঝেমধ্যে অভিযান পরিচালনা করলেও কোনোভাবেই এসব অবৈধ কারখানা বন্ধ হচ্ছে না বলে জানা গেছে।
আজকের পত্রিকার অনুসন্ধানে জানা গেছে, উপজেলায় ২৫০টি বড় আকৃতির জাল তৈরির কারখানা রয়েছে। এসব কারখানা থেকে প্রতিদিন প্রায় কোটি টাকার জাল তৈরি করে চলনবিল অঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে ডেমড়া গ্রামে ১৫০টি, রতনপুরে ৫০টি, আগপুঙ্গলী গ্রামে ৩০টি এবং গোপালনগর গ্রামে ২০টি বড় কারখানা রয়েছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া এসব এলাকার বিভিন্ন বাড়িতেও এ জাল তৈরির সরঞ্জাম রয়েছে। তাতে প্রচুর পরিমাণে তৈরি হচ্ছে অবৈধ চায়না দুয়ারি জাল। ‘সবাইকে ম্যানেজ করেই’ এসব কারখানা চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
মৎস্য সংরক্ষণ ও সুরক্ষা আইন ১৯৫০-এর মতে, কোনো ব্যক্তি চায়না দুয়ারি জাল তৈরি, সংরক্ষণ, আমদানি-রপ্তানি, বাজারজাতকরণ ও বহন সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জয়দেব হলদার নামের এক কারখানামালিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চায়না জাল তৈরি করার জন্য আমরা সবাইকে ম্যানেজ করেই কাজ চলাচ্ছি।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের তৈরি করা জাল সারা দেশে যায়।’
চায়না দুয়ারি জাল তৈরি সমিতির সভাপতি সুশান্ত হলদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করে আমরা এ কারখানা চালাই। এতে আমাদের বাজারজাতকরণে কোনো সমস্যা হয় না।’
ফরিদপুর উপজেলার জ্যেষ্ঠ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সুজিত কুমার মুন্সি বলেন, ‘আমি প্রায় ১ বছর ৬ মাস হলো ফরিদপুরে এসেছি। অবৈধ চায়না জালের কারখানার বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন সময় অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা করেছি। বেশ কিছু কারখানা আমরা বন্ধ করে দিয়েছি। তারপরও এসব কারখানায় কেন তৈরি করা হচ্ছে অবৈধ জাল, তা আমার জানা নেই।’
ফরিদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুব হাসান বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে অত্যন্ত আন্তরিক। আপনাদের সহোযোগিতা দরকার। দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।’
পাবনার ফরিদপুর উপজেলায় অন্তত আড়াই শ কারখানায় তৈরি হচ্ছে অবৈধ চায়না দুয়ারি জাল। ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা এসব কারখানায় অবাধে তৈরি হচ্ছে নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই এলাকার তৈরি করা জাল বিক্রি করা হচ্ছে চলনবিলসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। জলজ জীববৈচিত্র্যের জন্য চায়না দুয়ারি জাল কারেন্ট জালের চেয়েও ক্ষতিকর। মাছ বা অন্য কোনো ক্ষুদ্র জলজপ্রাণী একবার এই জালের মধ্যে ঢুকলে আর বের হতে পারে না।
এদিকে উপজেলা প্রশাসন মাঝেমধ্যে অভিযান পরিচালনা করলেও কোনোভাবেই এসব অবৈধ কারখানা বন্ধ হচ্ছে না বলে জানা গেছে।
আজকের পত্রিকার অনুসন্ধানে জানা গেছে, উপজেলায় ২৫০টি বড় আকৃতির জাল তৈরির কারখানা রয়েছে। এসব কারখানা থেকে প্রতিদিন প্রায় কোটি টাকার জাল তৈরি করে চলনবিল অঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এর মধ্যে ডেমড়া গ্রামে ১৫০টি, রতনপুরে ৫০টি, আগপুঙ্গলী গ্রামে ৩০টি এবং গোপালনগর গ্রামে ২০টি বড় কারখানা রয়েছে বলে জানা গেছে। এ ছাড়া এসব এলাকার বিভিন্ন বাড়িতেও এ জাল তৈরির সরঞ্জাম রয়েছে। তাতে প্রচুর পরিমাণে তৈরি হচ্ছে অবৈধ চায়না দুয়ারি জাল। ‘সবাইকে ম্যানেজ করেই’ এসব কারখানা চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
মৎস্য সংরক্ষণ ও সুরক্ষা আইন ১৯৫০-এর মতে, কোনো ব্যক্তি চায়না দুয়ারি জাল তৈরি, সংরক্ষণ, আমদানি-রপ্তানি, বাজারজাতকরণ ও বহন সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে জয়দেব হলদার নামের এক কারখানামালিক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চায়না জাল তৈরি করার জন্য আমরা সবাইকে ম্যানেজ করেই কাজ চলাচ্ছি।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের তৈরি করা জাল সারা দেশে যায়।’
চায়না দুয়ারি জাল তৈরি সমিতির সভাপতি সুশান্ত হলদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সবাইকে ম্যানেজ করে আমরা এ কারখানা চালাই। এতে আমাদের বাজারজাতকরণে কোনো সমস্যা হয় না।’
ফরিদপুর উপজেলার জ্যেষ্ঠ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সুজিত কুমার মুন্সি বলেন, ‘আমি প্রায় ১ বছর ৬ মাস হলো ফরিদপুরে এসেছি। অবৈধ চায়না জালের কারখানার বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনকে সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন সময় অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা করেছি। বেশ কিছু কারখানা আমরা বন্ধ করে দিয়েছি। তারপরও এসব কারখানায় কেন তৈরি করা হচ্ছে অবৈধ জাল, তা আমার জানা নেই।’
ফরিদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহবুব হাসান বলেন, ‘আমরা এ বিষয়ে অত্যন্ত আন্তরিক। আপনাদের সহোযোগিতা দরকার। দ্রুত ব্যবস্থা নিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।’
ঝিনাইদহ শহরে প্রবেশ ও বের হওয়ার প্রধান দুটি পথ বন্ধ করে শহীদ মিনার গোলচত্বর সড়কে সংস্কারকাজ চলছে। এতে অতিরিক্ত আধা থেকে এক কিলোমিটার ঘুরে শহরে যাওয়া-আসা করতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে লোকজনকে।
৪ ঘণ্টা আগেখুলনা বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীরা। দেড় ঘণ্টা সড়ক অবরোধের পর বিক্ষোভ সমাবেশ, প্রতীকী অনশন এবং ক্লাস পরীক্ষা বর্জনের...
৪ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালংয়ের কৃষক মোহাম্মদ আলী (৫০) চলতি বোরো মৌসুমে স্থানীয় মাছকারিয়া বিলে ৫ একর জমিতে বোরো ধানের চাষ করেছিলেন। ধানও পেকে উঠেছে। বৈশাখের মাঝামাঝিতে ধান কাটার প্রস্তুতি ছিল তাঁর। তবে বৃষ্টিতে জমির পাশের পাহাড়ে অবস্থিত রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের বর্জ্য এসে তাঁর অধিকাংশ পাকা..
৫ ঘণ্টা আগেখুলনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগ ব্লকেড (অবরোধ) কর্মসূচি পালন করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) রাত পৌনে ১১টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মিছিল নিয়ে শিক্ষার্থীরা শাহবাগে এসে এ ব্লকেড...
৫ ঘণ্টা আগে